স্বাস্থ্য অধিদপ্তরই স্বীকার করেছে অপরিকল্পিত নগরায়নেই ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে ডেঙ্গু।
মূলত: রাজধানী বিকেন্দ্রীকরনেই ডেঙ্গু নির্মূলসহ নির্মল বায়ূ, সজীব পরিবেশ ও সুস্থ নাগরিক জীবনযাপন সম্ভব।
, ১৪ মুহররমুল হারাম শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ০৩ ছালিছ, ১৩৯১ শামসী সন , ০২ আগস্ট, ২০২৩ খ্রি:, ১৮ শ্রাবণ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) মন্তব্য কলাম
বর্তমানে ব্যাপক আকারে ছড়িয়ে পড়া ডেঙ্গু বাংলাদেশের অর্থনীতি, সামাজিক ও স্বাস্থ্যখাতে ব্যাপক নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। বাংলাদেশের ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ে আন্তর্জাতিক বিভিন্ন গণমাধ্যমের খবরে এসব তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। আন্তর্জাতিক কোনো কোনো গণমাধ্যমে বাংলাদেশের ডেঙ্গু পরিস্থিতিকে মহামারী আকারে উল্লেখ করা হয়েছে। আন্তর্জাতিক স্বাস্থ্য সংস্থার (হু) উদ্ধৃতি দিয়ে এসব খবরে বলা হয়েছে বাংলাদেশের ডেঙ্গু পরিস্থিতি উদ্বেগজনক এবং পরিস্থিতি এভাবে অব্যাহত থাকলে এটি মহামারী আকার ধারণ করবে।
তুরস্কভিত্তিক আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা আনাদোলুর খবরে বলা হয়েছে জলাবদ্ধতা, নির্মাণাধীন ভবন ছাড়াও ঢাকায় মেট্রোরেলসহ ব্যাপকভিত্তিক অনেক নির্মাণ প্রকল্প এলাকায় নিয়মিত পানি জমে থাকছে, যা এডিস মশাসহ অন্যান্য মশার অন্যতম প্রজনন কেন্দ্র। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় সামান্য বৃষ্টিতেও জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয় এবং এ পানি অপসারিত হতে কয়েক দিন পর্যন্ত সময় লাগে। স্বাস্থ্য অধিদফতরের তথ্য অনুযায়ী বাংলাদেশে ডেঙ্গুর ৯০ ভাগ রোগী ঢাকার।
স্বাস্থ্য অধিদফতরের তথ্য অনুযায়ী এ বছর জুলাই মাসের ২৪ তারিখ পর্যন্ত আট হাজার ৫৬৫ জন ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়েছে। গত বছর ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হওয়ার সংখ্যা ছিল ৭ হাজার ৪৫০।
এ বছর শুধু জুলাই মাসেই ছয় হাজার ৪২১ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছে, যা গত বছর এ সময়ের তুলনায় পাঁচ গুণ বেশি। একে অনেকে মহামারীর সাথে তুলনা করছেন। ডেঙ্গুতে এখন পর্যন্ত অনেকের মৃত্যুর তথ্য তুলে ধরে বলা হয়েছে প্রকৃত ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা প্রদত্ত তথ্যের চেয়ে অনেক বেশি।
২০০০ সালের আগ পর্যন্ত মূলত ঢাকায় বিচ্ছিন্ন কিছু ডেঙ্গু আক্রান্তের রেকর্ড রয়েছে। ২০০০ সালে ডেঙ্গু ব্যাপক আকার ধারণ করে। সে বছর ৫ হাজার ৫৫১ জন আক্রান্ত হয়, যার মধ্যে ৯৩ জন মারা যায়। এরপর প্রায় প্রতি বছর নিয়মিতভাবে ডেঙ্গু ছড়িয়ে পড়ার ঘটনা ঘটছে।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের এই বছরের এক জরিপ থেকে প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী, এডিস মশা সবচেয়ে বেশি পাওয়া গেছে যেসব উৎসে, সেগুলো হলো পরিত্যক্ত টায়ার (২২.৯০ %), বেজমেন্টসহ বিভিন্ন স্থানে জমে থাকা পানি (১১.২৯ %), প্লাস্টিকের ড্রাম (৭.৭৪ %) ইত্যাদি। এ ছাড়া আর যেসব স্থানে এডিস মশা পাওয়া যায় সেগুলো হলো, পানির ট্যাংক (৪.৮৪ %), প্লাস্টিকের বালতি (৪.৮৪ %), ফুলের টব ও ট্রে (৩.৮৭ %), মাটির পাত্র (৩.৮৭ %), রঙের কৌটা (৩.৫৫ %), টিনের ক্যান (৩.২৩ %), প্লাস্টিকের মগ/বদনা (২.৯০ %) ইত্যাদি।
শুধু বৃষ্টির পানি জমে এডিস মশার প্রজনন হচ্ছে, এ অবস্থা আর নেই। কারণ নভেম্বর, ডিসেম্বর, জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারি- এই চার মাস বলা যায় দেশে একদমই বৃষ্টি হয় না। অথচ এ বছরের শুরুর দিকেও এডিস মশার ঘনত্ব বেশি পাওয়া গেছে।
রাজধানী ঢাকার মশা নিয়ে জাপানের কানাজোয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষকের রিপোর্টের ফলাফল অনুযায়ী, ডেঙ্গু জ্বর এখন সারা বছরের বিষয় হয়ে গেছে। এর কারণও আছে। ঢাকা শহরে নগরায়ণের পরিবর্তন হয়েছে। অনেক বহুতল ভবন তৈরি হয়েছে। বেজমেন্টে গাড়ি রাখার জায়গা করা হয়েছে। সেখানে গাড়ি ধোয়াও হয়। বেজমেন্টে তাই পানি জমে থাকে। এমন জায়গায় এডিস মশাও পাওয়া গেছে। একটু পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, রাজধানী ঢাকায় ভবনগুলো তৈরি হয় দীর্ঘ সময় ধরে। কোভিড মহামারির পরে নির্মাণকাজ আরও ধীরে চলছে। বড় ভবন তৈরিতে অনেকাংশেই ৫-১০ বছর লেগে যেতে পারে। তাই এসব জায়গায় পানি জমে থাকে। আবার ঢাকা শহরে পানির সংকটের কারণে নগরবাসী ড্রামে, বালতিতে পানি জমিয়ে রাখে। এসব জমা পানিও এডিস মশার প্রজননস্থল। এগুলোর সঙ্গে বৃষ্টির কোনও সম্পর্ক নেই। তাই বৃষ্টির মৌসুম ছাড়াও আমাদের দেশে ডেঙ্গুর সংক্রমণ দেখা যাচ্ছে।
একটি নগরীতে ক্রমাগত অপরিকল্পিত ও অনিয়ন্ত্রিত নগরায়ণ ও বিভিন্ন পরিবেশগত কারণ ডেঙ্গু সংক্রমণের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট। ক্রমাগত জনসংখ্যার ঘনত্ব বৃদ্ধি, মানুষের অবাধ যাতায়াত, ব্যবহারযোগ্য ও পানযোগ্য পানির স্বল্পতা ও বিভিন্নভাবে পানি সংরক্ষণ এডিস মশার ঘনত্ব ও ডেঙ্গু বাড়িয়ে দিচ্ছে বহুগুণে। বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন ধরনের প্লাস্টিক কিংবা প্যাকেটজাত খাবার ও বোতলজাত প্লাস্টিকে পানীয়ের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধির ফলে প্রচুর বর্জ্য তৈরি হচ্ছে। এসব বর্জ্য সঠিকভাবে ব্যবহার করতে না পারার কারণে বৃষ্টির পানি জমে এডিস মশার প্রজননক্ষেত্র তৈরি হচ্ছে। বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে গ্রীষ্মম-লীয় ও উপক্রান্তীয় অঞ্চলে ডেঙ্গুর ঝুঁকি বৃদ্ধি পাচ্ছে। জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে ডেঙ্গুর বাহক এডিস মশা পরিবর্তিত পরিবেশে নিজেকে খাপ খাইয়ে নিতে সক্ষম হচ্ছে। জলবায়ু পরিবর্তনের সঙ্গে ডেঙ্গু ভাইরাসের সম্পর্ক নিয়ে যথেষ্ট গবেষণা না থাকলেও এটি অনুমান করা যায় যে করোনাভাইরাসের মতো এটিও পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে নিজেকে পরিবর্তন করে নিতে সক্ষম। সাধারণত এডিস মশার মাধ্যমে ডেঙ্গু ছড়ায় আর এই মশাকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারলেই ডেঙ্গুকে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। অন্যান্য মশার তুলনায় এডিস মশা নিয়ন্ত্রণও সহজ, কারণ, এডিস মশা পাত্রে জমা পানিতে বংশবিস্তার করে। জমা পানির পাত্র অপসারণ কঠিন কোনও কাজ নয়। এ ক্ষেত্রে সিটি করপোরেশনের পাশাপাশি নগরবাসীকেও সম্পৃক্ত হতে হবে। অন্যান্য মশার চেয়ে এডিস মশা কীটনাশক সহনশীল, তাই কীটনাশক দিয়েও এটিকে নিয়ন্ত্রণ করা সহজ।
তবে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণের ব্যাপারে পরিকল্পিত নগরায়ণের বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। রাজধানী ঢাকায় যদি পর্যাপ্ত সংখ্যক গাছ থাকতো, পর্যাপ্ত খোলা জায়গা থাকতো এবং মাটি থাকতো, তাহলে আবাসিক বা ইজিপ্টি প্রজাতির আক্রমণ থেকে নগরবাসী যেমন রক্ষা পেতো, পাশাপাশি সিটি করপোরেশন এবং সংশ্লিষ্টদেরও ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণ সহজ হতো। এক কথায় বলা যায়, সুস্থ জীবনধারণের জন্য পরিকল্পিত নগরায়ণের তথা জনবসতি দেশব্যাপী বিকেন্দ্রীকরণের বিকল্প নেই।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
পেয়াজ, সরিষা, ধান এমনকি ভরা মৌসুমে আলুর নিম্নমানের বীজে মহা ক্ষতির মুুখে চাষিরা। বহুদিন ধরে বিভিন্ন কোম্পানীর বীজে প্রবঞ্চিত হবার পর এখন খোদ সরকারের প্রণোদনার বীজেও প্রতারিত কৃষক। কৃষিপ্রধান দেশে কৃষক ও কৃষিপণ্য নিয়ে এমন ছিনিমিনি খেলা আর কতদিন চলবে?
২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
৯৮ ভাগ মুসলমানের দেশে মুসলমানের সংজ্ঞা কতজন মুসলমান জানে? প্রকৃত মুসলমান না হয়ে শুধু বাহ্যিক মুসলমান দাবি কী অন্যায় নয়? মুসলমান মাত্রই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশ করতে হবে।
২১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ডিজিটালাইজেশনের নামে শিশু-কিশোরদের ইন্টারনেট ব্যবহারে উৎসাহিত করা হচ্ছে। দেশের ইন্টারনেট জগতে নিয়ন্ত্রণ না থাকায় শিশু-কিশোররা আক্রান্ত হচ্ছে অশ্লীলতায়। শিখছে অনৈতিকতা, বেহায়াপনা, হিংস্রতা। সরকারের উচিত- দ্রুত দেশের ইন্টারনেট জগতে কন্টেন্ট ফিল্টারিংয়ের ব্যবস্থা করা। বিশেষ করে শিশু কিশোরদের ইন্টারনেট আগ্রাসন থেকে বাঁচাতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অনুশাসন প্রচার প্রসার করা।
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত স্ট্যাটাস প্রবণতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি? তাহলে কী রাষ্ট্রযন্ত্রের উচিত নয়- ছবি না তুলে, বেপর্দা না হয়ে দ্বীনদার মুসলমানরা যাতে সাংবিধানিক সুযোগ পায় সে অধিকার সংরক্ষিত করা। প্রয়োজনে সংবিধান সংশোধন করা।
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত ষ্ট্যাটাস প্রবনতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা ভারতের সেবাদাস- পতিত সরকার ভারতের কুপরামর্শে- দেশের চিকিৎসাকে স্বয়ংসম্পূর্ণ, স্বচ্ছ ও সমৃদ্ধ হতে দেয়নি অবিলম্বে চিকিৎসা খাতকে সমৃদ্ধ এবং দুর্নীতি মুক্ত করতে হবে ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (তৃতীয় পর্ব)
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
‘ইসলামভীতি মোকাবেলায় জাতিসংঘে প্রস্তাব পাস’ হলেও কার্যকরী কিছুই হচ্ছে না ইসরাইলকে সহযোগিতা করতে আমেরিকায় ইসলামোফোবিয়ার বিস্তার আরো বাড়ানো হচ্ছে
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা দরকার ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
খাদ্যদ্রব্যে অতিরিক্ত ভেজাল মিশ্রণে হুমকির মুখে ৪৫ কোটি মানুষ। ভেজাল খাবারে দেশব্যাপী চলছে নীরব গণহত্যা। ভেজাল দমনে সম্মানিত ইসলামী মূল্যবোধের প্রতিফলন ঘটাতে হবে।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রসঙ্গ: শিশুদের জন্য ইন্টারনেট নিরাপদ করতে প্যারেন্টাল কন্ট্রোল গাইড লাইন তৈরি করছে সরকার নিয়ন্ত্রনহীন ইন্টারনেট জগতে প্রবেশ করে অশ্লীলতা, হিংস্রতা ও অপসংস্কৃতিতে লিপ্ত হচ্ছে শিশু কিশোররা সরকারের উচিত হবে এই গাইডলাইনে দীর্ঘসূত্রিতা না রেখে তা ত্বরিৎ বাস্তবায়ন করা।
১০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)