আসলে ডাক্তারের একটি ভালো কথা, রোগীর জন্য অনেক বড় কিছু। দেখা যায়, ডাক্তারের একটু ভালো কথায়, রোগীর যে মানসিক দৃঢ়তা হয়, তাতেই অনেক রোগী চিকিৎসা ছাড়াই সুস্থ হয়ে যেতে পারে। কিন্তু একজন ডাক্তারের রূঢ় আচরণে অনেক রোগী মানসিকভাবে ভেঙ্গে পড়ে আরো অসুস্থ হয়ে যেতে পারে। এজন্য চিকিৎসা দেয়ার আগে ডাক্তাররা যদি রোগীর সাথে পর্যাপ্ত কাউন্সিলিং করতে পারে, তবে রোগীর মানসিক উন্নতির আস্থার স্থানটি অবশ্যই তৈরী হবে। ইতিমধ্যে বাংলাদেশে কিছু ডাক্তারদের মধ্যে কাউন্সিলিং এর বিষয়টি গুরুত্ব পাচ্ছে, তবে অনেকেই এখনো শুরু করেন নাই। তবে রোগী-ডাক্তার সম্প বাকি অংশ পড়ুন...
বর্তমানে বাংলাদেশের চিকিৎসা ব্যবস্থা নিয়ে অনেকের মধ্যে অনাস্থা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। ‘দেশের চিকিৎসা ব্যবস্থা ভালো না’- এ কথা বলে অনেকেই বাইরে থেকে চিকিৎসা নেয়ার পক্ষপাতি। মোটামুটি স্বচ্ছল হলেই ভারতে গিয়ে চিকিৎসা করতে আগ্রহী। ২০২৩ সালের একটি হিসেব বলছে, ভারতে গিয়ে প্রতি বছর প্রায় ২৫ লক্ষ বাংলাদেশী চিকিৎসা নেয়, যে সংখ্যা দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। আর ২০২২ সালের হিসেব বলছে, চিকিৎসার জন্য বাংলাদেশ থেকে ভারতে চলে যাচ্ছে প্রায় ৩০ হাজার কোটি টাকা।
বাংলাদেশীরা কেন ভারতে চিকিৎসা নিতে যায়, এই প্রশ্ন খুজতে গেলে স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন আসব বাকি অংশ পড়ুন...
আবার বলতে পারেন- প্রচলিত মীলাদ শরীফ (দুরুদ-সালাম) এর দলিল নাই।
প্রশ্ন আসবে- নিষেধ করেছে কেউ? যদি নিষেধ না থাকে তবে আপনি বাধা দেয়ার কে?
আসলে প্রথমে অনেক কিছুই ছিলো না, লিখিত কুরআন শরীফ ছিলো না, হাদীছ শরীফ ছিলো না, খতম তারাবীহ ছিলো না, প্রচলিত মাদরাসা ব্যবস্থা ছিলো না, ওয়াজ মাহফিল, ইজতেমা, সভা-সেমিনার কিছুই ছিলো না। কিন্তু তারপরও আমরা সেগুলো করছি। দ্বীন ইসলাম মানুষ যেন সহজে গ্রহণ করতে পারে হালাল-হারাম সীমার মধ্যে সব কিছু করা যাবে।
ঠিক তেমনি ১৪০০ বছর আগের মানুষ যেমন ছিলো, এখন তো তেমন নেই। ইবাদত বন্দেগীতে সবাই গাফেল। শবে বরাতের রাতে এক বাকি অংশ পড়ুন...
মুসলমানরা সম্মিলিতভাবে কোন আমল করতে গেলেই একটি মহল বাধা দেয়। যেমন- সম্মিলিত মুনাজাত করা যাবে না, শবে বরাতে সম্মিলিত হয়ে ইবাদত বন্দেগী করা যাবে না। এই গোষ্ঠীটি মুসলমানদের মধ্যে বিভিন্ন ফিতনা সৃষ্টি করে মুসলমানদের দ্বিধা বিভক্ত করতে ব্যস্ত। মুসলমানদেরকে ঈমান থেকে এবং ঈমানের সার্বিক দিক থেকে বা নেক কাজ থেকে ফিরিয়ে রেখে মুসলমানদেরকে ঈমান শূন্য, আমল শূন্য করাই হলো তাদের জঘণ্যতম খায়েশ। মুসলমানদেরকে আল্লাহ পাক এবং উনার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের থেকে দূরে সরিয়ে রাখাই হলো তাদের মূল লক্ষ্য। নাঊযুবিল্লাহ! কিন্ বাকি অংশ পড়ুন...
