হারিয়ে যাচ্ছে দেশীয় ফসলের জাত, ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে জীববৈচিত্র্য।
ফুলে-ফেঁপে উঠছে বীজ কোম্পানিগুলো। সরকারের উচিত, জনস্বাস্থ্য সুরক্ষা ও খাদ্যনিরাপত্তায় হাইব্রিডের আগ্রাসন থেকে দেশকে রক্ষা করা।
, ০৯ শা’বান শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ০২ ‘আশির, ১৩৯০ শামসী সন , ০২ মার্চ, ২০২৩ খ্রি:, ১৬ই ফাল্গুন, ১৪২৯ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) মন্তব্য কলাম
দিন দিন বিদেশ থেকে আমদানি করা হাইব্রিড বীজের উপর নির্ভরশীল থাকার কারণে দেশের খাদ্যনিরাপত্তা হুমকির মুখে পড়েছে এবং খাদ্যপণ্যের স্বাদ বিলীনের পথে। বিদেশ থেকে আমদানি করা হাইব্রিড বীজে ফলিত খাদ্যপণ্য দেখতে চকচকে, কিন্তু স্বাদ নেই, পুষ্টি নেই, নেই তেমন কোনো খাদ্যগুণ।
দেশে হাইব্রিডের চাষ হওয়ার পর থেকে উৎপাদন অনেকগুণ বেড়েছে। হঠাৎ লোভনীয় উৎপাদন দেখা দেওয়ায় কৃষকরা চরমভাবে ঝুঁকছে হাইব্রিডে। ফলে তাদের আয়ও বেড়েছে অনেক। আগে যে জমিতে ৬০ আরি (৬০০ কেজি) ধান হতো। সেখানে হাইব্রিড চাষের পর থেকে ১২০ আরি থেকে ১৬০ আরি পর্যন্ত ধান হচ্ছে। কিন্তু কৃষকরাই স্বীকার করছে, উৎপাদন যতটুটু বেড়েছে তারচেয়ে বেশিগুণ কমেছে স্বাদের মাত্রা। দেশীয় খাবারে যে স্বাদ বিদ্যমান ছিল তা মূলত হাইব্রিডে নেই বললেই চলে।
বর্তমানে দেশে হাইব্রিড ধানচাষে কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে। মোট ধান আবাদি এলাকার চার-পঞ্চমাংশের বেশি আধুনিক ও হাইব্রিড জাতের দখলে চলে গেছে। ভাটিয়াল, বালাম, লতাশাইল, দাঁতখানি চাল বাজারে আর দেখা যায় না। গম, জোয়ার, কাউন, সরিষা, ছোলা, মুগ, মসুরি ইত্যাদি শস্যের চাষ প্রায় উঠে গেছে। সবজির উৎপাদনে হাইব্রিড জাতের ব্যবহারই বেশি। কাঁটাযুক্ত গোল দেশি বেগুন এখন আর পাওয়া যায় না। অন্যদিকে, একই জমিতে বারবার আধুনিক বা হাইব্রিড জাতের ফসল চাষে কীটপতঙ্গ ও রোগব্যাধি বৃদ্ধি পেয়েছে।
বিশেষ করে দেশের সবজি খাতে হাইব্রিড ব্যাপক প্রভাব বিস্তার করে রেখেছে। হাইব্রিড সবজি উৎপাদনে ব্যবহার করা হচ্ছে অতিরিক্ত সার-কীটনাশক ও কৃত্রিম হরমোন। কোনো রকম বিধিনিষেধ না থাকা এবং অতিরিক্ত লাভের আশায় চাষিরা নিজেদের অজান্তে জনস্বাস্থ্য, প্রাকৃতিক পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্যকে বিপর্যয়ের হুমকিতে ফেলে শাকসবজি উৎপাদনে ঝুঁকে পড়েছে হাজার হাজার চাষি। দীর্ঘদিন ধরে এই প্রক্রিয়ায় উৎপাদিত শাকসবজি খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করায় জনস্বাস্থ্য যেমন ঝুঁকির মুখে রয়েছে, তেমনি নানা রকমের জটিল রোগ ছড়িয়ে পড়ছে মানবদেহে। তা ছাড়া অতিরিক্ত কীটনাশক ব্যবহারের ফলে প্রাকৃতিক পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য পড়ছে হুমকিতে। এ কারণে আজকাল খাল বিলে দেশী প্রজাতির বিভিন্ন প্রজাতির মাছ অনেকটাই বিলুপ্ত হয়ে পড়ছে। হাইব্রিড শাক-সবজি চাষে অভ্যস্ত হয়ে পড়ায় হারিয়ে যেতে বসেছে দেশী সবধরনের শাকসবজির বীজ। ইতোমধ্যে ৮০ থেকে ৯০ ভাগ দেশী জাতের শাকসবজি হারিয়ে গেছে।
হাইব্রিড বীজে অর্থনৈতিক ক্ষতিরও শিকার হয়েছে দেশের কৃষকরা। সেচের পানি উত্তোলনের জন্য বর্তমান হারে সারা দেশে কৃষকদের প্রতি বছর প্রায় ৮০ কোটি লিটার ডিজেল কিনতে হচ্ছে। এই সঙ্গে ব্যবহার করতে হচ্ছে বিদ্যুৎ। সাধারণ হিসাবে কৃষকদের কমবেশি ২৫ হাজার কোটি টাকার সার, ১ হাজার কোটি টাকার কীটনাশক, ৬ হাজার কোটি টাকার ডিজেল এবং ৫০০ কোটি টাকার নতুন জাতের ও ৬০০ কোটি টাকার হাইব্রিড ধানের বীজ কিনতে হচ্ছে। সব মিলিয়ে কৃষকদের বছরে ৩৩ হাজার কোটি টাকার কৃষি উপকরণ ব্যবহার করতে হচ্ছে। অথচ, দেশীয় জাতের ফসলের ক্ষেত্রে কিংবা বীজের ক্ষেত্রে এত বিপুল পরিমান উৎপাদন খরচের প্রয়োজন হতো না।
হাইব্রিড বীজ যদিও উচ্চ ফলনশীল কিন্তু সম্পূর্ণ পরনির্ভরশীল। যে কোন সময়েই আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রকারীরা ফাঁদে ফেলতে পারে। হাইব্রিড ধান চাষে দেশি-বিদেশি করপোরেট ও বহুজাতিক সিড কোম্পানিগুলোর কাছে জিম্মি হয়ে পড়ছে কৃষক। খাদ্য নিরাপত্তায় ধানের উৎপাদন বাড়াতে হাইব্রিড ধান চাষে উদ্বুদ্ধ করা হলেও কৃষক বীজ পাচ্ছে না। কৃষক পর্যায়ে এ বীজ সংরক্ষণ না হওয়ায় বেসরকারি কোম্পানির কাছ থেকে চড়া দামে সংগ্রহ করতে হচ্ছে। এ সুযোগে দেশে বীজ উৎপাদন না করে বিদেশ থেকে আমদানি করে বাণিজ্য চালিয়ে আসছে কোম্পানিগুলো। বলার অপেক্ষা রাখে না, এভাবে চলতে থাকলে বাংলাদেশে হাইব্রিড নিয়ে ভবিষ্যতে আরো মারাত্মক বিপর্যয় দেখা দেবে।
মূলত উচ্চ ফলনের লোভ দেখিয়েই বীজ কোম্পানি এবং এদেশীয় কিছু মহল দীর্ঘদিন থেকেই একদিকে হাইব্রিডের প্রচার ও প্রসার করছে অন্যদিকে দেশীয় শাক-সবজি তথা ফসলের দেশীয় বীজ সংরক্ষণের ক্ষেত্রে বাধার সৃষ্টি করে দেশীয় খাদ্যপণ্যের উৎপাদনকে বাধাগ্রস্ত করছে। দেশীয় ফসলের বীজে উৎপাদন কম হয় এমন মিথ্যাচার করে বিদেশ থেকে আমদানি করা হাইব্রিড বীজের প্রচার করা হয়েছে। অথচ দেশীয় ফসলের জাতগুলোর মাধ্যমেই দেশের খাদ্যনিরাপত্তা অটুট রাখা যেতো, খাবারের স্বাদ ফিরিয়ে নিয়ে আসা যেতো এবং জনস্বাস্থ্যকে ক্ষতিকর রাসায়নিক থেকে রক্ষা করা যেতো। কিন্তু বিদেশি চক্রান্তকারীদের ফাঁদে পড়ে দায়িত্বশীল মহল এ বিষয়ে একেবারেই গুরুত্বহীনের ভূমিকা পালন করছে। যা দেশের খাদ্যনিরাপত্তার জন্য আত্মঘাতি।
আমরা মনে করি, সরকারকে স্বাস্থ্যকর ও নিরাপদ ফসল উৎপাদনে বিশেষ গুরুত্ব দেয়া উচিত। অতিরিক্ত ফসল উৎপাদন করার পর যদি জনসাধারণ রোগ-ব্যাধীতে আক্রান্ত হয় তাহলে সেই উচ্চফলন লাভের চেয়ে লোকসানই বেশি এবং আত্মঘাতিও বটে। সরকারের উচিত, উপযুক্ত কর্মপরিকল্পনার মাধ্যমে বিদেশ থেকে আমদানি করা হাইব্রিড বীজের উপর থেকে দেশের ফসলের চাষাবাদ নির্ভরশীল না করে দেশীয় ফসলের উচ্চফলনশীল জাতগুলো যেগুলো দেশের বিজ্ঞানীদের হাত ধরে আবিস্কার হয়েছে সেগুলো মাঠপর্যায়ে পৌছানোর ব্যবস্থা করা। উন্নত গবেষণার মাধ্যমে দেশীয় ফসলের জাতগুলোকেই কিভাবে উচ্চফলনশীল ও টেকসই করা যায় সে বিষয়ে পদক্ষেপ নেয়া। যথাযথ বাজেটের মাধ্যমে দেশীয় বীজের সংরক্ষণাগার গড়ে তোলা। যা দীর্ঘদিন থেকেই দেশের কৃষি বিশেষজ্ঞরা সরকারের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষন করে আসছে।
সরকারকে তাই গুরুত্ব দিয়ে দেশীয় ফসলের হারানো গৌরব ফিরিয়ে আসতে হবে। জনগণ দেশীয় খাদ্যের স্বাদ যাতে পেতে পারে তার ব্যবস্থা করতে হবে ক্ষমতাসীন সরকারকেই।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার আলোকে- সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের কতিপয় ফযীলত মুবারক বর্ণনা
৩০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র এখনও বন্ধ করলে যা লাভ হবে চালু রাখলে তার চেয়ে অনেক বেশী ক্ষতি হবে ৫৩টি পরিবেশবাদী সংগঠনের দাবী অবিলম্বে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ করে সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র করা হোক কিন্তু তাদের উপেক্ষা করে পরিবেশ উপদেষ্টা প্রমাণ করছে
২৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সুন্দরবন ধ্বংসে আন্তর্জাতিক চক্রান্ত চলছে ক্রমেই ছোট হচ্ছে সুন্দরবন, হুমকির মুখে জীববৈচিত্র্য আমাদের পরম প্রয়োজনীয় সুন্দরবন, এই সুন্দরবন বাঁচলে বাংলাদেশ ভালো থাকবে ইনশাআল্লাহ বাংলাদেশের ফুসফুস সুন্দরবনকে বাঁচাতে হবে ইনশাআল্লাহ
২৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
শুধু যুবকরাই নয় এখন এনার্জি ড্রিংকসে বুদ হচ্ছে শিশুরাও কর ফাঁকি দিতে অনেক এনার্জি ড্রিংকস হয়ে যাচ্ছে কোমল পানীয় জনস্বাস্থ্য রক্ষা করতে অবিলম্বে এনার্জি ড্রিংকস বন্ধ করতে হবে
২৭ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
বাড়ছে পরকীয়া, বাড়ছে তালাক সমাজে বাড়ছে কলহ-বিবাদ, শিথিল হয়ে পড়ছে পারিবারিক বন্ধন দ্বীনী মূল্যবোধের অবক্ষয় এবং সম্মানিত দ্বীন ইসলাম বৈরিতাই এর মুখ্য কারণ।
২৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
ইহুদী-নাছারাদের ষড়যন্ত্রে পড়েই দুনিয়াদার মালানারা বেহেশত-দোযখের ওয়াজ বাদ দিয়েছে। পর্নোগ্রাফি, মাদক থেকে যুব সমাজকে বাঁচাতে চাইলে বেহেশত-দোযখের ওয়াজও বেশি বেশি করতে হবে।
২৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
পেয়াজ, সরিষা, ধান এমনকি ভরা মৌসুমে আলুর নিম্নমানের বীজে মহা ক্ষতির মুুখে চাষিরা। বহুদিন ধরে বিভিন্ন কোম্পানীর বীজে প্রবঞ্চিত হবার পর এখন খোদ সরকারের প্রণোদনার বীজেও প্রতারিত কৃষক। কৃষিপ্রধান দেশে কৃষক ও কৃষিপণ্য নিয়ে এমন ছিনিমিনি খেলা আর কতদিন চলবে?
২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
৯৮ ভাগ মুসলমানের দেশে মুসলমানের সংজ্ঞা কতজন মুসলমান জানে? প্রকৃত মুসলমান না হয়ে শুধু বাহ্যিক মুসলমান দাবি কী অন্যায় নয়? মুসলমান মাত্রই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশ করতে হবে।
২১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ডিজিটালাইজেশনের নামে শিশু-কিশোরদের ইন্টারনেট ব্যবহারে উৎসাহিত করা হচ্ছে। দেশের ইন্টারনেট জগতে নিয়ন্ত্রণ না থাকায় শিশু-কিশোররা আক্রান্ত হচ্ছে অশ্লীলতায়। শিখছে অনৈতিকতা, বেহায়াপনা, হিংস্রতা। সরকারের উচিত- দ্রুত দেশের ইন্টারনেট জগতে কন্টেন্ট ফিল্টারিংয়ের ব্যবস্থা করা। বিশেষ করে শিশু কিশোরদের ইন্টারনেট আগ্রাসন থেকে বাঁচাতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অনুশাসন প্রচার প্রসার করা।
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত স্ট্যাটাস প্রবণতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি? তাহলে কী রাষ্ট্রযন্ত্রের উচিত নয়- ছবি না তুলে, বেপর্দা না হয়ে দ্বীনদার মুসলমানরা যাতে সাংবিধানিক সুযোগ পায় সে অধিকার সংরক্ষিত করা। প্রয়োজনে সংবিধান সংশোধন করা।
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত ষ্ট্যাটাস প্রবনতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা ভারতের সেবাদাস- পতিত সরকার ভারতের কুপরামর্শে- দেশের চিকিৎসাকে স্বয়ংসম্পূর্ণ, স্বচ্ছ ও সমৃদ্ধ হতে দেয়নি অবিলম্বে চিকিৎসা খাতকে সমৃদ্ধ এবং দুর্নীতি মুক্ত করতে হবে ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার)