নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত হযরত আওলাদ আলাইহিমুস সালাম এবং আলাইহিন্নাস সালাম উনারা মোট ৮ জন। উনাদের মধ্যে হযরত আবনা’ (ছেলে) আলাইহিমুস সালাম উনারা ৪ জন এবং হযরত বানাত (মেয়ে) আলাইহিন্নাস সালাম উনারা ৪ জন। সুবহানাল্লাহ!
মহাসম্মানিত হযরত আবনা’ আলাইহিমুস সালাম উনারা প্রত্যেকেই দুনিয়াবী দৃষ্টিতে অল্প বয়স মুবারক-এ অর্থাৎ দুধ মুবারক পানরত অবস্থায় মহাপবিত্র বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করেছেন। আর মহাসম্মানিত হযরত বানাত আলাইহিন্নাস সালাম উনারা প্রত্যেকেই সম্মানিত দ্ বাকি অংশ পড়ুন...
তিনি আজমের অধিবাসী মহিলা ছিলেন। উবাল্লা নামক স্থানে বসবাস করতেন। উনার কন্ঠস্বর ছিল খুব সুমধুর এবং এরূপ সুমধুর কন্ঠে তিনি ওয়াজ নছীহত করতেন। যা কিছু পাঠ করতেন তাও তিনি সুমধুর কন্ঠে পাঠ করতেন। অতিশয় যাহেদা, আবেদা ও আহলে দিল্ মহিলা ছিলেন। আহলে দিল্ মহিলাগণ উনার মজলিসে উপস্থিত হতেন। তিনি খুব বেশী রিয়াযত মাশাক্কাত করতেন। মহান আল্লাহ পাক উনার ভয়কারিণী, ক্রন্দনকারিণী ছিলেন।
একবার লোকেরা উনাকে বললো, আমাদের ভয় হয় যে, অধিক ক্রন্দনের কারণে কখন আপনার দৃষ্টিশক্তি লোপ পায়। উত্তরে তিনি বলেন, দুনিয়াতে অধিক ক্রন্দন করে অন্ধ হওয়া আমার নি বাকি অংশ পড়ুন...
সন্তানের নাম ‘মুহম্মদ অথবা আহমদ’ রাখা খাছ সুন্নত। মাতা-পিতার অন্যতম দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে, সন্তান জন্মগ্রহণের সপ্তম দিনে সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখা। নামের তাছির বা প্রভাব সন্তানের উপর প্রভাব বিস্তার করে থাকে। সেক্ষেত্রে ‘মুহম্মদ’ অথবা ‘আহমদ’ নাম রাখা খাছ সুন্নত মুবারক। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র নাম মুবারক ‘মুহম্মদ’ এবং ‘আহমদ’। তিনি উনার পবিত্র নাম মুবারকে সন্তানের নাম রাখতে নির্দেশ মুবারক দিয়েছেন। তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
سَمُّوْا بِاِسْمِىْ
অর্থ: আমার মুবারক নামে নামকর বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা হচ্ছেন সমস্ত মু’মিনদের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মাতা আলাইহিন্নাস সালাম। উনারা ছিলেন মোট ১৩ জন। উনারা প্রত্যেকেই সমস্ত উত্তম ছিফত মুবারকে অনন্য। উনাদের তুলনা শুধু উনারাই। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হচ্ছেন ‘আজওয়াদুন নাস’ বা সর্বশ্রেষ্ঠ দানশীল। মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারাও ছিলেন এই ছিফত মুবারক উনার একক অধিকারী বা মালিক। সুবহানাল্লাহ!
উনারা কায়িনাতবাস বাকি অংশ পড়ুন...
বিধর্মীদের কথিত এক পুরুষের নাম হলো শিবাজি। এই দুর্ধর্ষ সন্ত্রাসী শিবাজির অধীনস্থ মারাঠা দস্যু বাহিনী বাংলায় ব্যাপক লুটতরাজ চালিয়েছিল, যা বাংলার ইতিহাসে ‘বর্গী হামলা’ নামে মশহুর। ‘খোকা ঘুমালো পাড়া জুড়ালো, বর্গী এলো দেশে’ ছড়াটি এখনো বর্গীদের নৃশংসতার সাক্ষর বহন করছে। বিধর্মী কবি গঙ্গারাম রচিত ‘মহারাষ্ট্র পুরাণ’ কাব্যে মারাঠা বিধর্মী দস্যুদের নৃশংসতার ইতিহাস তুলে ধরে বলা হয়েছে
“ভাল ভাল স্ত্রী-লোক জত ধইরা লইয়া জাএ
আঙ্গুষ্ঠে ধরি বাধি দেয় তার গলাএ
একজনা ছাড়ে তারে আরজনা ধরে
রমণের ডরে ত্রাহি শব্দ করে। ”
(তথ্যসূত্র: বঙ্গে মগ- বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি সূরা আহযাব শরীফ উনার ৫৯নং আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-
ياَ اَيُّهَا النَّبِىُّ قُلْ لِّاَزْوَاجِكَ وَ بَنَاتِكَ وَ نِسَاءِ الْمُؤْمِنِيْنَ يُدْنِيْنَ عَلَيْهِنَّ مِنْ جَلَابِيْبِهِنَّ ذَلِكَ اَدْنى اَنْ يُعْرَفْنَ فَلَا يُؤْذَيْنَ وَكَانَ اللهُ غَفُوْرًا رَحِيْمًا.
অর্থ: আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি আপনার মহাসম্মানিত আযওয়াজুম মুতহ্হারাহ অর্থাৎ হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, মহাসম্মানিত বানাত আলাইহিন্নাস সালাম এবং মু’মিনীন উনাদের আহলিয়া উনাদেরকে বলুন, উনারা যেন উনাদের চাদরের কিয়দাংশ নিজেদের মুখমন্ডলের উপর ঝুলিয়ে রা বাকি অংশ পড়ুন...
আমাদের দেশে একদল কথিত সুশীল রয়েছে, যারা সংস্কৃতির দোহাই দিয়ে বোরকার বিরুদ্ধে বলে থাকে। যদিও বাস্তবতা হলো, আজ থেকে কয়েক দশক আগেও বাঙালি মুসলমান উনাদের সামাজিক জীবনে পর্দা ও বোরকার কোন বিকল্প ছিল না।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বাঙালী ভিসি ছিলেন এ এফ রহমান, তার পরে ভিসি হয়েছিল রমেশ মজুমদার (আর সি মজুমদার)। রমেশ মজুমদার তার আত্মজীবনী ‘জীবনের স্মৃতিদীপে’তে ভাইস চ্যান্সেলর এ এফ রহমান প্রসঙ্গে উল্লেখ করেছে-
“নিয়ম অনুসারে গভর্নরের বাড়িতে কোনো ভোজের নিমন্ত্রণ থাকলে গভর্নরের ঠিক ডানদিকের আসনে ভাইস-চ্যান্সেলারের আহলিয়া বা স্ত্রী বাকি অংশ পড়ুন...












