সর্বোচ্চ হক্ব-দরবার রাজারবাগ শরীফের বিরুদ্ধে চরম অপবাদ এবং অপপ্রচার তথা তথ্যসন্ত্রাস চালানোর পেছনে নৈপথ্য কুশীলব কারা?
, ১৮ শাওওয়াল শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ০৯ ছানী ‘আশির, ১৩৯০ শামসী সন , ০৯ মে, ২০২৩ খ্রি:, ২৬ বৈশাখ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) মন্তব্য কলাম
নিজেদের বক্তব্যের সাথে সংঘাতপূর্ণ প্রচারণা চালিয়ে, চরম মিথ্যা ও একপাক্ষিক এবং অসত্য সংবাদ পরিবেশনে
ঘ.ঞ.ঠ, জ.ঞ.ঠ এর কূট উদ্দেশ্যপ্রণোদিত অপসাংবাদিকতা এবং সীমাহীন ঔদ্ধত্যের শেষ কোথায়?
রাজারবাগ শরীফের বিরুদ্ধে স্বাধীনতা বিরোধী, রাজাকার গংদের পৃষ্ঠপোষকতায়
অব্যাহত মিডিয়া ক্যুর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রযন্ত্র নিশ্চুপ কেন?
রাষ্ট্রযন্ত্র কুচক্রীদের সংগঠিত ষড়যন্ত্রের দায় এড়াতে পারে না। (৫)
(ক)
মহান খ¦লিক, মালিক মহামহিম আল্লাহ পাক উনার সম্পর্কেও অপবাদ অপপ্রচার হয়েছে এবং এখনো হচ্ছে। নাউযুবিল্লাহ! পবিত্র কুরআন শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
“আর যে ব্যক্তি মহান আল্লাহ পাক উনার প্রতি অপবাদ আরোপ করে অথবা উনার নির্দেশনাবলীকে মিথ্যা বলে, তার চাইতে বড় যালিম কে? নিশ্চয়ই যালিমরা সফলকাম হবে না। (পবিত্র সূরা আনআম শরীফ-২১)”
“আর তাদের চাইতে বড় যালিম কে হতে পারে, যারা মহান আল্লাহ পাক উনার প্রতি মিথ্যারোপ করে। এসব লোককে তাদের পালনকর্তার সাক্ষাতে সম্মুখীন করা হবে আর সাক্ষীগণ বলতে থাকবে, এরাই ঐসব লোক, যারা তাদের পালনকর্তার প্রতি মিথ্যারোপ করেছিল। শুনে রাখ, যালিমদের উপর মহান আল্লাহ পাক উনার লা’নত রয়েছে। (পবিত্র সূরা হুদ শরীফ-৮০)”
“যে মহান আল্লাহ পাক উনার সম্পর্কে মিথ্যা কথা রচনা করে অথবা তার কাছে সত্য আসার পর তাকে অস্বীকার করে। স্মরণ রাখা উচিত যে, জাহান্নামই সেসব কাফিরের আশ্রয়স্থল হবে। (পবিত্র সূরা আনকাবূত শরীফ-৬৮)”
আখেরী নবী ও রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিসহ প্রত্যেক নবী রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের প্রতিও অপবাদ অপপ্রচার হয়েছে এবং এখনো হচ্ছে। নাউযুবিল্লাহ! পবিত্র কুরআন শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
“এরা যদি আপনাকে মিথ্যা প্রতিপন্ন করতে চেষ্টা করে, তবে আপনার পূর্বেও এমন বহু নবী রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে মিথ্যা প্রতিপন্ন করতে চেষ্টা করেছে যারা নিদর্শনসমূহ নিয়ে এসেছিলেন এবং এনে ছিলেন সহীফা ও প্রদীপ্ত গ্রন্থ। (পবিত্র সূরা আল ইমরান শরীফ/১৮৪)”
“নিশ্চয়ই আপনার পূর্ববর্তী নবী রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের সাথেও উপহাস করার অপচেষ্টা করা হয়েছে। অতঃপর যারা উনাদের সাথে উপহাস করার অপচেষ্টা করেছিলো তাদেরকে ঐ শাস্তি বেষ্টন করে নিলো, যা নিয়ে তারা উপহাস করতো। (পবিত্র সূরা আনআম শরীফ/১০)”
“আপনার পূর্বেও অনেক নবী রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের সাথে ঠাট্টা বিদ্রুপ করা হয়েছে। অতঃপর আমি আল্লাহ পাক কাফিরদেরকে কিছু সময় অবকাশ দিয়েছি। এরপর তাদেরকে পাকড়াও করেছি। অতএব, কেমন কঠিন ছিলো আমার শাস্তি। (পবিত্র সূরা রাদ শরীফ/৩২)”
সুতরাং; সর্বোচ্চ হক্ব দরবার শরীফ রাজারবাগ দরবার শরীফের বিরুদ্ধে অপবাদ অপপ্রচারও মহান আল্লাহ পাক ও উনার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদেরও সুন্নত মুবারক।
(খ)
পূর্ব প্রকাশের পর...
জ.ঞ.ঠ এর প্রতিবেদনে প্রচারিত সাকেরুলের সাথে ২ জন বোরকাওয়ালা মহিলার ছবি দেখানো হয়।
জ.ঞ.ঠ প্রতিবেদক তাদের পরিচয় দেয়নি কেন? তাদের সম্পর্কে জানায়নি কেন? তাদের কোন সাক্ষাৎকার নেয়নি কেন? তাদের কথা, বক্তব্য, আকুতি প্রচার করেনি কেন? কাঞ্চনের কার্মকান্ড সম্পর্কে তাদের বক্তব্য প্রচার করেনি কেন?
জানা গেছে এরা আসামী একরামুল হাসান কাঞ্চনের আপন মা ও বোন। এদের বিরুদ্ধে হারাম মামলাবাজ কাঞ্চন নিজেই মামলা দিয়েছে। মায়ের সম্পত্তি জাল হেবা করে অর্থাৎ অন্য এক মহিলাকে কোর্টে ভূয়া মা সাজিয়ে আসল মায়ের সম্পত্তি আতœসাত করতে চেয়েছিলো কাঞ্চন। তার বোনকেও পিতার সম্পত্তি থেকে করতে চেয়েছিল বঞ্চিত।
এ নিয়ে কাঞ্চনের মা বৃদ্ধ বয়সে নিজের সম্পত্তি রক্ষা করতে অনেক ভোগান্তি ও কষ্ট স্বীকার করতে বাধ্য হয় এমনকি এখনো কোর্টের দ্বারস্থ হচ্ছে। গত ২০২১ সালে ১৭ই সেপ্টেম্বর জাতীয় প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনও করে। কিন্তু সেসব আসল সত্য প্রতিবেদনে দেখানো হয়নি। অনেক মিডিয়ায় তা আসলেও জ.ঞ.ঠ প্রতিবেদক তা সম্পুর্ণ চুপিয়ে রেখেছে। কাঞ্চনের বৃদ্ধা মায়ের লিখিত বক্তব্য নিন্মে তুলে ধরা হলো।
২০২১ সালের ১৭ই সেপ্টেম্বর জাতীয় প্রেসক্লাবের ৩য় তলায় আকরাম খাঁ মিলনাতয়নে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে আলোচিত ৪৯ মামলার আসামী কাঞ্চনের বৃদ্ধা মায়ের আকুতি :
(সংবাদ সম্মেলনের লিখিত বক্তব্য)
প্রথম পর্বের পর....
প্রিয় সাংবাদিক ভাইয়েরা!
আমি কাঞ্চনের কথা মেনে না নেয়ায়, সে অন্য এক মহিলাকে মা বানিয়ে আমার জমির জাল দলিল তৈরী করে (জাল হেবা দলীল নং ১৩৯২৬, তারিখ: ২২/১১/২০০৯)। আসলে আমার স্বামীর সম্পত্তির সব দলিলপত্র সব সময় আমার মেঝ ছেলে কাঞ্চনের কাছেই জমা থাকতো। তাকে আমরা পরিবারের সবাই খুব বিশ্বাস করতাম। কিন্তু অন্য নারীকে মা বানিয়ে জাল দলিল তৈরীর পর সবাই নড়েচড়ে বসে এবং খুঁজতে থাকে পারিবারিক সম্পত্তি নিয়ে সে আর কি নড়চড় করেছে। তখন কেঁচো খুড়তে সাপ বেড়িয়ে আসে। দেখা যায় প্রায় ১ যুগ আগেই সে আমাকে মৃত দেখিয়ে এবং তার একমাত্র বোন ফাতেমা আক্তারকে বাদ দিয়ে ওয়ারিশনামা তৈরী করেছে। কাঞ্চনের বানানো জাল দলিল বাতিল করতে এবং আমার কন্যার ওয়ারিশসত্ত্ব ফিরিয়ে আনতে আমি আদালতের দারস্থ হই। এতে কাঞ্চন ক্ষিপ্ত হয়ে আমাদের বিরুদ্ধে মামলা করা শুরু করে। আমি গর্ভধারিনী মা হওয়া সত্ত্বেও আমার বিরুদ্ধে ২টি, তার আপন বড় ভাই আক্তারী কামালের বিরুদ্ধে ৭টি, তার একমাত্র বোনের বিরুদ্ধে ৩টি এবং তার মামাতো ভাই শাকেরুল কবিরের বিরুদ্ধে ৪টি মামলা করে।
একইসাথে, মাদরাসা কর্তৃপক্ষ যেন তার জ্বালায় অতিষ্ট হয়ে আমার দানের জমি গ্রহণ না করে সেজন্য রাজারবাগ দরবার শরীফ ও মুহম্মদীয়া জামিয়া শরীফ মাদ্রাসার সংশ্লিষ্ট লোকজনের উপর মামলা-হামলা করতে থাকে। রাস্তাঘাটে যেখানে সে রাজারবাগ দরবার শরীফ বা মাদ্রাসায় আগত লোকজন পেতো, সেখানেই তাদের উপর হামলা ও মারধর চালাতো। অনেককে সে রক্তাক্ত করে হাসপাতালে পাঠায়। মাদ্রাসায় যাওয়া বোরকা পরিহিতা নারীদের সে উত্যাক্ত করতো। কয়েকদিনের মধ্যে আমার পুত্র কাঞ্চনের আচরণ এতটাই উচ্ছৃঙ্খল হয়ে উঠে যে, লজ্জায় আমার মুখ দেখানোর যায়গা থাকে না। তার কারণে আমার মান-সম্মান সব ধুলায় মিশে যায়। তারপরও আমি আমার সিদ্ধান্তে দৃঢ় থাকি যে, আমার পরকালের সম্পদ কিছুতেই ইহকালে ফেরত নেবো না।
প্রিয় সাংবাদিক ভাইয়েরা!
২০১৪ সালে আমি সাব-রেজিস্টারের সামনে স্বেচ্ছায়, স্বজ্ঞানে স্বাক্ষর করে মুহম্মদীয়া জামিয়া শরীফ মাদ্রাসায় সর্বমোট প্রায় ৭৬ শতাংশ জমি দান করি। একজন বৃদ্ধা ও বিধবা নারী হিসেবে আমার জন্য এতকিছুর আয়োজন করা মোটেও সহজ ছিলো না। কারণ আমার বড়পুত্র আক্তারী কামাল ও কন্যা মোসাম্মত ফাতেমা আক্তার পরিবার নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করে। এছাড়া ছোট সন্তান কামরুল আহসান বাদলও থাকে দূরে। এমতবস্থায় আমি আমার ছোট ভাইয়ের ছেলে শাকেরুল কবিরের সাহায্য চাই। নোয়াখালিতে জন্ম নেয়া শাকেরুল কবির কলেজ জীবন থেকে আমার শান্তিবাগের বাসায় থেকেই বড় হয়েছে। সে আমার সন্তানের মতই। কাঞ্চন আর শাকের এক সময় দুই ভায়ের মত চলতো, দুইজন দুইজনকে ছাড়া কিছু বুঝতো না। শাকের আমার বিপদের সময় এগিয়ে আসায় আমার অনেক উপকার হয়। শাকেরের কারণে জমি-জমাগুলো কাঞ্চনের দখলে যায় না, আমার নিয়ন্ত্রণেই থাকে। এতে কাঞ্চন শাকেরের উপর মারাত্মক ক্ষেপে যায় এবং মিডিয়ায় তার নামে আবোল তাবোল বলতে থাকে, যার কোনটাই সত্য না।
২০১৪ সালে মাদ্রাসায় জমি দান করা হয়ে গেলে কাঞ্চন তা বাতিল করতে উঠে পড়ে লাগে। এজন্য সে মিডিয়ায় আমার সম্পর্কে মিথ্যা ও বানোয়াট তথ্য প্রচার শুরু করে। প্রথম অবস্থায় সে বলে বেড়ায়, “আমাকে নাকি গুম করে আমার থেকে সম্পদ লিখে নেয়া হয়েছে। তাই আমার দান বিশুদ্ধ হয়নি। ”
তখন আমি বলি, “আমার থেকে কেউ জোর করে জমি লিখে নেয় নাই, বরং আমি স্বেচ্ছায় মাদ্রাসায় জমি দান করেছি।” আমার বক্তব্যের পর তার এ ষড়যন্ত্র ব্যর্থ হয়।
এরপর কাঞ্চন মিডিয়ায় ‘আমি পাগল হয়ে গেছি, কাজেই আমার দান শুদ্ধ নয়’ বলে প্রচার শুরু করে। এজন্য সে প্রচার করে, আমি নাকি আমাদের থাকার শান্তিবাগের বাড়ি পীর সাহেবকে লিখে দিয়েছি। কিংবা পীর সাহেবের বড় মেয়ের বিয়েতে ৪০ ভরি ওজনের স্বর্ণের মুকুট দিয়েছি। প্রচার করে, সম্পত্তি বিক্রি করে নাকি আমি পীর সাহেবকে ১৩ কোটি টাকা দিয়েছি। আরো দাবী করে, সে নাকি জাপান থেকে একটা গাড়ি পাঠিয়েছে, সেই গাড়ি নাকি আমি পীর সাহেবকে দিয়ে দিয়েছি।
কিন্তু প্রকৃত সত্য হলো, আমি মোটেও পাগল হয়নি, আমি সম্পুর্ণ সুস্থ মস্তিষ্কে আছি। তাছাড়া আমি পীর সাহেবের বড় মেয়ের বিয়েতে ৪০ ভরি ওজনের কোন স্বর্ণের মুকুট তো দূরের কথা, কোন মেয়ের বিয়েতেই কোন গিফট দেইনি। আর আমি নিজেই যেখানে ১০ ভরি স্বর্ণও ব্যবহার করিনা, সেখানে অন্যকে কিভাবে ৪০ ভরি স্বর্ণ উপহার দিতে যাবো? অন্যদিকে শান্তিবাগের থাকার বাড়ি দেয়ার প্রশ্নই আসে না, কারণ শান্তিবাগের বাড়ি তো আমার স্বামীর নামে। আমি কিভাবেই সেই সম্পত্তি দিবো ? এছাড়া ‘আমি সম্পত্তি বিক্রি করে ১৩ কোটি টাকা দিয়েছি’ এটাও সম্পূর্ণ বানোয়াট বক্তব্য। কারণ আমি আমার কিছু জমি বিক্রি করেছিলাম এটা ঠিক, কিন্তু বিক্রি করা জমির মূল্য ১ কোটি টাকাও হবে না, ১৩ কোটি টাকা দিবো কিভাবে ? আর জাপান থেকে সে কখন কোন গাড়ি পাঠায়নি, এটাও সম্পূর্ণ মিথ্যা কথা। (আংশিক) ইনশাল্লাহ চলবে...
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
রাজারবাগ শরীফ
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
৯৮ ভাগ মুসলমানের দেশে মুসলমানের সংজ্ঞা কতজন মুসলমান জানে? প্রকৃত মুসলমান না হয়ে শুধু বাহ্যিক মুসলমান দাবি কী অন্যায় নয়? মুসলমান মাত্রই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশ করতে হবে।
২১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ডিজিটালাইজেশনের নামে শিশু-কিশোরদের ইন্টারনেট ব্যবহারে উৎসাহিত করা হচ্ছে। দেশের ইন্টারনেট জগতে নিয়ন্ত্রণ না থাকায় শিশু-কিশোররা আক্রান্ত হচ্ছে অশ্লীলতায়। শিখছে অনৈতিকতা, বেহায়াপনা, হিংস্রতা। সরকারের উচিত- দ্রুত দেশের ইন্টারনেট জগতে কন্টেন্ট ফিল্টারিংয়ের ব্যবস্থা করা। বিশেষ করে শিশু কিশোরদের ইন্টারনেট আগ্রাসন থেকে বাঁচাতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অনুশাসন প্রচার প্রসার করা।
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত স্ট্যাটাস প্রবণতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি? তাহলে কী রাষ্ট্রযন্ত্রের উচিত নয়- ছবি না তুলে, বেপর্দা না হয়ে দ্বীনদার মুসলমানরা যাতে সাংবিধানিক সুযোগ পায় সে অধিকার সংরক্ষিত করা। প্রয়োজনে সংবিধান সংশোধন করা।
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত ষ্ট্যাটাস প্রবনতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা ভারতের সেবাদাস- পতিত সরকার ভারতের কুপরামর্শে- দেশের চিকিৎসাকে স্বয়ংসম্পূর্ণ, স্বচ্ছ ও সমৃদ্ধ হতে দেয়নি অবিলম্বে চিকিৎসা খাতকে সমৃদ্ধ এবং দুর্নীতি মুক্ত করতে হবে ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (তৃতীয় পর্ব)
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
‘ইসলামভীতি মোকাবেলায় জাতিসংঘে প্রস্তাব পাস’ হলেও কার্যকরী কিছুই হচ্ছে না ইসরাইলকে সহযোগিতা করতে আমেরিকায় ইসলামোফোবিয়ার বিস্তার আরো বাড়ানো হচ্ছে
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা দরকার ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
খাদ্যদ্রব্যে অতিরিক্ত ভেজাল মিশ্রণে হুমকির মুখে ৪৫ কোটি মানুষ। ভেজাল খাবারে দেশব্যাপী চলছে নীরব গণহত্যা। ভেজাল দমনে সম্মানিত ইসলামী মূল্যবোধের প্রতিফলন ঘটাতে হবে।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রসঙ্গ: শিশুদের জন্য ইন্টারনেট নিরাপদ করতে প্যারেন্টাল কন্ট্রোল গাইড লাইন তৈরি করছে সরকার নিয়ন্ত্রনহীন ইন্টারনেট জগতে প্রবেশ করে অশ্লীলতা, হিংস্রতা ও অপসংস্কৃতিতে লিপ্ত হচ্ছে শিশু কিশোররা সরকারের উচিত হবে এই গাইডলাইনে দীর্ঘসূত্রিতা না রেখে তা ত্বরিৎ বাস্তবায়ন করা।
১০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
বিশ্বব্যাপী হালাল পণ্যের বাজার ৪০ ট্রিলিয়ন ডলার। সুবিশাল এই বাজারে প্রবেশে অনেকটাই ব্যর্থ বাংলাদেশ। মান নিয়ন্ত্রণ এবং উন্নত পণ্য ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশও এই সুবিশাল বাজার ধরতে পারে সরকারের উচিত- হালাল পণ্য উৎপাদন রফতানিতে প্রয়োজনীয় পৃষ্ঠপোষকতা প্রদান করা এবং মুসলিম বিশ্বের বাজার ধরতে কুটনৈতিক তৎপরতা চালানো।
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার)