সরকারি সাহায্য দেয়া হলেও উপদ্রব কমছে না হিজড়াদের।
বিদেশী মদদপুষ্ট এনজিও’দের পৃষ্ঠপোষকতায় হিজড়ারা ভয়াবহ চাঁদাবাজি, মাদক ব্যবসা, শিশু অপহরণ, ছিনতাই, পতিতা বাণিজ্যসহ দেশে এইডস জীবাণু ছড়াতে লিপ্ত। এদের দমনে সত্ত্বর সক্রিয় ব্যবস্থা নেয়া জরুরী।
, ১০ শা’বান শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ০৩ ‘আশির, ১৩৯০ শামসী সন , ০৩ মার্চ, ২০২৩ খ্রি:, ১৭ ফাল্গুন, ১৪২৯ ফসলী সন, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) মন্তব্য কলাম
কিন্তু তারা সেই সুযোগ গ্রহণ না করে বাসা-বাড়ি এবং দোকান-পাটে গিয়ে চাঁদাবাজি করছে। তাদের দাবিকৃত অর্থ না দেয়া হলে, তুলকালাম কা- ঘটিয়ে ফেলে। টাকা দিতে না চাইলেই শুরু হয় নানা রকম নির্যাতন। অনেক সময় মান-সম্মানের ভয়ে টাকা দিয়ে দেয় লোকজন। আর যারা দেয় না তাদের হেনস্থা করে ছাড়া হয়। কিন্তু এবার তাদের এ অপরাধের মাত্রা ছাড়িয়ে গেছে।
দৈনিক আল ইহসান শরীফের প্রকাশিত এক প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ঢাকার যাত্রাবাড়ীর একটি এলাকায় টাকা না দেয়ায় হিজড়ারা ১৫ দিনের শিশুকে পানিতে ডুবিয়ে হত্যা করেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। দুপুরের দিকে যাত্রাবাড়ীর ওই বাসায় আসে হিজড়ারা। তারা নবজাতকের মায়ের কাছে টাকা দাবি করে। কিন্তু তখন বাসায় প্রতিবন্ধী মা ছাড়া কেউ ছিলো না। দাবিকৃত টাকা না দেয়ায় শিশুটির বাক প্রতিবন্ধী মাকে ঘরে বেঁধে রাখে। আর ১৫ দিনের শিশুকে টয়লেটের বালতিতে উপুড় করে ফেলে তালা মেরে চলে যায় হিজড়ারা। প্রায় ১০ মিনিট পর তালা ভেঙ্গে শিশুটিকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেয়া হলে ডাক্তার শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করে।
বিভিন্ন আন্তঃনগর ট্রেন এবং ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে হিজড়াদের ব্যাপক চাঁদাবাজির অভিযোগ উঠেছে। হিজড়ারা চাঁদাবাজি করলেও নীরব দর্শকের ভূমিকায় থাকে পুলিশ। হিজড়ারা বাস-ট্রেন যাত্রীদের কাছে প্রথমে সাহায্যের হাত বাড়ায়। কেউ টাকা দিতে অপারগতা জানালে তাদের দিকে বিভিন্ন ধরনের অঙ্গভঙ্গি করতে থাকে। মেয়ে হিজড়ারা ছেলেদের বিভিন্ন স্পর্শকাতর স্থানে হাত দেয়ার চেষ্টা করলে সম্মান বাঁচাতে অনেকেই চাহিদা অনুযায়ী একশত থেকে হাজার টাকা পর্যন্ত পরিশোধ করে। ছেলে হিজড়ারা একইভাবে মেয়েদের দিকে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে আগে থেকেই তারা বিভিন্ন অঙ্কের টাকা হিজড়াদের হাতে তুলে দেয়। এভাবে তারা ট্রেনের প্রতিটা বগিতেই অবাধে টাকা তুলতে থাকে। হিজরাদের চাঁদাবাজির একটি অংশ জিআরপি থানা পুলিশকে দেয়ারও অভিযোগ রয়েছে। এ কারণে তারা হিজরাদের অত্যাচার দেখেও না দেখার ভান করে।
হিজড়ারা শুধু চাঁদাবাজিই নয়, মাদক ব্যবসা, শিশু অপহরণ, সম্ভ্রমহরণ, ছিনতাই, অস্ত্র ব্যবসা, পতিতা বাণিজ্য খুন-খারাবিসহ রাতের আঁধারে বিভিন্ন পার্কে অপরাধমূলক কর্মকা- চালিয়ে যাচ্ছে। এমনকি হিজড়া সর্দাররা নিরীহ লোকজনদেরও জোড়পূর্বক লিঙ্গ পরিবর্তন করে হিজড়া পেশায় বাধ্য করছে। হিজড়া বানানোর ভয়ঙ্কর সিন্ডিকেটের খপ্পরে পড়ে ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে অনেকের জীবন। রাজধানী এবং এর আশপাশে বিভিন্ন ক্লিনিকে পুরুষের গোপনাঙ্গ কেটে বানানো হচ্ছে হিজড়া। এর মাধ্যমে হিজড়া সিন্ডিকেট হাতিয়ে নিচ্ছে লাখ লাখ টাকা। হিজড়া বানাতে দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে দালালের মাধ্যমে পুরুষদের ক্লিনিকে আনা হয়। অনেক সময় তাদের চাকরি দেয়ার কথা বলা হয়। ধামরাই, উত্তরা, খুলনার ফুলতলায় এই ধরনের ক্লিনিক রয়েছে। আবার অনেকক্ষেত্রে ভারতে নিয়ে পুরুষাঙ্গ কেটে হিজড়ায় রূপান্তরিত করা হয়।
অন্যদিকে, সম্প্রতি প্রকাশিত এক তথ্যে জানা গিয়েছে যে, হিজড়ার ছদ্মবেশে রাজধানীর বিভিন্ন স্থান দাপিয়ে বেড়াচ্ছে অপরাধীরা। ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকে তারা চাঁদাবাজি, ছিনতাই, মাদক ব্যবসা, পতিতাবৃত্তিসহ ভয়ংকর সব অপরাধ সংঘটিত করছে। আর এদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দিয়ে শূন্য থেকে কোটিপতি বনে গেছে কিছু হিজড়া গুরু। রাজধানীতে ছোট-বড় মিলিয়ে এখন অন্তত ৪০ জন হিজড়া গুরু রয়েছে। তাদের মধ্যে স্বপ্না, কচি, পিংকি, সজিব ও নাজমার বিরুদ্ধে হিজড়া আন্ডারওয়ার্ল্ড নিয়ন্ত্রণের অভিযোগ রয়েছে। পুরুষ জীবন ছেড়ে অপারেশনের মাধ্যমে হিজড়া হয়ে অপরাধ জগৎ নিয়ন্ত্রণ করছে তারা। উত্তরা, গুলশান, ভাটারা, তেজগাঁও, রমনা, শেরেবাংলা নগরসহ বিভিন্ন থানা এলাকায় বাসাবাড়ি, দোকান, ব্যবসা কেন্দ্র এমনকি অফিসেও হানা দিচ্ছে ওই গুরুদের শিষ্যরা। তারা আগেভাগেই ধার্য করে দিচ্ছে চাঁদার টাকা। নির্ধারিত সময়ে টাকা না দিলে তুলকালাম কা- ঘটাচ্ছে। শুধু তাই নয়, টাকা না পেয়ে অকথ্য ভাষায় গালাগাল, নগ্ননৃত্য প্রদর্শন, ভাংচুর, মারধর করাসহ নানা অশ্লীল কা-ে মেতে ওঠে তারা।
উল্লেখ্য, হিজড়াদের এসব অনৈতিক কাজে পৃষ্ঠপোষকতা করছে বেশ কিছু এনজিও। দেশের বিভিন্ন জেলার হিজড়া এবং সমকামীদের সামাজিক স্বীকৃতি ও অধিকার আদায়ের বুলি আওড়িয়ে অবৈধ কামাচারের পরিবেশ তৈরি করে একে বাণিজ্যিকভাবে প্রতিষ্ঠিত করতে একধরনের ভয়ঙ্কর মিশন নিয়ে নেমেছে বেশ কয়েকটি এনজিও। এসব এনজিওদের চাপে সরকার সম্প্রতি হিজড়াদের তৃতীয় লিঙ্গ হিসেবে ঘোষণা দিয়েছে।
এসব এনজিওগুলো হিজড়া এবং সমকামীদের একান্তবাস চাহিদাকে উৎসাহিত করে তাদের মাঝে অবৈধ একান্তবাসকর্ম সহায়ক উপকরণ সামগ্রী বিনামূল্যে সরবরাহ করে থাকে। এতে বিকৃত রুচির হিজরারা আরোও বেশি অপরাধ প্রবণ হচ্ছে।
‘বন্ধু ওয়েলফেয়ার সোসাইটি’ খওএঐঞ ঐঙটঝঊ, ওঈউউজ-ই, ঝটঈঐ, খওঋঊ, ইঙণঝ, ঙউচটচ নামের এনজিওগুলো হিজড়া ও সমকামীদের মাধ্যমে বিকৃতরুচির একান্তবাসকর্ম সমাজে ছড়ানোর জন্য ভিতরে ভিতরে ব্যাপক কাজ করছে। পাশাপাশি হিজরাদের মাধ্যমে এসব এইডস ছড়ানোর কাজে লিপ্ত রয়েছে।
প্রসঙ্গত, হিজড়ারা এক ধরনের প্রতিবন্ধী হওয়ায় তাদের প্রতি আমাদের দুর্বলতা বা করুণা রয়েছে। কিন্তু সে করুণাকে পুঁজি করে তারা আমাদেরকে জিম্মি করে নানা অনৈতিক এমনকি অমানবিক তৎপরতা চালাচ্ছে। যা এখন ভয়াবহ ও প্রকট হয়েছে।
এ ভয়ঙ্কর দিকটির প্রতি সরকারের নিষ্ক্রিয়তা ও গাফলতি গোটা দেশের জন্য ভয়াবহ নৈরাজ্য ডেকে আনবে। এক্ষেত্রে এক মুহূর্ত বিলম্বও বরদাস্তযোগ্য নয়।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার আলোকে- সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের কতিপয় ফযীলত মুবারক বর্ণনা
৩০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র এখনও বন্ধ করলে যা লাভ হবে চালু রাখলে তার চেয়ে অনেক বেশী ক্ষতি হবে ৫৩টি পরিবেশবাদী সংগঠনের দাবী অবিলম্বে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ করে সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র করা হোক কিন্তু তাদের উপেক্ষা করে পরিবেশ উপদেষ্টা প্রমাণ করছে
২৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সুন্দরবন ধ্বংসে আন্তর্জাতিক চক্রান্ত চলছে ক্রমেই ছোট হচ্ছে সুন্দরবন, হুমকির মুখে জীববৈচিত্র্য আমাদের পরম প্রয়োজনীয় সুন্দরবন, এই সুন্দরবন বাঁচলে বাংলাদেশ ভালো থাকবে ইনশাআল্লাহ বাংলাদেশের ফুসফুস সুন্দরবনকে বাঁচাতে হবে ইনশাআল্লাহ
২৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
শুধু যুবকরাই নয় এখন এনার্জি ড্রিংকসে বুদ হচ্ছে শিশুরাও কর ফাঁকি দিতে অনেক এনার্জি ড্রিংকস হয়ে যাচ্ছে কোমল পানীয় জনস্বাস্থ্য রক্ষা করতে অবিলম্বে এনার্জি ড্রিংকস বন্ধ করতে হবে
২৭ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
বাড়ছে পরকীয়া, বাড়ছে তালাক সমাজে বাড়ছে কলহ-বিবাদ, শিথিল হয়ে পড়ছে পারিবারিক বন্ধন দ্বীনী মূল্যবোধের অবক্ষয় এবং সম্মানিত দ্বীন ইসলাম বৈরিতাই এর মুখ্য কারণ।
২৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
ইহুদী-নাছারাদের ষড়যন্ত্রে পড়েই দুনিয়াদার মালানারা বেহেশত-দোযখের ওয়াজ বাদ দিয়েছে। পর্নোগ্রাফি, মাদক থেকে যুব সমাজকে বাঁচাতে চাইলে বেহেশত-দোযখের ওয়াজও বেশি বেশি করতে হবে।
২৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
পেয়াজ, সরিষা, ধান এমনকি ভরা মৌসুমে আলুর নিম্নমানের বীজে মহা ক্ষতির মুুখে চাষিরা। বহুদিন ধরে বিভিন্ন কোম্পানীর বীজে প্রবঞ্চিত হবার পর এখন খোদ সরকারের প্রণোদনার বীজেও প্রতারিত কৃষক। কৃষিপ্রধান দেশে কৃষক ও কৃষিপণ্য নিয়ে এমন ছিনিমিনি খেলা আর কতদিন চলবে?
২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
৯৮ ভাগ মুসলমানের দেশে মুসলমানের সংজ্ঞা কতজন মুসলমান জানে? প্রকৃত মুসলমান না হয়ে শুধু বাহ্যিক মুসলমান দাবি কী অন্যায় নয়? মুসলমান মাত্রই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশ করতে হবে।
২১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ডিজিটালাইজেশনের নামে শিশু-কিশোরদের ইন্টারনেট ব্যবহারে উৎসাহিত করা হচ্ছে। দেশের ইন্টারনেট জগতে নিয়ন্ত্রণ না থাকায় শিশু-কিশোররা আক্রান্ত হচ্ছে অশ্লীলতায়। শিখছে অনৈতিকতা, বেহায়াপনা, হিংস্রতা। সরকারের উচিত- দ্রুত দেশের ইন্টারনেট জগতে কন্টেন্ট ফিল্টারিংয়ের ব্যবস্থা করা। বিশেষ করে শিশু কিশোরদের ইন্টারনেট আগ্রাসন থেকে বাঁচাতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অনুশাসন প্রচার প্রসার করা।
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত স্ট্যাটাস প্রবণতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি? তাহলে কী রাষ্ট্রযন্ত্রের উচিত নয়- ছবি না তুলে, বেপর্দা না হয়ে দ্বীনদার মুসলমানরা যাতে সাংবিধানিক সুযোগ পায় সে অধিকার সংরক্ষিত করা। প্রয়োজনে সংবিধান সংশোধন করা।
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত ষ্ট্যাটাস প্রবনতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা ভারতের সেবাদাস- পতিত সরকার ভারতের কুপরামর্শে- দেশের চিকিৎসাকে স্বয়ংসম্পূর্ণ, স্বচ্ছ ও সমৃদ্ধ হতে দেয়নি অবিলম্বে চিকিৎসা খাতকে সমৃদ্ধ এবং দুর্নীতি মুক্ত করতে হবে ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার)