৪০টি সুন্নতী খাদ্য মুবারক উনাদের নাম:
১. ছারীদ (ثَرِيْدٌ)
২. গোশত (لَـحْمٌ) লাহমুন
৩. শুকনা গোশত (لَـحْمٌ مُصْلَحٌ/اللحوم الـجافة/لَـحْمٌ قَدِيْدٌ)
৪. সামুদ্রিক মাছ
৫. ডিম (بَيْضٌ) বাইদ্বুন
৬. যব ( الشَّعِيْر)
৭. তালবীনাহ (اَلتَّلْبِيْنَةُ)
৮. হাইস (حَيْسٌا)
৯. হারীসাহ্ (هَرِيْسَة)
১০. ছাতু (فَاجْدَحْ) ফাজদাহ
১১. যবের রুটি (خُبْزُ الشَّعِيْرِ) খ্বুবযুশ শা‘য়ীর
১২. গমের রুটি/ লাল আটার রুটি (الـحِنْطَةٌ/خُبْزٌ الْبُرِّ) খ্বযুল হিনত্বহ
১৩. রুটি-গোশত
১৪. রুটি-খেজুর
১৫. সিরকা (خَلٌّ) খ্বল
১৬. জয়তুন/ জয়তুনের তেল
১৭. কদু (اَلدُّبَّاءُ) দুব্বা
১৮. পিঁয়াজ (الثُّومَ) ছূম ও রসুন (الْبَصَلَ) বাছাল
১৯. আদা (زَنْـجَبِيْلٌ) যাঞ্জা বাকি অংশ পড়ুন...
প্রকাশ থাকে যে, আমীরুল মু’মিনীন খলীফাতুল মুসলিমীন সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি মহিলাদেরকে জামায়াতে নামায পড়তে মসজিদে যেতে নিষেধ করেন এবং সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দীক্বাহ আলাইহাস সালাম তিনি তা পূর্ণ সমর্থন ও সত্যায়িত করেন। এর দ্বারা এটা প্রতিভাত যে, সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার নিষেধকৃত বিষয়কে এবং সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দীক্বাহ আলাইহাস সালাম উনার সমর্থন ও সত্যায়নকৃত বিষয়কে যারা মানবে না তারা ঈমান ও ইসলাম থেকে খারিজ হয়ে যাবে বাকি অংশ পড়ুন...
১. সহশিক্ষার নামে বেপর্দা পড়াশুনা করা।
২. কেনাকাটার নামে মার্কেট বাজারে ঘুরা।
৩. মানসিক প্রশান্তির নামে পারকে রিসোর্টে যাওয়া।
৪. বাচ্চাদের আনার নামে স্কুল কলেজের সামনে আড্ডা দেয়া।
৫. বয়স্ক হয়ে বোরকা পরা আর যুবতী মেয়েকে উন্মুক্ত রাখা।
৬. স্বাবলম্বী হবার নামে বাইক সাইকেল চালানো।
৭. অনুষ্ঠানে বিয়েতে যাবার নামে বেহায়া বেলাজ হয়ে সেজেগুজে পর পুরুষের সামনে যাওয়া।
৮. বোরকা পরেও চোখ দুটি খোলা রেখে পুরুষদের আকর্ষণ করা।
৯. নাট্য সিনেমা দেখে ঘর সংসারকে বিষাক্ত করে রাখা।
১০. বোরকা পরে পুরুষদের সামনে গিয়ে কুরআন শরীফ প্রতিযোগিতায় অংশ নে বাকি অংশ পড়ুন...
হাত মোজা পা মোজা ও নিক্বাব পরিধান করা ফরয
মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে-
عَنْ حَضْرَت قَيْسِ بْنِ شَمَّاسٍ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ عَنْ أَبِيْهِ عَنْ جَدِّهٖ رَضِىَ اللّٰهُ تَعَالٰى عَنْه قَالَ: جَاءَتِ امْرَأَةٌ إِلَى النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يُقَالُ لَهَا أُمُّ خَلَّادٍ وَهِيَ مُنْتَقِبَةٌ تَسْأَلُ عَنِ ابْنِهَا-
অর্থ: হযরত কয়েস ইবনে শাম্মাস রহমাতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার পিতা থেকে, উনার পিতা উনার দাদা থেকে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন- একজন মহিলা ছাহাবিয়াহ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা যাকে উম্মু খাল্লাদ বলে ডাকা হয়, তিনি নিকাব পরিহিতা অবস্থায় মহাসম্মানিত মহাপব বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
فِطْرَتَ اللَّهِ الَّتِي فَطَرَ النَّاسَ عَلَيْهَا لَا تَبْدِيلَ لِخَلْقِ اللَّهِ ذَلِكَ الدِّينُ الْقَيِّمُ وَلَكِنَّ أَكْثَرَ النَّاسِ لَا يَعْلَمُونَ
অর্থ: মহান আল্লাহ পাক উনার সেই দ্বীন, যা তিনি মানুষের জন্যে পছন্দ করেছেন, তা অনুসরণ করো। মহান আল্লাহ পাক উনার সৃষ্টির কোন পরিবর্তন (করতে) নাই। এটাই সত্য-সঠিক দ্বীন, কিন্তু অধিকাংশ মানুষ তা বুঝে না। (পবিত্র সূরা রূম শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ, ৩০)
বাকি অংশ পড়ুন...
৮২। হযরত ক্বায়লা বিনতে মাখরামা আত-তামীমিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা
একজন সম্মানিতা ছাহাবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা। উনার আহাল বা স্বামীর নাম হাবিব ইবনে আযহার। হযরত ক্বায়লা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা উনার গর্ভে উনার কয়েকজন কন্যা সন্তান জন্মগ্রহণ করেন। দ্বীন ইসলামের প্রথম দিকে হাবিব ইবনে আযহার ইনতিকাল করলেন, উনার ভ্রাতা আছওয়াব ইবনে আযহার হযরত ক্বায়লা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা উনার নিকট হতে কন্যাদেরকে কেড়ে নেয়। হযরত ক্বায়লা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা তিনি সম্মানিত দ্বীন ইসলামের প্রথম দিকে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল বাকি অংশ পড়ুন...
পশ্চিমা নিয়ন্ত্রিত মিডিয়াগুলো দ্বারা দ্বীন ইসলাম ও মুসলমানদের বিরুদ্ধে ব্যাপক নেতিবাচক প্রচারণায় জাপানি তরুনী ‘অতসুকু হুশিনু’ বরং সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার প্রকৃত চিত্র সম্পর্কে জানতে আগ্রহী হয়ে ওঠেন। সম্মানিত দ্বীন ইসলাম সম্পর্কে ব্যাপক গবেষণা ও জানা-শোনার পর অবশেষে তিনি এই সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার সুশীতল ছায়াতলে আশ্রয় গ্রহণ করেন।
পবিত্র কুরআন শরীফ পাঠ করে এর পরিপূর্ণতা ও সার্বজনীনতা অভিভূত করে অতসুকু হুশিনু-কে। আর এ জন্যই তিনি ঘণ্টার পর ঘণ্টা ধরে সবার থেকে দূরে থেকে পবিত্র কুরআন শরীফ পড়তেন।
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল :
কারো যদি একজন কন্যা সন্তান থাকে এবং সে সন্তানকে পিতা সমস্ত সম্পত্তি দিতে পারবে কিনা?
জাওয়াব :
যদি কারো একজন কন্যা সন্তান থাকে তাহলে সে পিতার সম্পত্তির অর্ধেক পাবে। সম্পত্তি বন্টন সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক তিনি কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-
یُوۡصِیۡکُمُ اللّٰهُ فِیۡۤ اَوۡلَادِکُمۡ ٭ لِلذَّکَرِ مِثۡلُ حَظِّ الۡاُنۡثَیَیۡنِ ۚ فَاِنۡ کُنَّ نِسَآءً فَوۡقَ اثۡنَتَیۡنِ فَلَهُنَّ ثُلُثَا مَا تَرَکَ ۚ وَ اِنۡ کَانَتۡ وَاحِدَۃً فَلَهَا النِّصۡفُ ؕ وَ لِاَبَوَیۡهِ لِکُلِّ وَاحِدٍ مِّنۡهُمَا السُّدُسُ مِمَّا تَرَکَ اِنۡ کَانَ لَهٗ وَلَدٌ ۚ فَاِنۡ لَّمۡ یَکُنۡ لَّهٗ وَلَدٌ وَّ وَرِثَهٗۤ اَبَوٰهُ فَلِاُمِّهِ الثُّلُث বাকি অংশ পড়ুন...












