মরুভূমির দেশ হলেও ওমান অবিশ্বাস্য সবুজ। কিছু কিছু জায়গায় গেলে তো মনেই হবে না এটি মধ্যপ্রাচ্যের কোনো দেশ। বিষয়টি সম্ভব হয়েছে ওমানের ঐতিহ্যবাহী ফালাজ প্রযুক্তির কারণে। এই প্রযুক্তির মাধ্যমে দুই হাজার বছরের বেশি সময় ধরে চাষাবাদ করে আসছে ওমানিরা। এই ইউনিক ও ঐতিহ্যবাহী প্রযুক্তিকে ইউনেসকো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজের স্বীকৃতি দিয়েছে।
ফালাজ হচ্ছে ক্যানাল পদ্ধতি। এর সঙ্গে আমাদের দেশের শ্যালো মেশিন থেকে নালার মাধ্যমে ধানখেতে পানি দেওয়ার মিল আছে। তবে এই প্রযুক্তির মাধ্যমে মাটির নিচ থেকে পানি সংগ্রহ করে কয়েক কিলোমিটার দূরে পর্যন্ত সর বাকি অংশ পড়ুন...
উত্তর মেরু আর দক্ষিণ মেরু নিয়ে অনেকেই অনেক কিছু জানি। সেই মেরুর অবস্থান বদলে যাওয়ার কথা জানিয়েছে বিজ্ঞানীরা। সাধারণভাবে উত্তর মেরু প্রতিবছর প্রায় ১৫ কিলোমিটার গতিতে জায়গা বদল করে। ৯০ দশক থেকে এই গতি বেড়েছে। উত্তর মেরু এখন সাইবেরিয়ার দিকে প্রতিবছর প্রায় ৪৫ কিলোমিটার গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে। বিজ্ঞানীরা চৌম্বকক্ষেত্রের বিপরীত অবস্থান সম্পর্কে পূর্বাভাস দিয়েছে। এই অবস্থায় পৃথিবীর চৌম্বকীয় উত্তর ও দক্ষিণ মেরু অবস্থান পরিবর্তন করে।
আমরা জানি, পৃথিবীর একটি তরল গলিত কেন্দ্র আছে। সেই কেন্দ্রের বাইরে পুরোটাই লোহা ও নিকেল দ্বারা গ বাকি অংশ পড়ুন...
উত্তর মেরু আর দক্ষিণ মেরু নিয়ে অনেকেই অনেক কিছু জানি। সেই মেরুর অবস্থান বদলে যাওয়ার কথা জানিয়েছে বিজ্ঞানীরা। সাধারণভাবে উত্তর মেরু প্রতিবছর প্রায় ১৫ কিলোমিটার গতিতে জায়গা বদল করে। ৯০ দশক থেকে এই গতি বেড়েছে। উত্তর মেরু এখন সাইবেরিয়ার দিকে প্রতিবছর প্রায় ৪৫ কিলোমিটার গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে। বিজ্ঞানীরা চৌম্বকক্ষেত্রের বিপরীত অবস্থান সম্পর্কে পূর্বাভাস দিয়েছে। এই অবস্থায় পৃথিবীর চৌম্বকীয় উত্তর ও দক্ষিণ মেরু অবস্থান পরিবর্তন করে।
আমরা জানি, পৃথিবীর একটি তরল গলিত কেন্দ্র আছে। সেই কেন্দ্রের বাইরে পুরোটাই লোহা ও নিকেল দ্বারা গ বাকি অংশ পড়ুন...
পৃথিবীতে প্রায় ২,৯৮,০০০ প্রজাতির উদ্ভিদ রয়েছে। এতগুলো প্রজাতির মধ্যে কিছু গাছ সুন্দর ও সুগন্ধী ফুল উৎপন্ন করে, কিছু গাছ পুষ্টি-সমৃদ্ধ ফল উৎপন্ন করে, কিছু গাছে আছে ঔষধি গুনাবলী এবং আবার এদের মধ্যে কিছু কিছু উদ্ভিদের রয়েছে পুরোপুরি অদ্ভুত চেহারা ও বৈশিষ্ট্য। এবার বিশ্বের এরকম কিছু অদ্ভুত উদ্ভিদ সম্পর্কে জানা যেতে পারে।
বাওবাব গাছ:
আফ্রিকান নেটিভ অঞ্চলের এই গাছগুলো দেখলে মনে হবে কোনও গ্রহ থেকে এসব গাছ এসে পড়েছে। তবে এই গাছের এক প্রজাতি অস্ট্রেলিয়াতেও পাওয়া যায়। বাওবাব গাছের কান্ড দেখতে অনেকটা বোতলের মত হওয়াতে একে ‘বোতল গাছ বাকি অংশ পড়ুন...
বৃক্ষ তোমার নাম কি, ফলে পরিচয়। এ কথা অনেকেই কথা প্রসঙ্গে বলে থাকি। তবে পৃথিবীর অনেক গাছ আছে যাদের পরিচয় ফলে নয়, বরং এরা নিজেরাই। এমনই কয়েকটি গাছের খ্যাতি গাছের কথা অজানা অনেকেরই। যেমন-
অ্যাভিনিউ দ্য বাওবাব:
মাদাগাস্কার এই অদ্ভুত বাওবাব গাছের জন্য পরিচিত। বিশালাকার এই গাছের সামান্য একটা বন দেখা যাবে মাদাগাস্কারের পশ্চিমে। গাছগুলোর উচ্চতা প্রায় এক শ ফুট। এ গাছগুলো প্রায় ৮০০ বছরের পুরনো বলে জানা যায়। একসময় এ স্থানে এ ধরনের অসংখ্য গাছ থাকলেও বর্তমানে মাত্র ২০টি রয়েছে। এই গাছ একহারা গড়নের। মাটি থেকে বিশাল আকারের কা- লম্বা হয়ে বাকি অংশ পড়ুন...
কদম ফুলকে বলা হয় বর্ষার দূত। মাদারীপুর শিবচর উপজেলার বিভিন্ন সড়কের পাশে এখন হলুদে সেজেঁছে সর্বত্র। বিভিন্ন স্থানে দেখা মিলছে কদম ফুলের। গাছের শাখে শাখে সবুজ পাতার আড়ালে ফুটে উঠেছে অসংখ্য কদম ফুল। উপজেলার শিবচর-পাঁচ্চর সড়কের দুই পাশে অসংখ্য কদম ফুল গাছ দেখা গেছে। যেখানে সবুজ পাতার ফাঁকে উকি দিচ্ছে হলুদ বর্ণের অসংখ্য কদম ফুল।
জানা যায়, আষাঢ়-শ্রাবণে কদম গাছ ফুলে ফুলে ভরে থাকত। তরুণ-তরুণীরা কদম ফুল তাদের আপনজনকে উপহার দিত। ফলে কদম ফুলের গাছ ঘরবাড়ি ও আসবাবপত্রে কাজে ব্যবহার হত। কদম গাছ কমে যাওয়ায় এখন মানুষ ঐতিহ্য ভুলতে বসেছে বাকি অংশ পড়ুন...
পৃথিবীতে আনুমানিক ৩ হাজার জাতের চা আছে। পানি বাদ দিলে চা হলো পৃথিবীতে বেশি পান করা পানীয়।
বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি চা-বাগান আছে মৌলভীবাজার জেলায়। এখানকার শ্রীমঙ্গল, কমলগঞ্জ, কুলাউড়া, জুড়ী, বড়লেখা ও রাজনগরে অনেক চা-বাগান দেখতে পাবেন। সিলেট ও হবিগঞ্জ জেলায়ও চমৎকার ও ঐতিহ্যবাহী কিছু চা-বাগান আছে। দেশের প্রথম চা-বাগান মালনীছড়ার অবস্থান সিলেট শহরেই।
কালো চা, সবুজ চা, সাদা চাসহ সব ধরনের চা আসে ক্যামেলিয়া সিনেসিস নামের উদ্ভিদ থেকে। তাদের স্বাদ, চেহারা আর গন্ধে ভিন্নতার কারণ প্রক্রিয়াজাতকরণের প্রক্রিয়ায় ভিন্নতা।
আমাদের দেশের অনে বাকি অংশ পড়ুন...
কিছুদিন আগে ‘হুঙ্গা-টোঙ্গা-হুঙ্গা-হা’পায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতে প্রশান্ত মহাসাগরের দ্বীপরাষ্ট্র টোঙ্গাতে সুনামি আঘাত হেনেছে। এই আগ্নেয়গিরিটি সাগরতলে অবস্থিত। বিশেষজ্ঞদের মতে, সুনামিটি অগ্ন্যুৎপাতে সৃষ্ট বিস্ফোরণের কারণে নাকি, আগ্নেয়গিরির কোনো ধসে পানির স্থানচ্যুতি হয়েছে অথবা দুটোর কারণেই হয়েছে, তা স্পষ্ট নয়।
এ খবরে সাধারণ মানুষদের অনেকেই আতঙ্কিত এবং অবাক হয়েছে, কারণ পানির নিচেও যে আগ্নেয়গিরি থাকে বেশির ভাগ মানুষের কাছেই তা অজানা। বিজ্ঞানীদের মতে, পৃথিবীতে সমুদ্রের নিচে সক্রিয় আগ্নেয়গিরির সংখ্যা ১০০ থেকে ১০০০ বাকি অংশ পড়ুন...
আভিধানিক সংজ্ঞা অনুসারে, কোয়াসার একটি ভারী ও অত্যন্ত দূরবর্তী মহাকাশীয় বস্তু যা প্রচুর পরিমাণে শক্তি বিকিরণ করে। দূরবীক্ষণ যন্ত্রে একটি কোয়াসার দেখতে নক্ষত্রের মতো হলেও এটি থেকে বিপুল পরিমাণে রেডিও তরঙ্গ বিকিরিত হয়। কোয়াসারগুলো অনেক উজ্জ্বল হয়। কখনও কখনও এতই উজ্জ্বল হয় যে, এরা যে গ্যালাক্সিতে অবস্থান করে সে গ্যালাক্সিকেই এদের উজ্জ্বলতার কারণে দেখা যায় না।
১৯৩২ সালে সৌরজগতের বাইরে থেকে আসা রেডিও তরঙ্গের অস্তিত্ব আবিষ্কার করা হয়। ১৯৫০-এর দশকের শেষের দিকে প্রথম কোয়সার আবিষ্কৃত হয়েছিল।
একটি তত্ত্ব হচ্ছে অধিকাংশ বড় বড় ছ বাকি অংশ পড়ুন...
উত্তর-মধ্য আফ্রিকার দেশ চাদে ইসলামের আগমন হয়েছিল হিজরী প্রথম শতকেই। সুদীর্ঘ সময়ে দেশটি বহু উত্থান-পতনের মধ্য দিয়ে গেলেও কখনো ইসলাম থেকে বিচ্ছিন্ন হয়নি। পৃথিবীর ষষ্ঠ বৃহৎ লেক ‘চাদ’-এর নামানুসারে দেশটির নামকরণ হয়েছে। চাদ আফ্রিকা মহাদেশের কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত একটি স্থলবেষ্টিত দেশ।
যার চারদিকে রয়েছে লিবিয়া, নাইজার, নাইজেরিয়া, ক্যামেরুন, সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিকান ও সুদান। ১৯৬০ সালে ফ্রান্সের কাছ থেকে দেশটি স্বাধীনতা লাভ করে। জাতিসংঘ, ওআইসি ও রাবেতা আলম আল ইসলামীসহ একাধিক আন্তর্জাতিক সংস্থার সদস্য চাদ।
১৯৩৬ সালের বাকি অংশ পড়ুন...
৯. ইবনে রুশদ
পুরো নাম আবুল ওয়ালিদ মুহম্মদ ইবনে আহমদ ইবনে রুশদ। তিনি ইবনে রুশদ নামে বেশি পরিচিত। তিনি একজন আন্দালুসিয়ান (স্প্যানিশ) মুসলিম বিজ্ঞানী। তিনি একাধারে ইসলামিক দার্শনিক, ইসলামিক ধর্মতত্ত্ববিদ, যুক্তিবিদ, ভূগোলবিদ, জ্যোতির্বিদ, গণিতবিদ, পদার্থবিদ ছিলেন। কিন্তু উনার মূল ও আসল নাম পরিবর্তন করে লাতিন ভাষায় বিকৃত করে রাখা হয়েছে অ্যাভেরুশ।
১০. আল-জারক্বালি
আরব জ্যোতির্বিজ্ঞানী ও গণিতবিদ আবু ইসহাক ইবরাহিম ইবনে ইয়াহিয়া আল নাক্কাস আল-জারক্বালি। উনার জ্যোর্তি বৈজ্ঞানিক ছকের (অংঃৎড়হড়সরপধষ ঞধনষব) জন্য পাশ্চাত্যে তিনি অত বাকি অংশ পড়ুন...
আফ্রিকার ১২টি দেশের সীমানাজুড়ে সাহারা মরুভূমি। উত্তর আফ্রিকার একটি বড় অংশ জুড়ে আধিপত্য। মিশর, মরক্কো, আলজেরিয়া, লিবিয়া, নাইজার, মালি, পশ্চিম সাহারা, তিউনিসিয়া, মৌরিতানিয়া, ইরিত্রিয়া, সুদানের অংশে রয়েছে এই মরুভূমি। উত্তর আফ্রিকার ৩১ শতাংশ জুড়ে সাহারা মরুভূমি অবস্থিত।
এর মোট আয়তন ৩৬ লক্ষ বর্গমাইল। ২৫০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয় এমন এলাকাকে যুক্ত করলে সাহারার আয়তন বেড়ে দাঁড়াবে ৪২ লাখ বর্গমাইলে। যা প্রায় যুক্তরাষ্ট্রের আয়তনের সমান!
বিজ্ঞানীদের দাবি, একসময় সাহারা মরুভূমি এলাকায় সাগর ছিলো। সাহারা মরুভূমির ওয়াদি আল হিতান বা তিমি বাকি অংশ পড়ুন...












