সারাদেশে চলছে ভুয়া প্রকল্প ও ভুয়া বিলের ছড়াছড়ি তথা সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ে হাজার রকমের দুর্নীতি (৪৩৫)
, ০৩ মে, ২০২৩ ১২:০০:০০ এএম ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) মন্তব্য কলাম
দেশে ও জনগণের টাকা প্রকল্পের নামে হয় চুরি। পুকুর চুরি নয়; সাগর চুরি। কিন্তু জনগণ থাকে অন্ধকারে। বর্তমানে সরকারি-বেসরকারি কোনো পর্যায়েই দুর্নীতি বন্ধ নেই। খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা, চিকিৎসা সবক্ষেত্রেই শুধু দুর্নীতি আর দুর্নীতি। দেশ ও জনগণের সচেতনতার জন্য ধারাবাহিকভাবে এখানে উল্লেখ করা হলো:
মাত্র ৩০ সেকেন্ডের মধ্যে মোটরসাইকেল চুরি করে তারা
সংঘবদ্ধ মোটরসাইকেল চোরচক্রের দুই সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-৩। গত শনিবার দিবাগত রাতে তাদের নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জের আদমজীনগর এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার দুই আসামি হলো নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জের রানা (২৫) এবং তার সহযোগী সায়েম সিজান (২৫)।
এ দুজনকে জিজ্ঞাসাবাদে র্যাব জানতে পেরেছে, মাত্র ৩০ সেকেন্ডের মধ্যে চক্রের সদস্যরা যেকোনো তালা ভেঙে অথবা কেটে মোটরসাইকেল চুরি করে আসছিলো।
র্যাব-৩-এর সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সংঘবদ্ধ মোটরসাইকেল চোরচক্রের মূল হোতা হলো রানা। তারা দীর্ঘদিন ধরে দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে চুরি ও ছিনতাই করা বিভিন্ন মডেলের মোটরসাইকেল নিজ হেফাজতে রাখে। পরে চোরাই মোটরসাইকেলের ইঞ্জিন ও চেসিস নম্বর পরিবর্তন করে মোটরসাইকেলগুলো বিক্রি করে দেয়।
দুর্নীতির খপ্পরে উন্নয়ন প্রকল্প
নৌ-পরিবহন অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার, প্রকল্পের কাজে অনিয়ম, দুর্নীতি, আটটি অভিযোগসহ তার বিরুদ্ধে সাড়ে ৬ কোটি টাকার বিলাসবহুল নির্মাণ সামগ্রী জোরপূর্বক লাগাতে বাধ্য করার ও হয়রানির প্রতিকার চেয়ে নৌ-মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী-সচিবকে চিঠি দিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত।
এ প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে গিয়ে ভয়াবহ দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়েছেন নৌপরিবহন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি)।
দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিষ্ঠান কাজ দেরি করার কারণ দেখিয়ে ডিজি তার আপন ভাতিজার প্রতিষ্ঠানকে দ্বিগুণের বেশি টাকা দরে দেয়ার চেষ্টা করেছেন। এ ভয়াবহ দ্বন্দ্বের কারণে প্রকল্প বাস্তবায়নে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে। প্রকল্প নিয়ে নৌ-পরিবহন অধিদপ্তরের বর্তমান মহাপরিচালকের কিছু কর্মকা-ে প্রকল্পটি বন্ধ হওয়াসহ বাংলাদেশ-দক্ষিণ কোরিয়া সম্পর্ক নষ্ট হবার উপক্রম হয়েছে বলে জানা গেছে। জানতে চাইলে নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মোস্তফা কামাল বলেন, কোরিয়ার রাষ্ট্রদূতও এসেছিলেন। আমরা প্রকল্পের স্টিয়ারিং কমিটির বৈঠক করেছি। অভিযোগ নিয়ে উদ্ভূত সমস্যা সমাধানে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটি সব পক্ষকে নিয়ে বৈঠক করে যেসব সুপারিশ করেছে তা অনুমোদন দেয়া হবে। বাংলাদেশের সঙ্গে দক্ষিণ কোরিয়ার সম্পর্ক যাতে নষ্ট না হয় সে জন্য কাজ করা হচ্ছে।
জানা গেছে, সমুদ্রে চলাচলকারী বাণিজ্যিক জাহাজের দিকনির্দেশনা ও নিরাপত্তা দেয়ার লক্ষ্যে ২০১৪ সালের জানুয়ারিতে প্রকল্প শুরু হয়। প্রকল্পের আওতায় দেশের উপকূলীয় এলাকায় সাতটি বাতিঘর (লাইট হাউজ) ও রেডিও স্টেশন স্থাপন এবং ঢাকায় কেন্দ্রীয়ভাবে ১১তলাবিশিষ্ট কমান্ড ও কন্ট্রোল সেন্টার স্থাপনের কথা। এ প্রকল্পটি ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে শেষ হওয়ার কথা ছিল। তখন প্রকল্পের ব্যয় ছিল ৩৭০ কোটি ৮৯ লাখ টাকা। এর মধ্যে কোরিয়ার ঋণ সহায়তা ৩ কোটি ৭৫ লাখ ডলার, যা বাংলাদেশের ২৯২ কোটি ১২ লাখ টাকা। শুরু থেকে নানা জটিলতা, অনিয়ম, অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব, দু’বার প্রকল্প পরিচালক পরিবর্তনসহ বিভিন্ন কারণে তিন দফায় মেয়াদ ও ব্যয় দুই-ই বেড়েছে। সর্বশেষ গত ১৭ জানুয়ারি প্রকল্প সংশোধনের পর ব্যয় দাঁড়িয়ে বর্তমানে প্রকল্পের ব্যয় দাঁড়িয়েছে ৭৭৯ কোটি ৪৯ লাখ। মেয়াদ শেষ হচ্ছে আগামী জুনে। এ পর্যন্ত প্রকল্পের ভৌত কাজের অগ্রগতি হয়েছে ৫৭ শতাংশ। আর্থিক অগ্রগতি ৫১ শতাংশ। আবারও প্রকল্পের ব্যয় ৩৯ কোটি ২৫ লাখ টাকা বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে।
বয়স্ক ভাতা কার্ড পেতে ৫০০ থেকে ৬ হাজার টাকা ঘুষ দিতে হয়: সিপিডি
ভাতার ১৫০০ কোটি টাকা পাচ্ছে না সুবিধাবঞ্চিতরা
যারা পাওয়ার জন্য বিবেচিত হওয়ার কথা নয়, তারাই পাচ্ছেন সরকারের সামাজিক সুরক্ষা ভাতার ১ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। এ তালিকায় প্রায় ৩০ শতাংশ বয়স্ক ও ৩৩ শতাংশ বিধবা হিসেবে নিবন্ধিত রয়েছেন। স্থানীয় পর্যায়ে বয়স্ক ও বিধবা ভাতা কার্ড করতে গিয়ে একজন উপকারভোগী সর্বনিম্ন ৫০০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৬ হাজার টাকা পর্যন্ত ঘুস দিয়েছেন। আর এসব ঘুস নিয়েছেন স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য ও সরকারের কর্মকর্তারা।
বাংলাদেশে সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির ঘাটতি নিরূপণ ও এর কার্যকারিতা বৃদ্ধির বিষয়ে সম্প্রতি একটি জরিপ করেছে বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)। অনুষ্ঠানে গবেষণাপত্র উপস্থাপন করেন সংস্থাটির গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম ও শামীম আলম। সঞ্চালনা করেন সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন।
ওই অপব্যয় রোধ করা গেলে শতকরা ৪৫ শতাংশ প্রকৃত যোগ্যদের ভাতার আওতায় আনা সম্ভব। একই সঙ্গে যোগ্য অসুবিধাভোগীদের ভাতার আওতায় আনতে বরাদ্দ বাড়ানোরও দাবি করেছে সংস্থাটি।
