ঠাট্টা-কৌতুক ও তা দূর করার উপায়
মানুষ আমোদ-প্রমোদ করতে গিয়ে কখনো কখনো একে অপরকে নিয়ে ঠাট্টা-কৌতুক করে থাকে, কিন্তু এতে প্রায়শ ঠাট্টাকৃত ব্যক্তির মনে ব্যথা লেগে সে ক্রোধান্বিত হয়। কাজেই এ ধরণের ঠাট্টা-কৌতুক থেকে বিরত থাকা উচিত। এ ধরণের অহেতুক কাজে সময় নষ্ট না করে নিজেকে পারলৌকিক পাথেয় সংগ্রহের কাজে নিয়োজিত রাখা অপরিহার্য। স্বাভাবিকভাবেই হাসি-তামাশা এবং ঠাট্টা-বিদ্রƒপ অধিকাংশ ক্ষেত্রে ক্রোধ উৎপাদনের কারণ ঘটায়। এ জন্যই অনিবার্যভাবে হাসি-তামাশা, ঠাট্টা-বিদ্রƒপ থেকে বিরত থাকা কর্তব্য। প্রত্যেকেরই মনে রাখা উচিত যে, আমি যেরূপ অ বাকি অংশ পড়ুন...
৪০নং পবিত্র হাদীছ শরীফ
عن حضرت عثمان عَلَيْهِ السَلَّامَ قَالَ قَالَ رَسُول اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ "أول من يشفع يوم القيامة الأنبياء عَلَيْهِم السَلَّامَ ثم العلماء ثم الشهداء
অর্থ : “হযরত উসমান যুন নূরাইন আলাইহচ্ছিালাম উনার থেকে বর্ণিত, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “ক্বিয়ামতের দিন সর্বপ্রথম শাফায়াত করবেন হযরত আম্বিয়া আলাইহিমুস্ সালাম, অতঃপর আলিমগণ, অতঃপর শহীদগণ।” (বুখারী শরীফ, কানযুল উম্মাল শরীফ/২৮৭৬৬, মাযহারী)
৪২ নং পবিত্র হাদীছ শরী বাকি অংশ পড়ুন...
৪০নং পবিত্র হাদীছ শরীফ
عن حضرت عثمان عَلَيْهِ السَلَّامَ قَالَ قَالَ رَسُول اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ "أول من يشفع يوم القيامة الأنبياء عَلَيْهِم السَلَّامَ ثم العلماء ثم الشهداء
অর্থ : “হযরত উসমান যুন নূরাইন আলাইহচ্ছিালাম উনার থেকে বর্ণিত, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “ক্বিয়ামতের দিন সর্বপ্রথম শাফায়াত করবেন হযরত আম্বিয়া আলাইহিমুস্ সালাম, অতঃপর আলিমগণ, অতঃপর শহীদগণ।” (বুখারী শরীফ, কানযুল উম্মাল শরীফ/২৮৭৬৬, মাযহারী)
৪২ নং পবিত্র হাদীছ শর বাকি অংশ পড়ুন...
কেন?
مَلْعُونِينَ
এরা হচ্ছে না’নতগ্রস্ত।
أَيْنَمَا ثُقِفُوا أُخِذُوا
তাদেরকে যেখানে পাবেন পাকড়াও করবেন
وَقُتِّلُوا تَقْتِيلاً
এবং কুচিকুচি করে টুকরা টুকরা টুকরা করে নিশ্চিহ্ন করে এদেরকে মৃত্যুদ- দিবেন। সুবহানাল্লাহি ওয়া রসূলিহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! যিনি খ¦লিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ফয়সালা মুবারক করে দিলেন মহাসম্মানিত কুরআন শরীফ উনার মধ্যে। স্পষ্ট বলেছেন,
مَلْعُونِينَ
এগুলি কঠিন লা’নতগ্রস্ত। এর উপর আর লা’নত হতে পারে না। ইবলিসের চেয়েও বড় মালঊন এরা।
أَيْنَمَا ثُقِفُوا
যেখানে পাবেন
أُخِذُوا
পাকড়াও করুন। যেখানে পাবেন পাক বাকি অংশ পড়ুন...
