মন্তব্য কলাম
“পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ” “পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম”
বৎসরের সর্বশ্রেষ্ঠ এ মুবারক দিনটি সর্বোত্তমভাবে পালনের জন্য সর্বোচ্চ তৎপর এবং সক্রিয় অংশগ্রহণ তথা ব্যাপক জাঁকজমক, শান-শওকত ও মহা আড়ম্বরপূর্ণভাবে পালনের লক্ষ্যে ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত এদেশে বিশেষত রাষ্ট্রদ্বীন সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার এদেশে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনার জন্য স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা, আইজিপি, ডিজি র্যাব, ডিজি এনএসআই, ডিজি ডিজিএফআইসহ সব গোয়েন্দা সংস্থার প্রধানদের সমীপে
, ০৯ রবীউল আউওয়াল শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ১৬ রবি , ১৩৯২ শামসী সন , ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রি:, ২৯ ভাদ্র , ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) মন্তব্য কলাম
মুহতারাম,
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমতুল্লাহ।
কঠোর আইন প্রণয়নের পরও, ভ্রাম্যমাণ ম্যাজিস্ট্রেট আদালত করার পরও, হাতেনাতে আসামি ধরে সাথে সাথে বিচারকার্য করার পরও নারী টিজিং থামানো যাচ্ছে না। বরং প্রতিবাদকারীরাও একের পর এক খুন হচ্ছেন।
মুহতারাম,
সামাজিক অবক্ষয় এখন এত বেড়েছে যে, বাবা কর্তৃক নিজ হাতে ছেলেকে পিটিয়ে খুন করার ঘটনা ঘটছে। সাম্প্রতিক একটি ঘটনায় দেখা গেছে, মা পরকীয়া প্রেমের জন্য আপন কিশোরী মেয়েকে গরম পানি দিয়ে ঝলসে হত্যা করেছে। পরকীয়ার জন্য আপন মা টুকটুকে শিশুপুত্রকে গলা টিপে হত্যা করেছে। মায়ের আহাল বা স¦ামীকে আপন মেয়ে বিয়ে করেছে। টাকার জন্য জীবন্ত ফুটফুটে শিশুকে বিকলাঙ্গ করা হচ্ছে।
মুহতারাম,
বর্তমানে সমাজে যে মূল্যবোধের অবক্ষয় হয়েছে তাতে আপনার নিজস¦ ও নিরলস প্রচেষ্টা, আপনার আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনীর সর্বাত্মক কর্মকা- দিয়েও রোধ করা যাচ্ছে না।
মুহতারাম,
এক্ষেত্রে অনিবার্যভাবে যে কথাটি চলে আসে যে, শুধু প্রচলিত আইন দিয়ে অন্যায় রোধ করা যাবে না। এজন্য একান্ত প্রয়োজন দ্বীনীয় শিক্ষা। বিশেষ করে ৯৮ ভাগ দেশবাসী মুসলমানের জন্য সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার শিক্ষা ও আদর্শ বা মূল্যবোধ এক্ষেত্রে একমাত্র কার্যকর।
মুহতারাম,
দুঃখজনক হলেও সত্য, ৯৮ ভাগ মুসলমানের এদেশে যতটা পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মূল্যবোধ জাগরূক থাকার কথা ছিল, তার কিছুই এখন নেই।
মুহতারাম,
এর একমাত্র কারণ হচ্ছে, এদেশের শতকরা ৯৮ ভাগ মুসলমানকে তাদের পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার ভিত্তিতে উজ্জীবিত করা হচ্ছে না। সম্মানিত ইসলামী মূল্যবোধের প্রতি আকর্ষিত করা হচ্ছে না। সম্মানিত ইসলামী মূল্যবোধের প্রতি যথাযথ সম্মান প্রদর্শন করা হচ্ছে না।
মুহতারাম,
এদেশের ৯৮ ভাগ অধিবাসীদের পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মূল শিক্ষা এবং প্রধান মূল্যবোধ হলো- সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ, পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে পালন। কারণ, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সৃষ্টি করা না হলে হযরত আদম আলাইহিস সালাম উনিসহ কোনো হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে সৃষ্টি করা হতো না এবং উনাদের বিশেষ কোনো ঘটনাও সংঘটিত হতো না।
শুধু তাই নয়, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আগমন না হলে- আসমান-যমীন, লওহ-কলম, আরশ-কুরসী, জিন-ইনসান, হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম, বেহেশত-দোযখ এক কথায় কায়িনাতের কোনো কিছুই সৃষ্টি হতো না।
এ প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “আমার সম্মানিত হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনাকে সৃষ্টির উদ্দেশ্য না থাকলে আমি আমার রুবুবিয়তই প্রকাশ করতাম না। ” (কানযুল উম্মাল)
তাই নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার যমীনে আগমন তথা পবিত্র বিলাদত শরীফ ও পবিত্র বিছাল শরীফ উনার দিন ১২ই রবীউল আউওয়াল শরীফ কত মহান, কত বড় খুশি বা পবিত্র ঈদের দিন হবে তা ভাষায় বর্ণনার অযোগ্য। আর সে দিনটি উপলক্ষে যদি যথাযথ আড়ম্বর, জাঁকজমক ও সর্বোচ্চ আয়োজনের সাথে খুশি প্রকাশ না করা হয়; তাহলে যে কত কঠিন শাস্তির বিষয় হবে, তা চিন্তা-ফিকিরের বিষয়।
সঙ্গতকারণেই সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার মধ্যে দিনটিকে সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ বলে ঘোষণা করেছে এবং এ পবিত্র ঈদ পালন বা উদযাপন করাকে ফরযে আইন করে দিয়েছে। এ প্রসঙ্গে পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “ধামার সম্মানিত হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি উম্মাহকে জানিয়ে দিন, মহান আল্লাহ পাক তিনি স¦ীয় অনুগ্রহ ও রহমত হিসেবে উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে পাঠিয়েছেন, সেজন্যে তারা যেন খুশি প্রকাশ করে। এই খুশি প্রকাশ করাটা সেসব কিছু থেকে উত্তম, যা তারা দুনিয়া ও আখিরাতের জন্য সঞ্চয় করে। ” (পবিত্র সূরা ইউনুস শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ৫৮)
আর পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। নিশ্চয়ই নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, হযরত জিবরীল আমীন আলাইহিস সালাম তিনি আমার নিকট আগমন করে বলেন, ইয়া রসূলাল্লাহ, ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাকে এই বলে পাঠিয়েছেন যে, আপনি যদি না হতেন তবে আমি জান্নাত ও জাহান্নাম কিছুই সৃষ্টি করতাম না। ” (দায়লামী, কানযুল উম্মাল) অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক তিনি সমস্ত মাখলূকাত সৃষ্টি করেছেন তথা মহান আল্লাহ পাক উনার রুবুবিয়্যতই প্রকাশ করেছেন পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উপলক্ষে পবিত্র ঈদ পালন করার উদ্দেশ্যে।
মুহতারাম,
এদেশের ৯৮ ভাগ অধিবাসী মুসলমান। এদেশের রাষ্ট্রদ্বীন পবিত্র দ্বীন ইসলাম। আর মুসলমান বা পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মূলকথা হলো- “লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহম্মাদুর রসূলুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। ”
বলাবাহুল্য, লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু’ আদৌ উচ্চারিত হতো না, যদি- ‘মুহম্মাদুর রসূলুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ উচ্চারণ না হতো।
অর্থাৎ সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মূল হচ্ছেন- সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি।
আর উনার প্রতি সব আবেগ, মুহব্বত, ভালোবাসা, শ্রদ্ধা, আদব জানানোর মূল মাধ্যম হচ্ছে উনার আগমনের দিন- সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ, পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে যথাযথভাবে পালন করা।
মুহতারাম,
সেক্ষেত্রে আপনার এবং আপনার মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্টদের বিশেষ কর্তব্য হলো আসন্ন সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ, পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উপলক্ষে সারাদেশব্যাপী সর্বোচ্চ ও কঠোর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।
মুহতারাম,
আমরা দেখেছি, মাত্র সংখ্যালঘুদের অনুষ্ঠানে এদেশে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স¦াভাবিক রাখতে রাজধানী ঢাকায় তিন স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়ে থাকে। ট্রাফিক পুলিশ এবং গোয়েন্দা পুলিশের মহিলা টিম কাজ করে থাকে।
মুহতারাম,
আমরা দেখেছি, মাত্র ১ ভাগেরও কম খ্রিস্টানদের ২৫ ডিসেম্বর উপলক্ষে রাজধানীসহ দেশজুড়ে নাশকতা এড়াতে বিভিন্ন কৌশলে নিরাপত্তা গ্রহণ করে থাকে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। নাশকতার আশঙ্কায় দেশজুড়ে সর্বোচ্চ সতর্কাবস্থা নেয়া হয়ে থাকে। বাড়ানো হয় গোয়েন্দা তৎপরতা। নিরাপত্তা নিয়ে স¦রাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা দফায় দফায় বৈঠকও করে থাকে।
মুহতারাম,
থার্টি ফার্স্ট নাইটে সারাদেশে গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়ে থাকে। মন্ত্রী-এমপিদের অফিস, বাসভবন, সচিবালয়, কূটনৈতিক পাড়া, পাঁচতারা হোটেল, মিশন, কূটনীতিকদের বাসভবন, বিমানবন্দর, সরকারি ভবন, বেতার ভবন, বিশিষ্ট ব্যক্তিসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাগুলোতে নিরাপত্তা আরও এক দফা বাড়ানো হয়ে থাকে। র্যাব ও বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থাকে রাখা হয় সতর্কাবস্থায়।
সরকারি ও বেসরকারি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাগুলোতে সতর্কাবস্থায় থাকে র্যাব ও পুলিশ সদস্যরা। বিভিন্ন মার্কেট, বাস টার্মিনালসহ লোক সমাগম যেসব স্থানে বেশি সেসব স্থানে সন্দেহভাজনদের তল্লাশি চালায় তারা। গুরুত্বপূর্ণ মোড়গুলোতে ব্যারিকেড দিয়ে বসানো হয় চেকপোস্ট। এসব চেকপোস্টে শুধু চলাচলকারী লোকজনকেই নয়, যানবাহনেও তল্লাশি চালানো হয়। বিশেষ করে ব্যাগ হাতে কাউকে দেখলেই পুলিশি তল্লাশির কবলে পড়তে হয়।
মুহতারাম,
প্রতিভাত হচ্ছে- নিরাপত্তা শুধু নিরাপত্তার প্রয়োজনেই দেয়া হচ্ছে না; বরং সংশ্লিষ্ট দিন, ঘটনা বা ব্যক্তির প্রতি গুরুত্ব দেয়ার লক্ষ্যেও ব্যাপক নিরাপত্তার বিষয়টি যুক্ত করা হচ্ছে।
মুহতারাম,
পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার দৃষ্টিতে সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ, পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মর্যাদা বৎসরের অন্য সব দিন তথা পবিত্র শবে বরাত শরীফ, পবিত্র শবে ক্বদর শরীফ এমনকি পবিত্র দু’ঈদ উনাদের চেয়েও লক্ষ-কোটি তথা অবর্ণনীয়ভাবে বেশি।
সঙ্গতকারণেই এদিনটির অতি সুউচ্চ ও সুমহান মর্যাদা, শান-শওকত এবং মহান আড়ম্বর প্রকাশার্থে অন্য সব দিবস, অন্য সব ঘটনা বা উপলক্ষে যেরূপ নিরাপত্তার ব্যবস্থা নেয়া হয়, গোয়েন্দা তৎপরতা চালানো হয়, পুলিশ-র্যাব, সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হয় সেসবের সম্মিলিত অবস্থার চেয়েও সারাদেশব্যাপী অনেক বেশি কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনা করে সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ, পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার দিনটির চূড়ান্ত ভাবগাম্ভীর্য, যথাযথ ভাবমর্যাদা ফুটিয়ে তোলা উচিত।
বিশেষত রাজাকার, আল-বাদর, দ্বীনব্যবসায়ী এবং যুদ্ধাপরাধী গং এবং সন্ত্রাসী ও মৌলবাদীরা- যারা পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে পালনের বিরুদ্ধে, তারা যাতে বিন্দুমাত্র নাশকতা করতে না পারে তার জন্য সর্বোচ্চ নিচ্ছিদ্র নিরাপত্তা নিশ্চিত করা দরকার। কমপক্ষে সারাদেশব্যাপী ১২ স্তরের নিরাপত্তা বলয় তৈরি করা উচিত।
সঙ্গতকারণেই মাননীয় স¦রাষ্ট্র উপদেষ্টা, আইজিপি, ডিজি র্যাব, ডিজি এনএসআই, ডিজি ডিজিএফআইসহ সব গোয়েন্দা সংস্থা প্রধানদের উচিত- এ বিষয়ে যথাযথ দায়িত্ব ও কর্তব্য পালন করা। ৯৮ ভাগ অধিবাসী মুসলমানের দ্বীনীয় অনুভূতির প্রতি একাত্মতা প্রকাশ করা। দ্বীনীয় মূল্যবোধের প্রতি যথাযথ সম্মান প্রদর্শন করা। দ্বীনীয় অধিকার সংরক্ষণ করা। মহান আল্লাহ পাক তিনি কবুল করুন। তাওফীক দান করুন। গায়েবী মদদ করুন। (আমীন)
: নিবেদক :
আল্লামা মুহম্মদ মাহবুব আলম
সম্পাদক- দৈনিক আল ইহসান ও মাসিক আল বাইয়্যিনাত শরীফ।
সভাপতি- আন্তর্জাতিক সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ উদযাপন কমিটি।
সেক্রেটারী- মুসলিম রাইটস ফাউন্ডেশন।
রাজারবাগ শরীফ, ঢাকা।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
অবশেষে কাশ্মীরীদের আলাদা মর্যাদা ৩৭০ ধরেও বাতিল করল মুসলিম বিদ্বেষী বিজেপি সরকার কাশ্মীর কি তবে আরেক ফিলিস্তিন হতে চলছে?
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
অবশেষে কাশ্মীরীদের আলাদা মর্যাদা ৩৭০ ধরেও বাতিল করল মুসলিম বিদ্বেষী বিজেপি সরকার কাশ্মীর কি তবে আরেক ফিলিস্তিন হতে চলছে?
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রসঙ্গ : কল্যাণমূলক রাষ্ট্রের ধারণা ও ক্বিয়ামতের তথ্য
১৯ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি এবং উনার অনবদ্য তাজদীদ ‘আত-তাক্বউইমুশ শামসী’ সম্পর্কে জানা ও পালন করা এবং শুকরিয়া আদায় করা মুসলমানদের জন্য ফরয। মুসলমান আর কতকাল গাফিল ও জাহিল থাকবে?
১৭ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
প্রসঙ্গ: ভয়ঙ্কর জেদ, মহা দাম্ভিকতা, চরম সীমালঙ্ঘন, প্রতিহিংসা, ক্ষমতা কুক্ষিগত করা ইত্যাদি কুরিপুর কারণে সরকারের পতন কিন্তু কুরিপুর সংজ্ঞা, প্রতিকার, পরিশুদ্ধির প্রক্রিয়ার বর্ণনা সংবিধানে তথা রাষ্ট্রীয় কোন কিতাবে নেই তাহলে রাষ্ট্রের সংস্কার হবে কীভাবে? নাগরিক সুরক্ষা হবে কেমনে?
১৬ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ভীনদেশী অ্যাপের ফাঁদে পড়ে বিপথে যাচ্ছে দেশের তরুণ প্রজন্ম বাড়ছে নারীপাচার, দেশে বাড়ছে অশ্লীলতা ও পর্ণোগ্রাফির প্রচার কিশোর-কিশোরীদের টার্গেট করেই একটি মহল এসব অপসংস্কৃতির প্রচার ও প্রসার ঘটাচ্ছে এসব অপসংস্কৃতি নির্মূলে দ্বীন ইসলামই একমাত্র সমাধান
১৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রচারণার বিপরীতে রপ্তানি আসলে কতটা চাঙা হবে প্রকৃত রপ্তানি আয় আসলে কত? ১০ বছরে রপ্তানি বেশি দেখানো হয়েছে ৬৫ বিলিয়ন ডলার পেছনে রয়েছে ক্ষমতাসীনদের উন্নয়নের রাজনীতির মিথ্যাবুলি, মহা সাগর চুরি আর অর্থপাচারের নিকৃষ্ট কাহিনী
১৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মহাসম্মানিত পবিত্র কুরআন শরীফ উনার আলোকে- সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত আহলু বাইত শরীফ উনাদের কতিপয় ফযীলত মুবারক বর্ণনা।
১৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
১লা জানুয়ারি ২০২৫ থেকে সুইজারল্যান্ডে মুখ ঢেকে রাখলেই প্রায় ১ লাখ ৩৬ হাজার টাকা জরিমানা (নাউযুবিল্লাহ) বোরকা পড়াকে সুইজারল্যান্ডসহ ইউরোপীয় দেশ পর্দার আড়ালে নারীদের বন্দী, বৈষম্য এবং পিছিয়ে পড়ার অপবাদ দিলেও বাস্তবতা হচ্ছে গোটা ইউরোপ-আমেরিকায় নারীর প্রতি বৈষম্য হয়রানি, সহিংসতা, অত্যাচার আর ব্যভিচারের মাত্রা ভয়াবহ পশ্চিমাদের বোরকা নিষিদ্ধের প্রবনতা শুধুই ইসলাম আর মুসলিম বিদ্বেষ (পর্ব-১)
১১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে।
১০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
চলচ্চিত্র নামক জাহান্নামী সংস্কৃতির ফাঁদে মুসলিম উম্মাহ। নাটক-সিনেমার মাধ্যমে মুসলিম প্রজন্মকে দ্বীন ইসলাম থেকে দূরে সরিয়ে দেয়া হচ্ছে। সিনেমার মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী বিস্তার ঘটছে ইসলামোফোবিয়ার। পরকালের কথা স্মরণ করে মুসলিম উম্মাহকে বিধর্মীদের এসব ষড়যন্ত্র থেকে বের হয়ে আসতে হবে।
০৯ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মুসলমানকে ‘মুসলমানিত্ব’ বুঝতে হবে। ‘আশহাদু আন্না মুহম্মাদার রসূলুল্লাহ’ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হাক্বীক্বীভাবে বলতে হবে ও আমলে আনতে হবে।
০৮ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)