পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তবে কী তোমরা কিতাবের কিছু অংশ গ্রহণ করবে? এবং কিছু অংশ অস্বীকার করবে?”
অর্থাৎ কিছু মানা আর কিছু না মানা মানুষের প্রাচীন প্রবৃত্তি। কিন্তু এটা ঈমানদারগণ উনাদের পরিচয় নয়।
মুসলমান হিসেবে থাকতে হলে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনাকে পরিপূর্ণভাবেই মানতে হবে। শুধু সংবিধানে কথিত রাষ্ট্রদ্বীন পবিত্র দ্বীন ‘ইসলাম’ বা ‘বিসমিল্লাহ’ লিপিবদ্ধ রাখলেই চলবে না; পাশাপাশি ধর্মনিরপেক্ষতাও ঢোকানো যাবে না। কারণ মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “হে ঈমানদার বাকি অংশ পড়ুন...
বিজ্ঞান সাধনার নামে, বিজ্ঞানের অগ্রযাত্রার সাথে যুক্ত থাকার নামে প্রগতির পথে পরিচালিত হওয়ার নামে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার বিদ্বেষী ষড়যন্ত্রকারীরা অনেক সাধারণ মুসলমানদের যেমন গাফিল ও গুমরাহ করেছিল।
তেমনি সে ধারাবাহিকতায় তারা ‘ওয়ায়েজদেরও প্রভাবিত করেছিল নাউযুবিল্লাহ। ওয়ায়েজদের আলোচনায় বেশিরভাগই থাকে নারী সংক্রান্ত বিষয় এবং হুর-গেলমানদের মোহাবিষ্ট আকর্ষণীয় বর্ণনা’- ইত্যকার সমালোচনায় তারা মুখর ছিল। বিশেষ করে স্বাধীনতা উত্তর হুর-গেলমানের চিত্তাকর্ষক ওয়ায়েজের বিরোধিতা দিন দিন তীব্র ও জোরালো হয়। এ ফাঁদে পা দিয়ে তখন থে বাকি অংশ পড়ুন...
‘ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর’- এ কথাটি কমবেশি সবারই জানা। তারপরও অনেকে ধূমপান করেই চলেছে। ইদানীং মেয়েদের প্রকাশ্যে ধূমপানের দৃশ্য অস্বাভাবিকহারে বেড়ে গেছে।
একটা সময় সামাজিক রীতিনীতির প্রতি শ্রদ্ধা দেখিয়ে নারীরা লুকিয়ে ধূমপান করলেও এখন জনবহুল স্থানে সবার সামনে তারা ধূমপান করছে। এমনকি নারীদের এই মাদকাসক্তি শুধু ধূমপানের মধ্যে আর সীমাবদ্ধ নেই। সিসা, ইয়াবা ও ফেনসিডিলের মতো মাদকেও তারা দিন দিন আসক্ত হয়ে পড়ছে। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের দেয়া তথ্যে, ঢাকার সিসা বারগুলোতে নারীরা এখন নিয়মিত সিসার মধ্যে ‘হ বাকি অংশ পড়ুন...
কোনো দেশের শিক্ষার মান যদি নিম্ন হয় তাহলে তা শিক্ষার্থীদেরকে যোগ্যতার দিক থেকে বিকলাঙ্গ ও প্রতিবন্ধী করে রাখে। এতে করে যত রকম আয়োজন কিংবা উদ্যোগই গ্রহন করা হোক না কেন সেই শিক্ষা ব্যর্থ শিক্ষায় পর্যবসিত হয়।
বিশেষজ্ঞদের মতে, বাংলাদেশের শিক্ষার মান ক্রমশ নিম্নমুখী। দেশের পাবলিক পরীক্ষাগুলোতে ফলাফল বিস্ফোরণ লক্ষ্য করা গেলেও গুণগত মান নিয়ে রয়েছে বড় ধরনের প্রশ্ন। অভিযোগ রয়েছে, যে শিক্ষকগণ বোর্ডের খাতা মূল্যায়ন করে তাদের প্রতি মৌখিক নির্দেশ থাকে পাশের হার বাড়ানোর জন্য যতটা সম্ভব ছাড় দিয়ে খাতা দেখতে হবে। গ্রেস নম্বর দিয়ে হলেও শ বাকি অংশ পড়ুন...
৩৭০ ধারা নিয়ে বিতর্ক
৩৭০ নং ধারা কি রদ করা যায়?
ঐতিহাসিকরা মনে করেন, এই ধারা একটা অন্তর্বর্তী ব্যবস্থা। স্বায়ত্তশাষনের ধারা ধীরে ধীরে ক্রমশই ক্ষীণ হয়ে আসছে। তখন কেন্দ্রের হাতে ছিল প্রতিরক্ষা, পররাষ্ট্র, যোগাযোগ ইত্যাদি। এখন তার পরিসর অনেক ব্যাপক। আইন বিশেষজ্ঞরা অবশ্য মনে করেন, ভারতীয় সংবিধানে কাশ্মীর সংক্রান্ত ৩৭০ নং ধারা রদ করার প্রক্রিয়া সহজ নয়। সংবিধান সংশোধনের ক্ষমতা আছে সংসদের। রাষ্ট্রপতি বিজ্ঞপ্তি জারি করে তা সংশোধন করতে পারেন। অবশ্য তা রাজ্যের গণপরিষদের অনুমোদন সাপেক্ষে। এছাড়া এটা কেন্দ্র ও রাজ্যের সম্পর্কের বাকি অংশ পড়ুন...
দেশের একমাত্র প্রবালদ্বীপ নারিকেল দ্বীপ সবসময়ই পর্যটকদের কাছে জনপ্রিয়। গত কয়েক বছর ধরেই দ্বীপটিতে বাড়ছে পর্যটক সংখ্যা, তৈরি হচ্ছে নতুন নতুন রিসোর্ট, পর্যটনকেন্দ্র।
সাধারণত অক্টোবরের শেষ থেকে দ্বীপটিতে শুরু হয় পর্যটন মৌসুম। কিন্তু এবার নভেম্বরের মাঝামাঝি সময় এসেও শুরু হয়নি পর্যটকের আনাগোনা। অনিশ্চয়তার কবলে রয়েছে পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচল। এর মধ্যে দ্বীপে বসবাসকারী মানুষ নিজস্ব প্রয়োজনে কাঠের ট্রলার বা স্পিড বোটে টেকনাফে আসা-যাওয়া করতেও প্রতিবন্ধকতার মুখে পড়ছেন। তাদের আসা বা যাওয়া এখন নির্ভর করছে প্রশাসনিক অনুমতির উ বাকি অংশ পড়ুন...
বিশেষজ্ঞদের মতে, দিন দিন আমাদের আচরণ, অনুশাসন ও সামাজিক মূল্যবোধ পরিবর্তন হচ্ছে। মানুষের মধ্যে হিংস্রতাও বেড়ে গেছে আগের তুলনায় বেশি। এর জন্য দায়ী দেশী-বিদেশি টিভি চ্যানেলের অনুষ্ঠান ও সিনেমা।
সহজাত মনোবৃত্তির কারণেই ভারতীয় অপরাধবিষয়ক নাটক ও সিনেমা দেখে খারাপই হচ্ছে দর্শকরা। ভারতসহ বিভিন্ন দেশের টেলিভিশন চ্যানেলগুলো অপরাধধর্মী বিভিন্ন ঘটনা অবলম্বনে ধারাবাহিক নাটক-সিনেমা তৈরি করছে, যা ঘরে বসে দেখছে সবাই।
এছাড়া বলিউড ও হলিউডে তৈরি হচ্ছে বিভিন্ন অপরাধবিষয়ক সিনেমা। অপরাধ কাহিনী বলেই সব বয়সের মানুষের এসব নাটক-সিনেমার প বাকি অংশ পড়ুন...
দূষণে মৃত্যুর সংখ্যার দিক থেকে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান ষষ্ঠ। বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী, বায়ুদূষণের কারণে শুধু ঢাকায় বছরে ১০ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়।
ঢাকার বায়ুদূষণের কয়েকটি উৎসের মধ্যে আছে যানবাহন ও কলকারখানার দূষিত ধোঁয়া। ছুটির দিন রাজধানীর রাস্তায় যানবাহন অনেক কম। আবার অনেক কলকারখানাও বন্ধ থাকে, তবু দূষণ কমেনি।
গত পরশু ছুটির দিন শুক্রবার সকাল ৯টার দিকে আইকিউএয়ারের বাতাসের মানসূচকে ঢাকার স্কোর ১৯৫। একে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বায়ু হিসেবে গণ্য করা হয়। আর বিশ্বের ১২০টি শহরের মধ্যে দূষণে ঢাকার অবস্থান তৃতীয়। ইদানি বাকি অংশ পড়ুন...
কাশ্মীরে নির্বাচিতগণপরিষদ গঠন হওয়ার পর ১৯৫৬ সালের নভেম্বর মাসে জম্মু-কাশ্মীরের সংবিধানে স্থায়ী বাসিন্দার একটা আইনসম্মত পরিভাষা তৈরি করা হয়। সেই পরিভাষাতে ১৯৫৪ সালের ১৪ মে বা তার আগে যেসব মানুষ জনেরা জম্মু-কাশ্মীরের প্রজা হিসেবে বিবেচিত ছিলেন কিংবা যারা তার আগের দশ বছরে বা তার বেশি সময় ধরে জম্মু-কাশ্মীরে অবস্থান করছে এবং আইন অনুসারে স্থাবর - সম্পত্তির অধিকারী হয়েছে, তারাই কেবল মাত্র স্থায়ী বাসিন্দার স্বীকৃতি পেয়েছিলো।
তারপরেও জম্মু-কাশ্মীরের আইন সভা স্থায়ী বাসিন্দাদের বিশেষ অধিকার এবং সুযোগ সুবিধার দিকগুলি চিহ্নিত কর বাকি অংশ পড়ুন...
ইসলামী আবহ ও আদর্শ থেকে দেশের মানুষকে বের করে আনতে নানা হারাম-কুফরী উদ্যোগ নিচ্ছে সৌদির যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান। ভিশন-২০৩০ পরিকল্পনার আওতায় ২০১৮ সালে বিনোদন জগৎ থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়ে খুলে দেওয়া হয় সৌদির সিনেমা হল। আয়োজন করা হয় চলচ্চিত্র উৎসব থেকে শুরু করে কনসার্ট, ফ্যাশন শো ইত্যাদির। এরই ধারাবাহিকতায় আরেকটি উদ্যোগ ‘রিয়াদ সিজন’। সৌদির মিনিস্ট্রি অব মিডিয়ার আমন্ত্রণে এবারের রিয়াদ সিজনে অংশ নিচ্ছে ৯টি দেশ। এর মধ্যে আছে দক্ষিণ এশিয়ার তিন দেশ বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তান। ১২ অক্টোবর শুরু হওয়া ৪৫ দিনের এই আয়োজন শেষ হবে আ বাকি অংশ পড়ুন...
কাশ্মীর ৩৭০ ধারা নিয়ে দীর্ঘ চক্রান্ত
ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসকদের শ্রেণিস্বার্থের তাগিদের ভেতরেই লুকিয়ে আছে কাশ্মীর সমস্যার মূল বিষয়গুলো। ১৯৩৫ সালের ভারত শাসন আইন আমাদের দেশের প্রশাসনিক এবং সেই সময়ের প্রচলিত ঔপনিবেশিক সাংবিধানিক ব্যবস্থার পরিবর্তন নিয়ে আসে। সেই পরিবর্তনের অন্যতম প্রধান বৈশিষ্ট্য ছিল- ব্রিটিশ শাসিত অঞ্চলগুলোতে আগের তুলনায় অনেক বেশি সংখ্যক মানুষের হাতে ভোটাধিকার তুলে দেওয়ার একটা লোক দেখানো প্রচেষ্টা।
এই বিষয়টি ব্রিটিশ কিন্তু স্বেচ্ছায় করেনি। সেই সময়ের জাতীয় আন্দোলন ব্রিটিশকে বাধ্য করেছিল ১৯৩৫ সা বাকি অংশ পড়ুন...
কাশ্মীর কখনোই ভারতের অংশ ছিল না
২০১৯ সালে কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা ও সুবিধা সংক্রান্ত ভারতীয় সংবিধানের ৩৭০ ও ৩৫-ক অনুচ্ছেদ রহিত করে লোকসভায় বিল পাস করে মোদি সরকার। এর আগে রাজ্যসভায় বিলটি পাস হয়। এ বিষয়ে দায়ের করা একটি আর্জির শুনানি শেষে সম্প্রতি রায় দিয়েছে সে দেশের সুপ্রিম কোর্ট। রায়ে মোদি সরকারের সিদ্ধান্তকে বহাল রাখা হয়েছে। প্রশ্ন উঠেছে, কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা ও সুবিধা বাতিল করে কি তার চূড়ান্ত ভারতভুক্তি নিশ্চিত করা যাবে? কাশ্মীরিরা কি তা মেনে নেবে? নেয়ার প্রশ্নই ওঠে না। অতীতই তার সাক্ষী। কাশ্মীরের প্রাক্তন মুখ্যমন্ বাকি অংশ পড়ুন...












