সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -২)
, ১৮ জুমাদাল উলা শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ০৪ সাবি’ ১৩৯১ শামসী সন , ০৩ ডিসেম্বর, ২০২৩ খ্রি:, ১৭ অগ্রহায়ণ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) মন্তব্য কলাম
শীতকালে যেসব আমল সহজেই করতে পারি-
১. শীতকালে রোযা রাখা
রোযা মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি ও নেকী লাভের অন্যতম মাধ্যম। শীতকালের রোযায় স্বল্প সময় ব্যয় হয়। সুতরাং শীতকাল রোযা পালনের মোক্ষম সুযোগ। এ জন্য শীতকালের রোযাকে বিনা পরিশ্রমে নেকী লাভের মাধ্যম হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছে।
প্রখ্যাত ছাহাবী হযরত ইবনে মাসঊদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন, ‘শীতকালের রোযা হচ্ছে বিনা পরিশ্রমে যুদ্ধলব্ধ মালের অনুরূপ।’ (তিরমিযী শরীফ, হাদীছ শরীফ নং ৭৯৭)
পূর্বে উদ্ধৃত পবিত্র হাদীছ শরীফ থেকে বিষয়টি একেবারে স্পষ্ট। শীতকালে দিন থাকে খুবই ছোট এবং ঠা-া। ফলে দীর্ঘ সময় না খেয়ে যেমন থাকতে হয় না, তেমনি তৃষ্ণার্ত হওয়ারও ভয় নেই। সুতরাং কারো যদি কাযা রোযা বাকি থাকে, তবে এটাই হলো সেগুলো আদায় করে নেয়ার মোক্ষম সুযোগ। তাছাড়া বেশি বেশি নফল রোযা রাখারও এটি সুবর্ণ সময়।
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, মহান আল্লাহ পাক উনার ওয়াস্তে যে ব্যক্তি একদিন রোযা পালন করলো, মহান আল্লাহ পাক তিনি প্রতিদানস্বরূপ জাহান্নাম এবং ওই ব্যক্তির মাঝখানে ৭০ বছরের দূরত্ব সৃষ্টি করে দিবেন। সুবহানাল্লাহ! (বুখারী শরীফ: ২৮৪০, মুসলিম শরীফ: ১১৫৩)
অতএব শীতের এই মওসুমে বেশি বেশি রোযা রাখা উচিত। বিশেষতঃ আইয়্যামে বীয অর্থাৎ হিজরী প্রতি মাসে তিনটি রোযা রাখা। তাছাড়া নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যে সকল মাসে নির্র্দিষ্ট নিয়মে রোযা রাখতেন উনার অনুসরণে সেসব দিনে রোযা রাখা।
২. তাহাজ্জুদ নামায আদায় করা
শীতকালে রাত অনেক লম্বা হয়। কেউ চাইলে পূর্ণরূপে ঘুমিয়ে আবার শেষরাতে তাহাজ্জুদ নামায পড়তে সক্ষম হবে। একদিকে ঘুমের যেমন কোনো কমতি হবে না অন্যদিকে মহান একটি ইবাদত আদায়ের পবিত্র অভ্যাস গড়ে উঠবে। মহান আল্লাহ পাক তিনি মু’মিনদের সম্বন্ধে বলেন, তাদের পার্শ্ব শয্যা থেকে আলাদা থাকে। তারা তাদের মহান রব তাআলা উনাকে ডাকে ভয়ে ও আশায় এবং আমি তাদেরকে যে রিযিক দিয়েছি, তা থেকে ব্যয় করে। (পবিত্র সূরা সাজদাহ শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ১৬)
অন্যত্র মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন, তারা রাত্রির সামান্য অংশেই নিদ্রা যেত। (পবিত্র সূরা যারিয়াত শরীফ: ১৭)
৩. পূর্ণরূপে ওযূ এবং নামাযের অপেক্ষা
