খবরে এসেছে, ভারতের মনিপুর রাজে কুকি বিদ্রোহীরা রাষ্ট্রীয় বাহিনীর উপর ড্রোন হামলা করেছে। এতে ২ জন নিহত এবং ১০ জন আহত হয়। শুধু মনিপুর অশান্ত নয়, আমাদের পার্শ্ববর্তী মায়ানমারও অশান্ত আরাকান আর্মি বা মগ বিদ্রোহী ও কুকি চিন বিদ্রোহীদের দ্বারা। ঠিক এমন সময় বাংলাদেশের পার্বত্য এলাকায় বিদ্রোহ মাথাচারা দিতে পারে, কারণ যেখানে মনিপুরী ও মগদের জ্ঞাতিভাই উপজাতি গোষ্ঠীগুলো বসবাস করে। দাবী তুলতে পারে স্বায়ত্বশাসন বা পৃথক রাষ্ট্রের। ঠিক এমন সময় দেশের প্রধান উপদেষ্টা উপজাতিদের আদিবাসী বলে দাবী করে পার্বত্য চট্টগ্রামের বিদ্রোহকে উস্ক বাকি অংশ পড়ুন...
পার্বত্য চট্টগ্রামে এখন যেসব ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী বা উপজাতি আছে তাদের আদিনিবাস কারো বাংলাদেশ নয়, বরং ভারত, বার্মা বা তার আশেপাশের এলাকাসমূহ। যেমন- যেমন- মারমা নৃগোষ্ঠীর আদিনিবাস মায়ানমা বা মায়ানমার, লুসাই নৃগোষ্ঠীর আদিনিবাস ভারতের লুসাই পাহাড়, চাকমা ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর আদিনিবাস ত্রিপুরার কাছাকাছি চম্পক নগর, ত্রিপুরা (তিপ্রা) ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর আদিনিবাস ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য, মণিপুরীদের আদিনিবাস ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় মণিপুর রাজ্য, ম্রো বা মুরং-দের আদি নিবাস মায়ামমারের আরাকান, রাখাইনদেরও আদিনিবাস মায়ানমার। অর্থাৎ এসব ক্ বাকি অংশ পড়ুন...
সম্প্রতি ভারতের আসামে কাজের দক্ষতার কথা বলে মুসলমানদের জুমুয়ার নামাযের ২ ঘণ্টা ছুটি বাতিল করেছে দেশটির সরকার। লক্ষণীয় ভারতে মুসলমানদের সংখ্যা দেশটির মোট জনসংখ্যার প্রায় ৪০%। অপরদিকে বাংলাদেশে হিন্দুদের সংখ্যা ২% এর কম। ভারতে মুসলমানদের এত অধিক জনসংখ্যা হওয়ার পরও যদি জুমুয়ার ছুটি বাতিল হয়, তবে বাংলাদেশে কেন মাত্র ২% হিন্দু জনগোষ্ঠীর জন্য ৯৮% মুসলমানকে বসিয়ে রাখা হবে? তাই হিন্দুদের যদি পূজার ছুটির দরকার হয়, তবে তারা নিজেরা ছুটিতে থাকুক, মুসলমানদের কেন হিন্দুদের পূজা উপলক্ষে বসিয়ে রাখা হবে? এজন্য দূর্গা পূজার ছুটি সাধারণ থেক বাকি অংশ পড়ুন...
ভারত প্রায় বলে, বাংলাদেশে নাকি সংখ্যালঘু (হিন্দু) নির্যাতন হয়। কিন্তু তারা নিজ দেশের সংখ্যালঘুদের উপর নির্যাতন চালায়। বিশেষ করে ভারতে মুসলমানদের উপর নানান উপায়ে নির্যাতন নিপীড়ন চলে। ঘরে সামান্য গরুর গোশত থাকলে মুসলমানদের পিটিয়ে শহীদ করা হয়। মুসলিম নারীদের উপর নিয়মিত পাশবিক নির্যাতন করা হয়। মসজিদ ভেঙ্গে মন্দির বানানো হয়। এমনকি মুসলমানরা সপ্তাহে ১ দিন ২ ঘণ্টা জুমুয়ার নামাযের সময় ছুটি পায় সেটাও বন্ধ করে দিয়েছে তারা। যে দেশ নিজ দেশের সংখ্যালঘুদের অধিকার দিতে পারে না, সে কোন যুক্তিতে অন্যদেশের সংখ্যালঘু নির্যাতন নিয়ে কথা ব বাকি অংশ পড়ুন...
বর্তমান সরকারের উপদেষ্টাদের মধ্যে কয়েকজন বলেছে, তারা বাংলাদেশে ইনক্লুসিভ সমাজ প্রতিষ্ঠা করতে চায়। তাদের ইনক্লুসিভ শব্দ ব্যবহারের পর অনেকেই বিষয়টি নিয়ে অভিযোগ তুলেছেন যে, ইনক্লুসিভ সমাজ বলতে এমন সমাজ বুঝায় যেখানে সমকামীতা বিস্তার লাভ করবে। যেহেতু ইনক্লুসিভ শব্দের মধ্যে খারাপ অর্থ রয়ে গেছে তাই সে শব্দটি পরিহার করা আবশ্যক । কারণ পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন, “হে মু’মিনগণ, তোমরা ‘রঈনা’ ‘বলো না; বরং বলো, ‘উনজুরনা’ আর শোনো, কাফিরদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। (পবিত্র সূরা বাকারা শরীফ, আয়াত শরীফ ১০৪)
আসলে বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশে বসবাসরত ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীদের আদিনিবাস বাংলাদেশ নয়, বরং ভারত, মায়ানমার বা তার আশেপাশের অঞ্চল। যেমন- মারমা নৃগোষ্ঠীর আদিনিবাস মায়ানমা বা মায়ানমার, লুসাই নৃগোষ্ঠীর আদিনিবাস ভারতের লুসাই পাহাড়, চাকমা ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর আদিনিবাস ত্রিপুরার কাছাকাছি চম্পক নগর, ত্রিপুরা (তিপ্রা) ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর আদিনিবাস ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য, মণিপুরীদের আদিনিবাস ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় মণিপুর রাজ্য, ম্রো বা মুরং-দের আদি নিবাস মায়ামমারের আরাকান, রাখাইনদেরও আদিনিবাস মায়ানমার। তাই এ সমস্ত ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীকে কখনই আদিবাসী বলা যাবে বাকি অংশ পড়ুন...
আদিবাসী বলতে বুঝায় কোনো দেশ বা স্থানের আদি অধিবাসী বা যারা অতিপ্রাচীনকাল থেকে সেখানে বসবাসরত। সে অর্থে বাংলাদেশের ভূ-খ-ে বসবাসরত বাঙালিরাই প্রকৃত আদিবাসী। কিন্তু দেখা যায়, একটি কুচক্রী মহল প্রায় পার্বত্য ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠীকে ‘আদিবাসী’ বলে দাবী করে, যা সম্পূর্ণ ভুল ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, যা কখনই মেনে নেয়া যায় না। বাকি অংশ পড়ুন...
সম্প্রতি বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ইউনুস পার্বত্য ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠীকে ‘আদিবাসী’ বলে সম্বোধন করেছে, যা বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২৩ (ক) বিরুদ্ধ, যা দেশদ্রোহীতার সামিল। তাই প্রধান উপদেষ্টাকে অবিলম্বে তার বক্তব্য প্রত্যাহাপূর্বক ক্ষমা চাইতে হবে, নয়তো তাকে পদত্যাগ করতে হবে। বাকি অংশ পড়ুন...
