সাধারণভাবে মালে তেজারত বা ব্যবসার মাল অর্থাৎ যে মালের ব্যবসা করা হয়, তা যদি নিছাব পরিমাণ হয় এবং এক বছর কারো মালিকানাধীনে থাকে, তাহলে তার উপর যাকাত ফরয হয়।
ব্যবসার পণ্য বা আসবাবপত্রের সম্মানিত যাকাত (সোনা-রূপার নিছাবে রূপার মূল্য ধরে) :
اَلزَّكٰوةُ وَاجِبَةٌ فِىْ عُرُوْضِ التِّجَارَةِ كَائِنَةٌ مَّا كَانَتْ اِذَا بَلَغَتْ قِيْمَتُهَا نِصَابًا مِّنَ الْوَرَقِ اَىْ مِنْ وَّرَقِ الْفِضَّةِ اَوِ الذَّهَبِ يَقُوْمُهَا بِـمَا هُوَ اَنْفَعُ لِلْفُقَرَاءِ وَ الْـمَسَاِكِيْنِ مِنْهُمَا.
অর্থ : “ব্যবসায়ের মাল যে প্রকারেরই হোক না কেন, তার দাম সোনা-রূপার নিছাব পরিমাণ হলেই সম্মানিত যাকাত ওয়াজিব হয়। সোনা অথবা র বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের বিষয়গুলি সুক্ষ্ম থেকে সূক্ষ্ম। আর উনাদের ঘৃণা করলে সরাসরি তার শাস্তি মৃত্যুদন্ড। যিনি খলিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন,
مَلْعُونِينَ
তারা হলো লা’নত গ্রস্থ। পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে যিনি খ¦লিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন। কি বলেন? যারা হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের পবিত্র শান মুবারকে চূ-চেরা কিল ও কাল করে তারা হচ্ছে লা’নত গ্রস্থ। নাউযুবিল্লাহ! কতটুকু? ইবলিসও লা’নত গ্রস্থ তার চেয়েও বেশি। যি বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন তিনি বলেন-
فَلْيَحْذَرِ الَّذِينَ يُخَالِفُونَ عَنْ أَمْرِهِ أَنْ تُصِيبَهُمْ فِتْنَةٌ أَوْ يُصِيبَهُمْ عَذَابٌ أَلِيمٌ
অর্থ: “সুতরাং যারা উনার (রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার) আদেশের বিরোধিতা করে, তাদের ভয় করা উচিত যে, তাদের উপর এসে পড়বে কোন যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি। ” (পবিত্র সূরা নূর শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ-৬৩)
আর এ প্রসঙ্গে পবিত্র হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ عُبَيْدِ اللَّهِ بْنِ أَبِى رَافِعٍ عَنْ أَبِيهِ عَنِ النَّبِىِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ لاَ أُلْفِيَنَّ أَحَدَكُمْ مُتَّكِئًا عَلَى أَرِيكَتِهِ يَأْتِيهِ الأَمْرُ مِنْ أَمْرِى مِمَّا أَمَرْتُ بِهِ أَوْ نَهَيْتُ عَنْهُ فَيَ বাকি অংশ পড়ুন...
এ সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
لَقَدْ كَانَ لَكُمْ فِي رَسُولِ اللَّهِ أُسْوَةٌ حَسَنَةٌ
অর্থ: “নিশ্চয়ই তোমাদের জন্য নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাঝে ‘উসওয়াতুন হাসানাহ্’ বা সর্বোত্তম আদর্শ মুবারক নিহিত রয়েছেন। ” সুবহানাল্লাহ! (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা আহ্যাব শরীফ: সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত ২১)
মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শান মুবারক-এ আরো ইরশাদ মুব বাকি অংশ পড়ুন...
وَاللهُ يَـخْتَصُّ بِرَحْـمَتِهٖ مَنْ يَّشَاءُ
অর্থ: মহান আল্লাহ পাক তিনি যাকে ইচ্ছা রহমত দ্বারা খাছভাবে মনোনীত করেন। সুবহানাল্লাহ! (পবিত্র সূরা বাক্বারাহ শরীফ, পবিত্র আয়াত শরীফ ১০৫)
বলার অপেক্ষা রাখেনা, রঊফুর রহীম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি রহমতুল্লিল আলামীন। আর উনার ছোহবত মুবারক, নিসবত মুবারক এবং খিদমত মুবারকে আনযাম প্রদানের জন্য মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার বান্দাহদের মধ্য হতে কতিপয় বান্দাহকে বিশেষভাবে মনোনীত করেন। তারই ধারাবাহিকতায় রঊফুর রহীম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্ল বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, রহমতুল্লিল আলামীন, নূরে মুজাস্সাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ১১ হিজরী সনের পবিত্র মুহররমুল হারাম শরীফ মাসে তৃতীয় সপ্তাহে মারীদ্বী শান মুবারক প্রকাশ করেন। এরপর ছিহহাতী শান মুবারক প্রকাশ করেন। অতঃপর পবিত্র ছফর শরীফ মাস উনার তৃতীয় সপ্তাহে আবার মারীদ্বী শান মুবারক প্রকাশ করেন। যার কারণে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা চিন্তিত হয়ে পড়েছিলেন যে, সত্যিই কী নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া স বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
والذين اتبعوهم باحسان رضى الله عنهم ورضوا عنه
অর্থ: “হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদেরকে যারা উত্তমভাবে অনুসরণ করবে, মহান আল্লাহ পাক তিনি তাদের প্রতিও সন্তুষ্ট হবেন এবং তারাও মহান আল্লাহ পাক উনার প্রতি সন্তুষ্ট। অর্থাৎ তারা মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি লাভ করতে পারবেন।” সুবহানাল্লাহ!
‘আখির’ শব্দের অর্থ হচ্ছে ‘শেষ’। আর ‘চাহার শোম্বাহ’ ফার্সী শব্দ। যার অর্থ হচ্ছে ‘ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)’।
পবিত্র ছফর শরীফ মাস উনার ‘শেষ ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)’ দিনটি সারাবিশ্বে পবিত্র ‘আখির বাকি অংশ পড়ুন...












