স্বাধীনতার ৫৩ বছরেও চরাঞ্চলের কোটি কোটি মানুষের ভাগ্যর উন্নয়ন হয়নি
মানবেতর জীবন যুদ্ধ লেগেই আছে চরাঞ্চলে মৌলিক ও যোগাযোগ সুবিধাবঞ্চিত চরাঞ্চলের মানুষ দুর্গম এলাকায় বিপর্যস্থ অনেক চরাঞ্চলে টেঁটাযুদ্ধের শুরু আছে, শেষ নেই কোন সরকারই কাজ করছে না চরাঞ্চলের মানুষের জীবনমানের উন্নয়নে
, ২২ রবীউছ ছানী শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ২৮ খ্বমিস , ১৩৯২ শামসী সন , ২৬ অক্টোবর , ২০২৪ খ্রি:, ১০ কার্তিক, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) মন্তব্য কলাম
রৌমারী থেকে জেলা সদরে যেতে ভাড়া লাগবে ছয় হাজার টাকা। দারিদ্র্যপীড়িত এলাকার একজন রোগীকে শুধু নদী পার হতে যদি ছয় হাজার টাকা গুনতে হয়, তাহলে সে চিকিৎসা করাবে কী দিয়ে!
গাইবান্ধা সদর উপজেলায় ব্রহ্মপুত্রের একটি চরের নাম কোচখালী।
এই এলাকার চর খারজানি, বাটিকামারী চরের বাসিন্দারা জানিয়েছেন যে, অন্তঃসত্ত্বা নারী, নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত শিশু, অ্যাজমা রোগী কিংবা বয়স্ক রোগীদের ২০ কিলোমিটার দূরের হাসপাতালে নেওয়া খুবই কষ্টসাধ্য। বিশেষ করে নদী যখন শুকিয়ে যায়। প্রথমে কোনো ঘোড়ার গাড়ি না পেলে পানিচৌকি, কিংবা কাপড়ের দুই পাশে দড়ি লাগিয়ে কাঁধে করে রোগীকে নদী পর্যন্ত নিয়ে যেতে হয়। সেখান থেকে অপেক্ষায় থাকতে হয় নৌকার। নৌকা পেলে রোগীকে নেওয়া হয় বালাসী ঘটে। সেখান থেকে সিএনজিচালিত অটোরিকশায় নেওয়া হয় জেলা শহরের হাসপাতালে। এই প্রক্রিয়ায় তিন-চার ঘণ্টা লাগে গুরুতর অসুস্থ রোগীকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে। অনেক সময় রোগী হাসপাতালে পৌঁছার আগেই মারা যান।
ফুলছড়ি উপজেলা চেয়ারম্যান সেলিম পারভেজের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, এই উপজেলার প্রায় ৬০ শতাংশ মানুষ (প্রায় দেড় লাখ) বাস করেন প্রায় ৭০-৮০টি চরে। এই চরগুলোতে যাওয়ার জন্য ভালো কোনো রাস্তা নেই। শুকনো মৌসুমে বছরের ৬-৭ মাস চরের মানুষ পায়ে হেঁটেই শহর-বন্দরে আসা যাওয়া করেন। মালামাল পরিবহনে ব্যবহার হয় ঘোড়ার গাড়ি। যোগাযোগ ব্যবস্থা দুর্গম হওয়ার জন্য স্বাস্থ্যকর্মীরা নিয়মিত যান না। স্কুলের শিক্ষকরা ঠিক সময়ে আসা-যাওয়া করেন না।
নরসিংদীর এক কলেজে একাদশ শ্রেণির ক্লাস চলছিল। হঠাৎ এক ছাত্র দাঁড়িয়ে বলল, ‘স্যার, এক্ষুনি বাড়ি যেতে হবে। ছুটি লাগবে।’ এমন কী হলো যে তড়িঘড়ি করে বাড়ি যেতে হবে?-জানতে চাইলে ছাত্র প্রথমে কিছু বলতে চাইছিল না। চাপ দিতেই বলল, ‘এলাকায় দুই পক্ষের মধ্যে টেঁটাযুদ্ধ শুরু হয়েছে। যদি না যাই, আমাদের পরিবারকে একঘরে করে দেওয়া হবে।’ টেঁটাযুদ্ধের ভয়াবহতা যে এমন পর্যায়ে চলে গেছে, এ কথায় তার প্রকাশ পায়।
জানা যায়, প্রতিটি টেঁটাযুদ্ধের শুরু তুচ্ছ ঘটনায়। ধরা যাক, এক জেলে মাছ ধরার জন্য নদীতে চাঁই ফেলেছেন শ খানেক। রাতের আঁধারে কেউ সেখানকার ৮-১০টি চাঁই ভেঙে দিলেন। এ জন্য তার কাউকে সন্দেহ হলো। দুই পক্ষ বাগ্বিত-ায় জড়াল। এরপর বিচার চলে যায় গোষ্ঠীপ্রধানের কাছে।
কিংবা ধরা যাক, গ্রামের চায়ের দোকানে গিয়ে কেউ এক কাপ চা চাইলেন। দোকানির হয়তো চা দিতে দেরি হলো। এ নিয়ে ক্রেতা-বিক্রেতার বাগ্বিত-া হলো। ক্রেতা রাগ করে চা পান না করে চলে গেলেন। ঘটনা এখানেই শেষ হতে পারত। কিন্তু না। এ ঘটনা পৌঁছে যায় গোষ্ঠীপ্রধানের কাছে।
গোষ্ঠীপ্রধানেরা নিজেরা বসে এগুলো সমাধান করেন না। বরং উসকে দেন, উত্তেজনা ছড়ান। এক পক্ষের লোকজন যখন আরেক পক্ষের কাউকে একা পান; তখন গালিগালাজ, মারধর করেন। পাল্টাপাল্টি চলতে চলতে উত্তেজনা যখন চরমে পৌঁছায়, তখন টেঁটাযুদ্ধ অনিবার্য হয়ে ওঠে।
টেঁটাযুদ্ধ মানে টাকার খেলা, নিজেদের আধিপত্য ধরে রাখা। এ কারণে ছোটখাটো বিষয় থেকে জমির দখল, পারিবারিক বা রাজনৈতিক বিবাদে টেঁটা-বল্লম হাতে তুলে নেন এখানকার মানুষ। নতুন যুক্ত হয়েছে স্থানীয়ভাবে তৈরি আগ্নেয়াস্ত্র ও ককটেল।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে তিন এলাকার পাঁচজন গোষ্ঠীপ্রধান বলেন, টেঁটাযুদ্ধে জড়ানোর আগে অস্ত্র-ককটেল কেনা, যোদ্ধা ভাড়া করা, আহত ব্যক্তিদের চিকিৎসা, পুলিশ ও রাজনীতিবিদ ম্যানেজ করা, মামলা চালানোর মতো খাতে খরচের জন্য উভয় পক্ষই জরুরি সভা ডেকে টাকা সংগ্রহ করে। যারা চাঁদা দেন না বা দিতে চান না, তাদের একঘরে করে দেওয়া হয়। পরিবারপ্রতি ১০ থেকে ৭০ হাজার টাকা পর্যন্ত চাঁদা নেওয়া হয়। একবার টেঁটাযুদ্ধের আয়োজন করা হলে পক্ষ ও বিপক্ষের দুটি দল, পুলিশ ও জনপ্রতিনিধি-সব পক্ষেরই লাভ বলে তাদের দাবি।
পুলিশ ও প্রশাসন ঠিকঠাক ব্যবস্থা নিলে টেঁটাযুদ্ধ এত দিনে বন্ধ হয়ে যাওয়ার কথা। তুচ্ছ ঘটনায় কথা-কাটাকাটি, হাতাহাতি থেকে পুরো গোষ্ঠী এক হয়ে যায়। অপর পক্ষও তৈরি হতে থাকে। চাঁদা তুলে ভাড়ায় লোক ও আগ্নেয়াস্ত্র-ককটেল এনে টেঁটাযুদ্ধে জড়ায়। আগে টেঁটা-বল্লমের আঘাতে গুরুতর আহত হলেও মৃত্যুর সংখ্যা কম ছিল। কিন্তু এখন দেশীয় বন্দুকের ব্যবহার বাড়ায় মৃত্যু বাড়ছে।
রংপুরের দরিদ্রতম একটি উপজেলার নাম কাউনিয়া। স্বাধীনতার ৫৩ বছরেও চরাঞ্চলের মানুষের ভাগ্য উন্নয়নে তেমন কোন উন্নয়ন হয়নি। চরের মানুষ গুলো সাংবিধানিক অধিকার নাগরিক সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত। প্রতিনিয়ত জীবনের সঙ্গে যুদ্ধ করে বেঁচে থাকতে হয় চরবাসীকে। প্রাকৃতিক দুরে্যাগ আর নদী ভাঙ্গন নিত্য সঙ্গি।
পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্য বলছে, চরের ৭৫ শতাংশ অধিবাসীই ভোগেন খাদ্যকষ্টে, আর ৯৫ শতাংশ বঞ্চিত স্বাস্থ্য ও স্যানিটেশন সেবা থেকে।
তথ্য অনুযায়ী, এলাকায় কোটিরও বেশি মানুষ বসবাস করে, যা দেশের মোট জনসংখ্যার ৪০ ভাগের এক ভাগ। এই বিপুল জনসংখ্যার উন্নয়ন যদি সমানভাবে না হয়, তবে দেশে এসডিজি অর্জনের লক্ষ্য কীভাবে পূরণ হবে?
বাংলাদেশের চরাঞ্চল হচ্ছে অপার সম্ভাবনার একটা জায়গা। চরাঞ্চলগুলোতে প্রায় ৩০ ধরনের ফসলের চাষ হয়। এখানে যে কৃষক ৩০ শতাংশ জমিতে বছরে দুইবার ফসল ফলানোর সুযোগ পান, তার দারিদ্র্য বলে কিছু থাকে না। কারণ চর হচ্ছে শস্যভা-ার। পলি মাটির জন্য এখানে জমিতে বেশি ফসল ফলে।
সীমিত সম্পদের তুলনায় অধিক জনসংখ্যার এই দেশকে নিকট ভবিষ্যতে খাদ্য সংকট মোকাবিলায় যে চরাঞ্চলের ওপর নির্ভরশীল হতে হবে, এই কথা এখনই দ্ব্যর্থহীনভাবে বলা যায়। কিন্তু যে মানুষগুলো চরাঞ্চলের চরম আবহাওয়া সহ্য করে আমাদের জন্য খাদ্যের যোগান দিচ্ছেন, তাদের জীবনমান উন্নয়নে সরকারের সুস্পষ্ট কোনো পরিকল্পনা লক্ষ্য করা যায় না।
এ কথা অনস্বীকার্য যে, গত এক দশকে বাংলাদেশ সরকার দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে অনেকগুলো মেগা পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। বিশেষ করে অবকাঠামোগত উন্নয়নে। এই পরিকল্পনার বা অবকাঠামোগত উন্নয়নের সুযোগ-সুবিধা তো চরাঞ্চলের মানুষ কিছু পাবেন। তবে, সেই লভ্যাংশ মূল ভূখ-ের মানুষের তুলনায় অনেক কম। কারণ চরাঞ্চলের মানুষের সমস্যা আসলে চরাঞ্চলের ভূমির সঙ্গে প্রোথিত। সুতরাং মূল ভূখ-ে যতই উন্নয়ন করা হোক না কেন, সেটা চরাঞ্চলের মানুষের ওপর খুব কমই প্রভাব ফেলবে।
অন্যদিকে, বাংলাদেশের কৃষি ক্ষেত্রে যে উন্নয়ন হচ্ছে তার ফল চরাঞ্চলের মানুষও ভোগ করছে, কিন্তু সঠিক লাভ উঠাতে পারছে না শুধু অবকাঠামোর দিক থেকে পিছিয়ে থাকার কারণে। যে খরা-বন্যা সহিষ্ণু ফসল কিংবা অধিক ফলনশীল জাতের ফসল তারা চাষ করছেন, তা সঠিক দামে বিক্রি করতে পারেন না শুধু এলাকার দুর্গমতার কারণে।
চরাঞ্চলের উন্নয়নকে ঘিরে যদি মেগা পরিকল্পনা প্রণয়ন করা যায়, যদি নদী শাসনের মাধ্যমে চরগুলোতে চাষযোগ্য জমির পরিমাণ বাড়ানো যায়, সেই সঙ্গে যোগাযোগ ব্যবস্থার আমূল পরিবর্তন করা যায়, তবে চরগুলো পর্যটন কেন্দ্রে পরিণত হবে। কৃষি, ব্যবসা-বাণিজ্য-প্রযুক্তির সম্প্রসারণ ঘটবে। স্থায়ী কিছু বড় বড় অবকাঠামো নির্মাণ করে কমিউনিটি ভিত্তিক ফসল চাষ, বিক্রি এবং চিকিৎসা সেবাও নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। এই ধরনের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন সম্ভব হলে দক্ষিণ এশিয়ার বাকি দেশগুলো থেকে এ ক্ষেত্রেও আমরা অনেকটা এগিয়ে যাব। মূল কথা হলো, সমস্যা যেখানে যেমনই হোক, তার সমাধান সেই অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতেই বের করতে হবে এবং উপযুক্ত পরিকল্পনার মাধ্যমে সেটা করা সম্ভব বৈকি।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
পেয়াজ, সরিষা, ধান এমনকি ভরা মৌসুমে আলুর নিম্নমানের বীজে মহা ক্ষতির মুুখে চাষিরা। বহুদিন ধরে বিভিন্ন কোম্পানীর বীজে প্রবঞ্চিত হবার পর এখন খোদ সরকারের প্রণোদনার বীজেও প্রতারিত কৃষক। কৃষিপ্রধান দেশে কৃষক ও কৃষিপণ্য নিয়ে এমন ছিনিমিনি খেলা আর কতদিন চলবে?
২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
৯৮ ভাগ মুসলমানের দেশে মুসলমানের সংজ্ঞা কতজন মুসলমান জানে? প্রকৃত মুসলমান না হয়ে শুধু বাহ্যিক মুসলমান দাবি কী অন্যায় নয়? মুসলমান মাত্রই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশ করতে হবে।
২১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ডিজিটালাইজেশনের নামে শিশু-কিশোরদের ইন্টারনেট ব্যবহারে উৎসাহিত করা হচ্ছে। দেশের ইন্টারনেট জগতে নিয়ন্ত্রণ না থাকায় শিশু-কিশোররা আক্রান্ত হচ্ছে অশ্লীলতায়। শিখছে অনৈতিকতা, বেহায়াপনা, হিংস্রতা। সরকারের উচিত- দ্রুত দেশের ইন্টারনেট জগতে কন্টেন্ট ফিল্টারিংয়ের ব্যবস্থা করা। বিশেষ করে শিশু কিশোরদের ইন্টারনেট আগ্রাসন থেকে বাঁচাতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অনুশাসন প্রচার প্রসার করা।
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত স্ট্যাটাস প্রবণতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি? তাহলে কী রাষ্ট্রযন্ত্রের উচিত নয়- ছবি না তুলে, বেপর্দা না হয়ে দ্বীনদার মুসলমানরা যাতে সাংবিধানিক সুযোগ পায় সে অধিকার সংরক্ষিত করা। প্রয়োজনে সংবিধান সংশোধন করা।
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত ষ্ট্যাটাস প্রবনতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা ভারতের সেবাদাস- পতিত সরকার ভারতের কুপরামর্শে- দেশের চিকিৎসাকে স্বয়ংসম্পূর্ণ, স্বচ্ছ ও সমৃদ্ধ হতে দেয়নি অবিলম্বে চিকিৎসা খাতকে সমৃদ্ধ এবং দুর্নীতি মুক্ত করতে হবে ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (তৃতীয় পর্ব)
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
‘ইসলামভীতি মোকাবেলায় জাতিসংঘে প্রস্তাব পাস’ হলেও কার্যকরী কিছুই হচ্ছে না ইসরাইলকে সহযোগিতা করতে আমেরিকায় ইসলামোফোবিয়ার বিস্তার আরো বাড়ানো হচ্ছে
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা দরকার ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
খাদ্যদ্রব্যে অতিরিক্ত ভেজাল মিশ্রণে হুমকির মুখে ৪৫ কোটি মানুষ। ভেজাল খাবারে দেশব্যাপী চলছে নীরব গণহত্যা। ভেজাল দমনে সম্মানিত ইসলামী মূল্যবোধের প্রতিফলন ঘটাতে হবে।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রসঙ্গ: শিশুদের জন্য ইন্টারনেট নিরাপদ করতে প্যারেন্টাল কন্ট্রোল গাইড লাইন তৈরি করছে সরকার নিয়ন্ত্রনহীন ইন্টারনেট জগতে প্রবেশ করে অশ্লীলতা, হিংস্রতা ও অপসংস্কৃতিতে লিপ্ত হচ্ছে শিশু কিশোররা সরকারের উচিত হবে এই গাইডলাইনে দীর্ঘসূত্রিতা না রেখে তা ত্বরিৎ বাস্তবায়ন করা।
১০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)