সম্প্রতি অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকদের জোর করে পদত্যাগ করতে বাধ্য করছে শিক্ষার্থীরা। এতে অনেকে বলছে, ছাত্ররা শিক্ষকদের সম্মান করছে না কেন? আসলে সম্মান এমনি এমনি আসে না, সম্মান অর্জন করে নিতে হয়। শিক্ষার্থীরা এমন অনেক শিক্ষকের পদত্যাগ চাইছে যারা ছাত্রীদের বোরকা পরতে বাধা দিতো, ছাত্রীদের নানান উপায়ে অনৈতিক কাজে বাধ্য করতো। আবার কিছু শিক্ষক আছে, যারা দায়িত্বশীল পদে থেকে এসব অন্যায় অনাচার দেখেও না দেখার ভান করতো, অনেক সময় তাদের প্রত্যক্ষ মদদে এসব অনৈতিক কাজ চলতো। কিন্তু সে দায়িত্বশীল হয়েও অনৈতিকার বিরুদ্ধে কোন পদক্ষেপ ন বাকি অংশ পড়ুন...
বর্তমানকালে দেশে আইন শৃঙ্খলা শিথিলতার সুযোগ নিয়ে কিছু সালাফি, আহলে হাদীস ও আব্দুল ওহাব নজদীর অনুসারী বিভিন্নস্থানে মাজার শরীফ ভাঙচুর করছে। ওলীআল্লাহ উনাদের মুবারক শানে বেয়াদবী করছে। (নাউযুবিল্লাহ) এখানে একটি বিষয় মনে রাখতে হবে, ওলীআল্লাহ মানে হচ্ছে স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক উনার বন্ধু। উনার শানে মহান আল্লাহ পাক ইরশাদ মুবারক করেন, “যে ব্যক্তি আমার কোন ওলীর সঙ্গে শত্রুতা পোষণ করলো আমি তার সাথে যুদ্ধ ঘোষণা করলাম। ” (হাদীস শরীফ)।
তাই যে বা যারা আল্লাহ পাক উনার ওলীর শানে বেয়াদবি করলো, উনার মাজার শরীফ ভাঙচুর করলো, সে স্বয়ং আল্লাহ পাক বাকি অংশ পড়ুন...
বর্তমান কালে ত্রাণ দেয়ার সময় সবাই হারাম ছবি তুলে। ত্রাণ গ্রহীতার ছবি তুলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল করে দেয়। এ কারণে বাস্তব অর্থে যারা অভাবগ্রস্ত, তারা ত্রাণ নিতে আসে না। বরং ত্রাণ নিতে ভিক্ষুক ও কাড়াকাড়ি করা লোকজন। একেকজন ১০-২০ জনের করে ত্রাণ নেয়।
আসলে মানুষের মান-সম্মানের দাম অমূল্য। সামান্য ত্রাণ নিতে গেলে ছবি তুলে যদি ভাইরাল করা হয়, তখন ঐ ব্যক্তি সামাজিকভাবে অনেক হেনস্তা ও লজ্জার শিকার হয়। একজন ব্যক্তি বিপদে পরে ত্রাণ নিতে পারে, কিন্তু সে নিশ্চয়ই ভিক্ষুক বা নিচু হয়ে যায় না। তাই ত্রাণ দেয়ার সময় কেউ হারাম ছবি তুলবেন বাকি অংশ পড়ুন...
অনেকে বলছে, উপজাতিকে ‘আদিবাসী’ বললে কী ক্ষতি হবে? সামান্য একটি শব্দে কী এমন সমস্যা হবে?
আসলে উপজাতিদের আদিবাসী বলা এক বিরাট সমস্যা। যারা বিষয়টি না জানে, তাদের উচিত বিষয়টি জেনে তারপর কথা বলা। মূলত কোন দেশের ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী বা উপজাতিরা যদি আদিবাসী হিসেবে স্বীকৃতি পায়, তবে জাতিসংঘের সনদ অনুযায়ী ঐ জাতিগুলো স্বায়ত্বশাসন চাইতে পারে, প্রয়োজনে গণভোট করে পৃথক দেশের দাবী তুলতে পারে। ফলে পার্বত্য এলাকায় বসবাস করা উপজাতিদের আদিবাসী হিসেবে স্বীকৃতি দিলে তারা তিন পার্বত্য জেলাকে বাংলাদেশ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে নিজস্ব পৃথক রাষ্ট্রের দাব বাকি অংশ পড়ুন...












