সারাবিশ্বে একই দিনে ঈদ পালন ও রোযা শুরু করার কথা বলার উদ্দেশ্য পবিত্র ঈদ ও পবিত্র রোযাকে নষ্ট করা, যা মূলত মুনাফিকদের একটি ষড়যন্ত্র ও চক্রান্ত (৬)
(সময়ের ভিন্নতার কারণে যদি ভিন্ন ভিন্ন সময়ে পবিত্র ঈদ ও পবিত্র রোযা শুরু করতে হয়, তাহলে অবশ্যই দিনের পার্থক্যের কারণেও ভিন্ন ভিন্ন দিনে পবিত্র ঈদ ও পবিত্র রোযা শুরু করতে হবে)
, ০৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪ ১২:০০:০০ এএম ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) পবিত্র দ্বীন শিক্ষা
(গত ২৫ রবীউছ ছানী শরীফের পর)
সারাবিশে^ একই দিনে পবিত্র রোযা শুরু করতে হবে এবং পবিত্র ঈদ পালন করতে হবে, এমন কথা পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার কোথাও বলা হয় নাই। এমনকি হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম, তাবেয়ীন, তাবে-তাবেয়ীনসহ সম্মানিত চার মাযহাবের এমন একজন ইমাম মুজতাহিদ কোথাও কেউ এমন কথা বলেন নাই যে, “সারাবিশ্বে একই দিনে পবিত্র ঈদ পালন করতে হবে ও পবিত্র রোযা শুরু করতে হবে”। কেউ কেউ নতুন চন্দ্রের উদয় ও অস্তস্থলের ভিন্নতাকে গ্রহণযোগ্য নয়, এ কথা বললেও তারও ব্যাখ্যা রয়েছে। কিন্তু উক্ত বিষয়কে কেন্দ্র করে কোন ইমাম, মুজতাহিদ উনারা কখনো এমন ফতওয়া দেন নাই যে, সারাবিশ্বে একই সাথে একই দিনে ঈদ পালন করতে হবে ও রোযা শুরু করতে হবে।
এমনকি উনারাও আজীবন উদয়স্থলের ভিন্নতানুযায়ী সারাবিশে^ ভিন্ন ভিন্ন দিনেই পবিত্র রোযা শুরু করেছেন ও পবিত্র ঈদ পালন করেছেন। বরং এটা এমন এক শ্রেণীর বিদয়াতী ও গোমরাহ লোকদের গোমরাহী ও কুফরী বক্তব্য, যারা উদ্দেশ্যমূলকভাবে মুসলমানদের ইবাদত বন্দেগীসমূহ নষ্ট করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। এবং এরা পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার বিভ্রান্তিকর অর্থ ও অপব্যাখ্যা করে সর্বদা মুসলমানদের মাঝে ফেৎনা করে ও বিভ্রান্তি ছড়ায়।
মূলত: তিনটি কারণে একইদিনে সারাবিশ্বে রোযা শুরু করা ও ঈদ পালন করা একেবারেই অসম্ভব তা হলো:
(১) اِخْتِلَافُ الْاَوْقَاتِ : সময়ের পার্থক্য।
(২) اِخْتِلَافُ الْمَطَالِعِ : নতুন চাঁদ উদয়স্থলের পার্থক্য।
(৩) اَلْمَسَافَاتُ الْجِغْرَافِيَّةُ: ভৌগলিক দূরত্ব।
(১) সময়ের পার্থক্য:
মহান আল্লাহ পাক উনার কুদরতময় হিকমত মুবারক:
সময়ের পার্থক্যের দ্বারা তিনি গোটা পৃথিবীর যমীনে প্রতিটি মুহূর্তে উনার ইবাদত-বন্দেগী জারী রাখেন।
মহান আল্লাহ পাক তিনি সারাবিশ্বে সময়ের এই কুদরতময় পরিবর্তন করে, সারা পৃথিবীতে জীন-ইনসানের দ্বারা সর্বদা উনার ইবাদত-বন্দেগী জারী রাখেন, ফলে এক মুহূর্তকালও পৃথিবী কখনো ইবাদত শূণ্য থাকে না। সুবহানাল্লাহ!
যেমন এই বিষয়ে কিতাবে উল্লেখ রয়েছে-
اختلاف الأوقات في الدول المختلفة فصلاة الفجر على سبيل المثال قبل شروق الشمس والشمس تشرق في كل دقيقة على بقعة مختلفة من الأرض. فكأن الصلاة دائمة على سطح الأرض بل أكثر من ذلك نجد أننا في الوقت الذي نصلي فيه نحن الظهر قد يصلي غيرنا العصر في شمال أوربا والمغرب في أمريكا والعشاء في كندا مثلاً فكأن الصلاة تقام في كل وقت على ظهر الأرض ذلك لأن الكون كله مُسبِّح لله.
অর্থ: ভিন্ন ভিন্ন দেশে সময়েরও ভিন্নতা রয়েছে। যেমন ভিন্ন ভিন্ন দেশে বা অঞ্চলে ভিন্ন ভিন্ন সময়ে সূর্য উদিত হওয়ার পূর্বে পবিত্র ফজর নামায পড়া হয়। অথচ এমতাবস্থায় পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলে সূর্য উদিত অবস্থায় থাকে। ফলে এর দ্বারা সারা পৃথিবীতে মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার পবিত্র ছলাত বা নামায দায়েমীভাবে জারী রাখেন। বরং তার চাইতেও আমরা গভীরভাবে লক্ষ্য করলে দেখতে পারি যে, যে সময় আমরা পবিত্র যোহর নামায আদায় করি, ঐ সময় উত্তর ইউরোপ ও পশ্চিম আমেরিকার দেশগুলিতে তারা পবিত্র আছর নামায পড়তে থাকে। তখন কানাডার অধিবাসীরা তারা পবিত্র ইশার নামায আদায় করতে থাকে। ফলে মহান আল্লাহ পাক উনার পবিত্র ছলাত তথা ইবাদত-বন্দেগী পৃথিবীর ভূ-পৃষ্ঠে দায়েমীভাবে চলতে থাকে। যাতে পৃথিবীর সর্বত্র মহান আল্লাহ পাক উনার পবিত্র যিকির জারী থাকে। (তাফসীরে শা’রাভী ৭/৫০৭৬)
পরস্পর দূরবর্তী স্থানে সময় অনুসরণের হুকুম আলাদা:
দূরবর্তী স্থান দুই ধরনের হয়ে থাকে। কম দূরবর্তী স্থান ও বেশি দূরবর্তী স্থান। কম দূরবর্তী স্থানসমূহে কয়েক মিনিট থেকে কয়েক ঘন্টা পর্যন্ত সময়ের পার্থক্য হয়ে থাকে। আর বেশি দূরবর্তী স্থানসমূহে কয়েক ঘন্টা থেকে এক দিনেরও বেশি সময় পার্থক্য হয়ে থাকে। যার কারণে প্রত্যেক নিকটবর্তী ও দূরবর্তী সকল স্থানের লোকেরা তাদের স্থানীয় সময়ের অনুসরণেই সকল ইবাদত-বন্দেগী করে থাকে। আর এটাই মহান আল্লাহ পাক উনার নির্দেশ মুবারক।
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
كُلُواْ وَاشْرَبُواْ حَتَّى يَتَبَيَّنَ لَكُمُ الْخَيْطُ الأَبْيَضُ مِنَ الْخَيْطِ الأَسْوَدِ مِنَ الْفَجْرِ ثُمَّ أَتِمُّواْ الصِّيَامَ إِلَى الَّليْلِ.
অর্থ: তোমরা (পবিত্র সাহরী) খাও ও পান করো যতক্ষণ না, রাতের কালো রেখা (ছুবহে কাযিব) থেকে ভোরের শুভ্র রেখা (ছুবহে ছাদিক) পরিষ্কার দেখা যায়। অতঃপর পবিত্র ছওম পূর্ণ করো রাত পর্যন্ত। (পবিত্র সূরা বাক্বারা শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ-১৮৭)
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
إِنَّ الصَّلاةَ كانَتْ عَلَى الْمُؤْمِنِينَ كِتاباً مَوْقُوتًا.
অর্থ: নিশ্চয়ই সম্মানিত মুসলমানগণ উনাদের উপর পবিত্র ছলাত আদায় করা ফরয করা হয়েছে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে। (পবিত্র সূরা নিসা শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ-১০৩)
উল্লেখিত পবিত্র আয়াত শরীফ উনার তাফসীরে উল্লেখ রয়েছে-
إِنَّ الصَّلاةَ كانَتْ عَلَى الْمُؤْمِنِينَ كِتابًا مَوْقُوتاً محدودًا بأوقات لا يجوز إخراجها عن أوقاتها على أى حال كنتم.
অর্থ: নিশ্চয়ই পবিত্র নামায সম্মানিত মুসলমান উনাদের উপর ফরয করা হয়েছে নির্দিষ্ট সীমাবদ্ধ সময়ের মধ্যে। যে কেউ যেখানেই অবস্থান করুক না কেন, উক্ত নির্ধারিত সময়ের বাহিরে পবিত্র ছলাত পড়লে তা আদায় হবে না। (তাফসীরুল কাশশাফ ১/৫৬১)
إِنَّ الصَّلاَةَ كَانَتْ عَلَى الْمُؤْمِنِينَ كِتَابًا مَوْقُوتًا إِنَّمَا هُوَ كَانَتْ عَلَى الْمُؤْمِنِينَ فَرْضًا وُقِّتَ لَهُمْ وَقْتَ وُجُوبِ أَدَائِهِ.
অর্থ: নিশ্চয়ই পবিত্র ছলাত সম্মানিত মুসলমানগণ উনাদের উপর ফরয করা হয়েছে। আর নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে আদায় করা ওয়াজিব করা হয়েছে। (তাফসীরে ত্ববারী-৭/৪৫২)
دلَّت هذه الآيَة على أنَّ وُجُوب الصَّلَواتِ مقدَّر بأوْقَاتٍ مَخْصُوصَةٍ.
অর্থ: উক্ত পবিত্র আয়াত শরীফ দ্বারা প্রমাণিত নিশ্চয়ই নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে পবিত্র ছলাত আদায় করা ওয়াজিব করা হয়েছে। (তাফসীরুল লুবাব লি ইবনে আদিল: ১৫৯৪ পৃষ্ঠা)
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে রয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ فَارُوْقٍ اَعْظَمَ عَلَيْهِ السَّلَامُ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِذَا أَقْبَلَ اللَّيْلُ مِنْ هَا هُنَا وَأَدْبَرَ النَّهَارُ مِنْ هَا هُنَا وَغَرَبَتْ الشَّمْسُ فَقَدْ أَفْطَرَ الصَّائِمُ
অর্থ: সাইয়্যিদুনা হযরত ফারুক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যখন রাত্র সে দিক হতে ঘনিয়ে আসে ও দিন এ দিক হতে চলে যায় এবং সূর্য ডুবে যায়, তখন ছায়িম (রোযাদার) ইফতার করবে। (বুখারী শরীফ, মুসলিম শরীফ, আহমাদ শরীফ)
যেমন এই বিষয়ে বর্ণিত রয়েছে-
عن مجاهد في قوله عز وجل حتى يتبين لكم الخيط الأبيض من الخيط الأسود قال إذا تسحر الرجل وهو يرى أن عليه ليلا وقد كان طلع الفجر فليتم صومه لأن الله يقول وكلوا واشربوا حتى يتبين لكم وإذا أكل وهو يرى أن الشمس قد غابت ولم تغب فليقضه لأن الله تعالى يقول ثم أتموا الصيام إلى الليل.
অর্থ: হযরত মুজাহিদ রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার থেকে বর্ণিত। তিনি মহান আল্লাহ পাক উনার পবিত্রতম কালাম মুবারক حَتَّى يَتَبَيَّنَ لَكُمُ الْخَيْطُ الأَبْيَضُ مِنَ الْخَيْطِ الأَسْوَد এই আয়াত শরীফ উনার তাফসীর প্রসঙ্গে বলেন, কেউ যদি রাত আছে মনে করে সাহরী খায় অথচ বাস্তবে জানতে পেরেছে ফজর হয়েছে, তাহলে সে যেন তার রোযাকে পূর্ণ করে নেয়। কেননা, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমরা পানাহার করো (পবিত্র সাহরী খাও) যতক্ষণ না, রাতের কালো রেখা থেকে ভোরের শুভ্র রেখা পরিষ্কার দেখা যায়” আর কেউ যদি সূর্যাস্ত হয়েছে মনে করে ইফতার করে, অথচ বাস্তবে জানতে পেরেছে সূর্যাস্ত হয় নাই, তাহলে উক্ত রোযা তাকে কাযা আদায় করতে হবে। কেননা মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
ثُمَّ أَتِمُّواْ الصِّيَامَ إِلَى الَّليْلِ.
অর্থ: অতঃপর পবিত্র ছওম পূর্ণ করো রাত পর্যন্ত। (তাফসীরে সুনানে সাইদ ইবনে মানছূর ২/৭০১)
প্রত্যেক ঈদ ও রোযা পালনকারী, যেই স্থানে সে অবস্থান করে, সেই স্থান ব্যতিত অন্য কোন স্থানের সময় অনুসরণ করা জায়িয নেই:
পরস্পর দূরবর্তী প্রত্যেক অঞ্চলের লোকদের স্থানীয় সময়ে পবিত্র রোযা শুরু-শেষ করা ও পবিত্র ঈদ করাই কর্তব্য। কেননা পবিত্র সাহরী ও ইফতারের সময়ের ভিন্নতা সৌদি আরবের লোকদের জন্য যেভাবে আসে, তদ্রুপ প্রত্যেক অঞ্চলের অধিবাসীদের নিকট একইভাবে আসে। পার্থক্য শুধু আগমণ ও প্রস্থানের ভিন্নতা। তাই প্রত্যেকের স্থানীয় সময় অনুযায়ী সাহরী ও ইফতার না করলে কারো পবিত্র রোযা আদায় হবে না বরং গুনাহ হবে।
এই বিষয়ে কিতাবে আরো উল্লেখ রয়েছে-
من سافر إلى بلد غير بلده ويختلف بفارق توقيت عن بلده فإنه يكون حكمه حكم ذلك البلد الذي سافر إليه فيصوم ويفطر تبعًا لذلك البلد يصوم إذا طلع الفجر في ذلك البلد ويفطر إذا غربت الشمس في ذلك البلد ولا ينظر إلى توقيت بلده.
অর্থ: যে ব্যক্তি তার শহর ছাড়া অন্য কোন শহরে সফর করল, উক্ত ব্যক্তির শহর থেকে যদি ঐ শহরের সময়ের পার্থক্য থাকে তাহলে ঐ মুসাফির ব্যক্তি যে শহরে সফর করেছে, উক্ত শহরের সময়ের হুকুমই তাকে অনুসরণ করতে হবে। সুতরাং সে পবিত্র রোযা রাখবে ও ইফতার করবে ঐ শহরের সময় অনুযায়ী। সে তার নিজস্ব শহরের সময়ের অনুসরণ করবে না। (মাজমাউল ফাতাওয়া ১/২৭৭)
-মুহম্মদ মুফীদ্বুর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের সম্পর্কে বাতিল ফিরক্বা কর্তৃক উত্থাপিত সমালোচনা সমূহের দলীলসম্মত জাওয়াব (৩০)
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
ছবি তোলা হারাম ও নাজায়িজ
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
তরজমাতুল মুজাদ্দিদিল আ’যম আলাইহিস সালাম পবিত্র কুরআন শরীফ উনার ছহীহ্ তরজমা
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
পর্দা পালন করা পুরুষ মহিলা সবার জন্য ফরজ
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার দৃষ্টিতে লেবাস বা পোশাকের হুকুম-আহকাম (১)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ওহাবীদের চক্রান্ত উন্মোচন
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ছবি তোলা হারাম ও নাজায়িয
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
হালালকে হারাম করা নিষেধ
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ফিঙ্গারপ্রিন্ট বা আঙ্গুলের ছাপ শরীয়তসম্মত, নিখুঁত, ব্যবহারে সহজ এবং রহমত, বরকত, সাকীনা লাভের কারণ (৬)
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)