সম্মানিত দ্বীন ইসলাম অনুযায়ী বিয়ের সময় পাত্রকে পাত্রীর মোহরানা পরিশোধ করতে হয়। কিন্তু বর্তমানে উল্টো পাত্রী পক্ষকে যৌতুক দিতে বাধ্য করা হচ্ছে! ১৯৭০ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশে যৌতুক নামক প্রথা অপরিচিত ছিল। সমীক্ষায় দেখা যায়, বাংলাদেশে ১৯৪৫-১৯৬০ সালে যৌতুকের হার ছিল মাত্র ৩%। ১৯৮০ সালে আইনগতভাবে যৌতুক নিষিদ্ধ করা হয়। কিন্তু তারপর থেকে যৌতুকের হার অনেকাংশে বেড়েছে, যা ২০০৩ সালে ছিল ৭৬%। কয়েক বছর আগে ব্র্যাক ও আমেরিকার পপুলেশন কাউন্সিলের সমীক্ষা অনুযারী বাংলাদেশের বিভিন্ন এলাকা ভেদে যৌতুকের হার হচ্ছে ২০% থেকে ৮০%।
কিন্তু প্রাচী বাকি অংশ পড়ুন...
কাফের-মুশরেকগুলো যেসব কারণে ধ্বংসের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে, সেই বিষয়গুলোকে মুসলিম বিশ্বের দেশগুলোর উপর কূটকৌশলে চালিয়ে দিচ্ছে। এ কাজের প্রধান হাতিয়ার হচ্ছে নারীবাদের শ্লোগান। এরা এতোটা বেপরোয়া যে, বাংলাদেশের মতো প্রকাশ্যে হচ্ছে ফ্যাশন শো প্রতিযোগিতা, মডেলিং প্রতিযোগিতা, সুইমিংপুল, ওপেন কনসার্ট, মিস বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা, অশ্লীল পত্র পত্রিকা, গ্রুপ থিয়েটার, অশ্লীল বিজ্ঞাপন চিত্র, অশ্লীল সাহিত্য, অশ্লীল আকাশ সংস্কৃতি প্রভৃতি চালু করেছে। নারীবাদীরা এগুলোকে প্রগতির নিয়ামক মনে করে।
কথিত সুন্দরী প্রতিযোগিতা:
আর্ন্তজাতিক পুঁজ বাকি অংশ পড়ুন...
বোরকা, হাত মোজা, পা-মোজা পরিধান করা ফরয
মহিলারা যখন ঘরের প্রকোষ্ঠে অবস্থান করবেন তখন উনারা ওড়না, ক্বমীছ (জামা/কোর্তা), স্যালোয়ার এই পোশাক গুলি পরিধান করবেন। যখন ঘর থেকে প্রয়োজনে বের হওয়ার ইচ্ছা করবেন, তখন অবশ্যই বোরকা, হাত মোজা, পা-মোজা পরিধান করতে হবে। নচেৎ মোটেও পর্দা আদায় হবেনা।
যিনি খালিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
يا أَيُّهَا النَّبِيُّ قُل لِأَزواجِكَ وَبَناتِكَ وَنِساءِ المُؤمِنينَ يُدنينَ عَلَيهِنَّ مِن جَلابيبِهِنَّ ذلِكَ أَدنى أَن يُعرَفنَ فَلا يُؤذَينَ وَكانَ اللَّهُ غَفورًا رَحيمًا -
অর্থ: হে মহাসম্মানীত মহাপবিত্র হাবীব হুযূর পাক ছল্লা বাকি অংশ পড়ুন...
(আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ থেকে সংকলিত)
মহান আল্লাহ পাক তিনি সন্তানকে তার পিতা-মাতার প্রতি কর্তব্য যথাযথ পালন করার জন্য আদেশ মুবারক করেছেন। আবার পিতা-মাতাকে উনাদের সন্তানের প্রতি যথাযথ হক্ব আদায় করার জন্য নির্দেশ দিয়েছেন। মূলতঃ পিতা-মাতা এবং সন্তান উভয়কেই মহান আল্লাহ পাক তিনি তাদের হক্ব যথাযথভাবে পালন করার আদেশ দিয়েছেন। সাথে সাথে মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাস বাকি অংশ পড়ুন...
কেউ জন্ম থেকেই শ্রবণশক্তির সমস্যায় ভোগেন, কারও সমস্যার সূত্রপাত পরবর্তী জীবনে। কেউ একেবারেই কানে শোনেন না, কেউ হয়তো আংশিক শোনেন। শিশুদের শ্রবণ থেকেই ভাষাগত দক্ষতা তৈরি হয়। শ্রবণযন্ত্রে সমস্যা থাকলে তা যত দ্রুত নির্ণয় করে চিকিৎসা দেওয়া যাবে, ততই সুফল পাওয়ার সম্ভাবনা। তাই শিশুর জন্মের পর থেকে তার শ্রবণশক্তি লক্ষ করুন।
ঘুমন্ত শিশু জোরে উচ্চ শব্দে চমকে উঠবে। জাগ্রত শিশু জোরালো কোনো শব্দে ভয়ে চোখ বুজে ফেলে। জন্মের পর থেকে ২ মাস বয়স পর্যন্ত এগুলো লক্ষ করলে বোঝা যায়। ৪ থেকে ৫ মাস বয়সী শিশু কানের কাছে জোরে শব্দ হলে আড়াআড়িভাবে চো বাকি অংশ পড়ুন...
আবদুল্লাহ বিন ইয়াযীদ হিলালী বলেন-
ما ولدتْ نجيبة من فحل - كستةٍ من بطن أمّ الفضل
أكرم بها من كهلة و كهل
(হযরত উম্মুল ফদ্বল রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা উনার রেহেম শরীফ থেকে আগত ৬ জন বীর পুরুষের ন্যায় অন্য কোন পবিত্র মাতা জন্ম দেননি- কোন পূর্ণ বয়স্ক পুরুষ অথবা পূর্ণ বয়স্কা স্ত্রীলোক উনার থেকে অধিক সম্মানিতা নন)। হযরত উম্মুল ফদ্বল রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা উনার সন্তানগণ হচ্ছেন- হযরত ফদ্বল রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু, হযরত আবদুল্লাহ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু, হযরত উবায়দুল্লাহ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু, হযরত মা’বাদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু, হযরত কুছ বাকি অংশ পড়ুন...
পূর্ণাঙ্গ জীবনবিধান সম্বলিত সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার আলোকিত বিধি-বিধান, বিশ্বাস, তাহযীব-তামুদ্দুন ইত্যাদি যুগ যুগ ধরে সত্য-সন্ধানী বহু অমুসলিম চিন্তাশীল মানুষকে গভীরভাবে আকৃষ্ট করেছে। সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার শালীন পোশাক তথা পর্দার বিধানও আকৃষ্ট করে আসছে অমুসলিম নারী সমাজকে। ফরাসি নারী লায়লা হুসাইনও তাদের মধ্যে অন্যতম।
পাশ্চাত্যের বঞ্চিত ও প্রতারিত নারী সমাজ সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার শালীন পোশাকের মধ্যে প্রশান্তি, নিরাপত্তা ও পবিত্রতা খুঁজে পাচ্ছেন। পাশ্চাত্যের অনেক নারীই বিভিন্ন সময় সাক্ষাতকারে জানিয়েছেন, তা বাকি অংশ পড়ুন...
قال صاحب الهدايه- ويكره لهن حضور الجماعت يعنى الشواب منهن- وقوله الجماعة يتناول الجمع والاعياد والكسوف والاستسقاء- قال اصحابنا لان فى خروجهن خوف الفتنة وهو سبب للحرام وما يقضى الى الحرام فهو حرام فعلى هذا قولهم يكره مرادهم يحرم
অর্থ: ‘হেদায়া’ কিতাবের লেখক তিনি বলেন, ‘যুবতী মহিলাদের জামায়াতে যাওয়া মাকরূহ্ তাহরীমী। ’ তিনি আরো বলেন, ‘জামায়াত বলতে এখানে (পাঁচ ওয়াক্তসহ) জুমুয়া, ঈদাইন, কুসূফ, ইস্তেস্কা ইত্যাদি সবই অন্তর্ভুক্ত। ’ আমাদের ফক্বীহগণ উনারা বলেন, কেননা তাদের (মহিলাদের) জামায়াতের জন্য বের হওয়ায় ফিৎনার আশঙ্কা রয়েছে। আর ফিৎনা হারামের অন্তর্ভুক্ত। আর যা হারাম কাজে সহায়তা করে তাও হারাম। এ কারণ বাকি অংশ পড়ুন...
إِلَّا مَا ظَهَرَ مِنْهَا এর ব্যাখ্যায় প্রসিদ্ধ ও সর্বজনমান্য তাফসীরগুলোতে কাপড়, চাদর, বোরকা ইত্যাদিকে বুঝানো হয়েছে। অর্থাৎ মহিলাদের উপরের চাদর বা বোরকার উপর দৃষ্টি পড়লে মহিলাদের গুনাহ হবে না। তবে বেগানা পুরুষ কোন বেগানা মহিলার বোরকার উপরও ইচ্ছাকৃত দৃষ্টি দিতে পারবে না।
উক্ত আয়াতাংশের ব্যাখ্যায় মুফাসসিরীনে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিমগণ উনারা যে ফায়সালা দিয়েছেন তা হচ্ছে- হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি মহান আল্লাহ পাক উনার কালাম- (وَلَا يُبْدِينَ زِينَتَهُنَّ) “তারা যেন তাদের সৌন্দর্য প্রকাশ না করে”-এর মধ্যে زِ বাকি অংশ পড়ুন...
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে বেগানা পুরুষ-মহিলার কোনো নির্জন স্থানে একাকী বাস, কিছুক্ষণের জন্যও লোক-চক্ষুর অন্তরালে, ঘরের ভিতরে, পর্দার আড়ালে একান্তে অবস্থান হারাম। এ প্রসঙ্গে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন, “হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি বর্ণনা করেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, কোনো পুরুষ কোনো নারীর সাথে একাকী হলেই তাদের তৃতীয় ব্যক্তি হয় শয়তান তথা তাদের উভয়কেই গুনাহের কাজে লিপ্ত হওয়ার বাকি অংশ পড়ুন...