শীতকালে সবকিছু ঠা-া হয়ে থাকে। পানি বরফের মতো হয়ে যায়। কাজেই ওযূ করা কঠিন হয়ে পড়ে। বিশেষ করে ইশা ও ফজরের নামাযের জন্য ওযূ করা খুবই কষ্টকর হয়। শীতের তীব্রতায় কষ্টের কারণে মহান আল্লাহ পাক তিনি নেকীর মাত্রাও বাড়িয়ে দেন। শীতে পরিপূর্ণভাবে ওযূ করা অনেক নেকীর কাজ। উপরন্তু এর আকর্ষণীয় প্রতিদান রয়েছে।
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, আমি কি তোমাদের এমন কিছু শিখিয়ে দিবো না; যার কারণে মহান আল্লাহ পাক তিনি পাপ মোচন করবেন এবং জান্নাতে তোমাদের মর্যাদা বৃদ্ধি করবেন? ছাহাবীগণ বললেন, হ্যাঁ আয় মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! তিনি বললেন, মন না চাইলেও ভালোভাবে ওযূ করা, অধিক পদক্ষেপে মসজিদে যাওয়া এবং এক নামাযের পর আরেক নামাযের জন্য অপেক্ষা করা। (মুসলিম শরীফ: ২৫১)
৪. কাপড় দান করা
দুনিয়ার বহু অঞ্চলে নির্যাতিত মুসলমানগণ শরণার্থী শিবিরে কিংবা নিজদেশে আর্থিক অসচ্ছলতা হেতু মানবেতর জীবন যাপন করেন। ঠা-া থেকে আত্মরক্ষার জন্য তাদের নিকট পর্যাপ্ত কাপড়ের ব্যবস্থা নেই। শীতের আমেজে স্বচ্ছল ব্যক্তিরা উষ্ণ পোশাক পড়ে যখন শীতকে উপভোগ করে, তখন লাখো মানুষ একটু উষ্ণতার জন্য জুবুথুবু হয়ে খড়কুটো জ্বালিয়ে জীবনটাকে টেনে নিয়ে যায়। মানবিক এবং ইসলামিক উভয় দৃষ্টিকোণ থেকে ওইসব মানুষের পাশে দাঁড়ানো বিত্তবানদের ওপর জরুরি। শুধু বিত্তবান নয়, সাধারণ মানুষও সাধ্যমতো এগিয়ে আসতে পারেন।
একজন মুসলমানকে কাপড় দান করার কী ফযীলত- সে বিষয়ে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যে মু’মিন অপর বস্ত্রহীন মু’মিনকে কাপড় পরিয়ে দিল মহান আল্লাহ তায়ালা তিনি ওই ব্যক্তিকে জান্নাতের সবুজ কাপড় পরিয়ে দিবেন। (সুনানে তিরমিযী: ২৪৪৯, মুসনাদে আহমাদ: ১১১১৬)
কোনো বর্ণনায় এসেছে: মহান আল্লাহ পাক তিনি তাকে জান্নাতি পোশাক পরিয়ে দিবেন। সুবহানাল্লাহ! (আত তারগিব ওয়াত তারহিব, ২/৯২)
৫. শীতার্ত মানুষের পাশে দাঁড়ানো
শীত নিবারণের মতো পোশাক-পরিচ্ছদ সব মানুষের থাকে না। খাদ্য-পুষ্টি ও বাসস্থানের অভাবে অনেকেই শীতে মানবেতর জীবন-যাপন করে। সাধ্যমতো তাদের পাশে দাঁড়ানো ঈমানের দাবি।
শীত-গ্রীষ্ম সবই মহান আল্লাহ পাক উনার অপরূপ সৃষ্টির বিচিত্র রূপ। রাত-দিনের পরিবর্তন, ঋতুবৈচিত্র এবং সৃষ্টির অনুপম নৈপুণ্যতা সবই মহান আল্লাহ পাক উনার মহিমা। ঋতুর পরিবর্তনে শীত ও গ্রীষ্ম আসে। একসময় তীব্র শীত আবার একসময় তীব্র গরম অনুভূত হয়। শীত ও গ্রীষ্মের তীব্রতা আসে জাহান্নামের নিঃশ্বাস থেকে।
হযরত আবু হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু থেকে বর্ণিত, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘জাহান্নাম তার মহান রব তাআলা উনার কাছে অভিযোগ করে বলে, আয় মহান রব তাআলা! আমার এক অংশ অপর অংশকে খেয়ে ফেলেছে। তখন মহান আল্লাহ পাক তিনি তাকে দুটি নিঃশ্বাস ফেলার অনুমতি প্রদান করেন। একটি নিঃশ্বাস শীতকালে, আর একটি গ্রীষ্মকালে। কাজেই তোমরা গরমের তীব্রতা এবং শীতের তীব্রতা পেয়ে থাকো।’ (বুখারী শরীফ, হাদীছ শরীফ: ৩০৮৭)
৬. শীতের তীব্রতায় জাহান্নাম থেকে মুক্তি প্রার্থনা
শীতের তীব্রতা জাহান্নামের শীতলতার কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। কাজেই তীব্র শীতে জাহান্নামের কথা স্মরণ করে মহান আল্লাহ পাক উনার কাছে জাহান্নাম থেকে মুক্তি প্রার্থনা করা উচিত। হযরত আবু হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু থেকে বর্ণিত, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘যদি কোনো বান্দা তীব্র শীতের সময় বলে, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ (মহান আল্লাহ পাক তিনি ছাড়া কোনো ইলাহ নেই), আজকের দিনটি কতই না শীতল। আয় মহান আল্লাহ পাক! আপনি আমাকে জামহারির জাহান্নাম থেকে মুক্তি দিন। তখন মহান আল্লাহ পাক তিনি জাহান্নামকে লক্ষ্য করে বলেন, আমার এক বান্দা তোমার জাহান্নাম থেকে আমার কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করেছে। আমি তোমাকে সাক্ষ্য রেখে বলছি, আমি তাকে মুক্তি দিলাম।’
মহান আল্লাহ তাআলা তিনি মু’মিন মুসলমানকে শীতকালে বেশি বেশি ইবাদত-বন্দেগী করার তাওফিক দান করুন। শীতকালকে নেক আমলের বসন্তকালে পরিণত করে দিন।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
নারিকেল দ্বীপে মানুষের চেয়ে কুকুরের মর্যাদা বেশী দিচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার। মানুষ না খেয়ে মরছে, শিক্ষা বঞ্চিত হচ্ছে, চিকিৎসার অভাবে মানুষ মরছে, বিদ্যুতের অভাবে অন্ধকারসহ নানা দুর্ভোগ পোহাচ্ছে সেদিকে নজর নেই, কার্যক্রম নেই, তৎপরতা নেই কিন্তু কুকুরের জন্য ৫০০০ ডিম ও চিকিৎসক ও চিকিৎসা সরঞ্জমাদী পাঠানো হচ্ছে
২৭ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার দৃষ্টিতে নাটক-সিনেমা করা ও দেখা হারাম- ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র তা মানে না। ভারতীয় অপরাধমূলক টিভি সিরিজ দেখে হত্যা, ব্যাংক ডাকাতি, পরকিয়ার মতো অপরাধ আয়ত্ত্ব করছে দেশবাসী। কিন্তু নাটক-সিনেমার ভয়াবহ কুফল রাষ্ট্র অস্বীকার করতে পারছে না। ডিশ এন্টেনার প্রসারে হিন্দি সিরিয়ালের কুপ্রভাবে দেশ জাতি বিপর্যস্ত।
২৬ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
ঢাকা আর কত মারাত্মক দূষিত হলে ও বসবাসের অযোগ্য হলে এবং জনজীবন বিপর্যস্থ হলে বিকেন্দ্রীকরণ করার কথা উঠবে? কাজ শুরু হবে? সেন্টমার্টিন নিয়ে এত হৈচৈ আর ৩ কোটি লোকের জনপদ ঢাকা নিয়ে রহস্যজনক নীরবতা!
