হযরত আবূ মুহম্মদ আব্দুল মালিক ইবনে হিশাম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, হযরত আবূ সুফিয়ান ইবনে হারব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি পবিত্র যিলহাজ্জ মাসে সাবীকের যুদ্ধের উদ্দেশ্যে বাহির হন। হযরত মুহম্মদ ইবনে জা’ফর ইবনে যুবাইর রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি ও হযরত ইয়াযীদ ইবনে রূমান রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি এবং আরও কিছু বর্ণনাকারী উনারা হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে কা’ব ইবনে মালিক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার সূত্রে বর্ণনা করেন। আর হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে কা’ব ইবনে মালিক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি ছিলেন হযরত আনছার ছাহাবায়ে কিরাম রদ্ বাকি অংশ পড়ুন...
(সম্মানিত বদর জিহাদ মূলত: খ¦লিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ্ পাক উনার খাছ গায়েবী মদদের ঘটনা। যারা পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ, পবিত্র ইজমা শরীফ ও পবিত্র ক্বিয়াস শরীফ অনুযায়ী চলেন, খ¦লিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ্ পাক উনার উপর পূর্ণ তাওয়াক্কুুল করেন, উনারাই গায়েবী মদদের অধিকারী হন। আর যারা সন্ত্রাসী হামলা চালায় ও সন্ত্রাসবাদ লালন করে তারা মুরতাদ ও জাহান্নামী। সন্ত্রাসীদের উপর খ¦লিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ্ পাক উনার লা’নত। সন্ত্রাসী আর মুজাহিদ কখনও এক নয়। সন্ত্রাসী হামলা আর জিহাদ কখনও এক নয়।)
পূর্ব প্রকাশিতের পর
হযরত উবাইদাহ্ বাকি অংশ পড়ুন...
মুনাফিক অবস্থায় কুযমানের মৃত্যু:
হযরত ইবনে ইসহাক্ব রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, আমার কাছে হযরত আসিম ইবনে আমর ইবনে কাতাদা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেছেন। আমাদের মধ্যে এক ব্যক্তি ছিল যার সম্পর্কে কিছুই জানা ছিল না যে, সে কোন গোত্রের। তার নাম ছিল কুযমান। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার খিদমত মুবারকে তার সম্পর্কে আলোচনা করা হলে, তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
إنّهُ لَمِنْ أَهْلِ النّارِ
অর্থ: “নিশ্চয়ই সেতো জাহান্নামীদের অন্তর্ভুক্ত।”
সম্মানিত উহুদ জিহাদে কুযমান বেশ উদ্যমের সাথে সম্ম বাকি অংশ পড়ুন...
পেটেন্ট আপনার উদ্ভাবন কে কপি না হওয়া থেকে সুরক্ষা দেয়।
পেটেন্ট কি:
পেটেন্ট হল বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পদ।
পেটেন্ট একটি অধিকার যা উদ্ভাবককে তার নতুন উদ্ভাবনের জন্য স্বীকৃতি হিসেবে দেয়া হয়। এটি উদ্ভাবকের স্বত্বের অধিকার যা একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য দেয়া হয়। উদ্ভাবন বলতে প্রযুক্তির ক্ষেত্রে একটি নির্দিষ্ট সমস্যার সমাধান বোঝায়। উদ্ভাবন টি হতে পারে কোন পণ্য, কোন কিছু সম্পন্ন করার নতুন কোন পদ্ধতি বা কোন সমস্যার কারিগরি সমাধান। পেটেন্ট তার উদ্ভাবককে এই নিশ্চয়তা দেয় তার অনুমতি ব্যতিত কেউ এটি ব্যবহার করতে পারবে না।
পেটেন্টের মেয়াদ:
বাকি অংশ পড়ুন...
ঐতিহাসিক সম্মানিত খন্দকের জিহাদ সম্পর্কে নাযিলকৃত মহাসম্মানিত সূরা আহযাব শরীফ উনার পবিত্র আয়াত শরীফ ৯ থেকে ২৭ পর্যন্ত উনাদের সংক্ষিপ্ত তাফসীর
এক বর্ণনায় এসেছে, আমর ইবনে আবদ, সে ছিল পৃথিবীর সবচেয়ে বড় পালওয়ান। সে তার তরবারীটা কা’বা শরীফে ঝুলিয়ে রাখতো। তার সাথে জিহাদ করতে কেউ সাহস পেতো না, এক কোপে দুই ট্কুরা করে ফেলতো। অনেক উচু-লম্বা, অনেক শক্তিশালী। বলা হয়, ১০০০ যোদ্ধার সাথে সে একাই লড়তো। খন্দকের জিহাদের সময় সে আসছে, এসে খুব হুমকি ধামকি দিচ্ছিলো। কোথায় মুসলমানেরা? কে শহীদ হতে চায়? আমার কাছে আসো। অমুক তমুক, অনেক কিছু। বড় একটা বাকি অংশ পড়ুন...
ইয়ারমুকের সম্মানিত জিহাদ মুবারক উনার ঘটনা ইতহাসের পাতায় পাতায় সমুজ্জ্বলভাবে লিপিব্ধ রয়েছে। এই সম্মানিত জিহাদ মুবারক উনার মাধ্যমে খ্রিষ্টানদের দম্ভ-অহঙ্কার চূর্ণ-বিচূর্ণ হয়ে যায়। তারা অত্যন্ত দম্ভ-অহঙ্কার সহকারে ২ লাখ সৈন্য নিয়ে জিহাদের ময়দানে উপস্থিত হলো। তারা মোট চব্বিশ সারিতে বিভক্ত হয়ে যুদ্ধক্ষেত্রে অবতীর্ণ হলো। তাদের মধ্যে ৩০ হাজার সৈন্য পায়ে বেড়ী লাগিয়ে এসেছিলো, যেন পালাবার কোনো সুযোগ না থাকে। সম্মানিত মুসলমান উনাদের সৈন্য সংখ্যা ছিলো মোট ৩৫ হাজার। এক বর্ণনা মতে সম্মানিত মুসলমান উনাদের মধ্যে এক হাজার জন ছিলেন বাকি অংশ পড়ুন...
(সম্মানিত বদর জিহাদ মূলত: খলিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ্ পাক উনার খাছ গায়েবী মদদের ঘটনা। যারা পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ, পবিত্র ইজমা শরীফ ও পবিত্র ক্বিয়াস শরীফ অনুযায়ী চলেন, খ¦লিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ্ পাক উনার উপর পূর্ণ তাওয়াক্কুল করেন, উনারাই গায়েবী মদদের অধিকারী হন। আর যারা সন্ত্রাসী হামলা চালায় ও সন্ত্রাসবাদ লালন করে তারা মুরতাদ ও জাহান্নামী। সন্ত্রাসীদের উপর খলিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ্ পাক উনার লা’নত। সন্ত্রাসী আর মুজাহিদ কখনও এক নয়। সন্ত্রাসী হামলা আর জিহাদ কখনও এক নয়। )
পূর্ব প্রকাশিতের পর: হযরত আবূ যর গিফ বাকি অংশ পড়ুন...
