সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল খমিস মিন আহলে বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কতিপয় মহাসম্মানিত মু’জিযা শরীফ
, ০১ রজবুল হারাম শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ১৬ সামিন, ১৩৯১ শামসী সন , ১৪ জানুয়ারি, ২০২৪ খ্রি:, ৩০ পৌষ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) পবিত্র দ্বীন শিক্ষা
(১) বর্ণিত আছে যে, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল খমিস মিন আহলে বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে শহীদ করার জন্য একদিন তৎকালীন যালিম শাসক উনাকে স্বীয় দরবারে তাশরীফ নেয়ার জন্য আরজী পেশ করে। তিনি উনার সময় মতো যালিম শাসকের দরবারে তাশরীফ মুবারক রাখেন। উনার উপস্থিতি দেখে যালিম শাসক স্বীয় আসন ছেড়ে দাঁড়িয়ে উনাকে সম্মান প্রদর্শন করে এবং বলে, হে আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমি আপনাকে এখানে আসার জন্য কষ্ট দিয়েছি। দয়া করে আমাকে ক্ষমা করে দিন। হযরত ইমামুল খমিস মিন আহলে বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি তাকে ক্ষমা করে দেন। তিনি যালিম শাসকের দরবার থেকে চলে যাওয়ার পর সভাসদগণ বিস্ময়ের সাথে তাকে জিজ্ঞাসা করে, আপনি উনাকে শহীদ করার জন্য ডেকে এনে অতঃপর এত সম্মান দেখিয়ে বিদায় দিলেন কেন? সে বললো, তিনি যখন আমার দরবারে প্রবেশ করছিলেন, আমি দেখতে পেলাম উনার ডান ও বাম দিকে দু’টি বাঘ রয়েছে, বাঘ দু’টি আমাকে বলছে, যদি তুমি উনার সাথে কোন খারাপ ব্যবহার কর, আমরা তোমাকে খেয়ে ফেলব। সেজন্য আমি বাধ্য হয়ে উনার সাথে সদাচরণ করে উনাকে বিদায় দিয়েছি। সুবহানাল্লাহ! (কাশফুল মাহযুব, উর্দু)
(২) বর্ণিত আছে যে, হযরত হাবাবাহ রহমতুল্লাহি আলাইহি নামে এক ব্যক্তি উনার খিদমতে উপস্থিত হন। তিনি উনাকে জিজ্ঞাসা করেন, আমার নিকট এত দেরী করে কেন আসলে? হযরত হাবাবাহ রহমতুল্লাহি আলাইহি বললেন, কুষ্ঠ রোগের কারণে আমার মাথা সাদা হয়ে গিয়েছে। এই কারণে আমার মন প্রায়ই বিষন্ন থাকে। সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল খমিস মিন আহলে বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সেই ব্যক্তির সাদা স্থানে হাত মুবারক রাখলেন। এতে সাদা রং পরিবর্তিত হয়ে উহার আসল রং এসে যায় এবং সমস্ত চুলও কাল হয়ে যায়। সুবহানাল্লাহ!
(৩) হযরত আবু বসীর রহমতুল্লাহি আলাইহি নামে এক ব্যক্তি দৃষ্টি-শক্তি থেকে বঞ্চিত ছিলেন। তিনি বলেন, একদিন আমি সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল খমিস মিন আহলে বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে বললাম, আপনি কি নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার দ্বীনের রক্ষক? তিনি বললেন, হ্যাঁ। আমি বললাম, তিনি তো সকল পয়গম্বরের ওয়ারিছ। তিনি বললেন, হ্যাঁ। তিনি উনাদের ইলিমেরও ওয়ারিছ। আমি বললাম, আপনি ওয়ারিশী সূত্রে সেই ইলিম হাছিল করেছেন কি? তিনি বললেন, হ্যাঁ। আমি বললাম, আপনি মৃতকে জীবিত করার শক্তি রাখেন কি? জন্মান্ধকে চক্ষুষ্মান করতে পারেন কি? কুষ্ঠরুগীকে সুস্থ সবল করতে পারেন কি? মানুষ তাদের গৃহে কি খায় এবং সঞ্চিত রাখে তাও বলতে পারেন কি? সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল খমিস মিন আহলে বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বললেন, আমি মহান আল্লাহ পাক উনার হুকুমে এসব করতে এবং বলতে পারি। তারপর বললেন, আমার সামনে এসে বসে যাও। আমি বসে গেলাম। তিনি আপন পবিত্র হাত আমার মুখ মন্ডলে বুলালেন। আমার দৃষ্টি উজ্জ্বল হয়ে গেল। আমি পাহাড়-পর্বত প্রান্তর এবং আকাশ পৃথিবীর বিস্তৃতি স্বচক্ষে দেখলাম। অতঃপর তিনি পুণরায় আপন হাত আমার মুখ মন্ডলে বুলালেন। এতে আমি পূর্বাবস্থায় ফিরে এলাম অর্থাৎ আবার অন্ধ হয়ে গেলাম। তিনি আমাকে জিজ্ঞাসা করলেন, দু’টি অবস্থার মধ্যে তুমি কোনটি পছন্দ কর? একটি হচ্ছে, তোমার দৃষ্টিশক্তি ফিরে আসুক এবং তোমার ভাল-মন্দের হিসাব নিকাশ মহান আল্লাহ পাক উনার সমীপে সমর্পিত হোক। দ্বিতীয় এই যে, তোমার চক্ষুদ্বয় অন্ধ থাকুক, আর তুমি বিনা হিসাবে জান্নাতুল ফিরদাউসে প্রবেশ কর। আমি বললাম, আমি তো অন্ধ থাকা এবং বিনা হিসাবে জান্নাতে যাওয়াই পছন্দ করি। সুবহানাল্লাহ!
(৪) হযরত কায়েস ইবনে মাতার রহমতুল্লাহি আলাইহি বলেন, আমি সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল খমিস মিন আহলে বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নিকট উপস্থিত হওয়ার অনুমতি চাইলাম। লোকেরা বলল, তাড়াতাড়ি করবেন না। কেননা, উনার নিকট আপনাদেরই ভাই বন্ধ রয়েছেন। ইতিমধ্যে ১২ জন লোক আঁট-সাট পোশাক ও হাত পায়ে দস্তানা ও মোজা পরিহিত অবস্থায় বের হয়ে আসলেন। উনারা আসসালামু আলাইকুম বলে চলে গেলেন। এরপর আমি সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল খমিস মিন আহলে বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নিকট গেলাম এবং জিজ্ঞাসা করলাম, উনারা কারা ছিলেন? তিনি বললেন, এরা তোমাদের ভাই জ্বীন। আমি জিজ্ঞাসা করলাম, আপনি কি তাদেরকে দেখেন, তিনি বললেন, হ্যাঁ। তোমরা যেমন হালাল হারাম সম্পর্কে আমাকে জিজ্ঞাসা কর, তেমনি তারাও এসে জিজ্ঞাসা করে। সুবহানাল্লাহ! (শাওয়াহেদুন নুবুওওয়াত)
(৫) একজন রাবী (বর্ণনাকারী) বর্ণনা করেন, আমরা সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল খমিস মিন আহলে বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সঙ্গে পবিত্র মক্কা শরীফ ও পবিত্র মদীনা শরীফ উনার মধ্যবর্তী উপত্যকায় সফররত ছিলাম। তখন তিনি একটি খচ্চরের পিঠে সওয়ার ছিলেন। আর আমি একটি গাধার উপর সওয়ার ছিলাম। হঠাৎ আমি দেখলাম, এক ব্যক্তি পাহাড় থেকে নেমে উনার নিকট আসলেন। সেই ব্যক্তি উনার খচ্চরের জিনের নিচে হাত রেখে দীর্ঘক্ষণ পর্যন্ত সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল খমিস মিন আহলে বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে কথাবার্তা বললেন। তিনি শুনতে থাকলেন। লোকটির সাথে একটি বন্য বাঘ ছিল। সেটিও এগিয়ে এসে সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল খমিস মিন আহলে বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে কথা বলল। অবশেষে তিনি বাঘকে বললেন, এখন চলে যাও। তুমি যেভাবে চেয়েছিলে, আমি সেভাবে করে দিয়েছি। বাঘটি চলে গেল। অতঃপর সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল খমিস মিন আহলে বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আমাকে বললেন, তুমি জান, বাঘ কি বলেছিল? আমি বললাম, আল্লাহ পাক তিনি ও উনার রসূল এবং উনার আওলাদ উনারা বেশী জানেন। তিনি বললেন, সে বলেছিল যে, তার জোড়া এ সময় প্রসব বেদনায় ভুগছে। আপনি দোয়া করুন, যাতে আল্লাহ পাক তাকে খালাস করেন এবং আমার বংশের কেউ যেন আপনার কোন মুরীদের উপর হামলা করার কুমতি না হয়। সেই মতে আমি দোয়া করেছি। সুবহানাল্লাহ!
(৬) অন্য এক রাবী (বর্ণনাকারী) বর্ণনা করেন, আমরা প্রায় ৫০ ব্যক্তি সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল খমিস মিন আহলে বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার খেদমতে উপস্থিত ছিলাম। হঠাৎ একজন খেজুর বিক্রেতাও হাযির হলো। সে সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল খমিস মিন আহলে বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে বলল, কূফার এক ব্যক্তির ধারণা, আপনার নিকট একজন ফেরেশতা আছেন, যিনি কাফিরকে মু’মিন থেকে এবং বন্ধুকে শত্রু থেকে পৃথক করে আপনাকে অবগত করিয়ে দেন। সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল খমিস মিন আহলে বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি প্রশ্ন করলেন, তুমি কি কাজ কর? লোকটি বলল, আমি কখনও কখনও সবজি বিক্রয় করি। তিনি বললেন, এ কথা তো ঠিক নয়। তুমি তো খেজুর বিক্রয় কর। লোকটি বলল, আপনি এটা কিরূপে জানলেন, আমাকে মহান আল্লাহ পাক উনার ফেরেশতা অবহিত করেন যে, অমুক আমার বন্ধু, না দুশমন? আর দেখ, তুমি অমুক রোগ ছাড়া অন্য কোন রোগে মৃত্যু বরণ করবে না। রাবী বলেন, যখন আমি কূফায় ফিরে গেলাম, এবং সেই ব্যক্তি সম্পর্কে খোঁজ নিলাম, তখন লোকেরা বলল, সে সেই রোগেই মারা গিয়েছ, যা সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল খমিস মিন আহলে বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেছিলেন। সুবহানাল্লাহ! (শাওয়াহেদুন নবুয়ত)
(৭) উনার সম্মানিত আওলাদ হযরত ইমামুস সাদিস মিন আহলে বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, একবার আমার বাবার একটি খচ্চর যার উপর তিনি সওয়ার হয়ে চলতেন হারিয়ে যায়। তিনি বললেন, মহান আল্লাহ পাক যদি ইহা আমাকে ফিরিয়ে দেন, তবে আমি উনার এত অধিক প্রশংসা করব যে, উনি খুশী হয়ে যাবেন। কিছুক্ষণের মধ্যেই খচ্চরটি উহার জ্বীন ও লাগামসহ ফিরে আসল। তিনি ইহার উপর আরোহণ করলেন। অতঃপর তিনি ঠিক হয়ে বসে নিজের কাপড় গুটিয়ে নিলেন এবং অতঃপর নিজের ছের মুবারক আসমানের দিকে উঠিয়ে বললেন, আলহামদুলিল্লাহ! এর থেকে অতিরিক্ত তিনি আর কিছু বললেন না। এ বিষয়ে উনাকে জিজ্ঞাসা করা হলে, তিনি বললেন, আমি কি কিছু ছেড়ে দিয়েছি, অথবা বাকী রেখেছি? আমি তো বলেছি, আলহামদুলিল্লাহ (সমস্ত প্রশংসা মহান আল্লাহ পাক-উনার জন্য)। এর থেকে বেশী আর কি বলা যায়? সুবহানাল্লাহ!
বলা হয়ে থাকে, তিনি প্রতি দিন ও রাতে ১৫০ রাকায়াত নফল নামায পড়তেন। সুবহানাল্লাহ!
-০-
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
বাইতুল্লাহ বা পবিত্র মসজিদ ও বাইতুর রসূল বা পবিত্র মাদরাসা সম্পর্কে ইলিম (৩)
১৬ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
ইসলামী শরীয়ত মুতাবিক- ছবি তোলা হারাম
১৬ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ
১৬ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদুল আওলিয়া, মাহবূবে সুবহানী, কুতুবে রব্বানী, গাউছুল আ’যম, মুজাদ্দিদুয যামান, সুলত্বানুল আরিফীন, মুহিউদ্দীন, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা হযরত বড়পীর ছাহিব রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার সাওয়ানেহ উমরী মুবারক (৩)
১৬ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
ইবনাতু আবীহা, উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আর রবি‘য়াহ্ আলাইহাস সালাম তিনি সমস্ত কায়িনাতবাসীর মহাসম্মানিত মুয়াল্লিমাহ্
১৫ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
ইবনাতু আবীহা, উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আর রবি‘য়াহ আলাইহাস সালাম উনাকে জাদু করার কারণে উনার দাসীকে ক্বতল বা মৃত্যুদ-
১৫ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার থেকে তা’লীম গ্রহণ
১৫ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
ইবনাতু আবীহা উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আর রবি‘য়াহ আলাইহাস সালাম উনার সম্মানিত ছিফত মুবারক
১৫ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত খাজা মুঈনুদ্দীন হাসান চীশতী আজমিরী সাঞ্জারী রহমতুল্লাহি আলাইহি (৪৫)
১৫ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুস সাদিস মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কতিপয় মহাসম্মানিত মু’জিযাহ শরীফ
১৫ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
১৩ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার দৃষ্টিতে লেবাস বা পোশাকের হুকুম-আহকাম (৭)
১৩ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার)