ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে আমাদের দেশে এখনও রয়েছে অসংখ্য পুরোনো ঐতিহাসিক মসজিদ। যার মধ্যে প্রাচীন স্থাপত্যশৈলীতে নির্মিত বরিশালের কসবা আল্লাহর মসজিদও একটি। বরিশাল জেলাধীন গৌরনদী উপজেলার বড় কসবা গ্রামে অর্থাৎ বর্তমান গৌরনদী পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডে এ প্রাচীন মসজিদটি অবস্থিত।
এ মসজিদ নির্মাণের সঠিক তারিখ সংযুক্ত কোনো শিলালিপি পাওয়া যায়নি। তবে জনশ্রুতি আছে, শাসক জাহাঙ্গীরের আমলে এই জঙ্গলকে চাষাবাদের উপযোগী করার জন্য এক দল লোক জঙ্গল কেটে পরিষ্কার করার সময় এ মসজিদটির সন্ধান পায়। মসজিদের কোনো প্রতিষ্ঠাতা বা নির্মাণকারীর সন্ধান বাকি অংশ পড়ুন...
এ যেন এক রঙ্গিন শাড়ীর আঁচল! তার উপরে যেন বসানো হয়েছে মূল্যবান রক্তিম রুবী পাথর। এ দৃশ্য যেমনি সুন্দর তেমনি অকল্পনীয়। বহু দূর থেকে পরিষ্কার দেখা যায় দিগন্ত প্রসারিত এমন দৃশ্য। এটি আজারবাইজানের বকতি পর্বতমালায় সৃষ্ট একটি নান্দনিক মালভূমি। ভূমিকম্পের কারণে নরম মাটি বসে গিয়েছিল অতঃপর বহু বছর বৃষ্টির পানির মাধ্যমে সে মাটি সরে গিয়ে পাথরের শক্ত স্তরটি উন্মুক্ত হয়। আর এভাবেই প্রকৃতির রূপ সৌন্দর্য ভেসে এসেছে প্রকাশ্যে।
এখানে পাথরের প্রতিটি স্তর সৃষ্টি হতে লাখো বছর সময় লেগেছিল। সকলের কাছে নান্দনিক একটি দৃশ্য এবং মনোরম একটি ছবি কি বাকি অংশ পড়ুন...
পৃথিবীতে থ্রিলান্ড পয়েন্টস আছে মাত্র দুটি। একটি আছে জার্মানির নর্দান ওয়েস্ট ফাল রাজ্যের আখেন সিটিতে। যেটা জার্মান নেদারল্যান্ড এবং বেলজিয়াম এই তিন দেশের মিলন স্থল।আর দ্বিতীয়টি আছে বাংলাদেশে!!কথাটা শুনে হয়ত অবাক হচ্ছেন। তবে এটাই সত্য। বাংলাদেশে এটাকে বলা হয় তিন মুখ পিলার। তিনমুখ পিলারটি মূলত রাঙ্গামাটি জেলার বিলাইছড়ি উপজেলার বাংলাদেশ, ভারত ও মায়ানমার সীমানায় অবস্থিত। এটি বাংলাদেশের একমাত্র সীমানা পিলার যা তিন দেশের সীমানা নির্ধারণ করেছে। তিনমুখ পিলারের জায়গাটি অনেকটা ইংরেজি ড অক্ষরের মতো। ড এর মাখখানের অংশে তিনমুখ পি বাকি অংশ পড়ুন...
শীতকালে হাঁসের গোশত খেতে সুস্বাদু হয়। এ সময় সবাই কমবেশি হাঁসের গোশত খায়। নানাভাবেই হাঁসের গোশত রান্না করা যায়।
হাঁসের গোশত প্রোটিনের ভালো উৎস। এতে নিয়াসিন, ফসফরাস, রিবোফ্লোবিন, আয়রন, জিংক, ভিটামিন বি৬ এবং থায়ামিন আছে। এ ছাড়া অল্প পরিমাণে আছে ভিটামিন বি১২ এবং ম্যাগনেশিয়াম। চামড়াসহ হাঁসের গোশতে অধিক মাত্রায় ফ্যাট এবং কোলেস্টেরলও আছে।
১০০ গ্রাম হাঁসের গোশতে যা থাকে : ক্যালরি- ১৩০, আমিষ- ২১.৬, শর্করা- ০.১, চর্বি- ৪.৮, ক্যালসিয়াম- ৪।
গরুর গোশতের চেয়ে হাঁসের গোশতে চর্বির পরিমাণ বেশি। এই চর্বির মধ্যে সম্পৃক্ত চর্বির পাশাপাশি অসম্পৃক্ত বাকি অংশ পড়ুন...