(সম্মানিত বদর জিহাদ মূলত: খলিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ্ পাক উনার খাছ গায়েবী মদদের ঘটনা। যারা পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ, পবিত্র ইজমা শরীফ ও পবিত্র ক্বিয়াস শরীফ অনুযায়ী চলেন, খ¦লিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ্ পাক উনার উপর পূর্ণ তাওয়াক্কুুল করেন, উনারাই গায়েবী মদদের অধিকারী হন। আর যারা সন্ত্রাসী হামলা চালায় ও সন্ত্রাসবাদ লালন করে তারা মুরতাদ ও জাহান্নামী। সন্ত্রাসীদের উপর খ¦লিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ্ পাক উনার লা’নত। সন্ত্রাসী আর মুজাহিদ কখনও এক নয়। সন্ত্রাসী হামলা আর জিহাদ কখনও এক নয়।)
পূর্ব প্রকাশিতের পর
সাইয়্যিদুনা হ বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত আব্দুর রহমান ইবনে আওফ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার বীরত্ব:
হযরত ইবনে হিশাম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, আমার কাছে কিছু সংখ্যক বিজ্ঞ আলিম বর্ণনা করেছেন যে, সম্মানিত উহুদের জিহাদে হযরত আব্দুর রহমান ইবনে আওফ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার মুখ মুবারকে একটি পাথর লেগেছিল যার ফলে উনার সামনের একটি দাঁত ভেঙ্গে যায় এবং উনার দেহে বিশ বা তার চেয়েও অধিক আঘাত মুবারক লেগেছিল। কিছু আঘাত লেগেছিল উনার পা মুবারকেও। যার কারণে তিনি খোঁড়া হয়ে গিয়েছিলেন। (সীরাতুন নাবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম- ইবনে হিশাম রহমতুল্লাহি আলাইহি)
হযরত বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত খাইছামাহ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার সম্মানিত শাহাদাতী শান মুবারক প্রকাশ:
হযরত খাইছামাহ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি সম্মানিত উহুদ জিহাদের প্রস্তুতিকালে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার খিদমত মুবারকে আরজি মুবারক জানালেন, ইয়া রসূলাল্লাহ! ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমার জন্য আফসুস যে, আমি সম্মানিত বদর জিহাদ মুবারকে যেতে পারিনি। কিন্তু আমি সম্মানিত বদর জিহাদ মুবারকে যেতে খুবই আগ্রহী ছিলাম। আমার ছেলে হযরত সা’দ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনিও আগ্রহ বাকি অংশ পড়ুন...
ঐতিহাসিক সম্মানিত খন্দকের জিহাদ সম্পর্কে নাযিলকৃত মহাসম্মানিত সূরা আহযাব শরীফ উনার পবিত্র আয়াত শরীফ ৯ থেকে ২৭ পর্যন্ত উনাদের সংক্ষিপ্ত তাফসীর
হযরত বাগবী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি লিখেছেন, শত্রুদের অবরোধ চললো দিনের পর দিন। কিন্তু যুদ্ধ হলো না মোটেও। শুধুমাত্র একদিন কয়েকজন অশ্বারোহী বনী কেনানার বসতির উপর দিয়ে অশ্ব ছুটিয়ে নিয়ে যাওয়ার সময় চিৎকার করে বললো, যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত হউন। আজ টের পাবেন কোন অশ্বারোহীর পাল্লায় অপনারা পড়েছেন। ওই অশ্বারোহীরা ছিলো আমর ইবনে আবদ আমের, ইকরামা ইবনে আবু জেহেল মাখজুমী, হুবাইরা ইবনে ওয়াহাব মাখ বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র সূরা তওবা শরীফ উনার ৩৬নং পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন,
إِنَّ عِدَّةَ الشُّهُوْرِ عِنْدَ اللهِ اثْنَا عَشَرَ شَهْرًا فِيْ كِتَابِ اللّٰهِ يَوْمَ خَلَقَ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضَ مِنْهَا أَرْبَعَةٌ حُرُمٌ
অর্থ: “নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট আসমান এবং যমিন সৃষ্টির শুরু থেকে মহান আল্লাহ পাক উনার কিতাবে গণনা হিসেবে মাসের সংখ্যা বারোটি। তন্মধ্যে চারটি হচ্ছে হারাম অর্থাৎ সম্মানিত মাস।
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে,
وَعَنْ حَضْرَتْ أَبِيْ بَكْرَةَ رَضِيَ اللهُ عَنْهُ عَنِ النَّبيِّ قَالَ إِنَّ الزَّمَانَ قَدِ اسْتَدَارَ كَهَيْئَتِه يَوْمَ خَ বাকি অংশ পড়ুন...












