মন্তব্য কলাম
সারা বিশ্বে বাংলাদেশী কৃষিপণ্য রপ্তানির সোনালী সম্ভাবনার বিপরীতে বর্তমান অবস্থান খুবই নগণ্য ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে ৫৯ কোটি ৫৫ লাখ ১০ হাজার মার্কিন ডলার মূল্যের কৃষি রপ্তানি আয় হচ্ছে যথাযথ উদ্যোগ নিলে জিডিপির ৫০ শতাংশ হতে পারে কৃষি পণ্য রপ্তানি। আয় হতে পারে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার তথা পুরো বাজেটের চেয়েও বেশী অর্থ ইনশাআল্লাহ
, ১৬ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০:০০ এএম ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) মন্তব্য কলাম
কৃষি ও প্রক্রিয়াজাত খাদ্যপণ্য রপ্তানিতে সম্ভাবনা অসীম। তবে আমরা এখনো সম্ভাবনার ১ শতাংশও কাজে লাগাতে পারিনি বলে দাবি করছেন এ খাতের ব্যবসায়ীরা। যদিও রপ্তানিতে কৃষি ও প্রক্রিয়াজাত পণ্যের অবদান বাড়ছে কিন্তু তা সম্ভাবনার চেয়ে ক্ষীণ। দেশের মোট রপ্তানিতে কৃষি ও কৃষিজাত পণ্যের অবদান বেড়েছে গত অর্থবছর।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) তথ্যে দেখা গেছে, ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথমার্ধে সবজি, ফল, চা, মসলা এবং তামাকের মতো কৃষিজাত পণ্যের রপ্তানি ৯ দশমিক ৩১ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রথম ছয় মাসে বাংলাদেশি উদ্যোক্তারা ৫৯ কোটি ৫৫ লাখ ১০ হাজার মার্কিন ডলারের পণ্য রপ্তানি করেছে। তথ্য বলছে, আগের ২০২৩-২৪ অর্থবছরের একই সময়ে (জুলাই-ডিসেম্বর) রপ্তানির পরিমাণ ছিল ৫৪ কোটি ৪৭ লাখ ৭০ হাজার মার্কিন ডলার।
রপ্তানির তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, ফল, চা, মসলা, তামাক এবং পশুর চর্বি রপ্তানি বেশি হওয়ার ফলে সেখান থেকে আয় বেশি আসছে। কৃষক, উদ্যোক্তা, রপ্তানিকারক, বিশ্লেষক ও নীতিনির্ধারকরা দেশের কৃষিপণ্য রপ্তানির একটি উজ্জ্বল সম্ভাবনা দেখতে পাচ্ছেন।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর তথ্য বলছে, ২০২০-২১ এবং ২০২১-২২ অর্থবছরে প্রথমবারের মতো বিলিয়ন ডলারের কৃষিপণ্য রপ্তানি আয়কারীদের দলে প্রবেশ করে বাংলাদেশ। যদিও পরের ২০২২-২৩ এবং ২০২৩-২৪ অর্থবছরে কৃষি পণ্যের রপ্তানি কমে গেছে। ইপিবির পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০২০-২১ অর্থবছরে কৃষিপণ্য এবং অন্যান্য প্রক্রিয়াজাতকরণ খাদ্য রপ্তানি আয় হয়েছিল ১২৮ কোটি ডলার। ২০২১-২২ অর্থবছরে রপ্তানির পরিমাণ ছিল ১১৬ কোটি ২০ লাখ মার্কিন ডলার ছিল।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর পরিসংখ্যান দেখায়, পরবর্তী ২০২২-২৩ অর্থবছরে রপ্তানি আয় ৮৩ কোটি ৮০ লাখ ৩০ হাজার ডলারে নেমে আসে। ২০২৩-২৪ রপ্তানি আয় হয় ৯৬ কোটি ৪৩ লাখ ৪০ লাখ ডলার। ফলে রপ্তানি আয় বিলিয়ন-ডলারের নিচে নেমে আসে।
তবে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর) রপ্তানি আয় আবার আশার আলো দেখাচ্ছে, কারণ এটি ইতোমধ্যে ৫৯ কোটি ৫৫ লাখ ১০ হাজার মার্কিন ডলার মূল্যের আয় করে ফেলেছে।
বাজার সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, বাংলাদেশের কৃষিজাত পণ্য ও প্রক্রিয়াজাত খাবার, সর্বোচ্চ মূল্য সংযোজিত পণ্য থেকে আয় চলতি অর্থবছরে আবার বিলিয়ন ডলারে ফিরে আসার সম্ভাবনা রয়েছে।
তারা বলেন, বিলিয়ন-ডলার উপার্জনে কৃষি পণ্য রপ্তানির পুনঃপ্রবেশ দেশের অত্যধিক প্রয়োজন। রপ্তানি পণ্যের ঝুড়িতে কৃষিপণ্য একটি নতুন আশা ও মাত্রা জুগিয়েছে। এর ফলে আশা করা যায়, তৈরি পোশাকের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা হ্রাস পাবে।
জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) তথ্যানুসারে, প্রাথমিক কৃষিপণ্য উৎপাদনে বাংলাদেশের অবস্থান এখন ১৪তম। শীর্ষে রয়েছে চীন, ভারত ও যুক্তরাষ্ট্র। বাংলাদেশ আয়তনে ছোট হলেও কৃষিপণ্য উৎপাদনে তুলনামূলকভাবে অনেক ভালো অবস্থানে।
সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও আমাদের রপ্তানি আয় অনেক কম। এর পেছনে নানাবিধ প্রতিবন্ধকতা রয়েছে। প্রধান প্রধান বাধাগুলো হলো কাক্সিক্ষত জাতের অভাব, নিরাপদ ও মানসম্পন্ন পণ্যের অভাব, কার্গো বিমানে কৃষি পণ্যের জন্য অপ্রতুল স্থান, প্রয়োজনীয় টেস্ট করার জন্য পর্যাপ্ত ও অ্যাক্রিডেটেড ল্যাবের অপ্রতুলতা, গ্রহণযোগ্য সনদ প্রদানে দীর্ঘসূত্রতা, পরীক্ষা করতে সময় ও চার্জ বেশি, কোল্ড চেইন সিস্টেমের অনুপস্থিতি এবং আমদানিকারক দেশগুলোর পণ্যবিষয়ক আবশ্যকীয় তথ্য যেমন চাহিদা, বাজারের ধরন, নিয়ম-কানুন ইত্যাদির অভাব। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এক প্রতিবেদনে এসব প্রতিবন্ধকতা তুলে ধরা হয়েছে।
এসব প্রতিবন্ধকতার বাইরেও চলমান অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে আরও কিছু সমস্যা রয়েছে, যা রপ্তানিকে চরমভাবে বাধাগ্রস্ত করছে। রপ্তানির বিপরীতে নগদ সহায়তা কমে যাওয়া, পরিবহন ব্যয় বৃদ্ধি, আমাদের প্রতিযোগী দেশগুলোর তুলনায় উপকরণের দাম বেশি, ডলারের মূল্য ওঠানামা করা ও টাকার বিপরীতে ডলারের মূল্যবৃদ্ধি এবং পরিবহন খরচ বৃদ্ধি। ‘টাকার বিপরীতে ডলারের দাম বেশি। যার কারণে উৎপাদন খরচ অনেক বেশি। কনটেইনার ভাড়া বৃদ্ধি খরচ আরও একধাপ বাড়িয়েছে। একটি কনটেইনারের ভাড়া বাংলাদেশে ছয় হাজার ডলার, যা ভারতে মাত্র ৬০০ ডলার’।
কৃষি ও প্রক্রিয়াজাত পণ্য রপ্তানির সম্ভাবনা কাজে লাগাতে প্রথমে তাৎক্ষণিক সমস্যার সমাধানে গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন। এই মুহূর্তে বড় সমস্যা প্রতিযোগিতা সক্ষমতা বৃদ্ধি করা।
ভারত ও পাকিস্তানের চেয়ে বাংলাদেশে প্রক্রিয়াজাত পণ্যের কাঁচামালের দাম অনেক বেশি। উদাহরণস্বরূপ, ভারত ও পাকিস্তানে এক কেজি চিনি কিনতে প্রায় ৫০ ও ৬৫ টাকা খরচ হয়। বাংলাদেশে এর দাম ১৪০ টাকা।
‘কৃষিপণ্য রপ্তানিতে নগদ প্রণোদনা ক্রমান্বয়ে কমছে। সরকার নগদ প্রণোদনা ২০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১০ শতাংশ করেছে। ফলে রপ্তানিকারকরা প্রয়োজনীয় প্রবিধান মেনে চলতে কৃষকদের আর্থিক সহায়তা দিতে পারছে না। ’- বিএফভিএপিইএর উপদেষ্টা কৃষিবিদ মঞ্জুরুল ইসলাম
বাংলাদেশ ফ্রুটস ভেজিটেবলস অ্যান্ড অ্যালাইড প্রডাক্টস এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিএফভিএপিইএ) উপদেষ্টা বলেন, ‘অধিক উৎপাদন খরচের কারণে কৃষিপণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে আমরা প্রতিযোগী দেশের কাছে মূল্য প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে পারছি না। প্রতিযোগী দেশের তুলনায় বিমান ভাড়া বেড়েছে কয়েকগুণ। আগে বিমান ভাড়া ছিল প্রতি কেজি ১৬০-১৭০ টাকার মধ্যে, এখন তা ৬৫০ টাকা। ফলে ভারত, পাকিস্তান, থাইল্যান্ড ও অন্য দেশ কম দামে পণ্য দিচ্ছে আর আমরা ক্রেতা হারাচ্ছি। ’ এছাড়া রপ্তানিতে সরকারের আর্থিক সুবিধা কমানোর প্রভাব পড়েছে এ খাতের ওপর।
কৃষিপণ্য রপ্তানিতে নগদ প্রণোদনা ক্রমান্বয়ে কমছে। সরকার নগদ প্রণোদনা ২০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১০ শতাংশ করেছে। ফলে রপ্তানিকারকরা প্রয়োজনীয় প্রবিধান মেনে চলতে কৃষকদের আর্থিক সহায়তা দিতে পারছে না বলে জানান মঞ্জুরুল ইসলাম।
কৃষিপণ্যে আগে নগদ প্রণোদনা ৩০ শতাংশ ছিল। বাংলাদেশ ব্যাংক চলতি অর্থবছরের জন্য, রপ্তানির বিপরীতে নগদ প্রণোদনা দুই ধাপে কমিয়ে ২০ শতাংশ থেকে ১০ শতাংশ করেছে।
অন্যদিকে কৃষকরা তাদের উৎপাদিত পণ্যের ন্যায্যমূল্য পাচ্ছেন না। আগের সময়ের তুলনায় রপ্তানির পরিমাণ ব্যাপকভাবে কমেছে। পণ্যের কম দামের কারণে তারা চাষাবাদে নিরুৎসাহিত হচ্ছেন, যা চূড়ান্তভাবে জিডিপিতে অবদান হ্রাস করে দেশের কৃষি খাতে আঘাত হানবে, বলে মন্তব্য করেন এ বিশেষজ্ঞ। এ অর্থবছরে রপ্তানির প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ১২.৪ শতাংশ সীমান্তে ‘ওয়ান স্টপ পয়েন্ট’ চালু করতে চায় এনবিআর।
অবকাঠামো, নিয়মনীতি, সনদ এবং অগ্রাধিকার না পাওয়ার কারণেও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে সম্ভাবনাময় এ শিল্পটি।
রপ্তানিকারকরা কৃষিপণ্য পরিবহনে বিমানবন্দরে অগ্রাধিকার পাচ্ছেন না। নেই পণ্য স্টোর করার পর্যাপ্ত জায়গা। এজন্য বিমানবন্দরে কৃষিপণ্য রপ্তানিকারকদের জন্য পৃথক গেট, স্ক্যানার মেশিন ও হিমাগারের ব্যবস্থা করতে হবে। কৃষি, প্রক্রিয়াজাত খাদ্য, চিংড়ি মাছ ইত্যাদি ইউরোপসহ অন্যান্য বাজারে প্রবেশ করতে কঠোর প্রবিধান এবং মান নিশ্চিত করতে হয়। এ ধরনের মান সনদ দিতে যে ধরনের ল্যাবরেটরি দরকার, তা বাংলাদেশে নেই। ফলে বিদেশ থেকে সার্টিফিকেট আনতে অনেক খরচ হয় এবং সময় লাগে বেশি।
‘খাদ্যপণ্য হিসেবে কৃষি প্রক্রিয়াজাত পণ্য রপ্তানির সম্ভাবনা অনেক বেশি। পৃথিবীর মোট জনসংখ্যা ৭০০ কোটিরও বেশি এবং তাদের ক্রয়ক্ষমতা অনেক। ব্যবসার অনুকূলে আমাদের অনেক সুবিধা যেমন সস্তাশ্রম, কাঁচামালের সহজলভ্যতা, অল্প দামে জমি, কাজের জন্য ভালো পরিবেশ ইত্যাদি আছে। সেগুলো কাজে লাগিয়ে যদি মানসম্মত পণ্য সহনীয় মূল্যে বাজারে আনতে পারি তাহলে আমরা বৈশ্বিক বাজারে রপ্তানির বড় অংশ দখল করতে পারব। ’ ইতোমধ্যে আমাদের এখান থেকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বড় বড় কোম্পানি ও ব্র্যান্ড পণ্য আমদানি করছে।
থাইল্যান্ড কৃষি খাতের সর্বোত্তম ব্যবহারের প্রকৃষ্ট উদাহরণ। তাদের জিডিপিতে ২৩ শতাংশের বেশি অবদান রাখে কৃষি এবং রপ্তানি থেকে ৩৫ বিলিয়নের বেশি আয় করে। উৎপাদন বৃদ্ধির পাশাপাশি খাদ্য প্রক্রিয়াকরণে প্রযুক্তি গ্রহণের জন্য বাংলাদেশও থাইল্যান্ডের প্রযুক্তিগত সহায়তা নিতে পারে।
পৃথিবীর কোন দেশে কোন ধরনের পণ্যের চাহিদা রয়েছে, তা জানতে বিদেশে বাংলাদেশ দূতাবাস ও মিশনগুলো উপযুক্ত ভূমিকা পালন করতে পারে। বাংলাদেশের কয়েকটি ব্র্যান্ড যেমন প্রাণ ও স্কয়ার ইত্যাদির প্রক্রিয়াজাত খাদ্যপণ্য আন্তর্জাতিকভাবে গ্রহণযোগ্যতা পাওয়ায় বর্তমানে এই খাতের বাজার বিস্তৃতির সম্ভাবনা সৃষ্টি হয়েছে। সেই সম্ভাবনাকে কাজে লাগিয়ে রপ্তানি পণ্যের বহুমুখীকরণ এবং নতুন বাজার সৃষ্টির প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখতে হবে ইনশাআল্লাহ।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
এবার রোযায় ইফতারীতে একটু মিষ্টি মুখে দিতে ব্যার্থ হবেন মধ্যবিত্ত নিম্নবিত্ত রোযাদাররা। এবার রোযায় হোটেলের ইফতারী কিনতে ব্যর্থ হবেন মধ্যবিত্ত-নিম্নবিত্ত রোযাদাররা। এবার রোযায় মুখে এক টুকরা আপেল, আঙ্গুর বা মাল্টা মুখে দিতে ব্যার্থ হবেন মধ্যবিত্ত-নিম্নবিত্ত রোযাদাররা। উল্টো এবার রোযায় স্বল্প আয়ের মানুষের জন্য সরকারের তরফ থেকে বিক্রি হবে না গরু-খাসির গোশত
১৫ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
মানবতা বা মনুষ্যত্ব শব্দ উচ্চারণের অধিকার বিশ্ববাসীর আর নাই গাজার শিশুদের আর্তনাদ, গাজার মায়ের আহাজারি যে বিশ্ব শুনতে পায় না- “সে বিশ্ব বধির”। গাজার শেষ হাসপাতাল ধ্বংস চরম নিষিদ্ধ ফসফরাস বোমার আক্রমণ যে বিশ্ব দেখতে পায় না- “সে বিশ্ব মহা অন্ধ”।
১৩ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে।
১২ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -২)
১১ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -১)
১০ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
তিস্তা মহাপরিকল্পনা নিয়ে চীন ভারতের ভূ-রাজনীতি দেখতে চায় না দেশ প্রেমিক জনসাধারণ পদ্মা সেতু নিজস্ব অর্থায়নে করা গেলে তিস্তা মহাপরিকল্পনাও এদেশীয় অর্থায়নেই সম্ভব ইনশাআল্লাহ তিস্তা মহাপরিকল্পনা যথাযথ করতে পারলে এবং বাস্তবায়ন করলে দেশের উত্তারঞ্চল সোনালী সমৃদ্ধিতে আরো সমুজ্জল হবে ইনশাআল্লাহ
০৯ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
দিন দিন বাড়ছে পারিবারিক সহিংসতা, খুন আর আত্মহত্যা মূল্যবোধের অবক্ষয় এবং দ্বীন ইসলাম বৈরিতাই এর মুখ্য কারণ
০৮ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
কর্মক্ষম জনশক্তি তথা কর্মক্ষমতার স্বর্ণযুগে বাংলাদেশ বর্তমানে বাংলাদেশের জনসংখ্যার ৭৫ জনই কর্মক্ষম। এবং ইন্দোনেশিয়া নয়, বাংলাদেশই বিশ্বের সর্ববৃহৎ মুসলিম রাষ্ট্র। বাংলাদেশের মুসলমানের সংখ্যা ৪৫ কোটিরও উপরে। (সুবহানাল্লাহ)
০৭ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম মদের বিরুদ্ধে দিয়েছে অসংখ্য সতর্কবাণী ও নির্দেশনা। অথচ বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম দেশে দেয়া হবে মদের লাইসেন্স! মদ-জুয়ার প্রসার মহান আল্লাহ পাক উনার চরম অসন্তুষ্টির কারণ। যার পরিণতি হতে পারে খোদায়ী গযব। নাউযুবিল্লাহ!
০৬ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
প্রসঙ্গঃ ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন
০৪ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ডানে সেলফি বামে সেলফি, সেলফি সেলফি সেলফি উন্মাদনায় সমাজে ব্যাপকভাবে বেড়েছে হত্যা, আত্মহত্যা, সম্ভ্রমহরণ, সড়ক দুর্ঘটনাসহ নানা অপরাধ। বিভিন্ন দেশে সেলফি’র উপর নিষেধাজ্ঞা জারী করলেও বাংলাদেশে কোন লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না।
০২ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মুসলমানকে ‘মুসলমানিত্ব’ বুঝতে হবে। ‘আশহাদু আন্না মুহম্মাদার রসূলুল্লাহ’ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হাক্বীক্বীভাবে বলতে হবে ও আমলে আনতে হবে।
৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)