শহরগুলোতে যত্রতত্র বিভিন্ন কোম্পানীর অশ্লীল ছবিযুক্ত সাইনবোর্ড মুসলমান মু’মিনগণ উনাদের দৃষ্টি গোচর হয়। সাইনবোর্ডগুলো শহরের বিভিন্ন মোড়ে মোড়ে লাগিয়ে দেয়া হয়েছে। ঢাকা শহরের কাকরাইল মোড়, যাত্রাবাড়ি, কমলাপুর, মালিবাগ, তেজগাঁও ইত্যাদি ছাড়াও অন্যান্য জেলা উপজেলা শহরের মোড়গুলোতে অশ্লীল ছবিযুক্ত সাইনবোর্ড লাগানো হয়েছে। ঢাকার মালিবাগ মোড়ের মসজিদের উপরেও অশ্লীল ছবিযুক্ত সাইনবোর্ড লাগানো আছে। মুসল্লিরা নামায পড়তে মসজিদের দিকে মুখ ফিরালে সেই সাইনবোর্ডে চোখে পড়ে। এছাড়াও বাংলাদেশসহ ভারতীয় অশালীন নায়িকাদের কতই না সাইনবোর্ড, বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
اَلْمُسْلِمُ مَنْ سَلِمَ الْمُسْلِمُوْنَ مِنْ لِسَانِهِ وَيَدِهِ.
অর্থ: মুসলমান হল ঐ ব্যক্তি যার হাত ও মুখের অনিষ্টতা ও কষ্ট দেয়া হতে অপর মুসলমান নিরাপদ থাকে।
مسلم (মুসলিম) শব্দটি سلم ধাতু থেকে নির্গত, অর্থ: আত্মসমর্পন করা, বশ্যতা স্বীকার করা।
যে মু’মিন ব্যক্তি সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার সকল বিধি-বিধান তথা হালালকে হালাল, হারামকে হারাম, সুন্নাতকে সুন্নাত এবং বিদায়াতকে বিদায়াত হিসেবে জানেন এবং মানেন উনাকেই বলা হয় মুসলমান।
কিন্তু আজ বাংলাদেশে ৯৮% মুসলমান হলে বাকি অংশ পড়ুন...
একটি রাষ্ট্র অর্থনৈতিকভাবে শক্তিশালী হতে হলে তাকে ছুটি দেয়ার সময় অবশ্যই লাভ-ক্ষতির হিসেব কষতে হবে। দেশের সামান্য কিছু লোকের ছুটির প্রয়োজনে গোটা দেশের মানুষের ছুটি দিয়ে দিলে নিয়ম-শৃঙ্খলা বলে কিছু থাকবে না। কেননা একদিন ছুটি দেয়া মানে দেশের অর্থনীতিকে পুরোপুরি অবশ করে রাখা। হাজার হাজার কোটি টাকা নষ্ট করা। শুধু তাই নয়, একদিনের ছুটির প্রভাবটি পড়বে দেশের সামগ্রীক জিডিপি’র উপর। ফলে দুর্বল হয়ে পড়বে অর্থনীতি।
দুঃখজনক হলেও সত্য যে, আমাদের দেশে ছুটি নিয়ে কোনো নিয়ম-শৃঙ্খলা নেই বললেই চলে। যেমন- (১) সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদায়ের পূজা বাকি অংশ পড়ুন...
কে প্রথম পবিত্র কুরআন শরীফ উনার বাংলা অনুবাদের সৌভাগ্যজনক এ কাজটি শুরু করেন। বেশিরভাগ মানুষই মনে করে গিরিশ সর্ব প্রথম পবিত্র কুরআন শরীফ বাংলা অনুবাদ করেছে। ১৮৭১ সালে গিরিশ সনাতন ধর্ম ত্যাগ করে ব্রাহ্ম্যধর্ম গ্রহণ করে, যে ধর্ম ছিলো ইসলামবিদ্বেষী অর্থাৎ এক আল্লাহ পাক দ্বিতীয় নাস্তিক।
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার অংশ বিশেষ আমপারা অনুবাদের প্রচেষ্টা গিরিশ এর পবিত্র কুরআন শরীফ উনার অনুবাদের বহু পূর্বে গ্রহণ করা হয়েছিল। আজ থেকে প্রায় ২১০ বছর পূর্বে ১৮০৮ খ্রিস্টাব্দে রংপুর জেলার গঙ্গাচড়া উপজেলা চিলাখাল মটুকপুর গ্রাম নিবাসী মৌলভী বাকি অংশ পড়ুন...
সম-অধিকার নিয়ে এত হইচই। কিন্তু কথিত এই ‘সম-অধিকার’ শুধুমাত্র অমুসলিম-বিধর্মী ও বেপর্দা নারীদের ক্ষেত্রেই কেন বেশি উচ্চারিত হয়। হিন্দুরা পূজা করবে, বৌদ্ধরা ফানুস ওড়াবে, উপজাতিরা বৈসাবি করবে তখনই সম-অধিকারের পতাকাবাহীদের দেখা যায়। তখন দেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ রাস্তা বন্ধ হয়ে যায়, যানজট সৃষ্টি করে ম-পে পূজা হতে থাকে। উচ্চ শব্দে ঢোল-তবলা ও উলুধ্বনি হতে থাকে। রং ছিটাছিটি হতে থাকে। নাউযুবিল্লাহ!
কিন্তু যখন মুসলমান নারী পর্দা করতে চায়, তখন নিরপত্তার অজুহাতে তার চেহারা খুলতে বলা হয়, তাকে ছবি তুলতে বাধ্য করা হয়, পর্দা করলে চাকরি বাকি অংশ পড়ুন...
১৯৪৮ সালে যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় ফিলিস্তিনি ভূমিতে ইহুদি রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে ইহুদীবাদি ইসরাইল। ওই বছরই আরব-ইসরাইল যুদ্ধে ফিলিস্তিনি ভূখ-সহ বেশ কিছু আরবভূমি দখল করে নেয় ইসরাইল। এরপর ১৯৬৭ সালে আরব-ইসরাইল যুদ্ধে ফিলিস্তিনের প্রায় পুরোটাই ও মিসরের কিছু ভূমিও দখল করে ইসরাইল। প্রায় ৭০ বছরে ইসরাইলিরা লক্ষ লক্ষ ফিলিস্তিনি মুসলমানকে শহীদ করেছে।
ইতিহাস বলে, সেই ১৯৫১ সালেই এই দখলদার ইসরাইলকে স্বীকৃতি দেয় হিন্দুত্ববাদী ভারত। ইসরাইলের সঙ্গে ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী মোদির ভারতের বন্ধনের বিষয়টি বাকি অংশ পড়ুন...
অন্ধের হাতি দেখার ঘটনাটির মতো একই দশা হয়েছে আমাদের দেশের জনগণের ও সারা বিশ্বের মুসলমানদের। তারা নিজেদের অনেক দুর্বল ও শক্তি-সামর্থ্যহীন মনে করে। হীনম্মন্যতায় ভোগে। কিন্তু আসলে ব্যপারটি কখনোই এরকম হওয়ার কথা ছিলো না।
মুসলমান আজ কোন অন্যায়, অত্যাচারের বিরুদ্ধে বলতে ভয় পায়, হারাম-নাজায়িজ কাজের প্রতিবাদ করতে ভয় পায়। কিন্তু এসকল মানুষ যদি আজ সিনেমা দেখা বন্ধ করে দেয়, তাহলে কি সিনেমার ব্যবসা বন্ধ হবে না? অবশ্যই বন্ধ হবে। কারন দেশের ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমান। আর যারা হারাম-নাজায়িজ সিনেমা, নাটক করে তারা সর্বসাকুল্যে মাত্র লাখখানেক বাকি অংশ পড়ুন...
অমুসলিম তথা ইসলামবিদ্বেষীদের একটা বড় ধরনের কুট-কৌশল হলো পবিত্র ইসলামের বিভিন্ন বিষয়গুলোকে বিকৃত করা কটাক্ষ করা ও হেয় করে বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে লেখালেখির মাধ্যমে প্রকাশ করা। তারই একটা ঘৃণ্য উদাহরণ হলো- উগ্র সন্ত্রাসীদের বইগুলোকে ‘সন্ত্রাসী বই’ বলে না বলে ‘জিহাদী বই’ বলে অপপ্রচার করা।
তাদের এহেন অপপ্রচারের কাারণে সূক্ষ্মভাবে মানুষ পবিত্র ইসলামের অন্যতম বুনিয়াদ জিহাদকে হেয় বা কটাক্ষ করে যাচ্ছে। অথচ খোদ পবিত্র কুরআন শরীফেই অসংখ্য পবিত্র আয়াত শরীফেই জিহাদ করার আদেশ-নির্দেশসমূহ বর্ণিত হয়েছে। তাহলে তো বলতে হয় পবিত্র কুরআ বাকি অংশ পড়ুন...
ইতিহাসে যতটুকু পাওয়া যায় তা হচ্ছে কোয়াকার-রা প্রায় ৩৫০ বছর ধরে এই মিনিট নিরবতা পালনের অনুষ্ঠান করে আসছে। এটি একটি খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বী সম্প্রদায়। তাদের ধর্মীয় বিশ্বাস হিসেবে এটি পালন করে থাকে।
এছাড়া যা জানা যায় তা হচ্ছে- প্রথম বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে (জার্মানির সাথে যুদ্ধ বিরতিতে যাওয়ার আগ পর্যন্ত) ব্রিটিশদের যেসব যোদ্ধারা মারা যেত তাদের স্মরণে সাউথ আফ্রিকার কেপ টাউনে ১ মিনিট নিরবতা পালন করা হতো। এই নিরবতা পালনের বিষয়টি রয়টার্সের একজন সাংবাদিক লেখালেখির মাধ্যমে কমনওয়েলথভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে ছড়িয়ে দেয় এবং যা পরে কালচ বাকি অংশ পড়ুন...
আমার সাথে একটা মেয়ে পড়তো। তার নাম ছিল মনীষা। গান পাগল মেয়ে , নাচ পাগল মেয়ে। তার মেয়ে বন্ধুর চেয়ে ছেলে বন্ধু বেশী। তার অনেক বন্ধু। এর মধ্যে তার হিন্দু বন্ধুও ছিল। ......... একদিন শুনলাম সে তার সেই হিন্দু বন্ধুটাকে বিয়ে করেছে। নাউজুবিল্লাহ!
বাংলায় একটা প্রবাদ আছে, সৎ সঙ্গে জান্নাতবাস আর অসৎ সঙ্গে সর্বনাশ। ”
ফার্সিতে একটা শে’র আছে। কবি বলেন,
صحبت صالح ترا صالح کند + صحبت طالح ترا طالح کند
অর্থাৎ, সৎ সঙ্গ তোমাকে ভাল করে আর অসৎ সঙ্গ খারাপ করে।
কবি আরো বলেন,
پسر نوح بابداں بنشست + خاندان نبوتش گم شد
ساگ اصحاب کہف روزے چند + پئے نیکاں گرفت مردم شد.
অর্থাৎ, হযরত নূহ্ আলাইহিস্ সালাম উ বাকি অংশ পড়ুন...
পাঠ্যবই বিতর্ক এখন দেশজুড়ে। তবে নানা রকম বিতর্কের মাঝে অসাম্প্রদায়িক, ধর্মনিরপেক্ষ, দেশাত্মবোধক, মানবতাবাদী বিষয়গুলো নিয়েই আলোচনা বেশি। তারা(!) বলতে চায়- ইসলাম শিখবেন, দ্বীন শিখবেন বাসায়, বাড়িতে, মা-বাবার কাছে। আর স্কুল-কলেজে এসে বাকি বিষয় শিখবেন; স্কুল-কলেজ নাকি দ্বীন শিক্ষার জায়গা নয়।
আমরা যদি ইসলামকে পরিপূর্ণ বলে স্বীকার করেই থাকি, তাহলে তো ইসলাম ছাড়া বাকি যা আছে তাকে অনৈসলামী বা ইসলামবিরোধীই বলতে হবে। তবে তাদের (!) কথার প্রেক্ষিতে বলতে হয় স্কুল-কলেজ কি তাহলে বিধর্মী-বিজাতীয় শিক্ষা লাভের জায়গা?
মূলত এ ধরণের কথা মুসলমানদের কথ বাকি অংশ পড়ুন...












