বাংলাদেশের চার প্রজাতির পাখিকে চাতক নামে ডাকা হয়। তবে পাকড়া পাপিয়াই চাতক হিসেবে সবচেয়ে বেশি পরিচিত। পাকড়া পাপিয়া দেশের দুর্লভ পাখিগুলোর একটি। এরা পরিযায়ী। বছরের বেশির ভাগ সময় এ দেশেই থাকে। শীতকালে চলে যায় আফ্রিকায়। ফিরে আসে শীত শেষে।
আগে যেখানে থাকত আবার সেখানে ফিরে যায়। এরা গাছের উঁচু ডালে একা একা বসে থাকে। বৈদ্যুতিক তারেও বসতে দেখা যায়। মাঝে মাঝে এক জোড়া পাখি একসঙ্গে দেখা যায়। এরা ঝোপঝাড়ের আড়ালে লুকিয়ে খাবার খায়। শুঁয়োপোকা, উই, পিঁপড়া, ছারপোকা এদের প্রধান খাদ্য।
পাকড়া পাপিয়ার চেহারায় রাজকীয় একটা ছাপ আছে। মাথায় শিঙের মতো বাকি অংশ পড়ুন...
৩২।
মহিলা/বালিকাদের সুন্নতী পোশাকসমূহ:
১) ক্বামীছ (গোলজামা)
২) সেলোয়ার
৩) ওড়না বা চাদর
৪) বোরকা বা হিজাব
৫) হাত মোজা ও পা-মোজা
৬) সুন্নতী নালাইন (স্যান্ডেল)
মহিলা বা বালিকাদের সুন্নতী পোশাকসহ প্রয়োজনীয় সকল ধরণের সুন্নতী সামগ্রী সংগ্রহ করুন ‘আন্তর্জাতিক পবিত্র সুন্নত মুবারক প্রচার কেন্দ্র’ (বালিকা শাখা) হতে
আল ইহসান ডেস্ক:
আফদ্বালুন নাস ওয়ান নিসা বা’দা রসূল্লিাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারাই হলেন সকল মহিলাদের জন্য একমাত্র আদর্শ মুবারক। উনাদের অনুসরন ও অনুকরন মু বাকি অংশ পড়ুন...
মরিচ এক ধরনের মসলা যা রান্নায় ঝাল স্বাদের জন্য ব্যবহার করা হয়। মাছ, গোশত রান্না, সস তৈরি বা ফুচকার মতো মুখরোচক খাবার তৈরিতে লাল মরিচ অপরিহার্য। গুঁড়া মসলা হিসেবে রান্নায় লাল মরিচ বেশি ব্যবহার করা হয়। লাল মরিচ তার সুন্দর রং, ঝাল স্বাদের জন্যই কদর।
ক্যারোটিনয়েড নামের রঞ্জক পদার্থ মরিচের লাল রংয়ের জন্য দায়ী। আবার ঝালের জন্য প্রধানত যে অণু দায়ী তা ক্যাপসিন নামে পরিচিত। পলিমোডাল স্নায়ু রয়েছে মানুষের মুখে, যার কাজ ব্যথা, তাপমাত্রা ও ঝাল শনাক্ত করা।
মরিচ খেলে মরিচের ভেতরে থাকা ক্যাপসিন মুখের পলিমোডাল স্নায়ুকে উত্তেজিত করে এবং মস্ত বাকি অংশ পড়ুন...
বৃষ্টির রঙ যদি লাল হয় তাহলে তা চিন্তা করতেই কেমন ভয়ঙ্কর লাগবে। কিন্তু শুনতে ব্যতিক্রম হলেও সত্য যে রক্ত লাল বৃষ্টি হয়েছে।
এমনটা ঘটে ছিল ভারতের কেরালা রাজ্যে। কেরালার কোট্টাম জেলার মানুষের কাছে ছিল গরমকালের একটি সাধারণ দিনের মতোই। হঠাৎ আকাশ মেঘে ঢেকে গেল। বৃষ্টি নেমে এলো আকাশ থেকে। কিন্তু এটা সাধারণ বৃষ্টির মতো ছিল না। এই বৃষ্টির রঙ ছিল লাল। দেখে মনে হবে যেন রক্তের বন্যা। প্রত্যক্ষদর্শীরা কেবলমাত্র লাল রঙ্গের বৃষ্টির কথা বলেছে।
গত বছরের ২৫ শে জুলাই থেকে ২৩ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত জেলার বিভিন্ন স্থানে এই রক্ত বৃষ্টির খবর পাওয়া বাকি অংশ পড়ুন...
যে কোনো প্যাকেটজাত খাবার, প্রসাধনী কিংবা বিভিন্ন জিনিস কেনার আগে সবাই মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখ দেখে সংগ্রহ করে থাকে। আর সেসব জিনিস মেয়াদোত্তীর্ণের পর ভুলে ব্যবহার করা হয় না।
তবে সবার ঘরেই এমন অনেক কিছুই আছে যা মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়ার পরও ব্যবহার করা হয়। তেমনই কিছু জিনিস সম্পর্কে ধারণা, যেগুলো নির্দিষ্ট সময়ের পর ব্যবহার করা উচিত নয়-
>> একই বালিশ বছরের পর বছর ধরে ব্যবহারের অভ্যাস আছে সবার মধ্যেই। নিশ্চয়ই ভাবছেন বালিশেরও কি মেয়াদোত্তীর্ণ হয়! আসলেই তাই, বালিশে সবচেয়ে বেশি ধূলিকণা ও মৃতকোষ জমে। বছরের পর বছর সেই বালিশ ব্যবহার করলে চর্ বাকি অংশ পড়ুন...
পৃথিবীর সবচেয়ে ছোট গরু হিসাবে রেকর্ডসের তালিকায় নাম উঠলো সাভারের রানীর। তবে বক্সার ভুট্টি জাতের সাদা রঙের এই গরুটি আগেই মারা গেছে।
সাভারের শিকড় অ্যাগ্রো ইন্ড্রাস্ট্রিজ খামারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী আবু সুফিয়ান বলছেন, পৃথিবীর সবচেয়ে ছোট গরু হিসাবে স্বীকৃতি পেতে গরুটি বেঁচে থাকতেই শিকড় অ্যাগ্রো কর্তৃপক্ষ আবেদন করে।
গত ১৯শে অগস্ট ২০২১ সালে দুই বছর বয়সে অসুস্থ হয়ে মারা যায় খর্বাকৃতির গরু রানী।
রানীর উচ্চতা ছিল ৫০.৮ সেন্টিমিটার বা ২০ ইঞ্চি আর দৈর্ঘ্য ছিল ৬০.৫৮ সেন্টিমিটার বা ২৭ ইঞ্চি। ওজন হয়েছিল ২৬ কেজি।
এর আগে বিশ্বের স বাকি অংশ পড়ুন...
রহস্যময় এই প্রাণীটি দেখতে অনেকটা ভয়ংকর। অর্ধেক বানর আর অর্ধেক মাছের আকৃতির। অদ্ভূত এই প্রাণীটির দেহাবশেষ পাওয়ার পর থেকেই নড়েচড়ে বসেছে বিজ্ঞানীরা। আপনি কি জানেন এ অদ্ভুত প্রাণীটির কথা?
বিশেষজ্ঞরা এরই মধ্যে গবেষণা চালিয়ে অবশেষে সিদ্ধান্তে পৌঁছেছে যে, রহস্যময় এই প্রাণীটি মূলত ১৯ শতকের প্রাণী। গবেষকরা এর নাম দিয়েছে ‘ফিজি মারমেইড’।
এই প্রাণীটির প্রথম অস্তিত্বের সন্ধান পায় আমেরিকান নাবিকরা। প্রাণীটি নিয়ে তাদের কৌতূহল তৈরি হলে সাগর থেকে প্রাণীটিকে তুলে নেয় তারা।এরপর অদ্ভূত প্রাণীটিকে আমেরিকান ওই নাবিকরা জাপান থেকে ইন্ডি বাকি অংশ পড়ুন...
পৃথিবীর সর্ব-উত্তরে। আমেরিকার আলাস্কায় হিম শীতল পরিবেশ নিজেই টিকে থাকার চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দেয় মানুষের সামনে। আর আপনি যদি ড্রাইভ করতে চান ডালটন রোড ধরে তবে সেটা হবে আপনার জীবনে নেয়া চ্যালেঞ্জ গুলোর মধ্যে নিঃসন্দেহে অন্যতম।
ডালটন হাইওয়ে, পৃথিবীর নির্জনতম রাস্তা। একে স্থানীয়ভাবে হউল রোড ও বলা হয়। ৪১৪ মাইল বা ৬৬৬ কিলোমিটার লম্বা এই হাইওয়ে শুরু হয়েছে ফেয়ারব্যাংকের উত্তরের ইলিয়ট হাইওয়ে থেকে আর্কটিক সাগরের তীরবর্তী ডেডহর্স পর্যন্ত। এই হাইওয়েকে বলা হয় পৃথিবীর সবচেয়ে নির্জন রাস্তা।
নির্জনই বটে! দীর্ঘ এই পথচলায় আপনি পাবেন সবে মাত বাকি অংশ পড়ুন...
মণিমুক্তা, জহরত, হীরা ইত্যাদি বেশ পরিচিত নাম। বহু নামী-দামী বস্তুগুলোর মধ্যে এগুলি অন্যতম। সম্প্রতি বিরল প্রকৃতির হীরা গাঢ় নীল রঙের হয়েছে। হীরাটি চিকচিক দ্যুতি ছড়াতে থাকে অবিরাম। নকশাও বেশ নজরকাড়া।
এ রকম নাশপাতি আকৃতির ১৭.৬১ ক্যারেটের ব্লু রয়্যাল একটি হীরা বিক্রি হয়েছে চার কোটি ৩৮ লাখ ডলারে। যা বাংলাদেশী মুদ্রায় দাঁড়ায় প্রায় ৪৭০ কোটি টাকা।
জেনেভাভিত্তিক নিলাম প্রতিষ্ঠান ক্রিস্টিস জানায়, এ ধরনের হীরার মধ্যে ব্লু রয়্যাল সবচেয়ে বড়। এর রং প্রাকৃতিকভাবে খুবই সমৃদ্ধ। এক কথায় এটি বিরল।
ক্রিস্টির হেড অব জুয়েলারি ম্যাক্স ফসেট ব বাকি অংশ পড়ুন...












