অন্যের ঘরে প্রবেশের লক্ষ্যে অনুমতি নেয়ার জন্যে কড়া নাড়া বা গলা খাকড়ানোর চেয়ে সালাম দেয়াই উত্তম:
হযরত আব্দুল্লাহ ইবনু আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন, নিশ্চয়ই অনুমতির আমলটি মানুষেরা ছেড়ে দিয়েছে। আমাদের উলামায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিমগণ উনারা বলেন, মানুষেরা দরজাকে এবং গলাখাকড়ানোকে গ্রহণ করেছে। মহান আল্লাহ পাক তিনি অধিক জ্ঞাত।
হযরত আবূ দাউদ রহমতুল্লাহি আলাইহি হযরত আব্দুল্লাহ বিন বুছর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু থেকে বর্ণনা করেছেন। তিনি বলেন, মহাসম্মানিত রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্ বাকি অংশ পড়ুন...
প্রথম যুগে মহিলাদের মসজিদে যাওয়ার মূল কারণ
কেউ কেউ বলে থাকে, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার যামানায় মহিলারা মসজিদে গিয়ে জামায়াতে নামায পড়তেন এবং এখনও পবিত্র মক্কা শরীফ ও পবিত্র মদীনা শরীফ উনাদের মহিলা উনারা জামায়াতে উপস্থিত হন, তবে এর ফায়ছালা কি?
এর ফায়ছালা হলো- সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার মধ্যে এমন অনেক বিষয়ই রয়েছে, যা সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক যামানা বাকি অংশ পড়ুন...
চুলে বেনী বাঁধা সুন্নত :
হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে-
عَنْ حَضْرَت اُمّ الْمُؤْمِنِيْنَ سَيِّدَتنَا الثَّالِثَةِ الصِّدِّيْقَةِ عَلَيْهَا السَّلَامُ أَنَّ النَّبِيَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ لَهَا وَكَانَتْ حَائِضًا انْقُضِي شَعْرَكِ وَاغْتَسِلِي -
অর্থ: হযরত উম্মুল মুমিনীন সাইয়্যিদাতুনা আছ-ছালিছা ছিদ্দীক্বাহ আলাইহাস সালাম উনার থেকে বর্ণিত: উনার পবিত্র ইহরাম অবস্থায় উনার নূরুশ শানিশ শাহরিয়া মুবারক (মাসিক স্বাভাবিক অসুস্থতা) শুরু হলে, হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনাকে মাথার চুলের বেণী খুলে পবিত্র গোসল মুবারক কর বাকি অংশ পড়ুন...
পাশ্চাত্যে সামাজিক মূল্যবোধ নষ্ট হয়ে নারীরা যখন সস্তা পণ্যে পরিণত হয়েছে, তখন তাদের মধ্যে পুরুষবিদ্বেষ বেড়েছে, সর্বত্র সমানাধিকারের জন্য সোচ্চার হচ্ছে তারা। সহজ যোগাযোগের পথ ধরে সেই ঢেউ প্রাচ্য সমাজেও উত্তাল আলোড়ন সৃষ্টি করছে।
নারী যে কিছুই না- এ ধারণা খৃস্টীয় চার্চের এবং চার্চের ধারণা এমন যে, “শয়তান সম্ভবত নারীর রূপ ধরে আসে। ” হিন্দু সমাজে নারীর জীবনমূল্য অতি তুচ্ছ।
পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে নারীর অবস্থান অতীব উচ্চে এবং মহিমান্বিতরূপেই মুসলিম নারীরা দ্বীন ইসলাম উনার কাছে সম্মানিত। যে সমাজে পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত বাকি অংশ পড়ুন...
পিতা-মাতার প্রতি সন্তানের হক্ব হচ্ছে, সন্তানকে পবিত্র দ্বীনী তা’লীম দিবে, সম্মানিত শরীয়ত উনার হুকুম আহকাম শিক্ষা দিয়ে যথাযথভাবে পালনের সু-ব্যবস্থা নিবে। সন্তানের হক্ব যদি পিতা-মাতা আদায় না করে, তাহলে পিতা-মাতাকে সম্মানিত শরীয়ত উনার দৃষ্টিকোণ থেকে জবাবদিহী করতে হবে ।
অতএব, পিতা-মাতাসহ সকল অভিভাবকের দায়িত্ব কর্তব্য হলো- তাদের সন্তানদেরকে সম্মানিত শরীয়ত উনার নির্দেশ মুবারক পালনে সতর্ক করা। এ বিষয়ে অভিভাবকদের দায়িত্বশীল হতে হবে। অন্যথায় দায়িত্ব অবহেলার কারণে- পরকালে কঠিন জবাবদিহির মুখোমুখি হতে হবে।
-মুহম্মদ তাসনীম। বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ১১ হিজরী সনের পবিত্র ছফর শরীফ মাস উনার শেষ আরবিয়া (বুধবার) সকাল বেলা মারীদ্বী শান মুবারক থেকে ছিহ্হাতী শান মুবারক প্রকাশ করেছিলেন। তাই উক্ত মুবারক দিন আখিরী চাহার শোম্বাহ শরীফ হিসেবে মশহূর।
সম্মানিত ইসলামী বিভিন্ন পর্ব আরবী মাস বা চন্দ্র মাসের বিভিন্ন তারিখের সাথে সংশ্লিষ্ট। আবার আরবী মাসগুলো হয় ২৯ অথবা ৩০ দিনে। সে অনুযায়ী ১১ হিজরী সনের ছফর মাস ছিল ৩০ দিনে এবং এই দিনটিই ছিল সে মাসের শেষ আরবিয়া (বুধবার)। ফলে এ দিনটি উদযাপনের ক্ষেত্রে তারিখের হিসাব না ক বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক উনাকে এবং উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদেরকে সন্তুষ্ট করার জন্য মু’মিন-মুত্তাক্বী উনারা সর্বদা উদগ্রীব থাকেন। সবসময় তালাশ করেন কিভাবে সেই শ্রেষ্ঠতম নিয়ামত মুবারক লাভ করা যায়, কোথায় পাওয়া যায়, কখন পাওয়া যায়? এ চিন্তায় সর্বদা বিভোর থাকেন উনারা। সুবহানাল্লাহ!
হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা পবিত্র আখিরী চাহার শোম্বাহ শরীফ উনার নিয়ামত মুবারক লাভ করেছিলেন। আর উনাদের অনুসরণে পরবর্তী মু’মিন-মুত্তাক্বী উনারাও সেই দিন ও সময় তালাশ করেন। বাকি অংশ পড়ুন...
‘আখিরী চাহার শোম্বাহ’ উনার অর্থ হলো শেষ আরবিয়া (বুধবার)। অর্থাৎ পবিত্র ছফর শরীফ মাস উনার শেষ আরবিয়া (বুধবার)কেই বলা হয় “আখিরী চাহার শোম্বাহ” শরীফ। এ দিনটি হচ্ছে সকল মুসলমান পুরুষ-মহিলা উনাদের জন্য মহা খুশির দিন। কারণ যিনি নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি দুনিয়াবী দৃষ্টিতে বেশ কিছুদিন মারীদ্বী শান মুবারক প্রকাশ করার পর এই মুবারক দিনটিতে ছিহহাতী শান মুবারক প্রকাশ করেন এবং মসজিদে নববী শরীফ উনার বাকি অংশ পড়ুন...