বর্তমানে বয়স্ক ও বিধবা ভাতার ক্ষেত্রে মাসে ৫০০ টাকা ও শিক্ষা উপবৃত্তির জন্য মাসে ১৫০ টাকা বরাদ্দ রয়েছে। সামাজিক ভাতাপ্রাপ্তদের মধ্যে প্রায় ৩০ শতাংশ বয়স্ক ও ৩৩ শতাংশ বিধবা অযোগ্য সুবিধাভোগী রয়েছেন। এর মধ্যে আবার প্রায় ১২ শতাংশ পেনশন, ভিজিডি বা অন্যান্য ভাতা নিচ্ছেন। এর মাধ্যমে প্রায় ১ হাজার ৫০০ কোটি টাকা অযোগ্য সুবিধাভোগীদের জন্য ব্যয় করা হচ্ছে, যা প্রতিরোধ করা প্রয়োজন। তাই প্রকৃত দুস্থ ও আর্থিক দিক দিয়ে দুর্বলদের চিহ্নিত করতে দারিদ্র্যপ্রবণ এলাকায় একটি কার্যকরী পারিবারিক জরিপ করা উচিত। অন্যদিকে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ না করা ও যথাযথ কাগজপত্রের অভাবে ৫ থেকে ৩০ শতাংশ ছাত্রছাত্রী উপবৃত্তি থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। তাদেরও ওই সুবিধার আওতায় আনা প্রয়োজন।
তথ্যানুযায়ী, যোগ্য অসুবিধাভোগীদের ভাতার আওতায় আনতে অতিরিক্ত ৪ হাজার ৩০২ কোটি টাকা প্রয়োজন। এদিকে অযোগ্যদের পেছনে ১ হাজার ৫০০ কোটি টাকা অপব্যবহার হচ্ছে। তা রোধ করে এ বিপুল পরিমাণ অর্থ যোগ্যদের পেছনে ব্যয় করা যেতে পারে। আর এ ১ হাজার ৫০০ কোটি টাকার মাধ্যমে প্রকৃত যোগ্য এমন ৪৫ শতাংশ ব্যক্তিকে ভাতার আওতায় আনা সম্ভব।
উল্লেখ্য, বর্তমান সুবিধাভোগীর প্রয়োজন বিবেচনায় তাদের প্রত্যেকের ভাতার পরিমাণ যদি বাড়ানো যায়, অর্থাৎ দুই-আড়াই হাজার টাকা করা হয় তাহলে অতিরিক্ত ৩ হাজার ৯৮৬ কোটি টাকা প্রয়োজন। কর ফাঁকি ও কর অস্বচ্ছতার মাধ্যমে প্রতি বছর সরকার বিপুল পরিমাণ রাজস্ব হারাচ্ছে। সেটা যদি আহরণ করা সম্ভব হয় তাহলে সেখান থেকে অর্থ সংগ্রহ করে এ খাতে ব্যয় করা সম্ভব।
প্রধানমন্ত্রী যে তন্ত্রের উপর নির্ভর করে, যে প্রশাসনের উপর নির্ভর করে, যে আর্থ-সামাজিক আবহের উপর নির্ভর করে দুর্নীতি বন্ধ করতে চায় তাতে রয়েছে গলদ, অপূর্ণতা ও ভ্রান্তি।
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “যমীনে এবং পানিতে যা ফিতনা-ফাসাদ রয়েছে সবই মানুষের হাতের কামাই।” অপরদিকে সবকিছুর সমাধান সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “নিশ্চয়ই এই পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে আমি সবকিছু বর্ণনা করেছি।”
অর্থাৎ কেবলমাত্র পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যস্থিত হুকুম-আহকাম মুতাবিক চললেই দেশ থেকে দুর্নীতি নির্মূল সম্পূর্ণ সম্ভব। কিন্তু দেশের সরকার তা কবে বুঝবে? জনগণই বা কবে উপলব্ধি করবে? (ইনশাআল্লাহ চলবে)
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
ইতিহাসের নিরীখে, বর্তমান সংবিধান প্রণেতা গণপরিষদেরই কোন আইনী ভিত্তি বা বৈধতা ছিল না। গত ৫৫ বৎসর দেশবাসীকে যে অবৈধ সংবিধানের অধীনে বাধ্যগত করে রাখা হয়েছিলো এর প্রতিকার দিবে কে? ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের দ্বীন ইসলামের প্রতিফলন ব্যাতীত কোন সংবিধানই বৈধ হতে পারে না কারণ দেশের মালিক ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমান
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
ইরান ফিলিস্তিনে ইসরাইলী হামলার জন্য বিশেষভাবে দায়ী সালাফী-লা মাযহাবী ওহাবী মালানারা কারণ তারাই সৌদি ইহুদী শাসকদের প্রশংসা করে, পৃষ্ঠপোষকতা করে তাদের দোষ-ত্রুটি এবং মুসলমান বিদ্বেষী ও ইসলাম বিরোধী কাজ চুপিয়ে রাখে বাংলাদেশসহ অন্যান্য মুসলিম দেশে তাদের কুফরী আক্বীদা প্রচার করে
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
বাজারে নতুন আলু উঠলেও দাম চড়া, কেজিতে ২০০ টাকা পুরোনো আলু নিয়ে বিপাকে ব্যবসায়ীরা আলু প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্পের উদ্যোগ জরুরি আলু রফতানীতে কমপক্ষে লাখো কোটি টাকা আয় সম্ভব আলুর জাতের মান বৃদ্ধি এবং হিমাগার স্থাপনসহ রফতানীর ক্ষেত্রে সব বাধা দূর করে সরকারকে যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করতে হবে।
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
প্রশাসন খবর না রাখলেও প্রচ- শীতে মারা যায় হাজার হাজার লোক। চরম ভোগান্তিতে পড়ে কোটি কোটি লোক। সরকারি সাহায্যের হাত এখনও না বাড়ানো মর্মান্তিক। তবে শুধু লোক দেখানো উদ্যোগ গ্রহণই নয়; প্রকৃত সমাধানে চাই সম্মানিত ইসলামী চেতনার বিস্তার। তাহলে ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত এদেশে কোনো আর্তেরই আহাজারি উচ্চারণ হবার নয়।
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ভীনদেশী অ্যাপের ফাঁদে পড়ে বিপথে যাচ্ছে দেশের তরুণ প্রজন্ম। বাড়ছে নারীপাচার, দেশে বাড়ছে অশ্লীলতা ও পর্ণোগ্রাফির প্রচার। কিশোর-কিশোরীদের টার্গেট করেই একটি মহল এসব অপসংস্কৃতির প্রচার ও প্রসার ঘটাচ্ছে। এসব অপসংস্কৃতি নির্মূলে দ্বীন ইসলামই একমাত্র সমাধান।
১২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
বাংলাদেশ ব্যাংকের ‘উচ্চ সুদহার ব্যবসায়ীরা আর সহ্য করতে পারছেন না। ‘অগ্রিম আয়কর (এআইটি) এবং উৎসে কর কর্তন (টিডিএস) ব্যবসায়ের ওপর অতিরিক্ত চাপ তৈরি করছে। এআইটি ও টিডিএস আসলে ট্যাক্স টেরোরিজম বা কর-সন্ত্রাস। ব্যবসায়ীরা ‘কর-সন্ত্রাস’ থেকে মুক্তি চান। ব্যবসায়ীরা অগ্রিম আয়কর ও উৎসে করের চাপ থেকে মুক্তি চান।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
দেশে মজুদ খনিজ সম্পদের অর্থমূল্য প্রায় ৫০ ট্রিলিয়ন ডলারেরও বেশি কিন্তু উত্তোলনে বিনিয়োগ নাই বললেই চলে অথচ দেশ থেকে অর্থ পাচারের পরিমাণ ২০ লাখ কোটি টাকা সরকারের ঋণের পরিমাণ প্রায় ২০ লাখ কোটি টাকা
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমেছে, দেশে কেন উল্টো বেড়েছে? বিশ্ববাজারে জ্বালানি সহ খাদ্যপণ্যের দাম কমলেও বাংলাদেশে ভোক্তা বাড়তি দামে কিনছে বিশ্বে জ্বালানীসহ খাদ্য পণ্যের দাম ধারাবাহিকভাবে কমছে, কিন্তু বাংলাদেশে সুফল মিলছে না কেন? প্রতিবেশীরা স্বস্তিতে, বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতির চাপ বাড়ছে কেনো?
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩ লাখ ৬৮ হাজার ৩৫২ কোটি টাকা ‘আইএমএফের চাপে’ নতুন করের বোঝা বাড়ছে ৫৫ হাজার কোটি টাকা আইএমএফের শর্ত মানতে গিয়ে সরকারকে জ্বালানি, সার, বিদ্যুৎ এবং সামাজিক খাতে ভর্তুকি কমাতে হয়। এতে সমাজের নিচের স্তরের মানুষের ওপর চাপ বাড়ে।
০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -২)
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -১)
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে। উন্নত প্রশিক্ষন, যুদ্ধকৌশল, সামরিক সক্ষমতা এবং আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এখন সাফল্যের শীর্ষে। সরকারের উচিত- দেশের মর্যাদা বুলন্দ ও দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ত্বকে সমুন্নত রাখতে সেনাবাহিনীর প্রতি সকল প্রকার পৃষ্ঠপোষকতা নিশ্চিত করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)












