মন্তব্য কলাম
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -২)
, ১১ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০:০০ এএম ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) মন্তব্য কলাম
শীতকালে যেসব আমল সহজেই করতে পারি-
১. শীতকালে রোযা রাখা
রোযা মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি ও নেকী লাভের অন্যতম মাধ্যম। শীতকালের রোযায় স্বল্প সময় ব্যয় হয়। সুতরাং শীতকাল রোযা পালনের মোক্ষম সুযোগ। এ জন্য শীতকালের রোযাকে বিনা পরিশ্রমে নেকী লাভের মাধ্যম হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছে।
প্রখ্যাত ছাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসঊদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন, ‘শীতকালের রোযা হচ্ছে বিনা পরিশ্রমে যুদ্ধলব্ধ মালের অনুরূপ। ’ (তিরমিযী শরীফ, হাদীছ শরীফ নং ৭৯৭)
পূর্বে উদ্ধৃত পবিত্র হাদীছ শরীফ থেকে বিষয়টি একেবারে স্পষ্ট। শীতকালে দিন থাকে খুবই ছোট এবং ঠা-া। ফলে দীর্ঘ সময় না খেয়ে যেমন থাকতে হয় না, তেমনি তৃষ্ণার্ত হওয়ারও ভয় নেই। সুতরাং কারো যদি কাযা রোযা বাকি থাকে, তবে এটাই হলো সেগুলো আদায় করে নেয়ার মোক্ষম সুযোগ। তাছাড়া বেশি বেশি নফল রোযা রাখারও এটি সুবর্ণ সময়।
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, মহান আল্লাহ পাক উনার ওয়াস্তে যে ব্যক্তি একদিন রোযা পালন করলো, মহান আল্লাহ পাক তিনি প্রতিদানস্বরূপ জাহান্নাম এবং ওই ব্যক্তির মাঝখানে ৭০ বছরের দূরত্ব সৃষ্টি করে দিবেন। সুবহানাল্লাহ! (বুখারী শরীফ: ২৮৪০, মুসলিম শরীফ: ১১৫৩)
অতএব শীতের এই মওসুমে বেশি বেশি রোযা রাখা উচিত। বিশেষতঃ আইয়্যামে বীয অর্থাৎ হিজরী প্রতি মাসে তিনটি রোযা রাখা। তাছাড়া নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যে সকল মাসে নির্র্দিষ্ট নিয়মে রোযা রাখতেন উনার অনুসরণে সেসব দিনে রোযা রাখা।
২. তাহাজ্জুদ নামায আদায় করা
শীতকালে রাত অনেক লম্বা হয়। কেউ চাইলে পূর্ণরূপে ঘুমিয়ে আবার শেষরাতে তাহাজ্জুদ নামায পড়তে সক্ষম হবে। একদিকে ঘুমের যেমন কোনো কমতি হবে না অন্যদিকে মহান একটি ইবাদত আদায়ের পবিত্র অভ্যাস গড়ে উঠবে। মহান আল্লাহ পাক তিনি মু’মিনদের সম্বন্ধে বলেন, তাদের পার্শ্ব শয্যা থেকে আলাদা থাকে। তারা তাদের মহান রব তাআলা উনাকে ডাকে ভয়ে ও আশায় এবং আমি তাদেরকে যে রিযিক দিয়েছি, তা থেকে ব্যয় করে। (পবিত্র সূরা সাজদাহ শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ১৬)
অন্যত্র মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন, তারা রাত্রির সামান্য অংশেই নিদ্রা যেত। (পবিত্র সূরা যারিয়াত শরীফ: ১৭)
৩. পূর্ণরূপে ওযূ এবং নামাযের অপেক্ষা
শীতকালে সবকিছু ঠা-া হয়ে থাকে। পানি বরফের মতো হয়ে যায়। কাজেই ওযূ করা কঠিন হয়ে পড়ে। বিশেষ করে ইশা ও ফজরের নামাযের জন্য ওযূ করা খুবই কষ্টকর হয়। শীতের তীব্রতায় কষ্টের কারণে মহান আল্লাহ পাক তিনি নেকীর মাত্রাও বাড়িয়ে দেন। শীতে পরিপূর্ণভাবে ওযূ করা অনেক নেকীর কাজ। উপরন্তু এর আকর্ষণীয় প্রতিদান রয়েছে।
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, আমি কি তোমাদের এমন কিছু শিখিয়ে দিবো না; যার কারণে মহান আল্লাহ পাক তিনি পাপ মোচন করবেন এবং জান্নাতে আপনাদের মর্যাদা বৃদ্ধি করবেন? ছাহাবীগণ বললেন, হ্যাঁ আয় মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! তিনি বললেন, মন না চাইলেও ভালোভাবে ওযূ করা, অধিক পদক্ষেপে মসজিদে যাওয়া এবং এক নামাযের পর আরেক নামাযের জন্য অপেক্ষা করা। (মুসলিম শরীফ: ২৫১)
৪. কাপড় দান করা
দুনিয়ার বহু অঞ্চলে নির্যাতিত মুসলমানগণ শরণার্থী শিবিরে কিংবা নিজদেশে আর্থিক অসচ্ছলতা হেতু মানবেতর জীবন যাপন করেন। ঠা-া থেকে আত্মরক্ষার জন্য তাদের নিকট পর্যাপ্ত কাপড়ের ব্যবস্থা নেই। শীতের আমেজে স্বচ্ছল ব্যক্তিরা উষ্ণ পোশাক পড়ে যখন শীতকে উপভোগ করে, তখন লাখো মানুষ একটু উষ্ণতার জন্য জুবুথুবু হয়ে খড়কুটো জ্বালিয়ে জীবনটাকে টেনে নিয়ে যায়। মানবিক এবং ইসলামিক উভয় দৃষ্টিকোণ থেকে ওইসব মানুষের পাশে দাঁড়ানো বিত্তবানদের ওপর জরুরি। শুধু বিত্তবান নয়, সাধারণ মানুষও সাধ্যমতো এগিয়ে আসতে পারেন।
একজন মুসলমানকে কাপড় দান করার কী ফযীলত- সে বিষয়ে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যে মু’মিন অপর বস্ত্রহীন মু’মিনকে কাপড় পরিয়ে দিল মহান আল্লাহ তায়ালা তিনি ওই ব্যক্তিকে জান্নাতের সবুজ কাপড় পরিয়ে দিবেন। (সুনানে তিরমিযী: ২৪৪৯, মুসনাদে আহমাদ: ১১১১৬)
কোনো বর্ণনায় এসেছে: মহান আল্লাহ পাক তিনি তাকে জান্নাতি পোশাক পরিয়ে দিবেন। সুবহানাল্লাহ! (আত তারগিব ওয়াত তারহিব, ২/৯২)
৫. শীতার্ত মানুষের পাশে দাঁড়ানো
শীত নিবারণের মতো পোশাক-পরিচ্ছদ সব মানুষের থাকে না। খাদ্য-পুষ্টি ও বাসস্থানের অভাবে অনেকেই শীতে মানবেতর জীবন-যাপন করে। সাধ্যমতো তাদের পাশে দাঁড়ানো ঈমানের দাবি।
শীত-গ্রীষ্ম সবই মহান আল্লাহ পাক উনার অপরূপ সৃষ্টির বিচিত্র রূপ। রাত-দিনের পরিবর্তন, ঋতুবৈচিত্র এবং সৃষ্টির অনুপম নৈপুণ্যতা সবই মহান আল্লাহ পাক উনার মহিমা। ঋতুর পরিবর্তনে শীত ও গ্রীষ্ম আসে। একসময় তীব্র শীত আবার একসময় তীব্র গরম অনুভূত হয়। শীত ও গ্রীষ্মের তীব্রতা আসে জাহান্নামের নিঃশ্বাস থেকে।
হযরত আবু হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু থেকে বর্ণিত, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘জাহান্নাম তার মহান রব তাআলা উনার কাছে অভিযোগ করে বলে, আয় মহান রব তাআলা! আমার এক অংশ অপর অংশকে খেয়ে ফেলেছে। তখন মহান আল্লাহ পাক তিনি তাকে দুটি নিঃশ্বাস ফেলার অনুমতি প্রদান করেন। একটি নিঃশ্বাস শীতকালে, আর একটি গ্রীষ্মকালে। কাজেই তোমরা গরমের তীব্রতা এবং শীতের তীব্রতা পেয়ে থাকো। ’ (বুখারী শরীফ, হাদীছ শরীফ: ৩০৮৭)
৬. শীতের তীব্রতায় জাহান্নাম থেকে মুক্তি প্রার্থনা
শীতের তীব্রতা জাহান্নামের শীতলতার কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। কাজেই তীব্র শীতে জাহান্নামের কথা স্মরণ করে মহান আল্লাহ পাক উনার কাছে জাহান্নাম থেকে মুক্তি প্রার্থনা করা উচিত। হযরত আবু হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু থেকে বর্ণিত, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘যদি কোনো বান্দা তীব্র শীতের সময় বলে, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ (মহান আল্লাহ পাক তিনি ছাড়া কোনো ইলাহ নেই), আজকের দিনটি কতই না শীতল। আয় মহান আল্লাহ পাক! আপনি আমাকে জামহারির জাহান্নাম থেকে মুক্তি দিন। তখন মহান আল্লাহ পাক তিনি জাহান্নামকে লক্ষ্য করে বলেন, আমার এক বান্দা তোমার জাহান্নাম থেকে আমার কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করেছে। আমি তোমাকে সাক্ষ্য রেখে বলছি, আমি তাকে মুক্তি দিলাম। ’
মহান আল্লাহ তাআলা তিনি মু’মিন মুসলমানকে শীতকালে বেশি বেশি ইবাদত-বন্দেগী করার তাওফিক দান করুন। শীতকালকে নেক আমলের বসন্তকালে পরিণত করে দিন।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -১)
১০ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
তিস্তা মহাপরিকল্পনা নিয়ে চীন ভারতের ভূ-রাজনীতি দেখতে চায় না দেশ প্রেমিক জনসাধারণ পদ্মা সেতু নিজস্ব অর্থায়নে করা গেলে তিস্তা মহাপরিকল্পনাও এদেশীয় অর্থায়নেই সম্ভব ইনশাআল্লাহ তিস্তা মহাপরিকল্পনা যথাযথ করতে পারলে এবং বাস্তবায়ন করলে দেশের উত্তারঞ্চল সোনালী সমৃদ্ধিতে আরো সমুজ্জল হবে ইনশাআল্লাহ
০৯ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
দিন দিন বাড়ছে পারিবারিক সহিংসতা, খুন আর আত্মহত্যা মূল্যবোধের অবক্ষয় এবং দ্বীন ইসলাম বৈরিতাই এর মুখ্য কারণ
০৮ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
কর্মক্ষম জনশক্তি তথা কর্মক্ষমতার স্বর্ণযুগে বাংলাদেশ বর্তমানে বাংলাদেশের জনসংখ্যার ৭৫ জনই কর্মক্ষম। এবং ইন্দোনেশিয়া নয়, বাংলাদেশই বিশ্বের সর্ববৃহৎ মুসলিম রাষ্ট্র। বাংলাদেশের মুসলমানের সংখ্যা ৪৫ কোটিরও উপরে। (সুবহানাল্লাহ)
০৭ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম মদের বিরুদ্ধে দিয়েছে অসংখ্য সতর্কবাণী ও নির্দেশনা। অথচ বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম দেশে দেয়া হবে মদের লাইসেন্স! মদ-জুয়ার প্রসার মহান আল্লাহ পাক উনার চরম অসন্তুষ্টির কারণ। যার পরিণতি হতে পারে খোদায়ী গযব। নাউযুবিল্লাহ!
০৬ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
প্রসঙ্গঃ ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন
০৪ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ডানে সেলফি বামে সেলফি, সেলফি সেলফি সেলফি উন্মাদনায় সমাজে ব্যাপকভাবে বেড়েছে হত্যা, আত্মহত্যা, সম্ভ্রমহরণ, সড়ক দুর্ঘটনাসহ নানা অপরাধ। বিভিন্ন দেশে সেলফি’র উপর নিষেধাজ্ঞা জারী করলেও বাংলাদেশে কোন লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না।
০২ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মুসলমানকে ‘মুসলমানিত্ব’ বুঝতে হবে। ‘আশহাদু আন্না মুহম্মাদার রসূলুল্লাহ’ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হাক্বীক্বীভাবে বলতে হবে ও আমলে আনতে হবে।
৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
এদেশে যারা পহেলা বৈশাখের নামে বাঙ্গালীয়ানার হুজ্জোতে মেতে উঠে তারাই আবার ইংরেজী থার্টি ফার্স্ট নাইটের অশ্লীলতায় মজে থাকে। পহেলা বৈশাখের বাঙ্গালীয়ানা এবং থার্টি ফার্স্ট নাইটের খ্রীষ্টিয়ানা কোনটাই ৯৮ ভাগ মুসলমানের এদেশে চলতে পারে না। পশ্চিমা বিজাতীয় খ্রিষ্টানদের অপসংস্কৃতি থার্টি ফার্স্ট নাইট এদেশে নিষিদ্ধ করতে হবে। এই বিজাতীয় সংস্কৃতি সম্পূর্ণ হারাম ও কুফরী তথা দেশের যুবসমাজের চরিত্র বিধ্বংসী।
৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার আলোকে- সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের কতিপয় ফযীলত মুবারক বর্ণনা
৩০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র এখনও বন্ধ করলে যা লাভ হবে চালু রাখলে তার চেয়ে অনেক বেশী ক্ষতি হবে ৫৩টি পরিবেশবাদী সংগঠনের দাবী অবিলম্বে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ করে সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র করা হোক কিন্তু তাদের উপেক্ষা করে পরিবেশ উপদেষ্টা প্রমাণ করছে
২৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সুন্দরবন ধ্বংসে আন্তর্জাতিক চক্রান্ত চলছে ক্রমেই ছোট হচ্ছে সুন্দরবন, হুমকির মুখে জীববৈচিত্র্য আমাদের পরম প্রয়োজনীয় সুন্দরবন, এই সুন্দরবন বাঁচলে বাংলাদেশ ভালো থাকবে ইনশাআল্লাহ বাংলাদেশের ফুসফুস সুন্দরবনকে বাঁচাতে হবে ইনশাআল্লাহ
২৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার)