বাতিলপন্থীদের বক্তব্য: শরীয়তে কদমবুছীর কোন প্রমাণ নেই। তাই কদমবুছী করা বিদয়াত ও নাজায়িয। নাঊযুবিল্লাহ!
দ্বীন ইসলাম উনার ফতওয়া: রাজারবাগ শরীফ-এর হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি মাসিক আল বাইয়্যিনাত-এর ১২তম সংখ্যার বাতিলপন্থীদের উক্ত বক্তব্য খ-ন করে প্রমাণ করে দিয়েছেন যে, কদমবুছীর প্রমাণ শরীয়তে রয়েছে।
কেননা বুখারী শরীফ, মুসলিম শরীফসহ ছিহাহ্ সিত্তার অসংখ্য হাদীছ শরীফ-এ রয়েছে যে, হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণ উনারা স্বয়ং আখিরী রসূল, হাবীবুল্লাহ্, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে কদম বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র নফল নামায উনার বিবরণ
ফরয, ওয়াজিব ও সুন্নতে মুয়াক্কাদাহ ব্যতীত বাকী আর সব নামায উনাদেরকে নফল নামায বলা হয়। নফল নামায উনার কোনো সীমা নেই। যে যত বেশি পড়বে, সে তত বেশি ছওয়াব পাবে। যখন যত ইচ্ছা তত বেশি পড়তে পারবে। তবে সূর্যোদয়ের সময়, সূর্যাস্তের সময় এবং ঠিক দ্বি-প্রহরের সময় নামায পড়া ও তিলাওয়াতে সিজদা করা নিষিদ্ধ।
ছুবহ ছাদিক্বে¡র পর হতে সূর্যোদয়ের পূর্ব পর্যন্ত, আছরের নামায আদায়ের পর হতে মাগরিবের নামায উনার পূর্ব পর্যন্ত এবং পবিত্র ঈদের দিন ঈদের নামায আদায়ের পূর্বে নফল নামায পড়া মাকরূহ।
দিনের বেলায় এক সালামে চার রাক‘আতের বাকি অংশ পড়ুন...
বর্ষপঞ্জি বলতে বছর গণনা বা হিসাব করার একটি সুশৃঙ্খল তর্জ ত্বরীকাকে বুঝানো হয়। মূলতঃ বর্ষপঞ্জি হচ্ছে মাস, সপ্তাহ ও দিনে বিভক্ত একটি বছর ভিত্তিক সারণি; যেখানে দিন, সপ্তাহ, মাস ও বছর এককগুলো ব্যবহৃত হয়। বর্ষপঞ্জি প্রণয়নের ভিত্তি হলো মহাকাশবিজ্ঞানের পর্যবেক্ষণলব্দ উপাত্ত। আর এই উপাত্ত দ্বারা সময়ের পরিক্রমাকে বছর, মাস ও দিনে বিভক্ত করা হয়। আবর্তনশীল জ্যোতিষ্কসমূহ পৃথিবী, চাঁদ ও সূর্য যাদের নিজ অক্ষের উপর ঘূর্ণন ক্রমান্বয়ে দিন, মাস ও বছরের হিসাব সৃষ্টি করে। সৌরজগতে পৃথিবী, চাঁদ ও সূর্য একে অপরের আবর্তনের ফলে আমরা দিন, মাস ও বছরের বাকি অংশ পড়ুন...
فَذَكَرَ حَضْرَتْ اُمِّ الْمُؤْمِنِيْنَ اَلثَّالِثَة سَيِّدَتِنَا اَلصِّدِّيْقَة عَلَيْهَا السَّلَامُ بِسُوءٍ،
কান্নাকাটি করে এই মিথ্যাবাদীটা উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ সাইয়্যিদাতুনা হযরত ছিদ্দীক্বাহ আলাইহাস সালাম উনার শান মুবারকে চূ-চেরা কিল ও কাল করতে থাকলো এবং অপবাদ দিতে থাকলো। নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ!
فَقَامَ إِلَيْهِ بِعَمُودٍ وَضَرَبَ بِهِ دِمَاغَهُ، فَقَتَلَهُ،
মুল কথাটা এখানে শেষ হলো। অর্থ হচ্ছে, সে যখন এসে কান্নাকাটি করে উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ সাইয়্যিদাতুনা হযরত ছিদ্দীক্বাহ আলাইহাস সালাম উনার শান মুবারকে চূ-চেরা কিল ও কাল শুরু করতেছিল স বাকি অংশ পড়ুন...
হিজরী পনেরো শতকের সম্মানিত মুজাদ্দিদ, সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম, আওলাদে রসূল হযরত ইমামুল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি এককভাবে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে সফর করার কারণে যখন দলে দলে মানুষ উনার মুবারক হাতে বয়াত হয়ে ইসলাম উনার সুশীতল ছায়াতলে আসতে শুরু করলো, তখন বিভিন্ন পরিবারের মহিলাগণ উনাদেরও তা’লীম-তালকিনের প্রয়োজন দেখা দিলো, প্রয়োজন পড়লো উনাদেরও বিশেষ হিদায়েতের নূর মুবারকের; যা কেবল ছোহবতের মাধ্যমেই অর্জন করা সম্ভব। কিন্তু মহিলাগণ কার ছোহবত এখতিয়ার করবেন এবং কিভাবে সেই নূর মুবারক ধারণ করবেন?
সম্মানিত ওলীআল্লাহগণ উনারা বিভিন্ন ক বাকি অংশ পড়ুন...
মানুষের মধ্যে যতগুলো কুপ্রবৃত্তি আছে, লোভ তারমধ্যে একটি। লোভের শুরুতেই মানুষকে নানারূপ অপমান ও লাঞ্ছনা ভোগ করতে হয় এবং পরিশেষে লজ্জার বোঝা ঘাড়ে বহন করতে হয়। আবার লোভ চরিতার্থ বা সফল না হলে সাথে সাথে তা থেকে আরো কতগুলো কুপ্রবৃত্তি উৎপন্ন হয়ে থাকে। কেননা যে ব্যক্তি কারো কাছ থেকে কিছু পাওয়ার জন্য লোভ করে, প্রথম থেকে তার সাথে চাটুবাক্য বলে তার মন ভুলাতে শুরু করে দেয় এবং নেফাক্বীমূলক আচরণ প্রদর্শন করতে থাকে। ধার্মিকতা বা সাধুগিরি দেখিয়ে তার প্রিয়ভাজন হওয়ার চেষ্টা করে। সে ব্যক্তি ঘৃণা বা অবহেলা করলেও সে তা নির্বিবাদে সহ্য করে নেয় বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা যে তা’লীম মুবারক দিয়েছেন সে তা’লীম মুবারক গ্রহণ করো তাহলে উনাদের সম্পর্কে জানতে পারবে, বুঝতে পারবে। মানুষতো তা’লীম গ্রহণ করে না, জানবে কিভাবে? যিনি খ¦লিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি মহাপবিত্র আয়াত শরীফ নাযিল করলেন। মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করলেন, তোমরা হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের থেকেই ইলম মুবারক শিক্ বাকি অংশ পড়ুন...
যিনি খ্বালিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি বলতেছেন,
وَأُبَلِّغُكُم مَّا أُرْسِلْتُ بِهِ
আমাকে যে বিষয় বলা হয়েছে প্রকাশ করার জন্য আমি সেটা পৌঁছায়েছি। তবে
وَلَٰكِنِّي أَرَاكُمْ قَوْمًا تَجْهَلُونَ
আমি দেখতে পাচ্ছি, তোমরা গন্ডমূর্খ লোক। নাউযুবিল্লাহ! মূর্খ হওয়ার কারণে তোমরা এলোমেলো বক্তব্য পেশ করে থাকো, এটাতো ঠিক না। তোমরা তওবা ইস্তেসফার করো। এই জন্য পরবর্তী পবিত্র আয়াত শরীফে তিনি বলেছেন,
إِنَّ اللَّهَ كَانَ لَطِيفًا خَبِيرًا
যিনি খ্বালিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি বলে দিচ্ছেন, হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদেরকে ব বাকি অংশ পড়ুন...
এই বরকতময় পবিত্র ১০ই মুহররমুল হারাম শরীফ উনার দিনেই সৃষ্টির সূচনা হয় এবং এই দিনেই সৃষ্টির সমাপ্তি ঘটবে। বিশেষ বিশেষ সৃষ্টি এ বরকতময় দিনেই করা হয় এবং বিশেষ বিশেষ ঘটনা এ বরকতময় দিনেই সংঘটিত হয়।
যেমন :-
এ দিনেই মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র মর্যাদা, সম্মান ও খুছূছিয়ত ও হাবীবুল্লাহ হওয়ার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করে এ দিনকে সম্মানিত করেন।
এদিনে হযরত আবুল বাশার আলাইহিস সালাম উনার দোয়া মুবারক কবুলের আনুষ্ঠানিকতা করা হয়।
এদিনে মহান আল্লাহ পাক তিনি হযরত ইদরীস আল বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন,
وَلِلَّهِ الْعِزَّةُ وَلِرَسُولِهِ وَلِلْمُؤْمِنِينَ وَلَكِنَّ الْمُنَافِقِينَ لَا يَعْلَمُونَ
অর্থ: “সমস্ত ইজ্জত সম্মান মহান আল্লাহ পাক উনার, উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং মু’মিনগণ উনাদের। কিন্তু মুনাফিকরা এ ব্যাপারে কিছুই জানে না।” (পবিত্র সূরা মুনাফিকুন শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ৮)
সেক্ষেত্রে যে সকল মু’মিন-মু’মিনাহ উনারা মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের যতবেশি তায়াল্লুক-নিসবত, নৈকট্য প্র বাকি অংশ পড়ুন...












