রামপাল তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রকে পশুর নদ ও সুন্দরবন বিনাশী আখ্যায়িত করে এটি বন্ধের দাবি জানিয়েছে পরিবেশ আন্দোলনকারীরা। গত পরশু জুমুয়াবার (২৭ ডিসেম্বর) বিকেলে বাগেরহাটের মোংলা উপজেলার নারিকেলতলায় এক জনসমাবেশ থেকে এ দাবি জানানো হয়।
অনুষ্ঠানের আয়োজন করে পরিবেশ নিয়ে কাজ করা সংগঠন ‘ধরিত্রী রক্ষায় আমরা’ ও ‘পশুর রিভার ওয়াটারকিপার’।
জনসমাবেশে বক্তারা বলেন, ভারতের স্বার্থে বনবিনাশী এই বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করা হয়েছে। অবিলম্বে এ প্রকল্প বাতিলসহ নিরাপদ পানি, বায়ু এবং টেকসই জীবিকার ব্যবস্থা করতে হবে। সুন্দরবনের প্রাণ পশুর নদ দূষ বাকি অংশ পড়ুন...
সরকারের কর্তাব্যক্তিরা একের পর এক সুন্দরবন কেন্দ্র করে উন্নয়ন প্রকল্প হাতে নিয়েছে। এর ফলে উপকারের চেয়ে ক্ষতিই হয়েছে বেশি। সুন্দরবনের বন, জীববৈচিত্র্য ও নদীগুলো একে একে ধ্বংসের পথে যাচ্ছে।
যা কখনই কাম্য না। মূলত: সুন্দরবনকে ধ্বংস করার জন্য আন্তর্জাতিক চক্রান্ত চলছে, সরকারকে এ চক্রান্ত থেকে বের হয়ে সুন্দরবন রক্ষা করতে হবে।
সুন্দরবন প্রতিটি বড় বড় ঘূর্ণিঝড়ের হাত থেকে দেশকে রক্ষা করছে। উপকূলের কোটি-কোটি মানুষকে নিরাপদ রাখতে ও তাদের জীবিকা নির্বাহে সুন্দরবন ব্যাপক ভূমিকা রাখে। অথচ বছরের পর বছর সেই সুন্দরবনই ভালো নেই। এর জ বাকি অংশ পড়ুন...
কোল্ড ড্রিংকস ছিপি বা মুখ খোলা মাত্রই ফস করে কিছু গ্যাস বেরিয়ে যায়। বের হওয়া গ্যাসে থাকে কার্বন ডাই-অক্সাইড, খাবার সোডা বা সোডিয়াম বাই কার্বনেট। এ ছাড়া থাকে সাইট্রিক অ্যাসিড, টারটারিক অ্যাসিডসহ বিভিন্ন ধরনের রাসায়নিক দ্রব্য। পানীয়কে মজাদার করার নিমিত্তে স্যাকারিন, সরবিটল, ম্যাটিটল ছাড়াও অন্যান্য রাসায়নিক উপাদান ব্যবহার করা হয়। এর মধ্যে সূক্ষ্ম মাত্রায় শরাবও থাকে নাউযুবিল্লাহ। যা মানবদেহের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর।
এনার্জি ড্রিংকস মানবদেহের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। এনার্জি ড্রিংকসের প্রতি তরুণরা বেশি আসক্ত। অনেকের এ আ বাকি অংশ পড়ুন...
দেশে ভয়ানকভাবে বেড়ে গিয়েছে পরকীয়া। স্বামীকে খুন-গুম করছে স্ত্রী, কোথাও স্ত্রীকে স্বামী। পরকীয়ার কারণে আপন মাকে হত্যা করছে সন্তান। ক্ষোভে-অপমানে গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করছে অনেকে। কেউ আবার সবকিছু জেনেই সামাজিক মর্যাদা আর সংসার টিকিয়ে রাখতে নীরব থাকছে। এসবের মূলেই রয়েছে পরকীয়া। দাম্পত্য সম্পর্কগুলোকে ভেঙে খান খান করে দিচ্ছে এই অনৈতিক সম্পর্ক। উচ্চ বিত্ত থেকে শুরু করে দরিদ্র পরিবারেও আঘাত হানছে সর্বনাশা পরকীয়া।
এক জরিপে জানা গেছে, রাজধানীর ২ সিটিতে প্রতিদিন প্রায় ৫৭টি তালাকের ঘটনা ঘটছে। মূলত সম্মানিত ইসলামি শিক্ষার বাকি অংশ পড়ুন...
