দেশে ১৯৮৩-৮৪ অর্থবছরে মাছের মোট উৎপাদন ছিল সাত দশমিক ৫৪ লাখ মেট্রিক টন। আর ২০২১-২২ অর্থবছরে মাছের উৎপাদন বেড়ে হয়েছে ৪৭ দশমিক ৫৯ লাখ মেট্রিক টন।
৩৯ বছরের ব্যবধানে মোট মাছের উৎপাদন বেড়েছে প্রায় ছয়গুণ।
আবার ২০২১-২২ অর্থবছরে মাছ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৪৫ দশমিক ৫২ লাখ মেট্রিক টন। যেখানে মাছের উৎপাদন হয়েছে ৪৭ দশমিক ৫৯ লাখ মেট্রিক টন, যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি।
সরকারের বাস্তবমুখী কার্যক্রমের ফলে বাংলাদেশ এখন মাছ উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করেছে। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার রিপোর্ট অনুযায়ী বিগত ১০ বছরের হিসেবে মৎস্ বাকি অংশ পড়ুন...
দেশে ও জনগণের টাকা প্রকল্পের নামে হয় চুরি। পুকুর চুরি নয়; সাগর চুরি। কিন্তু জনগণ থাকে অন্ধকারে। বর্তমানে সরকারি-বেসরকারি কোনো পর্যায়েই দুর্নীতি বন্ধ নেই। খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা, চিকিৎসা সবক্ষেত্রেই শুধু দুর্নীতি আর দুর্নীতি। দেশ ও জনগণের সচেতনতার জন্য ধারাবাহিকভাবে এখানে উল্লেখ করা হলো:
দুদকের অনুসন্ধান শুরু
বছরে ২ লাখ টাকার পত্রিকা, ওভারটাইমের নামে ১৬২ কোটি টাকা নয়ছয়!
বাংলাদেশ শ্রম আইন অনুযায়ী, দৈনিক ৮ ঘণ্টা, সাপ্তাহিক ৪৮ ঘণ্টা ও মাস হিসেবে গড়ে ১৭৫ ঘণ্টা কর্ম-সময় ধরা হয়। এর বাইরে অতিরিক্ত কাজকে ওভারটাইম বলা হয়। যদ বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশ সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগ ‘অ্যালকোহল নিয়ন্ত্রণ বিধিমালা, ২০২২’ জারি করেছে। এটি ‘মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১৮’-এর অধীনে করা হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে দেশে প্রথমবারের মতো অ্যালকোহল বা মদ উৎপাদন, কেনাবেচা, পান করা, পরিবহন, আমদানি-রপ্তানির ক্ষেত্রে নিয়মনীতি স্পষ্ট করা হলো।
বিধিমালা অনুযায়ী, মদ কেনাবেচা, পান, পরিবহনের ক্ষেত্রে লাইসেন্স, পারমিট ও পাস নিতে হবে। কোথাও কমপক্ষে ১০০ জন মদের পারমিটধারী থাকলে ওই এলাকায় অ্যালকোহল বিক্রির লাইসেন্স দেওয়া হবে। আর ২০০ জন হলে দেওয়া হবে বারের লাইসেন্স। ২১ বছ বাকি অংশ পড়ুন...
হিজড়াদের বাড়াবাড়ি থেকে সাধারণ মানুষকে রক্ষা করার দায়িত্ব প্রশাসনের। সমাজসেবা অধিদপ্তরের সর্বশেষ হালনাগাদ তথ্যে দেখা যায়, দেশে হিজড়ার সংখ্যা প্রায় ১৫ হাজার। বাস্তবে এ সংখ্যা লাখেরও বেশি বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা। রাজধানীতে বাসে যারা যাতায়ত করেন তাদের প্রতিদিনই হিজড়াদের খপ্পরে পড়তে হয়। একে তো বাসে বাড়তি ভাড়া দিতে হয়, তার ওপর এদের চাঁদাবাজি।
পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, হিজড়াদের টাকা তোলা নতুন কিছু নয়। আগে মানুষ যা দিত, তা নিয়েই খুশি থাকত হিজড়ারা। কিন্তু এখন তাদের আচরণ বদলে গেছে। রাস্তাঘাট, বাসাবাড়ি, দোকানপাট যেখানে-সেখানে টা বাকি অংশ পড়ুন...
মাথাপিছু দৈনিক ৪০ গ্রাম ধরে ২০৩০ সালে ভোজ্যতেলের মোট দেশীয় চাহিদা দাঁড়াবে প্রায় ২৮ লাখ টন। কৃষি মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, ভোজ্যতেল আমদানি করতে বাংলাদেশ সরকারকে প্রতি বছর ২০-২৫ হাজার কোটি টাকা ব্যয় করতে হয়। তেলজাতীয় ফসলের দেশীয় উৎপাদন বৃদ্ধির মাধ্যমে আমদানি ব্যয় কমানো সম্ভব। সরকারের লক্ষ্য হচ্ছে, ২০২৪-২৫ অর্থবছরের মধ্যে তেল ফসলের উৎপাদন ২৮ লাখ টনে উন্নীত করা।
বাংলাদেশ ব্যাংক ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) হিসাব অনুযায়ী, সর্বশেষ ২০২০-২১ অর্থবছরে দেশে ভোজ্যতেল আমদানি করতে হয়েছে বাংলাদেশী মুদ্রায় প্রায় ১৬ হাজার কোটি টাক বাকি অংশ পড়ুন...
দেশে ও জনগণের টাকা প্রকল্পের নামে হয় চুরি। পুকুর চুরি নয়; সাগর চুরি। কিন্তু জনগণ থাকে অন্ধকারে। বর্তমানে সরকারি-বেসরকারি কোনো পর্যায়েই দুর্নীতি বন্ধ নেই। খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা, চিকিৎসা সবক্ষেত্রেই শুধু দুর্নীতি আর দুর্নীতি। দেশ ও জনগণের সচেতনতার জন্য ধারাবাহিকভাবে এখানে উল্লেখ করা হলো:
উচ্চশিক্ষায় মানোন্নয়ন
প্রকল্প শেষে গবেষণা উপকরণও অকেজো!
দেশের উচ্চশিক্ষার টিচিং-লার্নিং ও গবেষণার গুণমান উন্নয়নকে অগ্রাধিকার দিয়ে শিক্ষার্থীদের জন্য সামগ্রিক শিক্ষার অভিজ্ঞতা ও ফলাফল উন্নত করার লক্ষ্যে হায়ার এডুকেশন কোয়ালি বাকি অংশ পড়ুন...
সিলেটের জৈন্তাপুর ও মৌলভীবাজারের হারাগাছায় ইউরেনিয়ামের সন্ধান মিললেও তা উত্তোলনে নেয়া হচ্ছে না কোনো উদ্যোগ। ফলে মাটির নিচে অব্যবহৃতভাবেই পড়ে আছে এ মূল্যবান খণিজ সম্পদ। ইউরেনিয়াম উত্তোলন না করার ব্যাপারে এতোদিন সংশ্লিষ্টদের পক্ষ থেকে আন্তর্জাতিক বিধি-নিষেধের কথা বলা হলেও আন্তর্জাতিক পারমানবিক শক্তি সংস্থা বাংলাদেশকে পারমানবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের অনুমতি দেয়ার পর উঠে যায় সকল বিধিনিষেধ। বিশেষজ্ঞদের মতে, সিলেটের ইউরেনিয়াম ব্যবহার করে গড়ে ওঠতে পারে পারমানবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র। যা দেশের ক্রমবর্ধমান বিদ্যুতের চাহিদা বাকি অংশ পড়ুন...
দেশে ও জনগণের টাকা প্রকল্পের নামে হয় চুরি। পুকুর চুরি নয়; সাগর চুরি। কিন্তু জনগণ থাকে অন্ধকারে। বর্তমানে সরকারি-বেসরকারি কোনো পর্যায়েই দুর্নীতি বন্ধ নেই। খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা, চিকিৎসা সবক্ষেত্রেই শুধু দুর্নীতি আর দুর্নীতি। দেশ ও জনগণের সচেতনতার জন্য ধারাবাহিকভাবে এখানে উল্লেখ করা হলো:
কৃষি যান্ত্রিকীকরণ প্রকল্প
কৃষকের ভর্তুকিতে কার লাভ
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের কৃষি যান্ত্রিকীকরণ প্রকল্পের ভর্তুকির সুবিধায় ভাগ বসাচ্ছে তিন চক্র। এই তিন চক্রে আছেন প্রকল্পের কিছু অসাধু কর্মকর্তা, যন্ত্র সরবরাহকারী কিছু বাকি অংশ পড়ুন...
একটি দুটি নয়, ধারাবাহিকভাবে এক এক করে তারা এগুচ্ছে। বুঝাই যাচ্ছে, তারা প্লান করে পরিকল্পনা করেই কাজগুলো করা হচ্ছে।
প্রথমে তারা কুরবানীর পশুতে বিষ আছে, অ্যানথ্যাক্স আছে ইত্যাদি বলে বলে মানুষের মনে কুরবানীর গরু ছাগল নিয়ে ভীতি ছড়ানো শুরু করে।
তার সাথে তারা এটাও বলতে শুরু করে, কুরবানীর টাকাগুলো গরিবদের মাঝে দান করে দিন। নাউযুবিল্লাহ!
এরপর তারা যানজটের কথা বলে কুরবানীর পশুর হাটগুলোকে শহরের বাইরে নেয়ার কথা বলে।
এতহাটের দরকার নেই, শুধু শুধু কুরবানীর পশুর হাট বাড়ানোর কি দরকার? কুরবানীর হাটের সংখ্যা কমানো হোক।
আর এখন বলা শুরু হ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তবে কী তোমরা কিতাবের কিছু অংশ গ্রহণ করবে? এবং কিছু অংশ অস্বীকার করবে?”
অর্থাৎ কিছু মানা আর কিছু না মানা মানুষের প্রাচীন প্রবৃত্তি। কিন্তু এটা ঈমানদারগণ উনাদের পরিচয় নয়।
মুসলমান হিসেবে থাকতে হলে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনাকে পরিপূর্ণভাবেই মানতে হবে। শুধু সংবিধানে কথিত রাষ্ট্রধর্ম পবিত্র দ্বীন ‘ইসলাম’ বা ‘বিসমিল্লাহ’ লিপিবদ্ধ রাখলেই চলবে না; পাশাপাশি ধর্মনিরপেক্ষতাও ঢোকানো যাবে না। কারণ মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “হে ঈমানদারগ বাকি অংশ পড়ুন...
ইন্দিরাকে ভারতের ক্ষমতাবান প্রধানমন্ত্রীদের একজন হিসেবে গণনা করা হয়। কিন্তু এই ইন্ধিরাকেও আরেক যালিম শাসক গৌর গোবিন্দের করুণ পরিণতিতে পড়তে হয়। কারণ ছিলো একই। ভারতে মুসলমানদের জন্য গরু কুরবানী নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নেয়ার মাত্র কিছুদিনের মাথায় মহান আল্লাহ পাক উনার গযবের বহিঃপ্রকাশ হয়। তার নিজ দেহরক্ষীর হাতেই নির্মম পতন হয় তার।
লেখার শুরুতেই ইতিহাসের এ অংশটি টেনে আনার কারণ আছে। বাংলাদেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটে ঘটনাটি খুবই প্রাসঙ্গিক। কারণ বিগত কয়েক বছর থেকেই কুরবানীর বিপক্ষে একটি মহলের আটঘাঁট বেধে অপপ্রচার সবার নজর বাকি অংশ পড়ুন...












