দেশে ভয়ানকভাবে বেড়ে গিয়েছে পরকীয়া। স্বামীকে খুন-গুম করছে স্ত্রী, কোথাও স্ত্রীকে স্বামী। পরকীয়ার কারণে আপন মাকে হত্যা করছে সন্তান। ক্ষোভে-অপমানে গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করছে অনেকে। কেউ আবার সবকিছু জেনেই সামাজিক মর্যাদা আর সংসার টিকিয়ে রাখতে নীরব থাকছে। এসবের মূলেই রয়েছে পরকীয়া। দাম্পত্য সম্পর্কগুলোকে ভেঙে খান খান করে দিচ্ছে এই অনৈতিক সম্পর্ক। উচ্চ বিত্ত থেকে শুরু করে দরিদ্র পরিবারেও আঘাত হানছে সর্বনাশা পরকীয়া।
এক জরিপে জানা গেছে, রাজধানীর ২ সিটিতে প্রতিদিন প্রায় ৫৭টি তালাকের ঘটনা ঘটছে। মূলত সম্মানিত ইসলামি শিক্ষার বাকি অংশ পড়ুন...
তিস্তা প্রকল্পে শুরু থেকেই বাগড়া দিচ্ছে ভারত। ভারত মনে করে, তাদের শিলিগুড়ি করিডরের ‘চিকেন নেকের’ এত কাছাকাছি তিস্তা প্রকল্পে কয়েক শ বা হাজারের বেশি চীনা নাগরিকের অবস্থানকে ভারত মেনে নেবে না। অতএব, বাংলাদেশকে এই প্রকল্প থেকে সরে আসতে বলা হচ্ছিল। বলা হয়েছিল, ভারতের নিরাপত্তা-সম্পর্কীয় উদ্বেগকে আমলে নিয়ে সীমান্ত-নিকটবর্তী ১৬ কিলোমিটার নদীর খনন বাংলাদেশ নিজস্ব অর্থায়নে করবে।
বিশেষজ্ঞদের তখন কিছু তথাকথিত সুশীলের অনুরোধ ছিল, যেহেতু ভারতের ‘শিলিগুড়ি চিকেন নেক’ এবং ‘সেভেন সিস্টার্সের’ ভূরাজনৈতিক নিরাপত্তা বিঘিœত হওয়ার অভি বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশে বাজার ব্যবস্থার প্রসঙ্গ উঠলে একইসাথে আলোচনায় আসে ‘সিন্ডিকেট’ শব্দটি। সিন্ডিকেট বলতে একাধিক ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান মিলে কোন সিদ্ধান্ত নেয়া বা নির্দিষ্ট স্বার্থ হাছিলকে বোঝানো হয়। এ কাজ ভালো কিংবা খারাপ দুটোই হতে পারে।
কিন্তু বাংলাদেশে সিন্ডিকেট বলতে মূলত ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট বোঝায় এবং এই শব্দটি নেতিবাচক অর্থেই ব্যবহার হয়ে আসছে।
যেখানে এক দল ব্যবসায়ী বাজারে আধিপত্য বিস্তার করে ইচ্ছামতো পণ্যের সরবরাহ নিয়ন্ত্রণ করে এবং দাম বাড়িয়ে অবৈধভাবে মুনাফা অর্জন করে।
অভিযোগ আছে এরকম ব্যবসায়ীরা অনেক সময় বাজারে পণ্যে বাকি অংশ পড়ুন...