সিসি টিভি ক্যামেরা এর পূর্ণরূপ হচ্ছে- ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা। এটি মূলতঃ সচল অবস্থায় সবসময় ভিডিও ধারণ করতে থাকে। এতে মেমোরি থাকার কারণে ভিডিও ধারণ করার সাথে সাথে তা সংরক্ষণও করে রাখতে পারে।
সি সি ক্যামেরার মুলই হচ্ছে ছবি। আর যেখানে ছবি থাকে সেখানে রহমতের ফেরেস্তা প্রবেশ করেননা। সে স্থানটি হয় রহমত শুন্য, বরকতহীন। পবিত্র হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
لاتدخل الملائكة بيتا فيه كلب ولا صورة ـ
অর্থ: নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যে ঘরে কুকুর ও প্রাণীর ছবি থাকে সে ঘরে ফেরেস্তা আল বাকি অংশ পড়ুন...
পূর্ব প্রকাশিতের পর
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ أَبِيْ هُرَيْـرَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ تُـنْكَحُ الْمَرْأَةُ لِأَرْبَعٍ لِمَالِـهَا وَلِـحَسَبِهَا وَلِـجَمَالِـهَا وَلِدِيْنِهَا فَاظْفَرْ بِذَاتِ الدِّيْن تَـرَبَتْ يَدَاكَ
অর্থ: হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন। মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব ও মাহবূব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, বিশেষ চারটি বৈশিষ্ট্যের দিকে লক্ষ্য করে নারীদের বিবাহ হ বাকি অংশ পড়ুন...
ইলমুল ইয়াক্বীন, আইনুল ইয়াক্বীন ও হক্বকুল ইয়াক্বীন উনার ব্যাখ্যা
ইয়াক্বীন প্রধাণত তিন প্রকার- ইলমুল ইয়াক্বীন, আইনুল ইয়াক্বীন, হক্বকুল ইয়াক্বীন। অর্থাৎ জানা দেখা এবং অন্তর থেকে অনুভব করা। যেমন একটা লোক জানে দুধ খেলে স্বাস্থ্য ভাল হয়, এটা ইলমুল ইয়াক্বীন। আবার সে একজন হালকা পাতলা লোককে দেখলো দুধ পান করে মোটা হয়ে গেছে, এটা আইনুল ইয়াক্বীন। আর হক্বকুল ইয়াক্বীন হলো সে নিজেই দুধ পান করে স্বাস্থ্যবান হয়ে গেল। অথবা মেছালস্বরূপ, আগুন সবকিছুকে জ্বালিয়ে দেয়, একটা লোক আগুনে হাত দিল, তার হাতটা পুড়ে গেল। এখন আমি নিজের হাত দিয়ে দিলাম, আমার হাতট বাকি অংশ পড়ুন...
তাহলে ফয়সালাটা কি হবে? মৃত্যুদন্ডতো একটা স্বাভাবিক বিষয়। মাত্র তার গরদানটা ফেলে দেয়া হলো। মাথাটা শেষ করে দেয়া হলো। যমীনে সে ইন্তেকাল করলো এটাতো স্বভাবিক বিষয়। আরো অনেক রয়ে গেছে। এতটুক শুধু না। তার মৃত্যুদন্ড দিলেই শেষ না, এটাতো শুরু হলো তার শাস্তি। এখন অনন্তকাল ধরে তার শাস্তি চলতেই থাকবে। এই শাস্তি থেকে সে কোনদিন রেহাই পাবে না। এমন কঠিন শাস্তি দেয়া হবে যেটা কল্পনাতীত। নাউযুবিল্লাহ! তাহলেতো বিষয়টা ফিকির করতে হবে। তাহলে উনাদের শান-মান মুবারক, ফাযায়িল-ফযীলত মুবারক কতটুকু, বুযূর্গী মুবারক তাহলে কতটুকু? এটা ফিকির করতে হবে। উনাদে বাকি অংশ পড়ুন...
বুযুর্গী-সম্মান
শায়েখ হযরত আব্দুল্লাহ মুহম্মদ বিন খিযির মুসেলী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বর্ণনা করেন, আমার পিতা তিনি বলতেন, গাউছুল আ’যম, সাইয়্যিদুনা হযরত বড়পীর ছাহিব রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার মজলিসে ইলম ও হিকমত সম্পর্কীয় বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হতো। উনার বুযুর্গী ও সম্মান উনার কারণে কেউ মজলিসে গলা পরিষ্কার বা কোনো প্রকার শব্দ পর্যন্ত করতেন না। যখন গাউছুল আ’যম হযরত বড়পীর ছাহিব রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলতেন, কালের অনেক (কথা) হয়ে গেছে এবার হালের দিকে চলো। সাথে সাথে লোকেরা অস্থির হয়ে পড়তো এবং উনাদের মধ্যে হাল ও অজ্দ এসে যেতো।
উনার ম বাকি অংশ পড়ুন...