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
অবশেষে কাশ্মীরীদের আলাদা মর্যাদা ৩৭০ ধরেও বাতিল করল মুসলিম বিদ্বেষী বিজেপি সরকার কাশ্মীর কি তবে আরেক ফিলিস্তিন হতে চলছে?
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাপবিত্র রওজা শরীফ ও মহাপবিত্র কা’বা শরীফের পবিত্র ভূমি জাজিরাতুল আরবকে অপবিত্র করে দিন দিন পরিণত করা হচ্ছে অবাধ পাপাচারের পঙ্কিলরাজ্যে নাউযুবিল্লাহ! কা’বা শরীফের আদলে তৈরি মঞ্চে চলছে খোলামেলা পোশাকে ফ্যাশন শো, উদ্দাম কনসার্ট, বিক্রি হয়েছে ৩৬ লাখ কোটি টাকার ভারতীয় সিনেমার টিকিট; পালিত হচ্ছে হ্যালোইনও! নাউযুবিল্লাহ!
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
অবশেষে কাশ্মীরীদের আলাদা মর্যাদা ৩৭০ ধরেও বাতিল করল মুসলিম বিদ্বেষী বিজেপি সরকার কাশ্মীর কি তবে আরেক ফিলিস্তিন হতে চলছে?
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
অবশেষে কাশ্মীরীদের আলাদা মর্যাদা ৩৭০ ধরেও বাতিল করল মুসলিম বিদ্বেষী বিজেপি সরকার কাশ্মীর কি তবে আরেক ফিলিস্তিন হতে চলছে?
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রসঙ্গ : কল্যাণমূলক রাষ্ট্রের ধারণা ও ক্বিয়ামতের তথ্য
১৯ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি এবং উনার অনবদ্য তাজদীদ ‘আত-তাক্বউইমুশ শামসী’ সম্পর্কে জানা ও পালন করা এবং শুকরিয়া আদায় করা মুসলমানদের জন্য ফরয। মুসলমান আর কতকাল গাফিল ও জাহিল থাকবে?
১৭ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
প্রসঙ্গ: ভয়ঙ্কর জেদ, মহা দাম্ভিকতা, চরম সীমালঙ্ঘন, প্রতিহিংসা, ক্ষমতা কুক্ষিগত করা ইত্যাদি কুরিপুর কারণে সরকারের পতন কিন্তু কুরিপুর সংজ্ঞা, প্রতিকার, পরিশুদ্ধির প্রক্রিয়ার বর্ণনা সংবিধানে তথা রাষ্ট্রীয় কোন কিতাবে নেই তাহলে রাষ্ট্রের সংস্কার হবে কীভাবে? নাগরিক সুরক্ষা হবে কেমনে?
১৬ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ভীনদেশী অ্যাপের ফাঁদে পড়ে বিপথে যাচ্ছে দেশের তরুণ প্রজন্ম বাড়ছে নারীপাচার, দেশে বাড়ছে অশ্লীলতা ও পর্ণোগ্রাফির প্রচার কিশোর-কিশোরীদের টার্গেট করেই একটি মহল এসব অপসংস্কৃতির প্রচার ও প্রসার ঘটাচ্ছে এসব অপসংস্কৃতি নির্মূলে দ্বীন ইসলামই একমাত্র সমাধান
১৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রচারণার বিপরীতে রপ্তানি আসলে কতটা চাঙা হবে প্রকৃত রপ্তানি আয় আসলে কত? ১০ বছরে রপ্তানি বেশি দেখানো হয়েছে ৬৫ বিলিয়ন ডলার পেছনে রয়েছে ক্ষমতাসীনদের উন্নয়নের রাজনীতির মিথ্যাবুলি, মহা সাগর চুরি আর অর্থপাচারের নিকৃষ্ট কাহিনী
১৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার)