হঠাৎ করে বাংলাদেশে বড় বড় শিল্প-কারখানায় আগুন দেয়া হচ্ছে। লুটপাট করা হচ্ছে হাজার হাজার কোটি টাকার মালামাল। যে বা যারা এই কাজগুলো করছে তারা কখনই বাংলাদেশের ভালো চায় না, তারা আসলে বাংলাদেশের শত্রু। কারণ এসমস্ত শিল্প-কারখানার সাথে কোটি কোটি মানুষের রুটি-রুজি জড়িত। এসব ধ্বংস করলে কোটি কোটি মানুষ বেকার হয়ে পড়বে, যা দেশের অর্থনীতির জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। তাই এসব কলকারখানার মালিক যে দলেরই হোক না কেন, এসব কলকারখানা ধ্বংস বা আগুন দেয়া কখনই গ্রহণযোগ্য না। যে বা যারাই এসব করছে, তারা রাষ্ট্রদ্রোহী। এসব ধ্বংসাত্মক কাজের সাথে জড়িত বাকি অংশ পড়ুন...
বাঙালীরা এ অঞ্চলের আদি পুরুষ বা আদিবাসী। এ ভূমি যে বাঙালীদের তা বহু আগে থেকেই প্রচলিত। যার অনুসরণে ১৩৫২ সালে সুলতান ইলিয়াস শাহ ১৬ টি জনপদ একত্রিত করে বঙ্গের নাম দেন বাঙ্গালাহ। কিন্তু মাত্র কয়েকশ’ বছর আগে পাহাড়ি এলাকায় মায়ানমার ও ভারত থেকে পালিয়ে আসা কতিপয় উপজাতি গোষ্ঠীকে হঠাৎ করে আদিবাসী বলে দাবী করা একেবারেই মিথ্যা কথা । ঠিক যেভাবে, ইউরোপ থেকে আসা ইহুদীরা ফিলিস্তিনের ভূমি দখল করে আদিবাসী দাবী করছে, ঠিক তেমন। বাংলাদেশে বর্তমানে নতুন সরকার ক্ষমতায় এসেছে বৈষম্যহীন সমাজ প্রতিষ্ঠার নাম দিয়ে। কিন্তু উপজাতি গোষ্ঠীগুলো আদ বাকি অংশ পড়ুন...
নতুন সরকারের পররাষ্ট্র বিষয়ক উপদেষ্টা মায়ানমারের আরাকান আর্মির সাথে বৃহৎ পরিসরে সম্পর্ক তৈরী করতে আগ্রহী পত্র-পত্রিকায় খবর এসেছে। মূলতঃ আরাকান আর্মি হচ্ছে মায়ানমারের একটি বিদ্রোহী দল, যারা মগ বা বৌদ্ধ বিদ্রোহী হিসেবে পরিচিত। ২০১৬ সালে আরাকানে যে রোহিঙ্গা মুসলিম গণহত্যা হয়েছিলো, তার শুরুটা করেছিলো এই বৌদ্ধ মগ বা আরাকান আর্মি। এই দলটি মূলত মার্কিন পৃষ্ঠপোষকতায় বার্মার সরকারের বিরুদ্ধে বিদ্রোহে লিপ্ত। তাই এ দলটির সাথে সখ্যতাও বাংলাদেশের জন্য ভালো কিছু বয়ে আনবে না, বরং মগ বিদ্রোহ বার্মার সীমানা ছেড়ে বাংলাদেশের ভেতরে বাকি অংশ পড়ুন...
একজন ছাত্রের মূল কাজ হচ্ছে লেখাপড়া করা। বর্তমান কালে দেখা যাচ্ছে, ছাত্ররা সব কাজ করে, যেমন- ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ করে, বন্যায় ত্রাণ দেয়, আন্দোলন বিক্ষোভ করে। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে ছাত্রদের যেটা মূল কাজ, মানে লেখাপড়া করা সেটাই ঠিক মত করে না। ২০১৯ সালে ঠিক মত এসএসসি/এইচএসসি পরীক্ষা হয়েছিলো। কিন্তু ২০২০ সাল থেকে ৪ বছর যাবত আর ঠিক মত পরীক্ষা হচ্ছে না, ফলে বাচ্চাদের লেখাপড়াও হচ্ছে না। এর মাধ্যমে যে নতুন প্রজন্ম হচ্ছে, তারা লেখাপড়ার ব্যাপারে খুব দুর্বল। এ বিষয়টি জাতির জন্য খুবই উদ্বেগের বিষয়। এদিকে আমাদের জরুরী ভিত্তিতে খেয়াল দেয়া বাকি অংশ পড়ুন...
রবীন্দ্রের লেখা ‘আমার সোনার বাংলা’ গানের মোট লাইন সংখ্যা ২৫টি। এর মধ্যে প্রথম ১০ লাইনকে জাতীয় সংগীত করা হয়। কিন্তু পুরো ২৫ লাইন পড়লে একটি বিষয় স্পষ্ট, মুশরিক রবী ঠগ নিজ দেশকে দেব-দেবী হিসেবে কল্পনা করে এ গানটি রচনা করেছে। সুতরাং কোন মুসলমান এই গান পাঠ করলেও সে শিরক করবে এবং মুশরিক হয়ে যাবে। তাই সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানদের দেশ বাংলাদেশে এই মুশরিকি গান পাঠ অবশ্যই বন্ধ করতে হবে। বাকি অংশ পড়ুন...
নতুন সরকার ক্ষমতায় আসার পর প্রায় ইনক্লুসিভ বা অন্তর্ভূক্তিমূলক দেশ গঠনের কথা বলছে। আমেরিকাও নতুন সরকারকে ইনক্লুসিভ বা অন্তর্ভূক্তিমূলক রাষ্ট্র গঠন করতে তাগিদ দিয়েছে। কিন্তু সাধারণ মানুষ জানে না, এই ইনক্লুসিভ বা অন্তর্ভুক্তিমূলক শব্দের মধ্যে কি ‘বিষ’ লুকিয়ে আছে ? সত্য হচ্ছে, এই ইনক্লুসিভ বা অন্তর্ভূক্তিমূলক শব্দের মধ্যে রয়েছে এক গভীর ষড়যন্ত্র। মূলতঃ ইনক্লুসিভ বা অন্তর্ভূক্তিমূলক রাষ্ট্রের নাম দিয়ে দেশে সমকামীতাকে বৈধ করার চেষ্টা হবে। পুরুষ-মহিলা ভিন্ন আরো শত শত বানোয়াট লিঙ্গ তৈরী করে দেশে এক অরাজক পরিস্থিতি করা হবে। স বাকি অংশ পড়ুন...
অনেকে বন্যা সমস্যার মূল কারণ হিসেবে বর্ষাকালে ভারতের বাধ খুলে দেয়াকে মনে করে। আসলে উজানের দেশ ভারতে বন্যা পরিস্থিতি হলে সেটির প্রভাব ভাটির দেশ বাংলাদেশে পড়বে এমনটাই নিয়ম। আর শত্রু রাষ্ট্র ভারত নিজের লাভের জন্য বাংলাদেশের ক্ষতি চাইবে এবং সময়-সুযোগ বুঝে বাঁধ খুলে দিবে, এমনটা হওয়াই স্বাভাবিক। কিন্তু তার প্রতিরোধে আমরা কি করেছি, সেটা অনেক গুরুত্বপূর্ণ।
এজন্য যে কোন মৌসুমে বন্যা প্রতিরোধে প্রথম দরকার হচ্ছে বাংলাদেশের নদীগুলো খনন করা। লক্ষ্য করলে দেখবেন, বাংলাদেশের অধিকাংশ নদী পলি, পাথর ও বালু জমে নাব্যতা হারিয়েছে। এতে ভারত য বাকি অংশ পড়ুন...
প্রধান উপদেষ্টা প্রায় তার বক্তব্যে জাতীয় ঐক্যের কথা বলে। কিন্তু সম্প্রতি সে এক ভাষণে ‘আদিবাসী’ শব্দ উচ্চারণ করে জাতিকে আদিবাসী ও বাঙালী এই দুই ভাগে বিভক্ত করেছে। তার ভাষণের পর পার্বত্য এলাকায় একদিকে আদিবাসী নাম দিয়ে উপজাতিরা আন্দোলনে নেমেছে, অন্যদিকে বাঙালীরাও ব্যাপক আন্দোলন বিক্ষোভ শুরু করেছে। ফলে দেশের পার্বত্যঞ্চলে নতুন করে উত্তে জনা ছড়িয়ে পড়েছে, আশঙ্কা তৈরী হয়েছে ব্যাপক সংঘাতের। অর্থাৎ মুখে ঐক্যের কথা বলেও বাস্তবে জাতিকে বিভক্ত করে সংঘাতের পথেই নামিয়েছে প্রধান উপদেষ্টা। বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশে বসবাসরত ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীদের আদিনিবাস বাংলাদেশ নয়, বরং ভারত, মায়ানমার বা তার আশেপাশের অঞ্চল। যেমন- মারমা নৃগোষ্ঠীর আদিনিবাস মায়ানমা বা মায়ানমার, লুসাই নৃগোষ্ঠীর আদিনিবাস ভারতের লুসাই পাহাড়, চাকমা ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর আদিনিবাস ত্রিপুরার কাছাকাছি চম্পক নগর, ত্রিপুরা (তিপ্রা) ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর আদিনিবাস ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য, মণিপুরীদের আদিনিবাস ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় মণিপুর রাজ্য, ম্রো বা মুরং-দের আদি নিবাস মায়ামমারের আরাকান, রাখাইনদেরও আদিনিবাস মায়ানমার। তাই এ সমস্ত ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীকে কখনই আদিবাসী বলা যাবে বাকি অংশ পড়ুন...
আদিবাসী বলতে বুঝায় কোনো দেশ বা স্থানের আদি অধিবাসী বা যারা অতিপ্রাচীনকাল থেকে সেখানে বসবাসরত। সে অর্থে বাংলাদেশের ভূ-খ-ে বসবাসরত বাঙালিরাই প্রকৃত আদিবাসী। কিন্তু দেখা যায়, একটি কুচক্রী মহল প্রায় পার্বত্য ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠীকে ‘আদিবাসী’ বলে দাবী করে, যা সম্পূর্ণ ভুল ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, যা কখনই মেনে নেয়া যায় না। বাকি অংশ পড়ুন...
সম্প্রতি বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ইউনুস পার্বত্য ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠীকে ‘আদিবাসী’ বলে সম্বোধন করেছে, যা বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২৩ (ক) বিরুদ্ধ, যা দেশদ্রোহীতার সামিল। তাই প্রধান উপদেষ্টাকে অবিলম্বে তার বক্তব্য প্রত্যাহাপূর্বক ক্ষমা চাইতে হবে, নয়তো তাকে পদত্যাগ করতে হবে। বাকি অংশ পড়ুন...
১৯৭১ সালে যেমন বাংলাদেশের রাজধানী ছিল ঢাকা, তেমনিভাবে এখনো বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা। রাজনীতি, সুনীতি, দুর্নীতি, অপরাজনীতি, বাণিজ্যনীতি, তোষণনীতি, শাসননীতি প্রভৃতি সব কিছুর রাজধানী ও কেন্দ্রভূমি হচ্ছে ঢাকা। সরকারের সব ধরনের প্রশাসনিক চিন্তার কেন্দ্রভূমি হচ্ছে ঢাকা। যেহেতু ঢাকাতেই সরকারের সচিবালয় অবস্থিত। এরকম সব নীতির রাজধানী বা কেন্দ্রভূমি ঢাকা মহানগরীতে হওয়ার কারণে উপকার থেকে অপকার বেশি হচ্ছে। যেকোনো সিদ্ধান্তের জন্য সমগ্র দেশকে ঢাকার দিতে তাকিয়ে থাকতে হয়।
প্রায় সব বেসরকারি ব্যাংক বা প্রাইভেট সেক্টরের ব্যাংকের স বাকি অংশ পড়ুন...