আসলে টিকা জিনিসটা কী, এটা আমাদের আগে বুঝার দরকার।
সহজ ভাষায় যদি বলি, টিকা বা ভ্যাকসিন এমন একটা জিনিস, যা আমাদের শরীরে প্রবেশ করানো হয়, কোন বিশেষ ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়াদের বিরুদ্ধে আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা জাগ্রত করার জন্য। অর্থাৎ টিকা দেয়া ব্যক্তির শরীরে আগে থেকেই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা জাগ্রত থাকে, যার দরুণ ঐ নির্দ্দিষ্ট ভাইরাস/ব্যাকটেরিয়া শরীরে প্রবেশ করলেই সে চিনতে পারে এবং সেই ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়াকে শেষ করে দেয়।
এখানে একটি বিষয় জানার দরকার, আমরা আমাদের শরীরে যত রোগ লক্ষ্য করে থাকি, সব রোগ কিন্তু বাইরে থেকে আগত ভাই বাকি অংশ পড়ুন...
অনেকেই এবারের গরম দেখে দাবী করছে, আবহাওয়া বা পানিবায়ু পরিবর্তনের কারণেই নাকি এমনটা হচ্ছে। তাবে তাদের দাবী অনুসারে আসলেই পৃথিবীর আবহাওয়া বা পানিবায়ু পরিবর্তন ঘটছে কি না, সেটা যাচাই করা দরকার।
প্রথমেই বলে রাখি, এবার মিডিয়াতে খবর প্রকাশ হয়েছে “৫০ বছরের মধ্যে দেশে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড”। এবার ৩০ এপ্রিল যশোরে ৪৩.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড হয়েছে। আজ থেকে ৫০ বছর আগে ১৯৭২ সালের ১৮ মে রাজশাহীতে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪৫.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছিল। প্রশ্ন আসতে পারে, বর্তমানে অবাহাওয়া বা পানিবায়ু পরিবর্তন হলে বাকি অংশ পড়ুন...
সম্প্রতি ব্রিটেনের আদালতে করোনার টিকা অ্যাস্ট্রোজেনেকার বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। মামলাটি ১০ কোটি পাউন্ড ক্ষতিপূরণের মামলা। মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, অ্যাস্ট্রাজেনেকার কোভিড টিকা গ্রহণের কারণে গুরুতর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় ভুগে বিশ্বজুড়ে অনেক মানুষের মৃত্যু হয়েছে। মামলা চলাকালীন সময়ে কোম্পানিটি নিজেদের সব করোনা টিকা প্রত্যাহার করে নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। এদিকে বাংলাদেশের অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা গ্রহণকারীদের কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয়েছে কি না, তা খুঁজে দেখতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরকে নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশের স্বাস্থ্য বাকি অংশ পড়ুন...
ইতিহাস যদি দেখা যায়, তবে মূর্তি পূজারীদের দখলদারিত্ব অনেক আগে থেকে দেখা যায়, সেখানে দ্বীন ইসলাম প্রচার করা একটা বড় বাধা ছিলো। সেই বাধা অতিক্রম করে দ্বীন ইসলাম প্রচার করে মুসলমানদের আবাস ভূমি তৈরী করেছিলেন অসংখ্য ওলী-আউলিয়া বা সূফীগণ। যেমন-
১. ঢাকায় রমনা কালী মন্দিরের কাপালিকদের নরবলী বন্ধ করে সভ্যতার আলো ছড়ান হযরত খাজা শরফুদ্দিন চিশতী রহমতুল্লাহি, যিনি হাইকোর্ট মাজারে শায়িত। তিনি হযরত খাজা মঈনুদ্দিন চিশতী রহমতুল্লাহির আত্মীয় হন।
২. সিলেটে গৌরগোবিন্দের বিরুদ্ধে হযরত শাহজালাল রহমতুল্লাহি আলাইহির জিহাদ।
৩. রাজশাহীতে দেও বাকি অংশ পড়ুন...
আসলে, অনেকে হয়ত ইংরেজীকে আন্তর্জাতিক ভাষা মনে করে, কিন্তু বাস্তবে পৃথিবীর অনেক দেশেই ইংরেজীর প্রচলন নেই। খোদ ইউরোপেই নেই। ইউরোপের অধিকাংশ দেশ তাদের নিজ নিজ মাতৃভাষায় কথা বলা। ঐ সব দেশে উচ্চ শিক্ষা থেকে শুরু করে সবকিছুই তাদের মাতৃভাষা ব্যবহৃত হয়।
বস্তুত, পৃথিবীর যেই দেশ নিজ পায়ে দাঁড়াতে চেয়েছে, প্রথমে সে নিজ ভাষাকে আত্মস্থ করেছে। নিজ ভাষায় কথা বলাকে সর্বোচ্চ সম্মান দিয়েছে এবং দেশের ভেতরে বিদেশী ভাষার ব্যবহারকে নিষিদ্ধ করেছে। কোন একটি জাতিকে স্বতন্ত্র শক্তি হিসেবে আবির্ভূত হতে হলে এটা হচ্ছে তার প্রথম শর্ত। সমস্যা হচ্ছে, বাকি অংশ পড়ুন...
আমাদের দেশের তরুণ প্রজন্ম এখন বাংলিশ কথা বলতে বেশ অভ্যস্ত। বাংলিশ বলতে বাংলা ও ইংরেজীর মিশ্রণ বোঝায়। একটা কথা বললে ৫০-৮০% শব্দ ইংরেজীতে বলে। ভাবখানা এমন বাংলায় কথা বলে মনের ভাব ঠিকমত প্রকাশ করতে পারে না, এজন্য ইংরেজীর বাহারী ব্যবহার করে। অথচ এদের সবার জন্ম বাংলাদেশে। বাবা-মা-দাদা-দাদী সবাই পাক্কা বাংলাদেশী। কিন্তু তাদের কথায় সেটা বুঝতে পারা যায় না। বিষয়টি যে শুধু শিক্ষিত প্রজন্মের মধ্যে প্রবেশ করেছে তা নয়, স্বল্প বা অশিক্ষিত লোকজনও আজকাল প্রচুর পরিমাণে ইংরেজী শব্দ বলছে, যা খুবই উদ্বেগজনক।
এমন অনেক শব্দ আমরা এখন প্রতিন বাকি অংশ পড়ুন...
আসলে হরিণ এত দ্রুত বংশ বিস্তার করে। বাংলাদেশে হরিণ চাষীদেরকে যদি লাভের আশা দেখানো যেতো, তবে ছাগল চাষের মত হরিণ চাষও দেশজুড়ে ছড়িয়ে পড়তো। সেই খামারে উৎপাদিত হরিণ বাজারে বিক্রি হতো বা জবাই হতো, মানুষ গরু-খাসীর মত হরিণের গোশত কিনতে পারতো। খামারের হরিণ যেখানে পাওয়া যায়, সেখানে বনের হরিণ কষ্ট করে ধরতে যাবে কে? আর হরিণ যখন বাণিজ্যিকভাবে চাষ হবে, তখন হরিণ বিলুপ্ত হওয়ার কোন সম্ভাবনাই নেই। বর্তমানে দেশে যে প্রতিদিন অসংখ্য গরু, খাসী, মুরগী জবাই করা হয়, এতে কি গরু, খাসী বা মুরগী বিলুপ্ত হয়ে গেছে? বরং বাণিজ্যিক উৎপাদনের কারণে এসব প্রাণীর সংখ বাকি অংশ পড়ুন...












