৯. বার্ষিক বিচ্যুতি:
আত-তাক্বউয়ীমুশ শামসী : ০.২ সেকেন্ডেরও কম।
গ্রেগরিয়ান বর্ষপঞ্জি : প্রায় ২৭ সেকেন্ড।
ফসলী সন : ২৭ সেকেন্ডের বেশি।
১০. অধিবর্ষ পদ্ধতি:
আত-তাক্বউয়ীমুশ শামসী : অতিরিক্ত একদিন বছর শেষে যোগ হওয়ায় পরিবর্তন লক্ষণীয় নয় (যা চার বছর পর পর করা হয়)। কেননা নতুন বছর শুরু হয়ে যায়।
গ্রেগরিয়ান বর্ষপঞ্জি : ফেব্রুয়ারী মাস ২৮ দিনে, অধিবর্ষে ২৯ দিনে। বছরের দ্বিতীয় মাসে অতিরিক্ত একদিন যোগ হওয়াতে বাকী ১০ মাসই ১ দিন পিছিয়ে যায়।
ফসলী সন : ফাল্গুুন মাস ৩০ দিনে, অধিবর্ষে ৩১ দিনে। বছরের ১১তম মাসে অতিরিক্ত একদিন যোগ হওয়াতে এতে কোন ছন্দ নে বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র সূরা ইখলাছ শরীফ
পবিত্র আয়াত শরীফ : ৪, পবিত্র রুকূ মুবারক : ১
পবিত্র মক্কা শরীফ উনার বরকতময় স্থানে নাযিল করেছেন।
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে এই পবিত্র সূরা মুবারক ১১২তম নম্বরে উল্লেখ করা হয়েছে।
নাযিলের ধারাবাহিকতায় এই পবিত্র সূরা মুবারক ২২তম ।
ছহীহ তরজমা
اَعُـوْذُ بِـاللهِ مِـنَ الشَّـيْطَانِ الـرَّجِـيْمِ
খালিক মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট আমি আশ্রয় প্রার্থনা করছি বিতাড়িত শয়তান থেকে।
بِسْمِ اللهِ الرَّحْـمٰنِ الرَّحِيْمِ.
খালিক মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার নাম মুবারক স্মরণ করে শুরু করছি, যিনি পরম দয়ালু, করুণাময়।
(১) বলুন, খালিক্ব মা বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল:
ইমামুছ ছালিছ হযরত ইমাম হুসাইন আলাইহিস সালাম উনার শাহাদাতকে কেন্দ্র করে অনেকে জলীলুল ক্বদর ছাহাবী হযরত মুআবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকে দোষারোপ করে থাকে। এটা কতটুকু শরীয়তসম্মত? দয়া করে জানাবেন।
জাওয়াব: (১ম অংশ)
কোন হযরত নবী-রসূল আলাইহিস্ সালাম উনাকে যেমন কোন ব্যাপারে দোষারোপ করা জায়িয নেই। তদ্রƒপ কোন ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকেও কোন ব্যাপারে দোষারোপ করা জায়িয নেই।
এ বিষয়ে মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার কালাম পাক উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-
وَلَا تَزِرُ وَازِرَةٌ وِّزْرَ أُخْرٰى
অর্থ: একজনের পাপের বোঝা অপরজন বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত আছে-
عَنْ حَضْرَتْ عَبْدِ اللهِ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ عَنِ النَّبِىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ اِنَّ الْـمَرْاَةَ عَوْرَةٌ فَاِذَا خَرَجَتْ اِسْتَشْرَفَهَا الشَّيْطَانُ.
অর্থ : হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসঊদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, নিশ্চয়ই মহিলারা পর্দায় থাকবে। যখনই তারা বেপর্দাভাবে বাইরে বের হয়, শয়তান তখন উঁকি-ঝুকি দেয় (তাদের দ্বারা পাপ কাজ সংগঠিত করার জন্য)। নাঊযুবিল্লাহ! (তিরমিযী শরীফ)
বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফে আরো বর্ণিত রয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اِبْن عَبَّاس قَالَ: جَاءَتْ أَحْبَارُ الْيَهُوْدِ إِلٰى رَسُولِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَقَالُوا: أَرِنَا آيَةً حَتّٰى نُؤْمِنَ فَسَأَلَ النَّبِيُ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ رَبَّهٗ أَنْ يُّرِيَهُ آيَةً فَأَرَاهُمُ الْقَمَرَ قَدْ اِنْشَقَّ فَصَارَ قَمَرَيْنِ أَحَدُهُمَا عَلَى الصَّفَا وَالْآخَرُ عَلَى الْمَرْوَةِ قَدْرَ مَا بَيْنَ الْعَصْرِ إِلَى اللَّيْلِ يَنْظرُوْنَ إِلَيْهِ ثُمَّ غَابَ الْقَمَرُ فَقَالُوْا: هٰذَا {سِحْرٌ مُّسْتَمِرٌ}
অর্থ: হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উন বাকি অংশ পড়ুন...
ইস্তিন্ক্বা কাকে বলে:
اَلْاِسْتِنْقَاءُ (ইস্তিন্ক্বা) শব্দটি نَقْوٌ (নাক্বউন) শব্দ থেকে এসেছে। এর শাব্দিক অর্থ হলো মুছে পরিস্কার করা, পরিচ্ছন্ন করা ।
আর اَلْاِسْتِنْقَاءُ (ইস্তিন্ক্বা) শব্দটির পারিভাষিক অর্থ হলো শৌচ করার পর বড় ইস্তিন্জার রাস্তায় (পায়খানার রাস্তায়) মুস্তা’মাল পানি (ব্যবহৃত পানি) পাক কাপড়, পাক নেকড়া (তেনা) বা পাক রুমাল দিয়ে মুছাকে ইস্তিন্ক্বা বলে। পাক কাপড় না থাকলে হাত দিয়ে এমনভাবে মুছে ফেলবে যেন ইস্তিন্জার রাস্তায় মুস্তা’মাল পানি বিন্দু পরিমান না থাকে। এরপর সাবান বা পাক মাটি দিয়ে তিনবার হাত ধুয়ে নিবে।
উল্লেখ্য যে, সাধ বাকি অংশ পড়ুন...
এজন্য অন্য একটি পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন-
عن حضرت أبى هريرة رضى الله تعالي عنه قال: قال رسول الله صلى الله علية وسلم إِنَّ لِلَّهِ مَلائِكَةً يَطُوفُونَ فِي الطُّرُقِ
হযরত আবূ হুরাইরা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বর্ণনা করেন, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “মহান আল্লাহ পাক উনার কিছু খাছ হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনা বাকি অংশ পড়ুন...
(পূর্ব প্রকাশিতের পর)
এছাড়া আয যারকালী একটি পানি ঘড়ি তৈরি করেছিলেন যা দ্বারা দিন ও রাত্রের ঘন্টা হিসাব করা যেত এবং চাঁদের তারিখের হিসাব রাখা যেত।
সৌর বছরের উপর রিসালায় আয যারকালী টলেমির ভূগোলিক স্থানাংকের ভুলগুলো শুদ্ধ করেন। এই রিসালার মূল আরবীয় কপি এখন আর পাওয়া যায় না। তবে শুধু হিব্রু ভাষায় অনুবাদ কপি বিদ্যমান। এখানে তিনি সর্বপ্রথম নক্ষত্রগুলোর স্থিরতার সাথে সৌর অপভুর বিষয় উল্লেখ করেন এবং চলমানতার হার প্রতি বছর ১২.০৪ সেকেন্ড নির্ণয় করে দেখান। উনার এই হিসাব বর্তমান সময়ের কম্পিটারাইজড হিসাব ১১.৭৭ সেকেন্ডের অত্যন্ত নিকট বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-
لَتَجِدَنَّ أَشَدَّ النَّاسِ عَدَاوَةً لِّلَّذِيْنَ آمَنُوا الْيَهُوْدَ وَالَّذِيْنَ أَشْرَكُوْا
অর্থ: (হে আমার সম্মানিত হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) আপনি অবশ্যই ঈমানদারদের জন্য মানুষের মধ্যে সবচেয়ে বড় শত্রু হিসেবে পাবেন ইহুদী ও মুশরিকদেরকে। (পবিত্র সূরা মায়িদা শরীফ-৮২)
অর্থাৎ খাছভাবে সমস্ত ইহুদী এবং মুশরিকরা মুসলমানদের সবচাইতে বড় শত্রু আর আমভাবে সকল কাফির-মুশরিক, বিধর্মীরাই মুসলমানদের শত্রু।
বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
اَللهَ اَللهَ فِـىْ اَصْحَابِـىْ لَاتَتَّخِذُوْهُمْ غَرَضًا مِّنْ بَعْدِىْ فَمَنْ اَحَبَّهُمْ فَبِحُبِّـىْ اَحَبَّهُمْ وَمَنْ اَبْغَضَهُمْ فَبِبُغْضِىْ اَبْغَضَهُمْ وَمَنْ اٰذَاهُمْ فَقَدْ اٰذَانِـىْ وَمَنْ اٰذَانِـىْ فَقَدْ اٰذَى اللهَ وَمَنْ اٰذَى اللهَ فَيُوْشِكُ اَنْ يَّأْخُذَهٗ
অর্থ: আমার ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক উনাকে ভয় করো, আমার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ উনার পরে উনাদেরকে তোমরা তিরস্কারের লক্ষ্যস্থল করো না। যে ব্যক্তি উনাদেরকে মুহব্বত করলো, সে আমা বাকি অংশ পড়ুন...












