“কাঁটাতারে আটকায় না অনুপ্রবেশ, তাই ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে BSF-এর ভরসা এবার মৌমাছির চাক বসাচ্ছে বি.এস.এফ”
এই ডাহা মিথ্যা, চরম অপমান এবং অবমাননামূলক বক্তব্যের কঠোর প্রতিবাদ করছে না কেন ভারতের সাথে অনন্য উচ্চতায় থাকার দাবীদার সরকার (১)
, ০২ জুমাদাল উলা শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ১৯ সাদিস ১৩৯১ শামসী সন , ১৭ নভেম্বর, ২০২৩ খ্রি:, ০১ অগ্রহায়ণ কার্তিক, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) মন্তব্য কলাম
“এবার ভারত এবং বাংলাদেশের সীমান্ত সুরক্ষায় অভিনব উদ্যোগ নেওয়া হল ইঝঋ-এর তরফে। মৌমাছির কামড়ে জ্বলে মরতে হবে অনুপ্রবেশকারীদের। এবার সীমান্ত এলাকায় মৌমাছি প্রতিপালন এবং মিশন মধু নিয়ে প্রচার করা হচ্ছে। একইসঙ্গে এই উদ্যোগেই অনুপ্রবেশ ঠেকানোর জন্য কার্যকরি হতে চলেছে, এমনটাই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহলের একাংশ।
কাঁটাতার পেরিয়ে অবৈধভাবে প্রবেশের চেষ্টা করলে কোনওভাবেই রেহাই নেই!
হুল ফুটিয়ে চেহারা বদলে দিতে পারে একদল মৌমাছি!
ভারত এবং বাংলাদেশের মধ্যে অনুপ্রবেশ রুখতে এবার অভিনব পদক্ষেপ করল ইঝঋ।
কাঁটাতার পেরিয়ে অবৈধভাবে প্রবেশের চেষ্টা করলে কোনওভাবেই রেহাই নেই! হুল ফুটিয়ে চেহারা বদলে দিতে পারে একদল মৌমাছি! অবাক করার মতো হলেও এটাই সত্যি।
ভারত এবং বাংলাদেশের মধ্যে অনুপ্রবেশ রুখতে এবার অভিনব পদক্ষেপ করল ইঝঋ। সীমান্ত এলাকায় দীর্ঘ জায়গাজুড়ে মৌমাছির চাক বসানো হচ্ছে। ফলে কেউ অনুপ্রবেশের চেষ্টা করলে বা পাচারের চেষ্টা করলে হুল ফোটানো খেতে হতে পারে।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নির্দেশ অনুযায়ী, ভাইব্রেন্ট ভিলেজ প্রোগ্রাম-এর আওতায় সীমান্ত এলাকাগুলিতে সার্বিক উন্নয়নের জন্য মৌমাছি প্রতিপালন এবং মিশন মধু প্রচার করা হচ্ছে। পাশাপাশি চোরাকারবার এবং অনুপ্রবেশ ঠেকানোর জন্যই মৌমাছি কাজে আসবে বলে মনে করছে বিশেষজ্ঞ মহল।
ভারতীয় গণমাধ্যমগুলোর প্রতিবেদনে আরো বলা হয়েছে, এলাকার উন্নয়নে বড় ভূমিকা পালন করবে এই মৌমাছির চাক। বিভিন্ন জায়গায় মৌমাছির বাক্স বসানো হবে পরিকল্পিতভাবে। এই মৌমাছির বাক্সগুলোর দেখভালের দায়িত্বে থাকবে স্থানীয়রা। এখান থেকেই মধু সংগ্রহ করতে পারবেন তারা। তাতে আর্থিকভাবে লাভবান হবে তারা। পাশাপাশি বিএসএফের আশা, এসব এলাকায় এই মৌমাছির মাধ্যমেই অনুপ্রবেশ ঠেকানো সম্ভব হতে পারে। ”
প্রসঙ্গত বাংলাদেশীদের ইন্ডিয়ায় অনুপ্রবেশের কথা মহা অপবাদ এবং বাংলাদেশীদের জন্য চরম অবমাননাকর।
উল্লেখ্য ভারতে কোন রাজ্যে কত সংখ্যক বাংলাদেশি ভুয়া পরিচয় নিয়ে আছে, অনুপ্রবেশকারীর সংখ্যা কত, তা নিয়ে নির্দিষ্ট কোনো তথ্য পাওয়া যায় না। উদাহরণ দিয়ে বলা যাক। ২০০৪ সালে তৎকালীন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী প্রকাশ সংসদে বলেছিলো, এক কোটি ২০ লাখ বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে কাজ করছে। পশ্চিমবঙ্গ দিয়ে তারা ভারতে ঢুকছে। যা নিয়ে তুমুল বিতর্কের পর মন্তব্য পরিবর্তন করে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। জানায়, নির্দিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতে এ কথা সে বলেনি। শোনা কথায় বিশ্বাস করেছে। বস্তুত, পশ্চিমবঙ্গের সরকার সে সময় কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর ওই মন্তব্যের তীব্র বিরোধিতা করেছিল। প্রায় ১২ বছর পর ২০১৬ সালে বিজেপি সরকারের কেন্দ্রীয় মন্ত্রী কিরেন রিজিজু সংসদে আবার সেই কথাই বলে- এক কোটি ২০ লাখ বাংলাদেশি ভারতে অবৈধভাবে আছে। এবং এবারও তিনি কোনো তথ্যসূত্র দেয়নি। তথ্যসূত্র দেওয়া সম্ভবও নয়। ভারত সরকারের তথ্যের সঙ্গে রিজিজুর তথ্যের আকাশ-পাতাল ফারাক।
বিএসএফ এবং ন্যাশনাল ক্রাইম রেকর্ড ব্যুরোর তথ্য বলছে, ২০২০ সালের ১৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত এক হাজার ১১৫ জন বাংলাদেশিকে সীমান্তে আটক করা হয়েছে। ভারতে ঢোকার বৈধ কাগজ তাদের কাছে ছিল না। ওই একই সময়ে ভারত থেকে বাংলাদেশে যেতে গিয়ে আটক হয়েছে তিন হাজার ১৭৩ জন। ভারত থেকে তারা দেশে ফিরছিলেন। এই যদি সরকারি হিসেবে অবৈধ অনুপ্রবেশের বাৎসরিক সংখ্যা হয়, তাহলে কোটি কোটি অনুপ্রবেশের হিসেবটির ভিত্তি কী? কোন তথ্যের উপর নির্ভর করে এ কথা বলা যায়? কেন্দ্রীয় সরকারের এক গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তা আরো ভয়ংকর তথ্য দিয়েছে ডয়চে ভেলেকে। ভারত থেকে বাংলাদেশে ফেরার সময় ধরা পড়া অবৈধ অনুপ্রবেশকারীদের নাম অনেক সময় নথিভুক্তই করা হয় না। সময় বাঁচাতে তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়। এ কাজে অর্থের লেনদেন হয়, এমন অভিযোগও সীমান্তে কান পাতলেই শোনা যায়।
ভারতে মানবাধিকার নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছে আশিস। আসামে অনুপ্রবেশকারীর বিষয়টি নিয়েও বহুদিন ধরে কাজ করছে তার সংগঠন। ডয়চে ভেলেকে সে বলেছে, ‘‘ভারত সরকারের হাতে যদি সত্যিই নথি থাকত, তাহলে বাংলাদেশের সঙ্গে একাধিক আলোচনায় এ বিষয়টি তোলা হতো। কিন্তু ভারত কখনো দ্বিপাক্ষিক আলোচনায় এ নিয়ে কথা বলে না। এ থেকেই বোঝা যায়, বিষয়টি আসলে রাজনৈতিক। বাস্তবের সঙ্গে তার বিশেষ যোগ নেই। ’’
ভারতে বৈধ ভাবে যাওয়া বাংলাদেশিদের 'অনুপ্রবেশকারী' বলে চিহ্ণিত করা হয়েছে দিল্লিতে
দিল্লির শাহিনবাগে মসজিদ থেকে জুম্মার নামাজ পড়ে বেরনোর পরে এক বাংলাদেশির সাক্ষাতকার নিচ্ছেন এক ভিডিও নির্মাতা।
ভারতের হিন্দুত্ববাদী একটি ফেসবুক পেজ থেকে এমন কয়েকটি ভিডিও শেয়ার করা হয়েছে, যেখানে বৈধভাবে দিল্লিতে যাওয়া বাংলাদেশিদের 'অনুপ্রবেশকারী' বলে চালানোর চেষ্টা হয়েছে।
ওই সব ভিডিওগুলি মোট প্রায় এক কোটি আশি লক্ষ মানুষ দেখেছে আর বিজেপি নেতারাসহ বহু হিন্দুত্ববাদী ফেসবুক পেজ বা টুইটার হ্যান্ডেল থেকে সেগুলো শেয়ার করা হয়েছে।
ভারতে ভুয়া খবর খুঁজে বার করার ওয়েবসাইট অল্ট নিউজ খুঁজে বার করেছে ওই সব কথিত বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের কয়েকজনকে আর তারা যে বৈধ উপায়ে ভারতে বেড়াতে বা অন্য কাজে দিল্লিতে গিয়েছিলো, সেই প্রমাণও বার করে এনেছে অল্ট নিউজ।
'বর্তমান ভারত' নামের একটি ফেসবুক পেজে আপলোড করা একটি ভিডিওতে প্রচার করা হয় এক ব্যক্তি সাংবাদিকের মতো মাইক হাতে দিল্লির শাহিনবাগ এলাকায় মুসলমান দেখলেই জানতে চাইছে যে সে কোথা থেকে এসেছে।
বৈধভাবে ভারতে আসা বাংলাদেশিদের কাছে জানতে চাওয়া হয় যে তারা কাঁটাতারের বেড়া পেরিয়ে এসেছেন কি না
'কীভাবে ভারতে এসেছেন? বিমানে না কাঁটাতার পেরিয়ে না পানিপথে?'
প্রায় চার মিনিটের এরকম একটি ভিডিওতে প্রায় ৩০ জনকে দেখানো হয়েছে, যারা প্রশ্নের উত্তরে বলেছেন যে তারা বাংলাদেশি। তারা যে জুম্মার নামাজ পড়ে ফিরছেন, সেটাও জানিয়েছেন ওই বাংলাদেশিরা। তবে অনেকেই যে হিন্দিতে করা প্রশ্ন ঠিকমতো বুঝতে না পেরেই কোনওমতে জবাব দিচ্ছেন, সেটাও স্পষ্ট।
শুধু কোথা থেকে এসেছেন, সেটা জিজ্ঞাসা করেই ক্ষান্ত থাকেনি ওই ফেসবুক ভিডিওটির নির্মাতা। সে তাদের কাছে জানতে চেয়েছেন - "কীভাবে ভারতে এসেছেন? বিমানে না কাঁটাতার পেরিয়ে না পানিপথে?"
কেউ যখন জবাব দিয়েছেন তারা আসলে মল্টার দূতাবাসে ভিসা নিতে এসেছেন, সেই জবাব এড়িয়ে গেছেন ওই ভিডিও নির্মাতা।
কাউকে আবার জিজ্ঞাসা করা হয়েছে যে পয়সা, অর্থাৎ অর্থের বিনিময়ে ভারতে এসেছেন কি না। হিন্দি ঠিকমতো না বুঝে এক বাংলাদেশি জবাব দিয়েছেন, "হ্যাঁ, হ্যাঁ, ভিসার জন্য এসেছি। " অর্থাৎ পয়সা (হিন্দিতে পইসা) কথাটাকে ওই বাংলাদেশি শুনেছেন ভিসা। কারণ ভিডিওতে এরপর তাকে বলতে শোনা যাচ্ছে, "হ্যাঁ হ্যাঁ - ভিসা!"
অনেকেই বলেছেন যে ভিসার কাজ মিটে গেলে তারা বাংলাদেশে ফিরে যাবেন।
দুদিন ধরে এই সব ভিডিওগুলি আপলোড করার পরের দিন একটা দীর্ঘ ফেসবুক লাইভ হয়েছে ওই পেজ থেকে।
ফেসবুক লাইভে এসে 'বর্তমান ভারত' কথিত বাংলাদেশিদের বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ করেছে, তা লিপিবদ্ধ করেছে 'অল্ট নিউজ'।
যেসব বাংলাদেশির সাক্ষাতকার নিয়েছিল 'বর্তমান ভারত' তাদের কয়েকজনকে খুঁজে বার করেছে 'অল্ট নিউজ'।
কয়েকজন বাংলাদেশির সাক্ষাতকার রেকর্ড করে আরবাব আলি বুঝতে পারেন যে কোনও প্রেক্ষিত না বলেই তাদের কাছে ওই ভিডিও নির্মাতা শুধু জানতে চেয়েছিলেন যে তারা কোথা থেকে এসেছেন।
ওই বাংলাদেশি নাগরিকদের কাছ থেকে মি. আলি জানতে পারেন যে এদের একটা বড় অংশই এসেছেন মল্টায় যাওয়ার ভিসা নিতে।
বাংলাদেশে মল্টার কোনও দূতাবাস নেই, তাই বাংলাদেশিদের দিল্লিতে এসে মল্টার ভিসা নিতে হয়। আর ভারতেও তারা যে বৈধ ভিসা নিয়েই এসেছেন, সেই প্রমাণও দেখেছেন সাংবাদিক আরবাব আলি। (ইনশাআল্লাহ চলবে)
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
ইহুদী-নাছারাদের ষড়যন্ত্রে পড়েই দুনিয়াদার মালানারা বেহেশত-দোযখের ওয়াজ বাদ দিয়েছে। পর্নোগ্রাফি, মাদক থেকে যুব সমাজকে বাঁচাতে চাইলে বেহেশত-দোযখের ওয়াজও বেশি বেশি করতে হবে।
২৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
পেয়াজ, সরিষা, ধান এমনকি ভরা মৌসুমে আলুর নিম্নমানের বীজে মহা ক্ষতির মুুখে চাষিরা। বহুদিন ধরে বিভিন্ন কোম্পানীর বীজে প্রবঞ্চিত হবার পর এখন খোদ সরকারের প্রণোদনার বীজেও প্রতারিত কৃষক। কৃষিপ্রধান দেশে কৃষক ও কৃষিপণ্য নিয়ে এমন ছিনিমিনি খেলা আর কতদিন চলবে?
২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
৯৮ ভাগ মুসলমানের দেশে মুসলমানের সংজ্ঞা কতজন মুসলমান জানে? প্রকৃত মুসলমান না হয়ে শুধু বাহ্যিক মুসলমান দাবি কী অন্যায় নয়? মুসলমান মাত্রই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশ করতে হবে।
২১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ডিজিটালাইজেশনের নামে শিশু-কিশোরদের ইন্টারনেট ব্যবহারে উৎসাহিত করা হচ্ছে। দেশের ইন্টারনেট জগতে নিয়ন্ত্রণ না থাকায় শিশু-কিশোররা আক্রান্ত হচ্ছে অশ্লীলতায়। শিখছে অনৈতিকতা, বেহায়াপনা, হিংস্রতা। সরকারের উচিত- দ্রুত দেশের ইন্টারনেট জগতে কন্টেন্ট ফিল্টারিংয়ের ব্যবস্থা করা। বিশেষ করে শিশু কিশোরদের ইন্টারনেট আগ্রাসন থেকে বাঁচাতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অনুশাসন প্রচার প্রসার করা।
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত স্ট্যাটাস প্রবণতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি? তাহলে কী রাষ্ট্রযন্ত্রের উচিত নয়- ছবি না তুলে, বেপর্দা না হয়ে দ্বীনদার মুসলমানরা যাতে সাংবিধানিক সুযোগ পায় সে অধিকার সংরক্ষিত করা। প্রয়োজনে সংবিধান সংশোধন করা।
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত ষ্ট্যাটাস প্রবনতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা ভারতের সেবাদাস- পতিত সরকার ভারতের কুপরামর্শে- দেশের চিকিৎসাকে স্বয়ংসম্পূর্ণ, স্বচ্ছ ও সমৃদ্ধ হতে দেয়নি অবিলম্বে চিকিৎসা খাতকে সমৃদ্ধ এবং দুর্নীতি মুক্ত করতে হবে ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (তৃতীয় পর্ব)
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
‘ইসলামভীতি মোকাবেলায় জাতিসংঘে প্রস্তাব পাস’ হলেও কার্যকরী কিছুই হচ্ছে না ইসরাইলকে সহযোগিতা করতে আমেরিকায় ইসলামোফোবিয়ার বিস্তার আরো বাড়ানো হচ্ছে
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা দরকার ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
খাদ্যদ্রব্যে অতিরিক্ত ভেজাল মিশ্রণে হুমকির মুখে ৪৫ কোটি মানুষ। ভেজাল খাবারে দেশব্যাপী চলছে নীরব গণহত্যা। ভেজাল দমনে সম্মানিত ইসলামী মূল্যবোধের প্রতিফলন ঘটাতে হবে।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)