সাইয়্যিদু শাবাবি আহলিল জান্নাহ, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছানী আলাইহিস সালাম উনার বেমেছাল খুছুছিয়ত মুবারক
, ১৫ রমাদ্বান শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২৭ আশির, ১৩৯১ শামসী সন , ২৬ মার্চ, ২০২৪ খ্রি:, ১২ চৈত্র, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) পবিত্র দ্বীন শিক্ষা
পবিত্রতম বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের পরপরই সম্মানিত নানাজান নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি এসে উনার সম্মানিত পিতাজান সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনাকে জিজ্ঞেস করেন, পবিত্র আওলাদ আলাইহিস সালাম উনার নাম মুবারক কি রেখেছেন? : জ্বি ..... উনার নাম মুবারক ‘হারব’ রাখবো বলে ভেবেছি। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি তখন বলেন, না...উনার নাম মুবারক ‘ইমাম হাসান’ আলাইহিস সালাম। যাঁর অর্থ: ‘উত্তম থেকে উত্তমতম’। সুবহানাল্লাহ! এর আগে সমগ্র আরবে আর কেউই নিজ সন্তানের জন্যে এ নাম রাখেনি। এ নাম মুবারক উনার সাথে তাদের পরিচয়ও ছিলো না। সুবহানাল্লাহ!
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছানী আলাইহিস সালাম উনার ‘চুল মুবারক’ কাটিয়ে সমপরিমাণ রূপা ছদকা করে দিতে নির্দেশ মুবারক দেন। আর সপ্তম দিবসে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছানী আলাইহিস সালাম উনার আকীকা মুবারক উনার উদ্দেশ্যে মোটাতাজা দুটি ভেড়া জবাই করেন।
পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের পরে হযরত আব্বাস আলাইহিস সালাম উনার সম্মানিত আহলিয়া হযরত উম্মুল ফযল রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা তিনিই সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছানী আলাইহিস সালাম উনাকে পবিত্রতম দুধ মুবারক পান করান।
সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছানী আলাইহিস সালাম উনার ফাযায়িল-ফযীলত প্রসঙ্গে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন-
عَنِ حضرة البَرَاءِ رَضِىَ اللهُ تَعَالَـى عَنْهُ قَالَ رَاَيَتُ النَّبِـىَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَ حضرة الْـحَسَنُ بْنُ عَلِىٍّ كرم الله وجهه عليهما السلام عَلٰى عَاتِقِهٖ يَقُوْلُ اَللّٰهُمَّ اِنِّـىْ اُحِبُّه فَاَحِبَّه
অর্থ: “হযরত বারা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, আমি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে দেখেছি যে, তিনি হযরত ইমাম হাসান ইবনে কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনাকে নিজের কাঁধ মুবারক উনার উপর রেখে বলছেন, হে মহান আল্লাহ পাক! আমি উনাকে মুহব্বত করি, আপনিও উনাকে মুহব্বত করুন। ” সুবহানাল্লাহ! (মুত্তাফাকুন আলাইহি শরীফ)
ইমামুছ ছানী মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সীমাহীন ফাযায়িল-ফযীলত মুবারক সম্পর্কে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো বর্ণিত হয়েছে-
عن حضرة ابن عباس رضى الله تعالى عنه قال كان رسول الله صلى الله عليه وسلم حامل حضرة الحسن بن حضرة علي عليهما السلام على عاتقه فقال رجل نعم المركب ركبت يا غلام فقال النبي صلى الله عليه وسلم ونعم الراكب هو.
অর্থ: হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, একদিন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হযরত ইমামুছ ছানী ইবনে হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিমাস সালাম উনাকে নিজের কাঁধ মুবারক উনার উপর বসিয়ে রেখেছিলেন। তখন এক ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বললেন, হে আওলাদ তথা হযরত ইমামুছ ছানী আলাইহিস সালাম! কত উত্তম বাহন মুবারক উনার মধ্যেই না আপনি আরোহণ করেছেন? তখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, তিনিও তো অতি উত্তম আরোহী! সুবহানাল্লাহ! (তিরমিযী শরীফ)
গঠনপ্রকৃতি মুবারক উনার দিক থেকে তিনি ছিলেন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার হুবহু সাদৃশ্যপূর্ণ। এ প্রসঙ্গে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন-
عن حضرة أنس رضى الله تعالى عنه قال لم يكن أحد أشبه بالنبي صلى الله عليه وسلم من حضرة الحسن عليه السلام بن حضرة علي عليه السلام
অর্থ: হযরত আনাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছানী আলাইহিস সালাম ইবনে হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনার থেকে অধিক সাদৃশ্যপূর্ণ ছূরত মুবারক অন্য কেউই ছিলেন না। সুবহানাল্লাহ! (বুখারী শরীফ)
ইমামুছ ছানী মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাধ্যমেই নূরানী সিলসিলা অব্যাহত আছে। এ প্রসঙ্গে স্পষ্টভাবে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত আছে-
عن حضرة عمر بن الخطاب عليه السلام قال سمعت رسول الله صلى الله عليه وسلم يقول كل سبب ونسب منقطع يوم القيامة الا سببى ونسبى..... كل ولد اب فان عصبتهم لابيهم ماخلا ولد حضرة فاطمة عليها السلام فانى انا ابوهم و عصبتهم-
অর্থ: সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, আমি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে বলতে শুনেছি ক্বিয়ামতে আমার বংশ পরম্পরা ব্যতীত অন্য সব বংশ বন্ধ হয়ে যাবে প্রত্যেক সন্তানের সম্বন্ধ তাদের পিতার সাথে হয়। কিন্তু উম্মু আবীহা হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম উনার পবিত্রতম দু’নূরী আওলাদ আলাইহিমাস সালাম উনাদের পবিত্রতম পূর্ববংশীয় পিতা আমিই এবং উনাদের পূর্বপুরুষও আমি। (তবারানী শরীফ)
সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্রতম ইমামতিতে আমরা পবিত্র ছলাত আদায় করতেছিলাম তখন সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছানী আলাইহিস সালাম তিনি দুনিয়াবী দৃষ্টিকোণ থেকে অল্প বয়স মুবারকে ছিলেন, এমতাবস্থায় তিনি পবিত্র মসজিদে নববী শরীফ উনার মধ্যে তাশরীফ মুবারক গ্রহণ করতেন এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যতবার সিজদা মুবারক-এ যেতেন, ততবার তিনি সম্মানিত নূরুন নবুওওয়াহ মুবারক (কাঁধ মুবারক) এবং সম্মানিত নুরুল আত্বহার মুবারক (পিঠ মুবারক) উনার মধ্যে উঠতেন। এমতাবস্থায় সিজদা মুবারক থেকে উঠার সময় নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনাকে প্রথম নামাতেন, অতঃপর ধীরে ধীরে স্বীয় মাথা মুবারক উঠাতেন। হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা বলেন, ইয়া রসূলাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনাকে সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছানী আলাইহিস সালাম উনার সাথে এমন মুহব্বত দেখি যা অন্য কারো সঙ্গে এরকম মুহব্বত দেখি না! সুবহানাল্লাহ!
ইমামুছ ছানী মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার তিনি ছিলেন সম্মানিত পিতা আলাইহিস সালাম উনার সেই লক্বব মুবারক ‘আসাদুল্লাহিল গালিব’ রঙে রঙ্গীন। তিনি দুনিয়াবী অল্প বয়স মুবারক-এ অনেক জিহাদে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। জিহাদের ক্ষেত্রে উনার সামনে কোনো শত্রু দাঁড়িয়ে স্থির থাকার কোনো সাহসই রাখতো না। হিজরী ৩০ সনে হযরত সাঈদ ইবনুল আছ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার নেতৃত্বে তাবারিস্তানে যে সেনাবাহিনী প্রেরিত হয়, হযরত ইমামুছ ছানী আলাইহিস সালাম তিনিও তাতে অংশ গ্রহণ করেন এবং নেতৃত্ব দেন। সুবহানাল্লাহ! তিনি জঙ্গে জামালে কূফা থেকে নয় হাজার ছয়শত পঞ্চাশ জন সৈন্য নিয়ে যীকার নামক স্থানে পৌঁছেন এবং হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনার সাথে যোগ দেন। ৩৭ হিজরীতে সংঘটিত ছিফ্ফীনের জিহাদেও তিনি অংশ গ্রহণ করেন। সুবহানাল্লাহ!
যখন হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম তিনি পবিত্র শাহাদাতী শান মুবারক প্রকাশ করলেন, হিজরী ৪০ সনের পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাসে সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছানী আলাইহিস সালাম তিনি খিলাফত মুবারক গ্রহণ করলেন। ৪০ হাজার লোক উনার পবিত্র হাত মুবারকে বাইয়াত হন। তিনি খিলাফত ৬ মাস পর্যন্ত পরিচালনা করেন। মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, আমার পরে খিলাফত মুবারক ৩০ বছর। তন্মধ্যে ২৯ বছর ৬ মাস পূর্ববর্তী খলীফাগণ উনাদের সময়ে অতিবাহিত হয়। বাকি ৬ মাস সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছানী আলাইহিস সালাম তিনি পূর্ণ করেন।
বর্ণিত আছে, আহলু বাইত শরীফ উনাদের শত্রু তথা কাফিরেরা সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছানী আলাইহিস সালাম উনাকে শহীদ করার জন্য একে একে ৬ বার মারাত্মক বিষ পান করায়। প্রতিবারই তিনি মারীদ্বী শান মুবারক অবস্থায় নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্রতম রওযা শরীফ গিয়ে দুয়া করেন এবং সাথে সাথেই তিনি সুস্থ হয়ে যান। কিন্তু শেষবার যে বিষ পান করানো হয় তা ছিল অত্যন্ত মারাত্মক বিষ তথা হিরকচূর্ণ। উক্ত মারাত্মক বিষক্রিয়ার কারণে ৪৯ হিজরী সনের পবিত্র ২৮শে ছফর প্রায় ৪৬ বছর বয়স মুবারক-এ তিনি পবিত্র শাহাদাতী শান মুবারক প্রকাশ করেন বা পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করেন। উনার রওযা শরীফ পবিত্র জান্নাতুল বাক্বী শরীফ উনার মধ্যে অবস্থিত। (উসুদুল গাবা)
-মুহম্মদ আলমগীর হুসাইন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
ছবি তোলা হারাম, যা জাহান্নামী হওয়ার কারণ
০৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ
০৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
বর্তমান এই পরিস্থিতিতে সমগ্র দেশবাসীর জন্য যা আবশ্যিকভাবে করণীয়
০৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার ঈমানদীপ্ত ঐতিহ্য (৪৪)
০৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সারাবিশ্বে একই দিনে ঈদ পালন ও রোযা শুরু করার কথা বলার উদ্দেশ্য পবিত্র ঈদ ও পবিত্র রোযাকে নষ্ট করা, যা মূলত মুনাফিকদের একটি ষড়যন্ত্র ও চক্রান্ত (৬১)
০৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মূর্তি, প্রতিমা, ভাস্কর্য, ম্যানিকিন ও ছবি নাজায়িয ও হারাম
০৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
যে সকল ওলামায়ে সূ’রা মন্দির ও মূর্তি পাহারা দিয়েছে, পূজা করতে সাহায্য-সহযোগিতা করেছে এবং সমর্থন করেছে, তারা প্রত্যেকেই মূর্তিপূজারী ও মুশরিক (৫)
০৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের সম্পর্কে বাতিল ফিরক্বা কর্তৃক উত্থাপিত সমালোচনা সমূহের দলীলসম্মত জাওয়াব (২৭)
০৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
পর্দা পালন করা পুরুষ মহিলা সবার জন্য ফরজ
০৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ
০৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
আউলিয়ায়ে কিরাম উনাদের ছোহবত মুবারক ইখতিয়ার করতে হবে
০৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
তাওয়াক্কুল তথা মহান আল্লাহ পাক উনার প্রতি ভরসা করার ফযীলত
০২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার)