মন্তব্য কলাম
স্বাধীনতা উত্তর এ পর্যন্ত কখনও জাতীয় চৈত্র সংক্রান্তি দিবস ঘোষণা করা হয়নি। এমনকি অন্তবর্তী সরকারের ২০২৫ সালের জাতীয় দিবস ঘোষণার পরিপত্রেও তা ছিলো না। হঠাৎ করে ৯ই এপ্রিল জাতীয় চৈত্র সংক্রান্তি দিবস ঘোষণা হলো কিভাবে?
মাদরাসায় চৈত্র সংক্রান্তি পালনের নির্দেশের অর্থ হলো মুসলমানদের ইসলাম ত্যাগ করার নির্দেশ। মুসলমানদের হিন্দু ও উপজাতি হওয়ার নির্দেশ। মুসলমানদের হরেক রকমের পূজা করার নির্দেশ।
, ১৪ শাওওয়াল শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ১৪ হাদি আশির, ১৩৯২ শামসী সন , ১৩ এপ্রিল, ২০২৫ খ্রি:, ৩০ চৈত্র, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) মন্তব্য কলাম

চৈত্র সংক্রান্তির ইতিহাস ও বিশ্বাস না জেনে সরকার এ রকম কুফরী নির্দেশ মুসলমানদের উপর চাপিয়ে দেয় কি করে?
যে কোন নববর্ষ পালনই হারাম- এ হারাম কাজে মাদরাসাকে বাধ্য করে কিভাবে?
আর তথাকথিত ইসলামী মহল নিঃশ্চুপ থাকে কি করে?
(১ম পর্ব)
দেশের সব মাদরাসায় চৈত্র সংক্রান্তি এবং বাংলা নববর্ষ বা পহেলা বৈশাখ উদযাপনের নির্দেশ দিয়েছে মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর। গত বুধবার (৯ এপ্রিল) এক অফিস আদেশে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়। এতে বলা হয়েছে, সব মাদরাসায় নিজস্ব ব্যবস্থাপনা উৎসবমুখর পরিবেশে ও সাড়ম্বরে দুই দিনব্যাপী অনুষ্ঠান আয়োজন করতে হবে।
ইসলামী বিশেষজ্ঞরা প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন- “দ্ব্যর্থহীণ ভাবে বলতে যে- এটা সুস্পষ্টভাবে মুসলমানদের দ্বীনি অনুভূতিতে নয় বরং মুসলমানদের দ্বীন ইসলাম পালনের উপর আঘাত। মুসলমানদের পূজা করানোর ষড়যন্ত্র। পাশাপাশি মুসলমানদের উপজাতির সাথে একাকার করার গভীর ষড়যন্ত্র।
অফিস আদেশে বলা হয়েছে, জাতীয় চৈত্র সংক্রান্তি ও বাংলা নববর্ষ এবং চাকমা, মারমা, ত্রিপুরা, গারো ও অন্যান্য জাতিগোষ্ঠীর নববর্ষ ১৪৩২ উদযাপন উপলক্ষে মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের আওতাধীন মাদরাসাসমূহে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় উৎসবমুখর পরিবেশে ও সাড়ম্বরে দুই দিনব্যাপী অনুষ্ঠান উদযাপনের জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।
লক্ষ্যণীয় এখানে চাকমা, মারমা, ত্রিপুরা গারো ও অন্যান্য উপজাতির নববর্ষ উদযাপনকে মুসলমানদের দ্বীন ইসলাম শিক্ষার প্রতিষ্ঠান মাদরাসা এবং ছাত্র-শিক্ষকদের উপর চাপিয়ে দেয়া হয়েছে।
অথচ পবিত্র হাদীছ শরীফ মোতাবেক কোন মুসলমান কোনো অমুসলিমের আক্বীদা বিশ্বাস আচার-আচরণ অনুষ্ঠান ইত্যাদি করতে পারে না এবং করলে মুসলমান থাকতে পারে না।
বিধর্মীদের অপসংস্কৃতি মুসলমানদের উপর চাপিয়ে দেয়ার ঘৃণ্য ষড়যন্ত্র উন্মোচনে এই নিবন্ধে চৈত্র সংক্রান্তি যে উপজাতিদের একান্ত বিশেষ আচার অনুষ্ঠান সে সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত বর্ণনা তুলে ধরা হলো-
উপজাতিদের ‘বৈসাবি’ উৎসব:
চৈত্র সংক্রান্তির দিনে বাঙালি ছাড়াও উৎযাপন করে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীরাও। ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীদের প্রধান উৎসব ‘বৈসাবি’ পালিত হয় চৈত্র সংক্রান্তি ও নববর্ষের দিনে। ‘বৈসাবি’র ‘বৈ’ এসেছে ত্রিপুরাদের ‘বৈসু’ থেকে, ‘সা’ এসেছে মারমাদের ‘সাংগ্রাই’ থেকে এবং ‘বি’ শব্দটি চাকমা ও তঞ্চঙ্গ্যাদের ‘বিজু’ থেকে।
বিজু উৎসব:
চাকমা ও তঞ্চঙ্গ্যাদের প্রধান উৎসব বিজু পালিত হয় চৈত্রসংক্রান্তির দিনে। চৈত্র সংক্রান্তির আগের দিন পালিত হয় ফুলবিজু। চৈত্র সংক্রান্তির দিন পালন করা হয় মূলবিজু। চৈত্র সংক্রান্তি বা মূলবিজুর দিনে চাকমাদের ঘরে ঘরে বিভিন্ন সবজির সংমিশ্রণে তৈরি হয় পাজন। এদিন বাড়ি বাড়ি আত্মীয়-স্বজনেরা বেড়াতে আসে। চাকমা ও তঞ্চঙ্গ্যা সম্প্রদায়ের ধারণা, বছরের সর্বশেষ দিনে ভালো খাবার খাওয়া পুণ্যের কাজ।
বৈসু উৎসব:
চৈত্র সংক্রান্তির শেষ দু’দিন ও নববর্ষের প্রথম দিন ত্রিপুরা সম্প্রদায় পালন করে তাদের প্রধান উৎসব বৈসু। চৈত্র মাসের সর্বশেষ দু’দিনকে ত্রিপুরারা যথাক্রমে বলে ‘হারি বৈসু’ ও ‘বিসুমা’। হারি বৈসুর দিনে পাহাড় থেকে ফুল এনে ঘর সাজায় তারা। আর বিসুমা বা সংক্রান্তির দিন পালন করে খাবার উৎসব। এদিন বিভিন্ন রকম ফলমূল ছাড়াও বিভিন্ন রকম পিঠা ও পাজন তৈরি করে ত্রিপুরারা। আর নববর্ষের দিন তারা পালন করে বিসিকতাল। এদিন তারা প্রার্থনা এবং পানি খেলা উৎসব পালন করে।
সাংগ্রাই উৎসব:
বছরের শেষ দু’দিন ও নববর্ষের প্রথম দিনে মারমারা পালন করে সাংগ্রাই উৎসব। এদিন পিঠা, পাচনসহ নানাবিধ খাবারের আয়োজন করে মারমারা। সংক্রান্তির আগের দিন মারমারা পালন করে পাঃংছোয়াই বা ফুল ছেঁড়ার দিন হিসেবে। পাঃংছোয়াই’য়ের রাতে পাহাড় থেকে ফুলগুলো ছিঁড়ে বাড়িগুলো সাজানো হয়। তবে সে সময় মারমারা সাদা ফুলগুলো রেখে দেয়। সংক্রান্তির দিন ফুল ছেঁড়ার উৎসবকে বলা হয় সাংগ্রাই পাঃং বা সাদা ফুল তোলার উৎসব।
পাশাপাশি চৈত্র সংক্রান্তি যে হিন্দুদের একান্ত খাছ ধর্মীয় বিশ্বাস যা চরম অশ্লীল এবং হিন্দুদের বহু ধরনের পূজা-পার্বনের দিন সে তথ্যও এ নিবন্ধে সংক্ষিপ্তভাবে তুলে ধরা হলো-
‘সংক্রান্তি’ শব্দের আভিধানিক অর্থ হলো সূর্য বা গ্রহাদির এক রাশি থেকে অন্য রাশিতে গমন, সঞ্চার; ব্যাপ্তি।
হিন্দুদের পুরাণমতে, এ দিনের নামকরণ করা হয়েছিলো চিত্রা নক্ষত্রের নামানুসারে। পুরাণে বর্ণিত আছে, সাতাশটি নক্ষত্র যা রাজা প্রজাপতি দক্ষের সুন্দরী কন্যার নামানুসারে নামকরণ করা হয়।
দক্ষের এক কন্যা চিত্রার নামানুসারে চিত্রা নক্ষত্র এবং চিত্রা নক্ষত্র থেকে চৈত্র মাসের নামকরণ করা হয়। রাজা দক্ষের আরেক কন্যা বিশখার নামানুসারে বিশাখা নক্ষত্র এবং বিশাখা নক্ষত্রের নামানুসারে বৈশাখ মাসের নামকরণ করা হয়।
চৈত্র সংক্রান্তি অনুসরণ করেই আসে পহেলা বৈশাখ বা নববর্ষ।
হিন্দু শাস্ত্র, ধর্মীয় বিশ্বাস ও লোকাচার অনুসারে চৈত্র সংক্রান্তির এই দিনে স্নান, দান, ব্রত, উপবাস, নানাবিধ পূজা-পার্বণ প্রভৃতি ক্রিয়াকরকে¥ পুণ্যজনক মনে করা হয়।
চৈত্র সংক্রান্তির লোকজ চড়ক পূজা:
চৈত্র সংক্রান্তির দিনে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের লোকজ পূজার চল ছিলো। চৈত্র সংক্রান্তি ও এর আগের কয়েকদিন মিলে পালিত হতো চড়ক পূজা।
চৈত্র সংক্রান্তির লোকজ নীল পূজা, নীল উৎসব:
চড়ক পূজার আগের দিনই পালিত হতো নীলপূজা। এটি ছিলো চড়ক পূজার অন্যতম অনুষঙ্গ। যদিও কালের বিবর্তনে পুরো চড়ক পূজার বদলে একাংশ নীল পূজাই পালিত হয়। নীল পূজার জন্য নীল সন্ন্যাসীরা ও শিব-দুর্গার সঙেরা পূজার সময়ে নীলকে সুসজ্জিত করে গীতিবাদ্য সহযোগে বাড়ি বাড়ি ঘোরায় এবং ভিক্ষা সংগ্রহ করে। ঐদিন সন্ধ্যা বেলায় সন্তানবতী হিন্দু রমণীরা সন্তানের কল্যাণার্থে প্রদীপ জ্বালিয়ে শিবপূজা করে সারাদিনের উপবাস ভঙ্গ করে।
শিবের গাজন:
কেবল চৈত্র সংক্রান্তিতেই শিবের গাজন পালিত হয়। শিবের গাজনের মধ্য দিয়েই শেষ হয় চড়ক পূজা। চৈত্র সংক্রান্তি ছাড়া বছরের অন্য সময় পালিত হওয়া শিবের গাজনকে বলা হয় হুজুগে গাজন।
গম্ভীরা পূজা:
চৈত্র সংক্রান্তির দিনে বরেন্দ্র অঞ্চলে পালিত হয় গম্ভীরা পূজা।
খেজুর ভাঙ্গা উৎসব:
চৈত্র সংক্রান্তির দিনে পালিত হয় খেজুরভাঙ্গা উৎসব। এই উৎসবে সন্ন্যাসীরা মন্ত্রে দীক্ষিত হয়ে বাড়ি বাড়ি গিয়ে মাগন করে। পূজার লগ্নে সারাদিন উপবাস পালন করে হিন্দুরা। চৈত্র সংক্রান্তির দিনে নারীরা একটি নির্দিষ্ট খেজুর গাছের গোড়ায় দুধ এবং ডাবের পানি ঢেলে পূজা করে।
চড়ক পূজা হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উৎসব। চৈত্রের শেষ দিনে এ পূজা অনুষ্ঠিত হয় এবং বৈশাখের প্রথম দু-তিন দিনব্যাপী চড়ক পূজার উৎসব চলে।
এই সব পূজার মূলে রয়েছে ভূতপ্রেত ও পুনর্জন্মবাদের ওপর বিশ্বাস। এর বিভিন্ন অনুষ্ঠান প্রাচীন কৌমসমাজে প্রচলিত নরবলির অনুরূপ। পূজার উৎসবে বহু প্রকারের দৈহিক যন্ত্রণা ধর্মের অঙ্গ বলে বিবেচিত হয়। চড়কগাছে ভক্ত বা সন্ন্যাসীকে লোহার হুড়কা দিয়ে চাকার সঙ্গে বেঁধে দ্রুতবেগে ঘোরানো হয়। তার পিঠে, হাতে, পায়ে, জিহ্বায় এবং শরীরের অন্যান্য অঙ্গে বাণ/শলাকা বিদ্ধ করা হয়। কখনো কখনো জ্বলন্ত লোহার শলাকা তার গায়ে ফুঁড়ে দেয়া হয়। এ পূজার অপর নাম নীল পূজা। গম্ভীরাপূজা বা শিবের গাজন এই চড়কপূজারই রকমফের।
চৈত্র সংক্রান্তি নিয়ে হিন্দু পন্ডিতদের চরম অশ্লীল বিশ্বাস আছে। আর চৈত্র সংক্রান্তি যে একান্তই হিন্দুদের ধর্মীয় বিশ্বাস তা দিবালোকের ন্যায় সুস্পষ্ট।
বলার অপেক্ষা রাখে না এরকম অশ্লীল অনাচার আর খাছ হিন্দু ধর্মীয় বিশ্বাসের সাথে সহমত, সাদৃশ্য বা মিল রেখে কোন মুসলমান অনুষ্ঠান করে বেঈমান ও মুরতাদ হতে কখনই রাজী নয়। অথচ সেরকম নির্দেশই দিয়েছে সরকার। (নাউযুবিল্লাহ)
(ইনশাআল্লাহ চলবে)
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান আরিফ।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
এদেশবাসী- পাকিস্তানী রাজাকারদের কথা শুনেছে। কিন্তু উপজাতি সন্ত্রাসীরা বৃটিশ আমল, পাকিস্তানী আমল এবং বর্তমান স্বাধীন বাংলাদেশেও রাজাকারগিরি করছে। গত ২১শে এপ্রিল সন্তু লারমার নাতি জাতিসংঘ অধিবেশনে, বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব, সেনাবাহিনী এবং বাংলাদেশীদের বিরুদ্ধে চরম ষড়যন্ত্রমূলক বক্তব্য দিয়েছে
২৭ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সংবিধান, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য বিরোধী আপত্তিকর শব্দ প্রকাশের বিপরীতে মহান আল্লাহ পাক উনার ‘কুদরত’ ও ‘রহমত’ এ ছিফত মুবারক দ্বয়ের ব্যাপক প্রচলন ঘটাতে হবে
২৬ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম অন্যান্য ধর্মের সাথে সমমর্যাদার ভিত্তিতে সহাবস্থানে থাকতে পারে না। পবিত্র দ্বীন ইসলাম কখনোই কথিত ‘ধর্মনিরপেক্ষতা’র অধীন হতে পারে না।
২৫ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ছাত্র জনতার সরকার দাবী করে- আপনাদের বহুল উচ্চারিত সংস্কারের জন্য আপনারা গুটি কতক রাজনৈতিক দলগুলোর উপরই আবদ্ধ আছেন কেন? সংস্কারের জন্য জনতার এবং জনমতের প্রতি আপনাদের দৃষ্টি নেই কেনো?
২৪ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার আলোকে- সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের বেমেছাল ফযীলত মুবারক বর্ণনা
২৩ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
ছাত্ররা চেয়েছিলো ‘কোটা’ আর জনতা চেয়েছিলো ‘তাগুত হাসিনা’র পতন। এই চেতনায়ই হয়েছিলো জুলাই গণঅভ্যূথান। ৫ই আগষ্টের আগে ছাত্র-জনতার দাবীতে কোন সংস্কারের কথা ছিল না। সংস্কারের কোনো প্রচারণা বা ঘোষণা ছিল না। অন্তর্বর্তী সরকার গণমানুষের গণসমর্থন ছাড়াই সংস্কারের নামে মরীয়া। কিন্তু কেনো?
২২ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
গাজায় যেখানে শিশুদেরও একবেলা খাবারেরও নিশ্চয়তা নাই প্রতি মুহুর্তেই মুহুর্মুহু বোমায় ঝলসে যাচ্ছে গাজাবাসী যেখানে সৌদি আরবে হচ্ছে ডিজে পার্টি আর কাতারে হচ্ছে আতশ বাজি প্রদর্শনী
২১ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
“ইসলামী বিশেষজ্ঞ মহল এবং ইসলামী মিডিয়ার মতে- বর্তমান বহুত্ববাদী সরকারের সংস্কৃতি উপদেষ্টা বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের ইসলাম ও মুসলমান বিরোধী মনোভাবই পালন এবং ধারন বাস্তবায়ন করে চলছে
২০ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সাগরের বুকে তৈরি হচ্ছে নতুন বাংলাদেশ অনেক বেড়ে যাচ্ছে বাংলাদেশের আয়তন খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র পরিক্রমায় চললে বাংলাদেশ এত বড় হতে পারে যে বর্তমান ৪০ থেকে ৫০ কোটি জনসংখ্যার পরও বাংলাদেশেই বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে কাজের জন্য লোক আসবে ইনশাআল্লাহ!
১৯ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
পৃষ্ঠপোষকতার অভাব ও অবমূল্যায়নের কারণে দেশ ছাড়ছে মেধাবী বিজ্ঞানীরা। অথচ তাদের রাষ্ট্রীয়ভাবে মূল্যায়নে বাংলাদেশ হতে পারে তথ্য-প্রযুক্তিসহ সকল খাতে এশিয়ার সুপার পাওয়ার। দেশের গবেষক-বিজ্ঞানীদের মূল্যায়ন না করলে দেশ কোনোসময়ই উন্নত হবেনা, আর উন্নয়নের দাবীও করা যাবেনা।
১৮ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
পৃষ্ঠপোষকতার অভাব ও অবমূল্যায়নের কারণে দেশ ছাড়ছে মেধাবী বিজ্ঞানীরা। অথচ তাদের রাষ্ট্রীয়ভাবে মূল্যায়নে বাংলাদেশ হতে পারে তথ্য-প্রযুক্তিসহ সকল খাতে এশিয়ার সুপার পাওয়ার। দেশের গবেষক-বিজ্ঞানীদের মূল্যায়ন না করলে দেশ কোনোসময়ই উন্নত হবেনা, আর উন্নয়নের দাবীও করা যাবেনা।
১৮ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রতারণার ফাঁদে নাগরিক জীবন। সরকারের নজরদারী নেই। রকমফের প্রতারণা বন্ধে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আদর্শ মুবারক বিস্তারের বিকল্প নেই।
১৭ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার)