খোলা চিঠি ও উদাত্ত আহ্বান
সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ”, “সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম”, “সাইয়্যিদে ঈদে আকবর” “পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম” উনার শামসী তারিখ- ৩০ র’বি আর খৃষ্টাব্দ তারিখ- ২৮ সেপ্টেম্বর; রোজ ইয়াওমুল খমীস।
দিনটির যথাযথ দ্বীনী ভাবগাম্ভীর্য ও ভাবমর্যাদা রক্ষার্থে এবং বৎসরের সর্বশ্রেষ্ঠ এ মুবারক দিনটি সর্বোত্তমভাবে পালনের জন্য সর্বোচ্চ সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা তথা মাসব্যাপী সারাদেশে অনুষ্ঠান পালন এবং ছুটি ঘোষণার জন্য আইন প্রণয়ন করা প্রসঙ্গে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রী’, ‘মাননীয় স্পিকার’, ‘মাননীয় আইনমন্ত্রী’, ‘মাননীয় সংস্থাপন প্রতিমন্ত্রী’ ও ‘মাননীয় সংসদ সদস্য’দের প্রতি উদাত্ত আহবান।
, ১১ রবীউল আউওয়াল শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২৯ রবি’ ১৩৯১ শামসী সন , ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ খ্রি:, ১২ আশ্বিন, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) মন্তব্য কলাম
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমতুল্লাহ।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের বিধি ৪ শাখা থেকে এক প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে সাধারণ ছুটি হিসেবে ১৫ দিন নির্ধারণ করা হয়েছে। তন্মধ্যে পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উপলক্ষে মাত্র ১ দিন ছুটি দেয়া হয়েছে। পাশাপাশি বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন উপলক্ষেও ১ দিন ছুটি দেয়া হয়েছে। অথচ বঙ্গবন্ধু নিজেও নিজেকে সাচ্চা মুসলমান দাবী করতেন। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার উম্মত দাবী করতেন। উম্মত পরিচয়ে থাকতে চাইতেন। এখন যদি উম্মতের জন্মদিনের জন্য ১দিন ছুটি দেয়া হয় আর নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র বিলাদত শরীফ উনার জন্য ১দিন ছুটি দেয়া হয় তবে পার্থক্য থাকলো কোথায়? এর দ্বারা কী উম্মতের দাবী টিকলো? কাজেই বিষয়টি ভাববার দায়িত্ব প্রধানমন্ত্রীসহ সবার।
মুহতারাম,
শুধু কি তাই? পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার দৃষ্টিতে মে দিবস, বুদ্ধু পূর্ণিমা, জন্মাষ্টমী, দশমী ২৫ ডিসেম্বর ইত্যাদি স্বীকৃত নয়। গ্রহণযোগ্য নয় এবং এসব দিনের ছুটিও ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের কাছে গ্রহণযোগ্য নয়। কিন্তু তারপরেও এসব দিনে ১ দিন সরকারী ছুটি দেয়া হয়েছে। অপরদিকে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহিমান্বিত পবিত্র বিলাদত শরীফ উনার দিবসেও ১ দিনের ছুটি দেয়া হয়েছে। অথচ সাংবিধানিকভাবে পবিত্র দ্বীন ইসলাম হচ্ছে রাষ্ট্রীয় দ্বীন। এসব বাতিলের সাথে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার সমমর্যাদা দিয়ে তাহলে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনাকে কি উপহাস করা হলোনা?
মুহতারাম,
বিষয় আরো মহাগুরুতর। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহিমান্বিত পবিত্র বিলাদত শরীফ উপলক্ষে যে ছুটি দেয়ার কথা তাও সাপ্তাহিক ছুটি ইয়াওমুল জুমুয়াতি অর্থাৎ জুমুআ’বার পড়ে গেছে। কিন্তু তারপরে এ ছুটিকে যুক্ত করে সম্মান প্রদর্শন করা হয়নি। এটা কি ৯৭ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমান মেনে নিতে পারে?
মুহতারাম,
এই বছর জাপান পার্লামেন্টে নতুন আইন ঐধঢ়ঢ়ু গড়হফধু ঝুংঃবস (সুখী সোমবার ধারা) চালু করা হয়েছে। নতুন করে সংস্কার করা এই আইনে নিয়মিত বাৎসরিক কোন ছুটি যদি ইয়াওমুল আহাদি অর্থাৎ রবিবারে পরে তাহলে সেই ছুটিটি ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীমি অর্থাৎ সোমবারে চলে যাবে। ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীমি অর্থাৎ সোমবার সাথে যুক্ত করে দেয়ায় মাসের কোন কোন সপ্তাহে টানা ৫ দিন কাজ করার পর তারা তিনদিন ছুটি পাচ্ছেন। টানা তিনদিন ছুটি পাওয়ায় এই থোক-ছুটি তাদের জন্য অধিক ব্যবহারিক হবে। দুঃখজনক হলেও সত্য, কাফির মুশরিকরা মুসলমানদের থেকে শিক্ষা নিবে কিন্তু মুসলমানগণের রাষ্ট্রযন্ত্র নিজেরাই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার শিক্ষা দূরে ঠেলে দিচ্ছে। নাঊযুবিল্লাহ!
মুহতারাম,
ব্রাজিলে কোনো ছুটি ইয়াওমুছ ছুলাছা অর্থাৎ মঙ্গলবার বা ইয়াওমুল খামীস অর্থাৎ বৃহস্পতিবার হলে অনেক ক্ষেত্রে মাঝের দিনগুলোকেও ছুটি ঘোষণা করা হয়। ইন্দোনেশিয়ায় ছুলাছা অর্থাৎ মঙ্গলবার ও খমীস অর্থাৎ বৃহস্পতিবার ছুটির দিন হলে অনেক ক্ষেত্রে মাঝের দিনটিও ছুটি ঘোষণা করা হয়। আর্জেন্টিনায় ছুলাছা অর্থাৎ মঙ্গল, আরবিয়া অর্থাৎ বুধ, খামিস অর্থাৎ বৃহস্পতি বা জুমুয়াহ অর্থাৎ শুক্রবার কিংবা ক্ষেত্রবিশেষে ইয়াওমুস সাবতি অর্থাৎ শনিবার জাতীয় ছুটি পড়লে তা ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম অর্থাৎ সোমবার দিয়ে টানা ছুটির মেয়াদ বাড়ানো হয়। আর এভাবে ছুটির সমন্বয় সেসব দেশে কর্মহীনতার পরিবর্তে বরং কর্মস্পৃহা বাড়িয়ে দেয় বলেই বিশ্বাস করেন ওই সব দেশের প্রশাসনিক কর্তাব্যক্তিরা। কিন্তু বাংলাদেশের মন্ত্রী-এমপিরা এখনও স্বাধীন দেশের স্বাধীনতার সুফল দিতে রাজি নয়। তারা ব্রিটিশরা কলোনী হিসেবে এদেশে যা চালু করেছিল সেটাই বজায় রাখতে চায়। নাঊযুবিল্লাহ!
মুহতারাম,
বিশ্বের প্রত্যেক দেশেই তার দেশের সমাজ, অর্থনীতি, রাজনীতি, ইতিহাস, সংস্কৃতি, দ্বীন, ঐতিহ্য ইত্যাদি’র উপর ভিত্তি করে সেই দেশের সরকারি ছুটি ও জাতীয় দিবসগুলো নির্ধারিত করে।
মুহতারাম,
এদেশের ৯৭ ভাগ অধিবাসীদের পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মূল শিক্ষা এবং প্রধান মূল্যবোধ হলো- পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর, পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন। কারণ, যিনি নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সৃষ্টি করা না হলে হযরত আদম আলাইহিস সালাম উনিসহ কোনো হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে সৃষ্টি করা হতো না এবং উনাদের বিশেষ কোনো ঘটনাও সংঘটিত হতো না।
তাই নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার যমীনে আগমন তথা পবিত্র বিলাদত শরীফ ও পবিত্র বিছাল শরীফ উনাদের দিন পবিত্র ১২ই রবীউল আউওয়াল শরীফ কতো মহান, কতো বড় খুশি বা ঈদের দিন হবে তা ভাষায় বর্ণনার অযোগ্য। আর সে দিনটি উপলক্ষে যদি যথাযথ আড়ম্বর, জাঁকজমক ও সর্বোচ্চ আয়োজনের সাথে খুশি প্রকাশ না করা হয়; তাহলে যে কতো কঠিন শাস্তির বিষয় হবে, তা চিন্তা-ফিকিরের বিষয়।
সঙ্গতকারণেই সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত এ দিনটিকে পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর বলে ঘোষণা করেছে এবং এ ঈদ পালন বা উদযাপন করাকে ফরযে আইন করে দিয়েছে। এ প্রসঙ্গে পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি উম্মাহকে জানিয়ে দিন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ফজল-করম এবং রহমত মুবারক হিসেবে উনার প্রিয়তম রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে যে হাদিয়াস্বরূপ দিয়েছেন সেজন্য তারা যেন খুশি প্রকাশ করে। (তোমরা যত কিছুই করো না কেন) এ খুশি প্রকাশ করাই হচ্ছেন সমগ্র কায়িনাতের জন্য সবচেয়ে বড় ও সর্বোত্তম নিয়ামত।” (পবিত্র সূরা ইউনুস শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ৫৮)
মুহতারাম,
সেক্ষেত্রে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার দৃষ্টিতে আপনাদের আশু কর্তব্য, পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তথা পবিত্র ১২ই রবীউল আউওয়াল শরীফ দিবসটি যথাযথভাবে পালনের জন্য সর্বোচ্চ সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সর্বাধিক আয়োজন করা। মাসব্যাপী সারাদেশে অনুষ্ঠান পালন এবং ছুটি ঘোষণার জন্য আইন প্রণয়ন করা প্রসঙ্গে স্বতঃস্ফূর্তভাবে কাজ করা।
মুহতারাম,
চীনে বসন্ত উৎসবের সরকারি ছুটি থাকে টানা সাত দিন। অক্টোবর মাসেও জাতীয় দিবস ও ‘গোল্ডেন উইকঅ্যান্ড’ মিলে ছুটি টানা সাত দিন। সউদী আরবে ঈদুল ফিতরের ছুটি সাত দিন ও ঈদুল আযহায় ১০ দিন। ক্রিসমাস উপলক্ষে পশ্চিমা দেশগুলো তো বটেই, খ্রিস্টানদের সংখ্যাগরিষ্ঠতা রয়েছে এমন প্রায় সব দেশেই উৎসব-আয়োজনে মেতে ওঠার জন্য বেশ বড় মাপের ছুটি বরাদ্দ করা হয় কর্মজীবীদের জন্য।
মুহতারাম,
ইতালিতে ২৫ ডিসেম্বর উদযাপন করা শুরু হয় সেই ৮ ডিসেম্বর থেকে। আর শেষ হয় ৬ জানুয়ারি।
মেক্সিকোতে ক্রিসমাস পালন হয় ব্যতিক্রমভাবে। প্রায় ৯ দিন ধরে শহরের মানুষেরা শহরের ঘরের দরজা থেকে দরজায় ঘুরে বেড়ায়। তারা মনে করে বেথলেহেমে আসার পর মেরি যিশুকে নিয়ে দিনের পর দিন মানুষের ঘরের দরজা থেকে দরজায় ঘুরে বেড়িয়েছিল; কিন্তু কেউ তাকে আশ্রয় দেয়নি। সেই করুণ ঘটনা স্মরণ করেই তারা এই আচার পালন করে।
মেক্সিকানদের ক্রিসমাসের উৎসবও চলে অনেক দিন ধরে। শুরু হয় ১২ ডিসেম্বর ‘লা গুয়াদালুপানা’ নামের ভোজ দিয়ে। আর শেষ হয় ৬ জানুয়ারি। অর্থাৎ তারা প্রায় ১ মাস তাদের ২৫ ডিসেম্বর উপলক্ষ্যে ছুটি প্রদান করে। নাঊযুবিল্লাহ!
মুহতারাম
সেক্ষেত্রে যেহেতু বাংলাদেশের ৯৭ ভাগ জনগণ মুসলমান, প্রেসিডেন্ট, প্রধানমন্ত্রী মুসলমান। পাশাপাশি বাংলাদেশে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনাকে রাষ্ট্রদ্বীন ঘোষণা করা হয়েছে। তাই বাংলাদেশ সরকারের জন্য আলাদাভাবে দায়িত্ব ও কর্তব্য ছিলো- নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আগমনী মাস তথা সাইয়্যিদুল আসইয়াদ শরীফ, সাইয়্যিদুশ শুহূর, শাহরুল আ’যম মাহে রবীউল আউওয়াল শরীফ উপলক্ষে মাসব্যাপী সারাদেশে ব্যাপক ও শান শওকতপূর্ণ কর্মসূচি গ্রহণ এবং যথাযথ তা’যীম-তাকরীম ও শান-শওক্বত উনাদের সাথে সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, সাইয়্যিদে ঈদে আকবার, পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালনের সঠিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা এবং এ উপলক্ষে কমপক্ষে একমাস ছুটি প্রদান করা।
আহবানে-
আন্তর্জাতিক সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উদযাপন কমিটি
রাজারবাগ শরীফ, ঢাকা।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
ডানে সেলফি বামে সেলফি, সেলফি সেলফি সেলফি উন্মাদনায় সমাজে ব্যাপকভাবে বেড়েছে হত্যা, আত্মহত্যা, সম্ভ্রমহরণ, সড়ক দুর্ঘটনাসহ নানা অপরাধ। বিভিন্ন দেশে সেলফি’র উপর নিষেধাজ্ঞা জারী করলেও বাংলাদেশে কোন লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না।
০২ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মুসলমানকে ‘মুসলমানিত্ব’ বুঝতে হবে। ‘আশহাদু আন্না মুহম্মাদার রসূলুল্লাহ’ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হাক্বীক্বীভাবে বলতে হবে ও আমলে আনতে হবে।
৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
এদেশে যারা পহেলা বৈশাখের নামে বাঙ্গালীয়ানার হুজ্জোতে মেতে উঠে তারাই আবার ইংরেজী থার্টি ফার্স্ট নাইটের অশ্লীলতায় মজে থাকে। পহেলা বৈশাখের বাঙ্গালীয়ানা এবং থার্টি ফার্স্ট নাইটের খ্রীষ্টিয়ানা কোনটাই ৯৮ ভাগ মুসলমানের এদেশে চলতে পারে না। পশ্চিমা বিজাতীয় খ্রিষ্টানদের অপসংস্কৃতি থার্টি ফার্স্ট নাইট এদেশে নিষিদ্ধ করতে হবে। এই বিজাতীয় সংস্কৃতি সম্পূর্ণ হারাম ও কুফরী তথা দেশের যুবসমাজের চরিত্র বিধ্বংসী।
৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার আলোকে- সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের কতিপয় ফযীলত মুবারক বর্ণনা
৩০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র এখনও বন্ধ করলে যা লাভ হবে চালু রাখলে তার চেয়ে অনেক বেশী ক্ষতি হবে ৫৩টি পরিবেশবাদী সংগঠনের দাবী অবিলম্বে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ করে সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র করা হোক কিন্তু তাদের উপেক্ষা করে পরিবেশ উপদেষ্টা প্রমাণ করছে
২৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সুন্দরবন ধ্বংসে আন্তর্জাতিক চক্রান্ত চলছে ক্রমেই ছোট হচ্ছে সুন্দরবন, হুমকির মুখে জীববৈচিত্র্য আমাদের পরম প্রয়োজনীয় সুন্দরবন, এই সুন্দরবন বাঁচলে বাংলাদেশ ভালো থাকবে ইনশাআল্লাহ বাংলাদেশের ফুসফুস সুন্দরবনকে বাঁচাতে হবে ইনশাআল্লাহ
২৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
শুধু যুবকরাই নয় এখন এনার্জি ড্রিংকসে বুদ হচ্ছে শিশুরাও কর ফাঁকি দিতে অনেক এনার্জি ড্রিংকস হয়ে যাচ্ছে কোমল পানীয় জনস্বাস্থ্য রক্ষা করতে অবিলম্বে এনার্জি ড্রিংকস বন্ধ করতে হবে
২৭ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
বাড়ছে পরকীয়া, বাড়ছে তালাক সমাজে বাড়ছে কলহ-বিবাদ, শিথিল হয়ে পড়ছে পারিবারিক বন্ধন দ্বীনী মূল্যবোধের অবক্ষয় এবং সম্মানিত দ্বীন ইসলাম বৈরিতাই এর মুখ্য কারণ।
২৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
ইহুদী-নাছারাদের ষড়যন্ত্রে পড়েই দুনিয়াদার মালানারা বেহেশত-দোযখের ওয়াজ বাদ দিয়েছে। পর্নোগ্রাফি, মাদক থেকে যুব সমাজকে বাঁচাতে চাইলে বেহেশত-দোযখের ওয়াজও বেশি বেশি করতে হবে।
২৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
পেয়াজ, সরিষা, ধান এমনকি ভরা মৌসুমে আলুর নিম্নমানের বীজে মহা ক্ষতির মুুখে চাষিরা। বহুদিন ধরে বিভিন্ন কোম্পানীর বীজে প্রবঞ্চিত হবার পর এখন খোদ সরকারের প্রণোদনার বীজেও প্রতারিত কৃষক। কৃষিপ্রধান দেশে কৃষক ও কৃষিপণ্য নিয়ে এমন ছিনিমিনি খেলা আর কতদিন চলবে?
২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
৯৮ ভাগ মুসলমানের দেশে মুসলমানের সংজ্ঞা কতজন মুসলমান জানে? প্রকৃত মুসলমান না হয়ে শুধু বাহ্যিক মুসলমান দাবি কী অন্যায় নয়? মুসলমান মাত্রই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশ করতে হবে।
২১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ডিজিটালাইজেশনের নামে শিশু-কিশোরদের ইন্টারনেট ব্যবহারে উৎসাহিত করা হচ্ছে। দেশের ইন্টারনেট জগতে নিয়ন্ত্রণ না থাকায় শিশু-কিশোররা আক্রান্ত হচ্ছে অশ্লীলতায়। শিখছে অনৈতিকতা, বেহায়াপনা, হিংস্রতা। সরকারের উচিত- দ্রুত দেশের ইন্টারনেট জগতে কন্টেন্ট ফিল্টারিংয়ের ব্যবস্থা করা। বিশেষ করে শিশু কিশোরদের ইন্টারনেট আগ্রাসন থেকে বাঁচাতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অনুশাসন প্রচার প্রসার করা।
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)