সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আস সাবি’য়াহ আলাইহাস সালাম উনার সাওয়ানেহ মুবারক
, ০৮ যিলক্বদ শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ১৮ ছানী আশার, ১৩৯১ শামসী সন , ১৭ মে, ২০২৪ খ্রি:, ০৩ জৈষ্ঠ্য, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) পবিত্র দ্বীন শিক্ষা
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে নিসবতে আযীমাহ শরীফ:
ইতোমধ্যে খ্বালিক, মালিক, রব, মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ হতে পবিত্র কুরআন পাক উনার পবিত্র আয়াত শরীফ নাযিল হয় নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সঙ্গে সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আস সাবি’য়াহ আলাইহাস সালাম উনার নিসবাতুল আযীমাহ শরীফের বিষয়ে। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি চিন্তা করছিলেন, কারণ হযরত যায়িদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু ছিলেন উনার পালক পুত্র। পালক পুত্রের আহলিয়ার সাথে কিভাবে উনার নিসবাতুল আযীমাহ শরীফ অনুষ্ঠিত হতে পারে? তখন খ্বালিক, মালিক, রব, মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ হতে এই মর্মে পবিত্র আয়াত শরীফ নাযিল হয়- মহান আল্লাহ পাক উনার ইচ্ছা- আরবে যে কু-প্রথা প্রচলিত আছে, পালক পুত্রকে আপন পুত্রের সমান জ্ঞান করা হয়, ইহা রহিত করা। মহান আল্লাহ পাক তিনি নাযিল করলেন-
مَا كَانَ مُحَمَّدٌ أبَا أحَدٍ مِنْ رِجَالِكُمْ
অর্থ: নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তোমাদের পুরুষদের মধ্য থেকে কারো পিতা নন।
মহান আল্লাহ পাক আরো ইরশাদ মুবারক করলেন-
أدْعُوْهُمْ لِأبَآئِهِمْ هُوَ أقْسَطُ عِنْدَ اللهِ - (الأحزاب-৩৭)
অর্থ: তাদেরকে তাদের পিতৃ পরিচয়ে ডাকো, ইহা মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট অধিকতর ন্যায়সঙ্গত।
তখন হতে পালক পুত্র হিসাবে হযরত যায়িদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকে যায়িদ বিন মুহম্মদ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ডাকার পরিবর্তে, এই নিয়ম রহিত করে উনার আসল পিতার নামে অর্থাৎ যায়িদ বিন হারেছা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বলে ডাকা হতে লাগল। অতঃপর খ্বালিক, মালিক, রব, মহান আল্লাহ পাক উনার নির্দেশক্রমে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সঙ্গে সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আস সাবি’য়াহ আলাইহাস সালাম উনার নিসবতে আযীমাহ শরীফ অনুষ্ঠিত হলো। পবিত্র কুরআন শরীফে একখানা পবিত্র আয়াত শরীফ নাযিল করে মহান আল্লাহ পাক তিনি বিষয়টি পরিষ্কার করে দিলেন যে, এই নিসবাতুল আযীমাহ শরীফ উনার ব্যবস্থা মহান আল্লাহ পাক তিনি নিজেই করেছেন। এ বিষয়ে পবিত্র আয়াত শরীফ নাযিল হলো-
فَلَمَّا قَضَى زَيْدٌ مِنْهَا وَطَرًا زَوَّجْنَاكَهَا لِكَىْ لَا يَكُوْنُ عَلَى الْمُؤْمِنِيْنَ حَرَجٌ فِى أزْوَاجِ أدْعِيَائِهِمْ إذَا قَضَوْا مِنْهُنَّ وَطَرًا وَ كَانَ أمْرُ اللهِ مَفْعُوْلًا.
অর্থ: হযরত যায়িদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু যখন উনার নিকট থেকে নিজ প্রয়োজন পূর্ণ করে নিলেন, তখন আমি আপনার সাথে উনার নিসবাতুল আযীমাহ শরীফ অনুষ্ঠিত করে দিলাম। যেন নিজেদের মুখে-ডাকা পুত্রদের আহলিয়াদের ব্যাপারে মু’মিন লোকদের কোন অসুবিধা না থাকে- যখন তারা তাদের নিকট থেকে নিজেদের প্রয়োজন পূর্ণ করে নেয়। মহান আল্লাহ পাক উনার আদেশ তো বাস্তবায়ন হতেই হবে। সুবহানাল্লাহ! (পবিত্র সূরা আহযাব শরীফ, পবিত্র আয়াত শরীফ নং ৩৭)
এই একখানা আয়াত শরীফ দ্বারা খ্বালিক, মালিক, রব, মহান আল্লাহ পাক তিনি নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে স্পষ্ট ভাবে জানিয়ে দেন যে, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আস সাবি’য়াহ আলাইহাস সালাম উনার সাথে আপনার নিসবাতুল আযীমাহ শরীফ উনার কাজটি আমিই সমাধা করে দিলাম। এ ব্যাপারে সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আস সাবি’য়াহ আলাইহাস সালাম উনার ইচ্ছা বা অনিচ্ছার কোন প্রয়োজন ছিল না। পবিত্র আয়াত শরীফে উল্লেখিত, “আমি আপনার সাথে উনার নিসবাতুল আযীমাহ শরীফ করিয়ে দিলাম” এই ক্বওল শরীফ ও ব্যবহৃত শব্দ মুবারকগুলো দ্বারা একথা স্পষ্ট হয়ে গেছে যে, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এই নিসবাতুল আযীমাহ শরীফ উনার নিজের মুবারক ইরাদা উনার ভিত্তিতে হয়নি, বরং মহান আল্লাহ পাক উনার মুবারক ইরাদা ও মুবারক নির্দেশ মতই সম্পাদিত হয়েছে। এই নিসবাতুল আযীমাহ শরীফ উনার কাজটি সম্পন্ন হয় ৫ম হিজরী সনের পবিত্র যিলক্বদ শরীফ মাসের ৮ তারিখ, লাইলাতু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ অর্থাৎ লাইলাতুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ (সোমবার)। সুবহানাল্লাহ! এই সময় সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আস সাবি’য়াহ আলাইহাস সালাম উনার বয়স মুবারক হয়েছিল ৩৭ বছর ৬ মাস ১৯ দিন। সুবহানাল্লাহ! (সিয়ারু আলামিন নুবালা, দৈনিক আল-ইহসান শরীফ)
ওলীমা মুবারক অনুষ্ঠান:
পবিত্র নিসবাতুল আযীমাহ শরীফ অনুষ্ঠিত হওয়ার পর নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি এ উপলক্ষে পবিত্র ওলীমা মুবারক উনার অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা করেন। খাদিমু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হযরত আনাস বিন মালিক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে রেওয়ায়েত আছে যে, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আস সাবি’য়াহ আলাইহাস সালাম উনার ওলীমা মুবারকের মত আর কারো ওলীমা মুবারকে এত পর্যাপ্ত পরিমাণে আহারের ব্যবস্থা করেননি। এতে তিনি বকরি জবাই করে রুটি ও গোশতের ব্যবস্থা করেন।
হযরত আবদুল আযীয ইবনে সুহায়র রহমতুল্লাহি আলাইহি হযরত আনাস বিন মালিক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু থেকে রেওয়ায়েত করেন, এত উত্তম ও এত বেশী পরিমাণে খাবার-দাবারের ব্যবস্থা তিনি অন্য কারো ওলীমা শরীফে করেননি যেরূপ তিনি সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আস সাবি’য়াহ আলাইহাস সালাম উনার ওলীমা শরীফে করেছেন। সুবহানাল্লাহ! (আসাহহুস সিয়ার)
এই অনুষ্ঠানে খাদ্য পরিবেশন সম্পর্কে অপর একটি বর্ণনা রয়েছে। এই অনুষ্ঠানে খাদিমু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হযরত আনাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার সম্মানিত মাতা হযরত উম্মে সুলাইম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা, যিনি সম্পর্কে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত খালা হতেন, তিনি হাদিয়া হিসাবে কিছু খাবার পাঠিয়েছিলেন। হযরত আবু হাতিম রহমতুল্লাহি আলাইহি থেকে বর্ণিত- হযরত উম্মে সুলাইম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা তিনি ‘হাইস’ (খেজুর ও অন্যান্য উপকরণ দ্বারা তৈরী) এক প্রকার উপাদেয় খাবার তৈরী করে কাঠের পাত্রে ঢালেন। তারপর উনার ছেলে হযরত আনাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকে ডেকে বলেন- ইহা নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নিকট নিয়ে গিয়ে বলবে, আমাদের পক্ষ থেকে (এই ওলীমা শরীফ উপলক্ষে) সামান্য হাদিয়া। হযরত আনাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বলেন, মানুষ সে সময় দারুণ অন্নকষ্টে ছিল। আমি পাত্রটি নিয়ে গিয়ে বললাম, এটা উম্মে সুলাইম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা আপনার নিকট পাঠিয়েছেন। তিনি আপনাকে সালাম পেশ করেছেন এবং বলেছেন- এ হচ্ছে আমাদের তরফ থেকে সামান্য হাদিয়া। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পাত্রটির দিকে তাকিয়ে বললেন- এটা ঘরের এক কোণে রাখুন এবং অমুক অমুককে ডেকে আনুন। তিনি অনেক লোকের নাম বললেন। তাছাড়া আরো বললেন- পথে যে মুসলমানের সাথে দেখা হবে, সাথে নিয়ে আসবেন। হযরত আনাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বলেন- যাঁদের নাম তিনি বলেছিলেন, উনাদেরকে তো দাওয়াত দিলাম। আর পথে আমার সাথে যে মুসলমানের দেখা হলো উনাদের সকলকেও দাওয়াত দিলাম। আমি ফিরে এসে দেখি নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার গোটা বাড়ী, আহলে সুফফার স্থান ও হুজরা শরীফ- সবই লোকে লোকারণ্য। বর্ণনাকারী হযরত আনাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকে জিজ্ঞেস করলেন, সেখানে লোকসংখ্যা কত হবে? তিনি বললেন, প্রায় তিন শত। হযরত আনাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বলেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আমাকে খাবার পাত্রটি আনতে বললেন। আমি উহা উনার কাছে নিয়ে আসলাম। তিনি পাত্রটির উপর উনার নূরুল মাগফিরাত মুবারক অর্থাৎ হাত মুবারক রেখে দোয়া করলেন। তারপর বললেন- আপনারা দশজন দশজন করে বসবেন, বিসমিল্লাহ শরীফ বলবেন এবং প্রত্যেকে নিজের পাশ থেকে খাবার গ্রহণ করবেন। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নির্দেশ মুবারক মত সবাই তৃপ্তি সহকারে খেলেন। তারপর নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আমাকে বললেন- পাত্রটি উঠিয়ে নিন। হযরত আনাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বলেন, আমি এগিয়ে এসে পাত্রটি উঠালাম। এর মধ্যে তাকিয়ে দেখলাম। কিন্তু আমি বলতে পারব না, যখন ইহা রেখেছিলাম তখন এতে খাবার বেশী ছিল, না যখন উঠালাম তখন খাবার বেশী ছিল। অর্থাৎ তিন শত লোকে আহার করার পরও উক্ত খাদ্য একটুও কমেনি এবং সেজন্য কম-বেশী তিনি অনুমান করতে পারেননি। সুবহানাল্লাহ! (হায়াতুছ ছাহাবা)
পবিত্র নিসবাতুল আযীমাহ শরীফ উনার বিশেষ বিশেষ বৈশিষ্ট্য:
১) পালিত ও ধর্মপুত্রকে যে ঔরসজাত পুত্রের সমান জ্ঞান করা হতো, সেই ভ্রান্তি দূর করে দেয়া হয়।
২) সম-সাময়িক আরবে কেনা গোলাম ও স্বাধীন ব্যক্তির মধ্যে মর্যাদার যে পর্বত পরিমাণ ব্যবধান ছিল তা দূর করে ইসলামী সাম্যের বাস্তব দৃষ্টান্ত এই নিসবাতুল আযীমাহ শরীফে প্রতিষ্ঠিত হয়। হযরত যায়িদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকে ক্রয় করে লালন পালন করা হয়েছিল অতঃপর উনাকে আরবের সর্বশ্রেষ্ঠ ও সর্বাধিক অভিজাত খান্দান বনু হাশিমের সম-মর্যাদায় প্রতিষ্ঠিত করা হয়।
৩) এই নিসবাতুল আযীমাহ শরীফ উনাকে কেন্দ্র করে হিজাবের (পর্দার) হুকুম নাযিল হয় অথবা বলা চলে এই নিসবাতুল আযীমাহ শরীফই ছিল হিজাব বা পর্দার হুকুম নাযিলের পটভূমি।
৪) এই নিসবাতুল আযীমাহ শরীফ উনার জন্য ওহী মুবারক নাযিল হয়।
-আল্লামা সাঈদ আহমদ গজনভী।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
ওহাবীদের চক্রান্ত উন্মোচন
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ছবি তোলা হারাম ও নাজায়িয
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
হালালকে হারাম করা নিষেধ
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ফিঙ্গারপ্রিন্ট বা আঙ্গুলের ছাপ শরীয়তসম্মত, নিখুঁত, ব্যবহারে সহজ এবং রহমত, বরকত, সাকীনা লাভের কারণ (৬)
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
“আন নি’মাতুল কুবরা আলাল আলাম” কিতাবের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে বিরোধিতাকারীদের আপত্তির জবাব
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পর্দা রক্ষা করা ফরজ, বেপর্দা হওয়া ব্যভিচারের সমতুল্য
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
ব্রিটিশ গুপ্তচরের স্বীকারোক্তি এবং ওহাবী মতবাদের নেপথ্যে ব্রিটিশ ভূমিকা (৪)
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সারাবিশ্বে একই দিনে ঈদ পালন ও রোযা শুরু করার কথা বলার উদ্দেশ্য পবিত্র ঈদ ও পবিত্র রোযাকে নষ্ট করা, যা মূলত মুনাফিকদের একটি ষড়যন্ত্র ও চক্রান্ত (৬৩)
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে হালাল ও হারাম উভয়ের গুরুত্ব সম্পর্কে (১২)
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
ছবি তোলা হারাম ও নাজায়িজ
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)