বাংলাদেশের আবহাওয়া হরিণ চাষের জন্য খুব উপযোগী। হরিণের খুব একটা রোগ বালাই হয় না, পালন করা সহজ এবং দ্রুত বংশবৃদ্ধি করে। বাংলাদেশে যদি হরিণ চাষ সহজ করা হয়, তবে প্রচুর হরিণ উৎপাদন করা সম্ভব। এ বিষয়টির প্রতি খেয়াল রেখে ২০০৯ সালে সরকার হরিণ লালন-পালন নীতিমালা অনুমোদন করে। ঐ নীতিমালায় মানুষ ব্যক্তি পর্যায়ে হরিণ লালন পালন করতে পারতো। লালন-পালনের পর সে হরিণের গোশত খেতেও বাধা ছিলো না। এছাড়া ক্রেতাদের কাছে বিক্রিও করা যেতো হরিণের গোশত। তবে চিত্রা হরিণের ক্ষেত্রে বিধি নিষেধ ছিলো।
যেহেতু হরিণের গোশত খাওয়া হালাল এবং বাজারে প্রচুর চাহ বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশে বর্তমানে কোরবানী ঈদে যে গরু জবাই করার রীতি পাওয়া যায়, তা কিন্তু এমনি এমনি লাভ করা হয়নি, বরং বাংলার মুসলমানদের বেশ করে কষ্ট করে এই রীতি অর্জন করতে হয়েছিলো। কোরবানী ঈদকে ডাকাই হতো ‘বকরি ঈদ’ বা ছাগলের ঈদ নামে। সেই বকরি ঈদে গরু কোরবানী চালু করার বিষয়টি এমনি এমনি হয়নি। ইতিহাস বলে, সিলেট মুসলমানদের নিয়ন্ত্রণে এসেছিলো গরু জবাইকে কেন্দ্র করেই। আজ থেকে প্রায় ৭০০ বছর আগে একটি গরু জবাইকে কেন্দ্র করে সিলেটের ইতিহাস রচিত হয়েছিলো। তবে শুধু সিলেট নয় বাংলাদেশের অনেক এলাকাতেই গরু জবাই করতে দিতো না হিন্দুরা। কয়েকটি ইতিহাস জেনে নেই-
বাকি অংশ পড়ুন...
অনেক আগে, বর্তমান সময়ের মত হাট এমন বাধ্যতামূলক ছিলো না। গরু-ছাগল নিয়ে ব্যাপারী আসতো, রাস্তার মোড়ে মোড়ে দাড়াতো, গরু-ছাগল বিক্রি করতো। রাস্তার মোড়ে দাড়ালে কাউকে হাসিল দিতে হতো না।
কিন্তু সেখানে বাধ সাধলো ইসলামবিদ্বেষীরা। তারা রাজনৈতিক দলের লোকজনকে কুবুদ্ধি দিলো, “যেহেতু প্রচুর পরিমাণে গরু-ছাগল বিক্রি হয়, তাই সব বিক্রি যদি হাটের মধ্যে সীমাবদ্ধ করা যায়, আর সেই ইজারা যদি রাজনৈতিক লোকজন নেয়, তবে ৫% হাসিলের নামে তারা প্রচুর অর্থ আয় করতে পারবে। ” আইন করা হলো- হাট ছাড়া অন্যত্র কোরবানীর গরু-ছাগল বিক্রি করা যাবে না, আর হাট থেকে পশু বিক্রি বাকি অংশ পড়ুন...
কিছুদিন আগে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মুনিয়া নামে এক ভুয়া ডাক্তার শনাক্ত হয়। পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে জেল হাজতে প্রেরণ করে। জেল থেকে বের হওয়ার পর একটি বেসরকারী টিভি চ্যানেল তাকে নিয়ে একটি সাক্ষাৎকার তৈরী করে। সাক্ষাৎকারে মেয়েটি কথা বার্তায় অসংলগ্নতা ধরা পরে এবং চিকিৎসা সংক্রান্ত জ্ঞানের অভাব দেখা যায়। সেই সাক্ষাৎকার ঐ টিভি চ্যানেল তার ফেসবুক পেইজে আপলোড করলে ব্যাপক শেয়ার হয় এবং মেয়েটির অসংলগ্ন কথাবার্তা শুনে মানুষ হাসিঠাট্টা করতে থাকে। দেখা যায়, ঐ ভিডিওতে মিলিয়ন মিলিয়ন ভিউ আসছে। এরপর তাকে দেখাদেখি একে একে অনেকগুলো ট বাকি অংশ পড়ুন...
কিছুদিন আগে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মুনিয়া নামে এক ভুয়া ডাক্তার শনাক্ত হয়। পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে জেল হাজতে প্রেরণ করে। জেল থেকে বের হওয়ার পর একটি বেসরকারী টিভি চ্যানেল তাকে নিয়ে একটি সাক্ষাৎকার তৈরী করে। সাক্ষাৎকারে মেয়েটি কথা বার্তায় অসংলগ্নতা ধরা পরে এবং চিকিৎসা সংক্রান্ত জ্ঞানের অভাব দেখা যায়। সেই সাক্ষাৎকার ঐ টিভি চ্যানেল তার ফেসবুক পেইজে আপলোড করলে ব্যাপক শেয়ার হয় এবং মেয়েটির অসংলগ্ন কথাবার্তা শুনে মানুষ হাসিঠাট্টা করতে থাকে। দেখা যায়, ঐ ভিডিওতে মিলিয়ন মিলিয়ন ভিউ আসছে। এরপর তাকে দেখাদেখি একে একে অনেকগুলো ট বাকি অংশ পড়ুন...
শুনলাম, এখন থেকে মধ্য ও বার্ষিক পরীক্ষা হবে ৫ ঘণ্টার। এর মধ্যে ৪ ঘণ্টা ব্যবহারিক এবং ১ ঘণ্টা তত্ত্বীয়।
ঢাকার স্কুল ও কলেজে লেখাপড়া করে দেখেছি; স্কুলে ব্যবহারিক নেই বললেই চলে আর কলেজে ব্যবহারিক থেকে পোশাক-সজ্জার প্রতি বেশি জোর দিতো। তবে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিকে বিষয় প্রতি ২০০ টাকা দিলে ব্যবহারিকের পুরো নম্বর দিয়ে দিতো।
আমি চিন্তা করতাম, ঢাকার স্কুল-কলেজে যদি ব্যবহারিকের এমন করুণ দশা হয়, তবে ঢাকার বাইরের দশা কী হবে?
তবে আমাদের সময় আমরা ব্যবহারিক বলতে বুঝতাম বিজ্ঞান বিষয়ক ব্যবহারিক। যেমন- পদার্থ বিজ্ঞানের বিভিন্ন যন্ত্রের প বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশে আবর্জনা একটি বড় সমস্যা। প্রতিদিন কোটি কোটি মানুষের থেকে প্রাপ্ত আবর্জনা বোঝা হয়ে দাঁড়ায়। সেই আবর্জনা নিয়ে যাওয়ার জন্য সিটি কর্পোরেশন কর্মীদের টাকা দিতে হয়। তারপরও যত্রতত্র জমে থাকে ময়লা। যেখানে ময়লা স্তুপ করে রাখা হয়, সেটাও দুর্গন্ধময় হয়ে উঠে। দৃশ্যত মনে হয়, আবর্জনা সমস্যার যেন কোন সমাধান নেই। কিন্তু একটু সচেতন হলেই আবর্জনা কোন বোঝা না হয়ে সম্পদে রূপান্তর করা সম্ভব। এর জন্য প্রয়োজন সামান্য একটু সচেতনতা।
আপনি আপনার দৈনন্দিন আবর্জনা কিভাবে রাখছেন, তার উপর নির্ভর করে আবর্জনা কি সম্পদ হবে নাকি আবর্জনাই রয়ে যাবে বাকি অংশ পড়ুন...
ইতিহাস ঘাটতে গেলে সংস্কৃতি বের হয়ে আসে। হযরত খাজা শরফুদ্দীন চিশতী রহমতুল্লাহি আলাইহি এসেছিলেন হযরত শাহজালাল রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার সাথে, গৌড় গোবিন্দের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে করতে। গৌড় গোবিন্দ গরু কোরবানী জবাই নিষিদ্ধ করেছিলো, সেটাকে কেন্দ্র করে মুসলমানরা জিহাদ করে। অর্থাৎ খাজা শরফুদ্দীন চিশতী রহমতুল্লাহি আলাইহি রহমতুল্লাহি ইতিহাস বিশ্লেষণ করে মুসলমানদের মধ্যে হিন্দুত্ববাদ বিরোধী সংস্কৃতি ও চিন্তাধারা লক্ষ্যুীয়।
একইভাবে আমরা যদি দিনাজপুরের দিকে তাকাই। আমরা দেখবে বর্তমানে দিনাজপুরকে পরিচিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে ক বাকি অংশ পড়ুন...
কোন জাতির সভ্যতার শেকড় খুজতে আদি স্থাপনা একটা বড় দলিল। এক্ষেত্রে বাংলাদেশে মুসলমানদের আদি স্থাপনার আধিক্য প্রমাণ করে বাংলাদেশ আবাদ হয়েছে মুসলিম সভ্যতার দ্বারাই। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে, বর্তমানে হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা যেভাবে তাদের স্থাপত্যগুলো প্রচার-প্রসার করে, তাতে নতুন প্রজন্ম ভুল বুঝছে, ভাবছে বাংলাদেশীদের শেড়ক মনে হয় হিন্দু ধর্মের সাথে। অপরদিকে মুসলমানরা তাদের স্থাপত্য ও আদি নিদর্শনগুলো ঠিকমত প্রচার-প্রসার তো দূরের কথা, অনেকেই জানেই না।
যেমন- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কথাই ধরি। এখানে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের একটি মন্দির আছ বাকি অংশ পড়ুন...
আমাদের দেশে কেউ কেউ, বাঙালী সংস্কৃতির নাম করে মুশরিক হিন্দুত্ব সংস্কৃতি চাপিয়ে দিতে চায়। তারা আরো দাবী করে এ অঞ্চলের মানুষ আগে হিন্দু ছিলো। এ অঞ্চলের ইতিহাস, ঐতিহ্য, সংস্কৃতি, সভ্যতা, ভাষা সবকিছু হিন্দু ধর্মের সাথে মিলেছে। তাই বাঙালী হতে হলে আমাদেরকে হিন্দুত্ব ধারণ করতে হবে।
এ দাবীগুলো আসলে ভুল। এ অঞ্চলের পূর্ব পুরুষরা তো সবাই হিন্দুই ছিলো না। হিন্দু জনগোষ্ঠী যদি কিছু থেকেই থাকে তবে তারাও সংখ্যাগরিষ্ঠ ছিলো না। এ অঞ্চলে হিন্দু শাসকদের আগমনের পূর্বে দ্বীন ইসলাম ছিলো। বাংলাদেশের লালমনিরহাট জেলায় হযরত সাহাবায়ে কিরাম রদ্ব বাকি অংশ পড়ুন...
একসময় গ্রামাঞ্চলে প্রতি ঘরে ঘরে গরু-ছাগল পালন করা হত। যার কিছু নাই তার ঘরেও দুই-চার-পাঁচটি গরু স্বাভাবিক ছিল। গরুর গোশতের দামও ছিল সাধ্যের মধ্যেই। পরবর্তীতে ভারতীয় গরুর আমদানীর আধিক্যতা দেশীয় গরু উৎপাদনে বাধা সৃষ্টি করে। ফলে গ্রামাঞ্চলেও গরু উৎপাদন হ্রাস পেতে থাকে। তখনও দাম ছিল সহনীয় মাত্রায়। ২০১৪ সালে হঠাৎ ভারত বাংলাদেশে গরু রপ্তানী বন্ধ করে দেয়, দাম বাড়তে থাকে গরুর। একদিকে বাংলাদেশের লাভ হয়েছে। দেশে অভ্যন্তরীণ গরু উৎপাদনে খামারী ও ব্যক্তি উদ্যোক্তারা এগিয়ে আসে। বাড়তে থাকে গরু উৎপাদন। এখন বাংলাদেশকে গরু উৎপাদনে স্ব বাকি অংশ পড়ুন...
আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী: মুসলমান দেশের ভূখন্ডের হিফাযতে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর গুরুত্ব ও তাৎপর্র্য:
মুসলমানদের জানের নিরাপত্তা, মালের নিরাপত্তা, ঈমান-আমলের নিরাপত্তা ফরয, মুসলমান দেশের ভূখন্ডের নিরাপত্তা ফরয। দেশের আভ্যন্তরীণ আইন-শৃঙ্খলায় নিয়োজিত একটি বাহিনী যার নাম আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী। দেশের আভ্যন্তরীন অপরাধ দমনে এই বাহিনী কাজ করে থাকে। বিশ্বের সকল মুসলিম দেশেই এই বাহিনীর কার্যক্রম রয়েছে। এই বাহিনী মূলত দেশের আভ্যন্তরীণ চুরি, ছিনতাই, ডাকাতি, খুন-হত্যা, মারামারি, কাটাকাটি, রাহাজানি, ব্যভিচারী, অশ্লীলতা, মদ-গাঁজা, অর্থপাচার, মা বাকি অংশ পড়ুন...