বিষয়গুলো পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার আলোকে আলোচিত হচ্ছে না। হচ্ছে ‘পারিবারিক বন্ধন ভঙ্গ’, ‘মূল্যবোধের অবক্ষয়’, সামাজিক ভারসাম্য নষ্ট ইত্যাদি শিরোনামে। অনেকটা ধর্মনিরপেক্ষ স্টাইলে আলোচনা যা হচ্ছে, তার সমাধান বলতে হাক্বীক্বতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার খুব কাছাকাছি যাওয়া হচ্ছে। এক কথায় এসব সমস্যার ক্ষেত্রে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে বর্ণিত পর্দার প্রচলনের কথা বললে সব সমাধানই এসে যায়।
প্রিন্ট মিডিয়া, ইলেকট্রনিক মিডিয়ায়, ছাপার বক্তব্যে অথবা টকশোতে জোরালোভাবেই আলোচনা এসেছে- মাদক, এনার্জি ড্রিংক, পর্নো- এগুলো নিয়ে জনতার একটা বাকি অংশ পড়ুন...
আলুর ভরা মৌসুমে বিপণনের জন্য এক আলুর পরিবর্তে অন্য আলুর বীজ, অঙ্কুরিত হবে না এমন বীজ ও মেয়াদোত্তীর্ণ বীজ বিক্রির চেষ্টা চলছে।
রংপুরে এক আলুর পরিবর্তে অন্য আলুর বীজ ও অঙ্কুরিত হবে না এমন বীজ সংরক্ষণ এবং মেয়াদোত্তীর্ণ বীজ বিক্রির অপরাধে ২ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা করেছে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর ও জেলা বীজ প্রত্যয়ন এজেন্সি।
ফরিদপুরের নগরকান্দায় অসৎ পেঁয়াজ বীজ ব্যবসায়ীদের প্রতারণার ফাঁদে পড়ে কৃষকরা প্রতারিত হয়েছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। উপজেলার কোদালিয়া শহিদনগর ও পুরাপাড়া ইউনিয়নের অধিকাংশ পেঁয়াজ চাষি এই প্রতারণার শিক বাকি অংশ পড়ুন...
সরকারি হিসেবে দেশের মুসলমানের সংখ্যা নব্বইভাগ বলা হলেও প্রকৃতপক্ষে মুসলমানের সংখ্যা ৯৮ ভাগ। অর্থাৎ ৩০ কোটির অধিক জনসংখ্যার মধ্যে দেশে সাড়ে ২৯ কোটির বেশি লোক মুসলমান।
তারা পবিত্র ঈদ পালন করেন। মুসলমান নাম ধারণ করেন। মুসলমান হিসেবে বাঁচেন। কিন্তু মুসলমানের অনুভূতি তাদের মধ্যে নেই। মুসলমানের দায়বোধ বা কর্তব্যবোধ নেই। মুসলমানের মর্যাদাবোধ নেই। মুসলমানের সংজ্ঞা জানা নেই।
মুসলমান হিসেবে সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার সীমারেখা জানা নেই। সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার পালনের আবশ্যকতাবোধ নেই। হালাল হারামের ইলম নেই। প্রতিটি ক বাকি অংশ পড়ুন...
ইন্টারনেট ব্যবহারের ঝুঁকিতে রয়েছে বাংলাদেশের শিশুরা। বিশেষ করে শিশু-কিশোররাই এই বিড়ম্বনার শিকার বেশি হচ্ছে। বাংলাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহারকারী জনগোষ্ঠীর সংখ্যা ব্যাপকহারে বাড়ছে। গত ১৯ বছরে এই সংখ্যা ৮০০ গুণ বেড়েছে। বাংলাদেশে অনলাইন জনগোষ্ঠীর গড় বয়স ক্রমেই কমছে। এমনকি ১১ বছরের শিশুরাও প্রতিদিন ইন্টারনেটে প্রবেশ ও ব্যবহার করছে। যদিও ছোট শিশুদের তুলনায় বেশি বয়সী শিশুরা অনলাইনে ভয়-ভীতির সম্মুখীন হওয়ার বেশি ঝুঁকিতে থাকে। তবে ক্ষতিকর সামগ্রী, যৌন নিগ্রহ ও অপব্যবহার এবং ভয়-ভীতির সম্মুখীন হওয়ার ঝুঁকি থেকে শিশুরা কখনোই মুক্ বাকি অংশ পড়ুন...
চিকিৎসার জন্য অতিরিক্ত ব্যয়ের কারণে দেশের অনেক মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে চলে গেছে। অন্যদিকে সরকারি হাসপাতালগুলোতে যথাযথ চিকিৎসা পাওয়া থেকে বঞ্চিত হচ্ছে রোগীরা। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, কমিউনিটি ক্লিনিক, ইউনিয়ন স্বাস্থ্যকেন্দ্র ও জেলা পর্যায়ের জেনারেল হাসপাতালের মতো চিকিৎসার প্রতিটি পর্যায়ে জনবলের সংকটের কারণে সমস্যা তৈরি হচ্ছে। গড় আয়ু বাড়লেও মানসম্মত স্বাস্থ্যসেবা না পাওয়ায় দেশের বয়স্ক ব্যক্তিরা জীবনের শেষ ভাগে বোঝা হয়ে দাঁড়াচ্ছেন। তাই স্বাস্থ্য কমিশন গঠন জরুরি। দেশে কার্যকর কোনো স্বাস্থ্যনীতি নেই। এখন আম বাকি অংশ পড়ুন...
আমি যদি মুসলমান দাবি করি তা কী রাষ্ট্রযন্ত্রের দৃষ্টিতে অপরাধ? আমি যদি মহান আল্লাহ পাক উনার বান্দা দাবি করে ইবাদত-বন্দেগী করি; তবে কী তা রাষ্ট্রযন্ত্রের দৃষ্টিতে অপরাধ?
আমি যদি আখিরী রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার উম্মত দাবি করে সুন্নত মুবারক পালন করি; তবে তা কী রাষ্ট্রযন্ত্রের দৃষ্টিতে অপরাধ? আমি কী পবিত্র কুরআন শরীফ উনার পবিত্র আয়াত শরীফ উনার আমল করতে পারবো না?
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার আমল করতে গেলে কী রাষ্ট্রযন্ত্র আমাকে বাধা দিবে? আমি কী প বাকি অংশ পড়ুন...
চিকিৎসাক্ষেত্রে বাংলাদেশ একটি অপার সম্ভাবনার দেশ। আমাদের দেশে প্রচুর শিক্ষার্থী প্রতিবছর মেডিকেলে পড়ালেখা শেষ করে চিকিৎসক হচ্ছেন। আমাদের চিকিৎসকরা মেধাবী এবং দক্ষ। শুধু একটু সুযোগ সুবিধা বাড়াতে হবে এবং তাদের দায়িত্ব অনুযায়ী ভরসা দিয়ে আত্মবিশ্বাস নিয়ে কাজ করার সুযোগ দিতে হবে। তাহলে বাংলাদেশ থেকে কোনো রোগীকে আর বিদেশ যেতে হবে না।
সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেছেন, কিছুদিন আগেই আমরা ভুটানের ক্যান্সার আক্রান্ত এমন এক মেয়েকে চিকিৎসা দিয়ে ভালো করেছি যার চিকিৎসা ভারত ও ব্যাংককেও সম্ভব হয় নাই। কাজেই বাংলাদেশ পারে না এমন কোনো বাকি অংশ পড়ুন...
ডলার অন্যসব দেশের কারেন্সির মতোই একটি ফিয়াট কারেন্সি যা কাগজের নোটের মাধ্যমে ব্যবহৃত এবং এই নোটের সাথে কোনো মূল্যবান স্বর্ণ-রৌপ্য ধাতুর বাস্তবে সম্পর্ক নেই। এ ক্ষেত্রে মার্কিন ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক তাদের চাহিদামতো ডলার নামে এই ফিয়াট কারেন্সি ছাপিয়ে বিশ্ব অর্থনীতিকে নিয়ন্ত্রণ করছে।
উল্লেখ্য, বিংশ শতাব্দীর শুরুর দিকে প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয় মূলত ইউরোপে। ফলে ইউরোপের দেশগুলো যুদ্ধের খরচ মেটানোর জন্য তাদের স্বর্ণের মজুদের ভিত্তিতে যে পরিমাণ নোটের মুদ্রা ছাপানো সম্ভব ছিল তার চেয়ে অনেক বেশি ছাপিয়েছিল। মার্কিন যুক্তরা বাকি অংশ পড়ুন...