নাসার জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ সম্প্রতি এমন কিছু বিস্তারিত ছবি তুলেছে, যা আন্তঃনাক্ষত্রিক ধূলিকণা ও গ্যাসের জটিল স্তরকে দেখার সুযোগ করে দিয়েছে। সুপারনোভা বিস্ফোরণের আলো থেকে পাওয়া এই ছবিগুলো প্রথমবারের মতো এই ধূলিকণার প্রকৃত থ্রিডি মানচিত্র তৈরি করতে সাহায্য করছে বলে জানিয়েছে নাসা।
৩৫০ বছর আগে এক তারকার বিস্ফোরণ থেকে উৎপন্ন আলো দূর-দূরান্তে ছড়িয়ে পড়ে চারপাশের ধূলিকণা ও গ্যাসকে আলোকিত করেছে। এই বিস্ফোরণ থেকে নির্গত এক্স-রে ও অতিবেগুনি আলো আন্তঃনাক্ষত্রিক মাধ্যমকে আলোড়িত করে, যা ওয়েব টেলিস্কোপের উন্নত ইনফ্রারেড প্রয বাকি অংশ পড়ুন...
ইস্তেঞ্জা (প্রস্রাব) দীর্ঘসময় চেপে রাখা অনেকেরই সাধারণ অভ্যাস। কিন্তু বিশেষজ্ঞদের মতে, এই অভ্যাস শরীরের জন্য মারাত্মক ক্ষতির কারণ হতে পারে। চিকিৎসকরা বলছে, নিয়মিত ইস্তেঞ্জা চেপে রাখার ফলে কিডনি, মূত্রথলী ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গের ওপর দীর্ঘমেয়াদি নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে।
কেন ইস্তেঞ্জা চেপে রাখা ক্ষতিকর?
ইউরোলজিস্ট ডাক্তাররা জানিয়েছে, ইস্তেঞ্জা (প্রস্রাব) চেপে রাখলে মূত্রথলীতে চাপ বেড়ে যায়, যা পরবর্তীতে সংক্রমণ বা দীর্ঘমেয়াদি সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। “প্রস্রাব চেপে রাখার ফলে জীবাণু মূত্রথলীতে জমে যায় এবং ইউরিনা বাকি অংশ পড়ুন...
বসনিয়া ও হার্জেগোভিনায় দুটি ধর্মের মধ্যে একটি পবিত্র ইসলাম। বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা উসমানীয় বিজয়ের ফলে ১৫ ও ১৬ শতকে স্থানীয় জনগণের সাথে এটির পরিচয় হয়।
মুসলমানরা বসনিয়া ও হার্জেগোভিনার একক বৃহত্তম সম্প্রদায় (৫১%) নিয়ে গঠিত (অন্য দুটি বড় দল হচ্ছে পূর্ব অর্থোডক্স খ্রিস্টান (৩১%), যাদের প্রায় সবাই সার্ব এবং রোমান ক্যাথলিক (১৫%) হিসাবে চিহ্নিত, যাদের প্রায় সবাই ক্রোট হিসাবে চিহ্নিত।
বসনিয়ার প্রায় সব মুসলমানই বসনিয়াক হিসেবে চিহ্নিত; ১৯৯৩ সাল পর্যন্ত মুসলিম সংস্কৃতি বা মূল বসনিয়ার (ধর্মীয় অনুশীলন নির্বিশেষে) যুগোসøাভ কর্তৃপক্ষ কর্ত বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় প্রাকৃতিক পাহাড়ি বনাঞ্চল রেমা-কালেঙ্গা। সুন্দরবনের পর দ্বিতীয় বৃহত্তম প্রাকৃতিক এই বন ঢাকা থেকে প্রায় ১৩০ কিলোমিটার দূরে। হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলায় এর অবস্থান।
প্রায় ১৭৯৫ হেক্টর আয়তনের এ বনভূমি বিস্তার লাভ করতে শুরু করে ১৯৪০ সালের দিকে। তবে রেমা-কালেঙ্গা অভয়ারণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পায় ১৯৮২ সালে। ১৯৯৬ সালে এ বনের সম্প্রসারণ করা হয়। বন বিভাগের কালেঙ্গা রেঞ্জের চারটি বিটের (কালেঙ্গা, রেমা, ছনবাড়ী ও রশিদপুর) মধ্যে রেমা, কালেঙ্গা ও ছনবাড়ী বিস্তীর্ণ জঙ্গল নিয়ে রেমা-কালেঙ্গা বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য গঠিত। রয় বাকি অংশ পড়ুন...