প্রতি পবিত্র রমাদ্বান শরীফের শুরুতেই কাপড়ের দোকানের সামনে একটা অভিনব ব্যানার লক্ষ্য করা যায়, যেখানে লেখা থাকে- ‘এখানে যাকাতের কাপড় পাওয়া যায়। ’ এভাবে আলাদা করে লেখার কারণ জানতে চাইলে দোকানি বলে, ‘যাকাতদাতাদের অধিকাংশই যাকাতের কাপড় কম দামে এবং সংখ্যায় বেশি চায়। ’
‘গরিব-অসহায় মানুষ পবিত্র ঈদ উনার আগে নতুন কাপড় পেলে খুবই খুশি হয়। তাই যাকাতদাতারা বেশি মানুষকে খুশি করার জন্য বেশি বেশি কাপড় কিনে। যাকাতদাতারা এখন মূলত নাম কামাইয়ের জন্য যাকাত দেয়। এতে করে যাকাত গ্রহীতারা কত নিম্নমানের কাপড় পেল অথবা এ নিম্নমানের কাপড় সংগ্রহ করতে বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশের আয়তন দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে, কারণ পদ্মা, মেঘনা ও বদ্বীপ অঞ্চলে বিগত বছরগুলোতে প্রায় ৫০ টিরও বেশি দ্বীপ জেগে উঠেছে। আর এগুলো মিলে হিসাব করলে গোটা শ্রীলঙ্কার চেয়ে বড় ভূখ- পাচ্ছে বাংলাদেশ। যা ইতোমধ্যেই মানুষের বসবাস উপযোগী। এর ফলে এই দিক থেকে বাংলাদেশের আয়তন বেড়ে গিয়েছে।
বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের পর থেকেই বিভিন্ন সময় বিভিন্নভাবে আয়তন বেড়ে চলেছে। এর কারণ হল বাংলাদেশ উপকূল অঞ্চলে অনেক বেশি দ্বীপ জেগে উঠেছে এবং সেই কারণেই বাংলাদেশের আয়তন বৃদ্ধি পাচ্ছে।
বাংলাদেশকে অকাতরে জমি দিচ্ছেন মহান আল্লাহ পাক। দ্বীপ চর ক বাকি অংশ পড়ুন...
ইন্টারনেট ব্যবহারের ঝুঁকিতে রয়েছে বাংলাদেশের শিশুরা। বিশেষ করে শিশু-কিশোররাই এই বিড়ম্বনার শিকার বেশি হচ্ছে। বাংলাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহারকারী জনগোষ্ঠীর সংখ্যা ব্যাপকহারে বাড়ছে। গত ১৯ বছরে এই সংখ্যা ৮০০ গুণ বেড়েছে। বাংলাদেশে অনলাইন জনগোষ্ঠীর গড় বয়স ক্রমেই কমছে। এমনকি ১১ বছরের শিশুরাও প্রতিদিন ইন্টারনেটে প্রবেশ ও ব্যবহার করছে। যদিও ছোট শিশুদের তুলনায় বেশি বয়সী শিশুরা অনলাইনে ভয়-ভীতির সম্মুখীন হওয়ার বেশি ঝুঁকিতে থাকে। তবে ক্ষতিকর সামগ্রী, যৌন নিগ্রহ ও অপব্যবহার এবং ভয়-ভীতির সম্মুখীন হওয়ার ঝুঁকি থেকে শিশুরা কখনোই মুক্ বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালাম পাক উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “সময়কে আমি পর্যায়ক্রমে মানুষের মাঝে পরিবর্তন করি। ” সময় বহতা নদীর মতো। সাধারণ মানুষ সময় দ্বারা প্রভাবিত হয়।
সময়ের প্রবাহে পুষ্ট অধিকাংশের বিশ্বাস এরূপ যে, ‘চলমান পরিস্থিতিতে প্রচলিত অনৈসলামিক আচারও অনৈসলামিক থাকে না। তাদের ধারণা- খেলাধুলা, গান-বাজনা, সুদ, ঘুষ, টিভি, সিনেমা, বেপর্দা, বেহায়া এগুলো বর্তমান সময়ের দাবি। যা সময়ের প্রেক্ষিতে জায়িয ও সহনীয়। ’ নাউযুবিল্লাহ!
আওয়ামুন নাসের ভিতরে এসব বিশ্বাস শক্ত করে এঁটে বসার কারণে তাদের সে অনুভূতির বিপরীতে চালিত হত বাকি অংশ পড়ুন...
ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ড (উবসড়মৎধঢ়যরপ উরারফবহফ) বলতে বোঝায়, কোনো একটি দেশের মোট জনসংখ্যার অর্ধেকের বেশি যখন শ্রমশক্তিতে পরিণত হয়। অর্থাৎ পরনির্ভরশীল জনসংখ্যার চেয়ে কর্মক্ষম জনসংখ্যার হার বেশি হয়।
জাতিসংঘের জনসংখ্যা তহবিল (ইউএনএফপি) মতে, ১৫ থেকে ৫৯ বছর বয়সি মানুষের কর্মক্ষম জনগোষ্ঠী হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এ বয়সি মানুষ তাদের শ্রম ও মেধা দিয়ে জাতীয় অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখতে পারে। আর বাংলাদেশের এখন বেশিরভাগ মানুষ (৬৮ শতাংশ) কর্মক্ষম। জনমিতির হিসেবে বাংলাদেশ ২০১২ সাল থেকে ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ডের মতো সুবর্ণ সময় পার করছে, যা ২০৪ বাকি অংশ পড়ুন...
মাস শুরু এবং শেষ, বিশেষ দিন নির্বাচনে চাঁদের ক্যালেন্ডারের যেমন প্রয়োজনীয়তা রয়েছে; তেমনি ওয়াক্ত নির্ণয়ে প্রয়োজন রয়েছে সৌর ক্যালেন্ডারের। কিন্তু ইতিহাসে মুসলমানগণের রচিত কোনো সৌর ক্যালেন্ডারের তথ্য পাওয়া যায় না। ফলে গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার ব্যবহারে মুসলমানগণ অভ্যস্ত হয়ে পড়েছে। কিন্তু অনেক কারণেই মুসলমানগণের গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার ব্যবহার করা উচিত নয়।
গ্রেগরিয়ান বর্ষপঞ্জির মাধ্যমে অজান্তেই প্রতিদিন অনেক দেব-দেবীর নাম স্মরণ হয়। এই বর্ষপঞ্জির ৬টি মাসের নামকরণ করা হয়েছে দেব-দেবীর নামে (জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারি, মার্চ, এপ বাকি অংশ পড়ুন...
দেহে ক্ষতিকারক চর্বি হ্রাস ও উপকারী চর্বি সংশ্লেষ বৃদ্ধিঃ বৈজ্ঞানিক গবেষণায় দেখা গেছে যে, রমজান মাসে আমাদের রক্তের ক্ষতিকারক চর্বির উপাদান যথাঃ লো-ডেনসিটি লাইপোপ্রোটিন (খউখ) এবং ভেরি লো-ডেনসিটি লাইপোপ্রোটিনের পরিমান হ্রাস পায়। অন্যদিকে আমাদের শরীরের সুরক্ষায় কাজ করে এমন চর্বির উপাদান যথাঃ হাই ডেনসিটি লাইপোপ্রোটিন (ঐউখ) এর পরিমাণ বেড়ে যায়। উপরন্তু রোযা থাকার ফলে দেহের নানাবিধ রোগের কারণ ট্রাইগ্লিসারাইড, প্রদাহ ও জারণ প্রক্রিয়ার হরমোনগুলোও কমে; যা আমাদের শরীরের জন্য উপকারী।
রক্তের বিভিন্ন কণিকা ও উপাদানে পরিবর্তনঃ রোযা বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশ সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগ ‘অ্যালকোহল নিয়ন্ত্রণ বিধিমালা, ২০২২’ জারি করেছে। এটি ‘মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১৮’-এর অধীনে করা হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে দেশে প্রথমবারের মতো অ্যালকোহল বা মদ উৎপাদন, কেনাবেচা, পান করা, পরিবহন, আমদানি-রপ্তানির ক্ষেত্রে নিয়মনীতি স্পষ্ট করা হলো।
বিধিমালা অনুযায়ী, মদ কেনাবেচা, পান, পরিবহনের ক্ষেত্রে লাইসেন্স, পারমিট ও পাস নিতে হবে। কোথাও কমপক্ষে ১০০ জন মদের পারমিটধারী থাকলে ওই এলাকায় অ্যালকোহল বিক্রির লাইসেন্স দেওয়া হবে। আর ২০০ জন হলে দেওয়া হবে বারের লাইসেন্স। ২১ বছ বাকি অংশ পড়ুন...
কথিত বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিতেও রোযার উপকারিতা অপরিসীম। জীব বিজ্ঞানের গবেষণার ফলে আমরা জানি, প্রতিটি প্রাণীর শরীর একটি উচ্চতর এবং সূক্ষ্ম জৈব রাসায়নিক কারখানা এবং এটিকে সচল রাখতে প্রয়োজন হয় শক্তি। উক্ত শক্তির জোগান দিতে স্রষ্টা জীবজগতের জন্য নানা প্রকারের খাদ্যদ্রব্যের ব্যবস্থা করেছেন। সাধারণত একজন মানুষের এই শক্তি সরবরাহ অব্যাহত রাখতে কমপক্ষে দৈনিক তিনবার খাদ্যদ্রব্য গ্রহণ করতে হয়। তবে মানুষ উন্নত আত্মা সম্পন্ন জীব হওয়ায় মানুষের সঙ্গে অন্যান্য পশুর পার্থক্য হলো মানুষ তার ক্ষুধা-পিপাসা এবং যৌন প্রবৃত্তি নিয়ন্ত্রণ করতে প বাকি অংশ পড়ুন...












