সারাদেশে চলছে ভুয়া প্রকল্প ও ভুয়া বিলের ছড়াছড়ি তথা সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ে হাজার রকমের দুর্নীতি (৪৩৮)
, ১৭ যিলক্বদ শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ০৮ আউওয়াল, ১৩৯১ শামসী সন , ০৭ জুন, ২০২৩ খ্রি:, ২৫ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) মন্তব্য কলাম
শীতলক্ষ্যা-বালুর প্রাণ কেড়ে নিচ্ছে কাদিয়ানীদের শিল্প প্রতিষ্ঠান প্রাণ-আরএফএল গ্রুপ
বালু নদ দখল করে গড়ে তোলা হয়েছে প্রাণের কারখানা।
গুরুত্বপূর্ণ দুই নদনদী গিলে খাচ্ছে কাদিয়ানীদের শিল্প প্রতিষ্ঠান প্রাণ-আরএফএল গ্রুপ । বালু ও শীতলক্ষ্যার বিশাল জমি দখল করে স্থাপনা করেছে দেশের অন্যতম এই শিল্পগোষ্ঠী। দখলের একটি অংশ রাজধানীর খিলক্ষেত থানার পাতিরা মৌজায়। অন্য অংশ নরসিংদীর পলাশ উপজেলার কাজীরচর মৌজায়। দখল হওয়া জমির বাজারমূল্য ৩০০ কোটি টাকার বেশি। পণ্য ওঠানামার অস্থায়ী অনুমতি নিয়ে নদী দখল করে স্থাপনা নির্মাণের অভিযোগ পাওয়া গেছে কাদিয়ানীদের শিল্প প্রতিষ্ঠান প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের বিরুদ্ধে।
নদীর জমি উদ্ধারে কাদিয়ানীদের শিল্প প্রতিষ্ঠান প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের বিরুদ্ধে থানায় এজাহার দাখিল করেছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)। শীতলক্ষ্যার জমি দখলের অভিযোগে ১০ মে নরসিংদীর ঘোড়াশাল নদীবন্দরের উপপরিচালক আবু ছালেহ মোহাম্মদ এহতেশামুল পারভেজ পলাশ থানায় এজাহার দায়ের করেন। একটি কারখানার বিরুদ্ধে এজাহার দায়ের করা হলেও কালবেলার পক্ষ থেকে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, কাদিয়ানীদের শিল্প প্রতিষ্ঠান প্রাণ-আরএফএল গ্রুপ বিভিন্ন নামে শীতলক্ষ্যার জমি দখল করে বেশ কয়েকটি শিল্পকারখানা গড়ে তুলেছে।
অন্যদিকে, ২০২১ সালের ২৪ অক্টোবর বিআইডব্লিউটিএর টঙ্গী নদীবন্দরের সহকারী পরিচালক রেজাউল করিম বালু নদের জায়গা দখলের অভিযোগে খিলক্ষেত থানায় একটি এজাহার দাখিল করেন। অভিযোগ সত্য প্রমাণিত হওয়ায় পুলিশ আদালতে চার্জশিট দিলেও মামলার তেমন অগ্রগতি নেই। দখল করা জমিতে রাতারাতি গড়ে উঠেছে একের পর এক ভবন। উভয় নদনদী দখলের বিষয় জানিয়ে অনুলিপি দেওয়া হলেও সরকারি সংস্থাগুলো চুপচাপ। উল্টো দখলের পক্ষে সাফাই গেয়ে কাদিয়ানীদের শিল্প প্রতিষ্ঠান প্রাণ-আরএফএল গ্রুপ বলছে, তারা নদের জমি নিয়ম মেনে লিজ নেওয়ার আবেদন করেছে। তা ছাড়া নরসিংদীর বেশিরভাগ শিল্প প্রতিষ্ঠান নির্মাণ হয়েছে নদের তীর ঘেঁষে। এ অবস্থায় প্রতিষ্ঠান পরিচালনার সুবিধার্থে নদের জায়গা বরাদ্দ না দিলে রাজস্ব হারাবে সরকার। যদিও নদের জমি লিজ দেওয়ার কোনো বিধান নেই। বিআইডব্লিউটিএ বলছে, মালপত্র ওঠানামার জন্য নদের জায়গা ব্যবহারের অনুমতি নিয়ে শেষ পর্যন্ত শিল্পকারখানা নির্মাণ করছে কাদিয়ানীদের শিল্প প্রতিষ্ঠান প্রাণ-আরএফএল গ্রুপসহ একাধিক প্রতিষ্ঠান।
গত ২৯ মে পূর্বাচলের পিঙ্ক সিটি হয়ে ডুমনি বাজারের সামনে পাতিরা মোড়ের বালু নদ এলাকায় সরেজমিন দেখা যায়, নদের তীর ঘেঁষে নতুন করে গড়ে তোলা হয়েছে কাদিয়ানীদের শিল্প প্রতিষ্ঠান প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের পাতিরা প্রকল্প। নদের ঘাট এলাকার স্থানীয়রা জানিয়েছেন, বর্ষায় পানি বাড়লে গ্রুপের প্রকল্প সীমানা ছাড়িয়ে নদের প্রবাহ তৈরি হতো। মাটি ভরাট করে নদের জমি উঁচু করায় এখন আর সেই সুযোগ থাকছে না। দেয়ালের কাছাকাছি দেখা গেছে ছোট ছোট বেশ কয়েকটি পিলার। এরকম পিলার আশপাশে চোখে পড়েনি। সব মিলিয়ে দখলের কারণে নদের স্বাভাবিক গতিপথও আগের মতো নেই বলছেন স্থানীয়রা।
স্থানীয়দের বক্তব্য, এই জমি ১০ বছরের বেশি সময় ধরে একটু একটু দখল শেষে ভরাটের পর একে একে ভবন নির্মাণ হচ্ছে। নদের পাড় থেকে কাঁচা রাস্তা ধরে সামনে গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের শেষ প্রান্তেই কারখানার অবস্থান। এরপর আর সামনের দিকে যাওয়ার সুযোগ নেই। এই রাস্তার দুপাড় মিলিয়ে লাল টিনের ছাউনিতে নির্মাণ করা হয়েছে কমপক্ষে আটটি ভবন। সামনের অংশে বাউন্ডারি নেই। রয়েছে ১০ মিটার উঁচু একটি খোলা গেট। যেখানে বার ওঠানামার দায়িত্ব পালন করছেন একজন। সামনে বিস্তর জায়গা থাকলেও ভবনগুলোর পেছনের অংশ নদের জমিতে। খালি জমিতে ফেলা হচ্ছে পুরোনো নির্মাণ সামগ্রী। ভেতরে বেশকিছু শ্রমিককে কাজ করতে দেখা গেছে। শুধু কাদিয়ানীদের শিল্প প্রতিষ্ঠান প্রাণ-আরএফএল গ্রুপ নয়, পাতিরা মৌজায় নদের উভয় পাড়ে বহু শিল্প প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তিগতভাবে নদের জমি দখলের রীতিমতো উৎসব চলছে। স্থানীয়দের অভিযোগ, দখলের কারণে দিন দিন নদ ছোট হচ্ছে।
কাদিয়ানীদের শিল্প প্রতিষ্ঠান প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের পাতিরা কারখানার কেউ দখলের ব্যাপারে মুখ খুলতে রাজি হননি। গেটের পাশে থাকা লোকজনও সব প্রশ্ন এড়িয়ে গেছেন। গ্রুপটির বিরুদ্ধে নদীর জমি দখলের দুটি অভিযোগের কপি এসেছে কালবেলার হাতে। পলাশ থানায় দায়ের করা অভিযোগে বলা হয়েছে, উপজেলার কাজীরচর মৌজায় অবস্থিত কাদিয়ানীদের শিল্প প্রতিষ্ঠান প্রাণ- আরএফএলের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান মাল্টিলাইন ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড-২ অবৈধভাবে মাটি/বালু/রাবিশ/প্রতিষ্ঠানের বর্জ্য দিয়ে শীতলক্ষ্যা নদীর তীরভূমি ভরাট করছে। অধিকতর ভরাটের উদ্দেশ্যে নদীর জমিতে ডাইক তৈরি করা হয়েছে। তাৎক্ষণিকভাবে প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বরতদের ভরাট অংশসহ ডাইক অপসারণের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
ঘোড়াশাল নদীবন্দরের সংগৃহীত তথ্য অনুযায়ী, প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে রথীন্দ্র নাথ পালের নাম এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে। এতে আরও বলা হয়, প্রতিষ্ঠানের নদী ও নদীর তীরভূমি তথা নিম্নাঞ্চল ভরাট/ক্ষতিগ্রস্ত করার এরূপ কার্যকলাপ যা হাইকোর্টের রিট পিটিশন নং-৩৫০৩/২০০৯-এর নির্দেশ, এই রায়ের ধারাবাহিক আদেশগুলো-বন্দর আইন-১৯০৮, বন্দর বিধি-১৯৬৬, ইনল্যান্ড শিপিং অর্ডিন্যান্স-১৯৭৬-এর সংশ্লিষ্ট ধারা, পরিবেশ সংরক্ষণ আইন, ১৯৯৫ (সংশোধিত ২০০০) ও পরিবেশ সংরক্ষণ বিধি ১৯৯৬ ও পেনাল কোডের ৪৩১ ধারা অমান্যের শামিল।
হাইকোর্টের রিট পিটিশন নম্বর ৩৫০৩/২০০৯-এর নির্দেশনায় নদী দখলদার উচ্ছেদসহ নদীকে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনা এবং বালু ফেলে বা অন্য কোনোভাবে নদী ভরাট সম্পূর্ণ বন্ধ রাখার আদেশ দেওয়া হয়েছে। বন্দর আইন-১৯০৮, বন্দর বিধি-১৯৬৬-এর সংশ্লিষ্ট ধারা অনুযায়ী ঘোষিত বন্দর সীমানার মধ্যে বিআইডব্লিউটিএর অনুমতি ছাড়া কোনো কার্যক্রম গ্রহণ বা স্থাপনা নির্মাণ সম্পূর্ণভাবে অবৈধ। আলোচ্য প্রতিষ্ঠানের শীতলক্ষ্যা নদী ধ্বংসকারী এরূপ কার্যকলাপে নদী ভরাট হয়ে যাওয়ায় নৌপথ সংকুচিত ও পরিবেশ বিপন্ন হচ্ছে এবং নৌ দুর্ঘটনার আশঙ্কা বৃদ্ধি পাচ্ছে বলে এজাহারে উল্লেখ করা হয়।
অবৈধভাবে নদীর জমি দখলের কারণে প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের বিরুদ্ধে এজাহার (মামলা) গ্রহণ করে নদী ও নদীর তীরভূমি তথা নিম্নাঞ্চল ভরাট/ক্ষতিগ্রস্থ করায় ইনল্যান্ড লিপিং অর্ডিন্যান্স-১৯৭৬, পরিবেশ সংরক্ষণ আইন-১৯৯৫ (সংশোধিত-২০১০-এর ১৫(১) এর টেবিল-৮ ও পেনাল কোডের ৪৩১ নম্বর ধারা অনুযায়ী কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের আবেদন এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে।
জানা গেছে, কাদিয়ানীদের শিল্প প্রতিষ্ঠান প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের দখল করা জমি বিআইডব্লিউটিএর চেয়ারম্যান পরিদর্শন করেছেন। এ সময় বিআইডব্লিউটিএর উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। বিষয়টি আনুষ্ঠানিকভাবে মন্ত্রণালয়কেও জানানো হয়েছে। এজাহারের অনুলিপি দেওয়া হয়েছে পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক, জেলা প্রশাসক/পুলিশ সুপারসহ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন কর্তাব্যক্তির দপ্তরে।
এজাহারের বাদী বিআইডব্লিউটিএ ঘোড়াশাল নদীবন্দরের উপপরিচালক আবু ছালেহ মোহাম্মদ এহতেশামুল পারভেজ বলেন, মাল্টিলাইন ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড-২ অবৈধভাবে শীতলক্ষ্যা নদীর জমি ভরাট করায় পলাশ থানায় এজাহার দাখিল করা হয়েছে। এরপর প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে আমাদের কাছে কিছু কাগজপত্র ও ছবি পাঠানো হয়। এতে বলা হয়েছে দখল সরিয়ে নেওয়া হবে।
এদিকে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, দখল সরিয়ে নেওয়ার ব্যাপারে কোনো পদক্ষেপ নেয়নি কাদিয়ানীদের শিল্প প্রতিষ্ঠান প্রাণ-আরএফএল গ্রুপ। সব আগের অবস্থাতেই রয়েছে। সরকারি হিসাব অনুযায়ী দখলে গেছে ১২০/৫০ বর্গফুট জমি।
প্রধানমন্ত্রী যে তন্ত্রের উপর নির্ভর করে, যে প্রশাসনের উপর নির্ভর করে, যে আর্থ-সামাজিক আবহের উপর নির্ভর করে দুর্নীতি বন্ধ করতে চায় তাতে রয়েছে গলদ, অপূর্ণতা ও ভ্রান্তি।
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “যমীনে এবং পানিতে যা ফিতনা-ফাসাদ রয়েছে সবই মানুষের হাতের কামাই।” অপরদিকে সবকিছুর সমাধান সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “নিশ্চয়ই এই পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে আমি সবকিছু বর্ণনা করেছি।”
অর্থাৎ কেবলমাত্র পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যস্থিত হুকুম-আহকাম মুতাবিক চললেই দেশ থেকে দুর্নীতি নির্মূল সম্পূর্ণ সম্ভব। কিন্তু দেশের সরকার তা কবে বুঝবে? জনগণই বা কবে উপলব্ধি করবে? (ইনশাআল্লাহ চলবে)
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
৯৮ ভাগ মুসলমানের দেশে মুসলমানের সংজ্ঞা কতজন মুসলমান জানে? প্রকৃত মুসলমান না হয়ে শুধু বাহ্যিক মুসলমান দাবি কী অন্যায় নয়? মুসলমান মাত্রই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশ করতে হবে।
২১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ডিজিটালাইজেশনের নামে শিশু-কিশোরদের ইন্টারনেট ব্যবহারে উৎসাহিত করা হচ্ছে। দেশের ইন্টারনেট জগতে নিয়ন্ত্রণ না থাকায় শিশু-কিশোররা আক্রান্ত হচ্ছে অশ্লীলতায়। শিখছে অনৈতিকতা, বেহায়াপনা, হিংস্রতা। সরকারের উচিত- দ্রুত দেশের ইন্টারনেট জগতে কন্টেন্ট ফিল্টারিংয়ের ব্যবস্থা করা। বিশেষ করে শিশু কিশোরদের ইন্টারনেট আগ্রাসন থেকে বাঁচাতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অনুশাসন প্রচার প্রসার করা।
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত স্ট্যাটাস প্রবণতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি? তাহলে কী রাষ্ট্রযন্ত্রের উচিত নয়- ছবি না তুলে, বেপর্দা না হয়ে দ্বীনদার মুসলমানরা যাতে সাংবিধানিক সুযোগ পায় সে অধিকার সংরক্ষিত করা। প্রয়োজনে সংবিধান সংশোধন করা।
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত ষ্ট্যাটাস প্রবনতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা ভারতের সেবাদাস- পতিত সরকার ভারতের কুপরামর্শে- দেশের চিকিৎসাকে স্বয়ংসম্পূর্ণ, স্বচ্ছ ও সমৃদ্ধ হতে দেয়নি অবিলম্বে চিকিৎসা খাতকে সমৃদ্ধ এবং দুর্নীতি মুক্ত করতে হবে ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (তৃতীয় পর্ব)
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
‘ইসলামভীতি মোকাবেলায় জাতিসংঘে প্রস্তাব পাস’ হলেও কার্যকরী কিছুই হচ্ছে না ইসরাইলকে সহযোগিতা করতে আমেরিকায় ইসলামোফোবিয়ার বিস্তার আরো বাড়ানো হচ্ছে
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা দরকার ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
খাদ্যদ্রব্যে অতিরিক্ত ভেজাল মিশ্রণে হুমকির মুখে ৪৫ কোটি মানুষ। ভেজাল খাবারে দেশব্যাপী চলছে নীরব গণহত্যা। ভেজাল দমনে সম্মানিত ইসলামী মূল্যবোধের প্রতিফলন ঘটাতে হবে।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রসঙ্গ: শিশুদের জন্য ইন্টারনেট নিরাপদ করতে প্যারেন্টাল কন্ট্রোল গাইড লাইন তৈরি করছে সরকার নিয়ন্ত্রনহীন ইন্টারনেট জগতে প্রবেশ করে অশ্লীলতা, হিংস্রতা ও অপসংস্কৃতিতে লিপ্ত হচ্ছে শিশু কিশোররা সরকারের উচিত হবে এই গাইডলাইনে দীর্ঘসূত্রিতা না রেখে তা ত্বরিৎ বাস্তবায়ন করা।
১০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
বিশ্বব্যাপী হালাল পণ্যের বাজার ৪০ ট্রিলিয়ন ডলার। সুবিশাল এই বাজারে প্রবেশে অনেকটাই ব্যর্থ বাংলাদেশ। মান নিয়ন্ত্রণ এবং উন্নত পণ্য ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশও এই সুবিশাল বাজার ধরতে পারে সরকারের উচিত- হালাল পণ্য উৎপাদন রফতানিতে প্রয়োজনীয় পৃষ্ঠপোষকতা প্রদান করা এবং মুসলিম বিশ্বের বাজার ধরতে কুটনৈতিক তৎপরতা চালানো।
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার)