সারাবিশ্বে একই দিনে ঈদ পালন ও রোযা শুরু করার কথা বলার উদ্দেশ্য পবিত্র ঈদ ও পবিত্র রোযাকে নষ্ট করা, যা মূলত মুনাফিকদের একটি ষড়যন্ত্র ও চক্রান্ত (১৩)
, ২৩ শাবান শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ০৬ আশির, ১৩৯১ শামসী সন , ০৫ মার্চ, ২০২৪ খ্রি:, ২১ ফাল্গুন, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) পবিত্র দ্বীন শিক্ষা
পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র হাদীছ শরীফের কোথাও এমনকি হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম, তাবেয়ীন, তাবে-তাবেয়ীন উনারাসহ চার মাযহাবের এমন একজন ইমাম মুজতাহিদও নাই, যিনি কোথাও এমন কথা বলেছেন যে, “সারা বিশ্বে একই সাথে একই দিনে ঈদ পালন করতে হবে ও রোযা শুরু করতে হবে”। ইমাম-মুজতাহিদগণ উনাদের কেউ কেউ নতুন চন্দ্রের উদয় স্থলের ভিন্নতাকে গ্রহণযোগ্য নয়, এ কথা বললেও তারও ব্যাখ্যা রয়েছে। কিন্তু উক্ত বিষয়কে কেন্দ্র করে কোন ইমাম মুজতাহিদ উনারা কখনো এমন ফতওয়া দেন নাই যে, সারা বিশ্বে একইসাথে একই দিনে ঈদ পালন করতে হবে ও রোযা শুরু করতে হবে। এবং নিজেরাও কখনো সারা বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে রোযা ও ঈদ কোনটা পালন করেন নাই। বরং এটা এমন এক শ্রেণীর বিদয়াতী ও গোমরাহ লোকদের গোমরাহী ও কুফরী বক্তব্য, যারা উদ্দেশ্যমূলকভাবে মুসলমানদের ইবাদত বন্দেগীসমূহ নষ্ট করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। এবং এরা পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফের বিভ্রান্তিকর অর্থ ও অপব্যাখ্যা করে সর্বদা মুসলমানদের মাঝে ফিৎনা সৃষ্টি করে ও বিভ্রান্তি ছড়িয়ে থাকে।
তিনটি কারণে একই দিনে সারাবিশ্বে রোযা শুরু করা ও ঈদ পালন করা একেবারেই অসম্ভব তা হলো:
(১) اِخْتِلَافُ الْاَوْقَاتِ: সময়ের পার্থক্য।
(২) اِخْتِلَافُ الْمَطَالِعِ: নতুন চাঁদ উদয়স্থলের পার্থক্য।
(৩) اَلْمَسَافَاتُ الْجِغْرَافِيَّةُ: ভৌগলিক দূরত্ব।
পূর্বে প্রকাশিতের পর.........
পবিত্র হাদীছ শরীফ থেকে নতুন চাঁদ দেখার ভিন্নতার প্রমাণ:
এ প্রসঙ্গে বর্ণিত রয়েছে-
روى عن ابن عباس رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ لِكُلِّ قَوْمٍ رُئْيَتَهُم
অর্থ: হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নিশ্চয়ই প্রত্যেক সম্প্রদায়ের নতুন চাঁদ দেখার স্থানের ভিন্নতা রয়েছে। (আল ইস্তিযকার ১০ম খ- ২৯ পৃষ্ঠা)
মেঘলা আকাশে উদিত নতুন চাঁদ, একদিন পর দেখা গেলেও দেখার দিনটিই প্রথম দিন বলে গণ্য হবে।
পবিত্র হাদীছ শরীফে রয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ أَبِىْ الْبَخْتَرِىِّ قَالَ خَرَجْنَا لِلْعُمْرَةِ فَلَمَّا نَزَلْنَا بِبَطْنِ نَخْلَةَ تَرَاءَيْنَا الْهِلَالَ فَقَالَ بَعْضُ الْقَوْمِ هُوَ ابْنُ ثَلَاثٍ وَقَالَ بَعْضُ الْقَوْمِ هُوَ ابْنُ لَيْلَتَيْنِ فَلَقِينَا حَضْرَتْ ابْنَ عَبَّاسٍ فَقُلْنَا إِنَّا رَأَيْنَا الْهِلَالَ فَقَالَ بَعْضُ الْقَوْمِ هُوَ ابْنُ ثَلَاثٍ وَقَالَ بَعْضُ الْقَوْمِ هُوَ ابْنُ لَيْلَتَيْنِ فَقَالَ أَىُّ لَيْلَةٍ رَأَيْتُمُوهُ؟ قُلْنَا لَيْلَةَ كَذَا وَكَذَا فَقَالَ إِنَّ رَسُوْلَ اللّٰهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَدَّه لِلرُّؤْيَةِ فَهُوَ لِلَيْلَةِ رَأَيْتُمُوهُ وَفِىْ رِوَايَةٍ عَنْهُ قَالَ أَهَلَلْنَا رَمَضَانَ وَنَحْنُ بِذَاتِ عِرْقٍ فَأَرْسَلْنَا رَجُلًا إِلَى ابْنِ عَبَّاسٍ يَسْأَلُه فَقَالَ ابْنُ عَبَّاس قَالَ رَسُوْلُ اللّٰهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِنَّ اللهَ تَعَالٰى قَدْ أَمَدَّه لِرُؤْيَتِه فَإِنْ أُغْمِىَ عَلَيْكُمْ فَأَكْمِلُوا الْعِدَّةَ
অর্থ: হযরত আবুল বাখতারী রহমতুল্লাহি আলাইহি থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমরা পবিত্র উমরাহ্ করার জন্য বের হলাম। অতঃপর যখন আমরা ‘বাত্বনি নাখলাহ্’ নামক (পবিত্র মক্কা শরীফ এবং তায়েফের মধ্যবর্তী একটি স্থানের নাম) স্থানে পৌঁছে নতুন চাঁদ দেখলাম। কিছু লোক বলল, এ চাঁদ তৃতীয় রাতের, কিছু লোক বলল, এ চাঁদ দ্বিতীয় রাতের চাঁদ। এরপর আমরা হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার সাক্ষাত পেলাম। উনাকে বললাম, আমরা নতুন চাঁদ দেখেছি। আমাদের কেউ কেউ বলেন, এ চাঁদ তৃতীয় রাতের চাঁদ। আবার কেউ বলেন, দ্বিতীয় রাতের চাঁদ। হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু জিজ্ঞেস করলেন, আপনারা কোন রাতে চাঁদ দেখেছেন? আমরা বললাম, অমুক অমুক রাতে। তখন তিনি বললেন, নিশ্চয়ই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র রোযা শুরু করার বিষয়টিকে চাঁদ দেখার সাথে জড়িত করেছেন। অতএব এই চাঁদ সেই রাতের যে রাতে আপনারা দেখেছেন।
এই বর্ণনাকারী হতেই অন্য একটি বর্ণনায় বর্ণিত হয়েছে। তিনি বলেন, আমরা ‘যাতি ইরক্ব’ নামক স্থানে (বাত্বনি নাখলাহ্’র কাছাকাছি একটি স্থান) পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাসের নতুন চাঁদ দেখলাম। তারপর আমরা হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকে জিজ্ঞেস করার জন্য লোক পাঠালাম। হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বললেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র শা’বান মাসকে পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাসের চাঁদ দেখা পর্যন্ত দীর্ঘ করেছেন। যদি আপনাদের উপর আকাশ মেঘলা থাকে, তাহলে গণনা পূর্ণ করুন (পবিত্র শা’বান মাসের ত্রিশদিন পূর্ণ করুন)। (ইবনে মাজাহ শরীফ, মুসলিম শরীফ, মুছান্নাফ ইবনে আবী শায়বা, ইরওয়াহ)
পরস্পর বেশি দূরবর্তী স্থানে নতুন চাঁদ উদয়স্থলের ভিন্নতা গ্রহণ করা ফরয:
বেশি দূরবর্তী স্থানসমূহের কোনো এলাকা থেকে যদি নতুন চাঁদ দেখার সংবাদ আসে তাহলে ঐ সংবাদ তাদের নিজেদের জন্যই প্রযোজ্য, অন্য এলাকার অধিবাসীদের জন্য তা গ্রহণ করা মোটেও জায়িয নাই। কেননা প্রত্যেক দূরবর্তী এলাকার নতুন চাঁদ দেখা, উক্ত এলাকার অধিবাসীদের জন্যই খাছ বা নির্ধারিত।
★তাই নিম্নের পবিত্র হাদীছ শরীফ দ্বারা প্রমাণিত দূরবর্তী এলাকার চাঁদ দেখার সংবাদ এলে তা গ্রহণ করা হবে না, বরং ইহা ঐ দূরবর্তী অঞ্চলের জন্যই প্রযোজ্য হবে।
عَنْ حَضْرَتْ كُرَيْب رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ اَنَّ اُمَّ الْفَضْلِ بَعَثَتْهُ اِلى مُعَاوِيَةَ رضى الله تعالي عنه بِالشَّامِ قَالَ فَقَدِمْت الشَّامَ فَقَضَيْت حَاجَتَهَا وَاسْتَهَلَّ عَلَىَّ رَمَضَانُ وَاَنَا بِالشَّامِ فَرَاَيْت الْهِلَالَ يَوْمَ الْجُمُعَةِ ثُمَّ قَدِمْتُ الْمَدِيْنَةَ فِىْ آخِرِ الشَّهْرِ فَسَاَلَنِىْ عَبْدُ اللهِ بْنُ عَبَّاسٍ رَضِىَ اللهُ عَنْهُمَا ثُمَّ ذَكَرَ الْهِلَال فَقَالَ مَتَى رَاَيْتُمُوْهُ ؟ فَقُلْت رَاَيْنَاهُ لَيْلَةَ الْجُمُعَةِ فَقَالَ اَنْتَ رَاَيْتَه ؟ فَقُلْتُ: نَعَمْ وَرَآهُ النَّاسُ وَصَامُوْا وَصَامَ مُعَاوِيَةُ رَضِىَ اللهُ عَنْهُ فَقَالَ لَكِنَّا رَاَيْنَاهُ لَيْلَةَ السَّبْتِ فَلَا نَزَالُ نَصُوْمُ حَتَّى نُكْمِلَ ثَلَاثِيْنَ اَوْ نَرَاهُ فَقُلْت: اَوَ لَا تَكْتَفِىْ بِرُؤْيَةِ مُعَاوِيَةَ رَضِىَ اللهُ عَنْهُ وَصَوْمِه فَقَالَ: لَا هكَذَا اَمَرَنَا رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ شَكَّ اَحَدُ رُوَاتِه فِىْ تَكْتَفِىْ بِالنُّوْنِ اَوْ بِالتَّاءِ وَلَا شَكَّ اَنَّ هذَا اَوْلى لِاَنَّه نَصٌّ وَذلِكَ مُحْتَمَلٌ لِكَوْنِ الْمُرَادِ اَمْرَ كُلِّ اَهْلِ مَطْلَعٍ بِالصَّوْمِ لِرُؤْيَتِهِمْ رَوَاهُ مُسْلِمٌ وَاَبُوْ دَاوُدَ وَالنَّسَائِىُّ وَالتِّرْمِذِىُّ.
অর্থ: বিশিষ্ট তাবিয়ী হযরত কুরাইব রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার থেকে বর্ণিত। নিশ্চয়ই বিশিষ্ট মহিলা ছাহাবী হযরত উম্মুল ফযল আলাইহাস সালাম (যিনি হযরত আব্বাস আলাইহিস সালাম উনার আহলিয়া ছিলেন) তিনি হযরত কুরাইব রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে শাম বা সিরিয়ায় অবস্থানরত কাতিবে ওহী হযরত মুয়াবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার নিকট কোনো প্রয়োজনে পাঠালেন। হযরত কুরাইব রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, আমি শাম অঞ্চলে আসলাম এবং উনি যে উদ্দেশ্যে আমাকে প্রেরণ করেছিলেন তা সুসম্পন্ন করলাম। আমি শাম অঞ্চলে থাকাকালেই পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাসের নতুন চাঁদ দেখলাম অর্থাৎ পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস শুরু হলো। আমি পবিত্র জুমুয়াহ’র রাত্রে নতুন চাঁদ দেখলাম। অতঃপর আমি মাসের শেষের দিকে পবিত্র মাদীনা শরীফে প্রত্যাবর্তন করলাম। হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি আমাকে (আমার এবং সফরের ইত্যাদি বিষয়ে) জিজ্ঞাসা করলেন, অতঃপর নতুন চাঁদের বিষয়েও জিজ্ঞাসা করলেন। এ ব্যাপারে তিনি বললেন, আপনারা নতুন চাঁদ কোন দিন দেখেছিলেন? আমি জাওয়াবে বললাম, আমরা নতুন চাঁদ জুমুয়াহ শরীফ রাতে দেখেছি (অর্থাৎ বৃহস্পতিবার দিবাগত সন্ধ্যায় দেখেছি)। তিনি তখন বললেন, আপনি কি নিজ চোখেই চাঁদ দেখেছেন? আমি আবারো জাওয়াবে বললাম, হ্যাঁ, এমনকি অন্যান্য মানুষ উনারাও নতুন চাঁদ দেখেছেন, তার ভিত্তিতে রোযা রেখেছেন এবং হযরত মুয়াবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনিও রোযা রেখেছেন। অতঃপর হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বললেন, তবে আমরা নতুন চাঁদ দেখেছি জুমুয়াবার দিবাগত সন্ধ্যায় (শনিবার রাত্রে)। অতএব, আমরা মাস ৩০ দিনে পূর্ণ হওয়া পর্যন্ত রোযা রাখবো। অথবা বলেছেন, আমরা পবিত্র শাওওয়াল মাস উনার নতুন চাঁদ দেখা পর্যন্ত রোযা রাখবো। তখন আমি বললাম, হযরত মুয়াবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার চাঁদ দেখা এবং উনার রোযা রাখা আপনার জন্য কি যথেষ্ট নয়? জাওয়াবে তিনি বললেন, না, যথেষ্ট নয়। কেননা, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আমাদেরকে এমনটিই নির্দেশ মুবারক দিয়েছেন।’ একজন রাবী (হযরত ইয়াহ্ইয়া বিন ইয়াহ্ইয়া রহমতুল্লাহি আলাইহি) তিনি ‘তাক্ফী’ অথবা ‘নাক্ফী’ পড়ার ব্যাপারে সন্দেহ করেছেন। তবে এ ব্যাপারে কোনো সন্দেহ নেই যে, এ হাদীছ শরীফ একটি উৎকৃষ্ট দলীল। এই হাদীছ শরীফ দ্বারা এটাই প্রমাণিত হয় যে, উদয়স্থলের পার্থক্য হলে (যেমন পবিত্র মদীনা শরীফ ও সিরিয়ার উদয়স্থলের ভিন্নতা) প্রতি উদয়স্থলে আলাদাভাবে চাঁদ দেখে রোযা বা পবিত্র ঈদ পালন করতে হবে। উক্ত পবিত্র হাদীছ শরীফখানা- ছহীহ মুসলিম শরীফ, আবূ দাঊদ শরীফ, নাসায়ী শরীফ ও ছহীহ তিরমিযী শরীফ উনাদের মধ্যে বর্ণিত রয়েছে।” (ফতহুল ক্বদীর শরহুল হিদায়াহ আলা বিদায়াতিল মুবতাদী ২য় খ- ৩১৯ পৃষ্ঠা)
চলবে........
-মুহম্মদ মুফীদ্বুর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সকল কাফিররাই মুসলমানদের প্রকাশ্য শত্রু
২৮ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
ব্রিটিশ গুপ্তচরের স্বীকারোক্তি এবং ওহাবী মতবাদের নেপথ্যে ব্রিটিশ ভূমিকা (৫)
২৮ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সারাবিশ্বে একই দিনে ঈদ পালন ও রোযা শুরু করার কথা বলার উদ্দেশ্য পবিত্র ঈদ ও পবিত্র রোযাকে নষ্ট করা, যা মূলত মুনাফিকদের একটি ষড়যন্ত্র ও চক্রান্ত (৬৪)
২৮ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে হালাল ও হারাম উভয়ের গুরুত্ব সম্পর্কে (১৩)
২৭ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
পর্দা করা ফরজ, বেপর্দা হওয়া হারাম
২৭ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ
২৭ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার ঈমানদীপ্ত ঐতিহ্য (৪৭)
২৭ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সম্মানিত মুসলমানদের সবচেয়ে বড় শত্রু কাফির-মুশরিকরা
২৬ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
ইসলামী শরীয়ত মুতাবিক- ছবি তোলা হারাম
২৬ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ
২৬ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত খাজা মুঈনুদ্দীন হাসান চীশতী আজমিরী সাঞ্জারী রহমতুল্লাহি আলাইহি (৩৯)
২৬ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
পর্দা করা ফরজ, বেপর্দা হওয়া হারাম
২৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার)