সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -১)
, ১৭ জুমাদাল উলা শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ০৩ সাবি’ ১৩৯১ শামসী সন , ০২ ডিসেম্বর, ২০২৩ খ্রি:, ১৬ অগ্রহায়ণ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) মন্তব্য কলাম
আমরা আমাদের চারপাশের প্রকৃতিতে নানা ধরনের ফল-ফুল ও সুন্দর সুন্দর প্রাকৃতিক দৃশ্য দেখতে পাই। এগুলো একজন ঈমানদারের কাছে স্রেফ মহান আল্লাহ পাক উনার নিদর্শন মনে হয়।
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন, ‘এবং তিনি সেই সত্তা যিনি ভূতলকে বিস্তৃত করেছেন এবং তাতে অটল পাহাড় ও নদ-নদী সৃষ্টি করেছেন এবং প্রত্যেক ফল জোড়া-জোড়া সৃষ্টি করেছেন; তিনি রাতের আবরণে দিনকে আবৃত করেন। নিশ্চয়ই এতে চিন্তাশীল সম্প্রদায়ের জন্য বহু নিদর্শন আছে।’ (পবিত্র সূরা রা’দ শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৩)
মহান আল্লাহ পাক তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন, ‘আমি পৃথিবীকে বিস্তৃত করেছি এবং এতে পর্বতমালা সৃষ্টি করেছি। আমি পৃথিবীতে প্রতিটি বস্তু সুপরিমিতভাবে সৃষ্টি করেছি। এতে তোমাদের জন্য জীবিকার ব্যবস্থা করেছি। আর তোমরা যারা জীবিকাদাতা নও, তাদের জন্যও। প্রতিটি বস্তুর ভান্ডার আমার কাছে রয়েছে। আমি তা প্রয়োজনীয় পরিমাণে সরবরাহ করে থাকি। আমি বৃষ্টিগর্ভ বায়ু প্রেরণ করি। এরপর আকাশ থেকে মুষলধারে বৃষ্টি বর্ষণ করি। তা তোমাদের পান করতে দিই। এর ভান্ডার তোমাদের কাছে নেই।’ (পবিত্র সূরা হিজর শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ১৯-২২)
শীতকালে গাছের পাতা ঝরে পড়ে। অনেক শীতের উপমা এসেছে। অনেক হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, হযরত আবু যর গিফারী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি শীতকালের কোনো একদিন বের হলেন, যখন গাছের পত্র-পল্লব ঝরে পড়ছিল। তিনি গাছের দুটি ডাল ধরলেন, ফলে পাতাগুলো আরো বেশি ঝরতে লাগল। তিনি বললেন, ‘হে আবু যর! আমি বললাম, ইয়া রসূলাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমি উপস্থিত। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করলেন, ‘কোনো মুসলমান বান্দা যখন মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে নামায আদায় করে, তখন তার পাপগুলো এই গাছের পাতার মতো ঝরে পড়ে।’ (মুসনাদে আহমদ শরীফ, হাদীছ শরীফ নং ২১৫৯৬)
শীতে মু’মিন বান্দা ইবাদত-বন্দেগীর জন্য প্রচুর সময় পায়। ছওয়াব অর্জনের সুবর্ণ সুযোগ মেলে। শীতের রাত অনেক বড় হয়। আর দিন হয় অনেক ছোট। তাই রাতে দীর্ঘ সময় ধরে ঘরের ভেতর নামায, পবিত্র কুরআন শরীফ তিলাওয়াত ও ইবাদত-বন্দেগীতে পার করা যায়। আর ছোট দিনটি রোযা রাখার মাধ্যমে অনায়েসে কাটিয়ে দেয়া যায়।
এসব কারণেই মু’মিন বান্দা শীতকালকে স্বাগত জানায়। যেভাবে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারাও শীতকালকে স্বাগতম জানাতেন।
১. প্রখ্যাত ছাহাবী সাইয়্যিদুনা হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসঊদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, ‘শীতকালকে স্বাগতম। কেননা শীতকালে বরকত মুবারক নাযিল হয়। মহান আল্লাহ পাক উনার সামনে নামাযে দাঁড়ানোর জন্য রাত অনেক দীর্ঘ হয় এবং নফল রোযা রাখার জন্য দিন হয় অনেক ছোট।’
২. সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘শীত হচ্ছে বান্দার জন্য গনিমত।’
৩. সাইয়্যিদুনা হযরত আবু হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন, ‘আমি কি তোমাদেরকে সহজ গনিমত সম্পর্কে জানিয়ে দেব না? লোকেরা বলল- ‘হ্যাঁ’, আমাদেরকে তা জানিয়ে দিন। এরপর তিনি তাদের বললেন তা হচ্ছে- শীতের রোযা।’
৪. বিশিষ্ট তাবেয়ী হযরত হাসান বছরী রহমতুল্লাহি আলাইহি বলেন, ‘শীতকাল মু’মিনের জন্য চমৎকার সময়। শীতকালে রাত অনেক দীর্ঘ হয়। তাতে মু’মিন বান্দা মহান আল্লাহ পাক উনার সামনে (নামাযে) দাঁড়াতে পারেন। আর দিন অনেক ছোট হয়। তাতে নফল রোযা পালন করতে পারেন।’
৫. পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার বিখ্যাত গ্রন্থ মুসনাদে আহমদ শরীফে এসেছে, ‘শীতকালের রোযা হচ্ছে সহজে অর্জিত হওয়া গনিমতের (মালের) মতো।’
৬. পবিত্র হাদীছ শরীফে আরও ইরশাদ মুবারক হয়েছে, ‘শীতকাল হচ্ছে মু’মিনের জন্য বসন্তকাল।’
যুগে যুগে মু’মিন মুসলমান পরকালীন পাথেয় সঞ্চয়ে ছিলেন সচেতন। তাইতো উনারা শীতকালকে সহজে অর্জিত গণিমতের মালের মতো মনে করে দিনের বেলা রোযা রাখতেন। রাতভর ইবাদত-বন্দেগী ও পবিত্র কুরআন শরীফ তিলাওয়াতে কাটিয়ে দিতেন।
শীতের কষ্টকে উপেক্ষা করে রাতের দীর্ঘ সময় উনারা আপন রব তায়ালা উনার সামনে নামাযে দাঁড়িয়ে আবেগমাখা সুললিত কণ্ঠে পবিত্র কুরআন শরীফ তিলাওয়াত করতেন। আর দিন ছোট হওয়ার কারণে শীতকালের বেশির ভাগ সময় উনারা নফল রোযা পালনে কাটিয়ে দিতেন।
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ঘোষণা করা হয়েছে-‘তিনিই খ্বালিক, মালিক, রব, মহান আল্লাহ পাক, যিনি বায়ু প্রেরণ করেন। এরপর তা (বায়ু) মেঘমালাকে সঞ্চালিত করে। অতঃপর তিনি (মহান আল্লাহ পাক) মেঘমালাকে যেভাবে ইচ্ছা আকাশে ছড়িয়ে দেন এবং তাকে (মেঘমালাকে) স্তরে স্তরে রাখেন। এরপর তুমি দেখতে পাও যে, তার মধ্য থেকে বৃষ্টিধারা নির্গত হয়। তিনি (মহান আল্লাহ পাক) উনার বান্দাদের মধ্যে যাদের ইচ্ছা তা (বৃষ্টি) পৌঁছান; তখন তারা আনন্দিত হয়।’ (পবিত্র সূরা রুম শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৩৮)
হযরত আবু সাঈদ খুদরী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত হাদীছ শরীফে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘শীতকাল হচ্ছে মু’মিনের বসন্তকাল।’ (মুসনাদে আহমদ শরীফ, হাদীছ শরীফ নং: ১১৬৫৬)
অন্য হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে- ‘শীতের রাত দীর্ঘ হওয়ায় মু’মিন রাত্রিকালীন নফল নামায আদায় করতে পারে এবং দিন ছোট হওয়ায় রোযা রাখতে পারে।’ (বায়হাকী শরীফ, হাদীছ শরীফ নং: ৩৯৪০)
প্রখ্যাত ছাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসঊদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলতেন, ‘শীতকালকে স্বাগতম। কেননা তা বরকত বয়ে আনে। রাতগুলো দীর্ঘ হয়। ফলে তা ‘কিয়ামুল লাইলে’র জন্য (রাতের তাহাজ্জুদ নামায) সহায়ক এবং দিন ছোট হওয়ায় রোযা রাখতে সহজ।’ (আল-মাকাছিদুল হাসানা, হাদীছ শরীফ নং: ২৫০)
ইবনে রজব হাম্বলী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন- শীতকাল মু’মিনদের বসন্ত। কারণ, এ সময়ে মু’মিন বান্দা মহান আল্লাহ পাক উনার আনুগত্যের বাগানগুলোতে আনন্দে-উল্লসিত হয়। ইবাদত-বন্দেগীর চারণভূমিতে বিচরণ করে। সহজ-ছোট আমলগুলোর কানন-বীথিতে পরিভ্রমণ করে। (লাতায়িফুল মাআরিফ ফি-মা লিল মাওয়াসিমি মিনাল ওজায়িফ, পৃষ্ঠা: ৩২৬)
শীতকাল মু’মিনের জন্য অনন্য রহমত স্বরূপ। অন্যান্য মৌসুমের চেয়ে এ মৌসুমে অনেক বেশি ইবাদত করা যায়। রাত লম্বা হওয়ায় অনেক সময় ধরে রাতে নামায আদায় করা যায়। আবার দিন ছোট ও আরামদায়ক হওয়ায় সহজে রোযা পালন করা যায়। এ জন্যই পবিত্র হাদীছ শরীফে শীতকালকে মু’মিনের বসন্তকাল বলা হয়েছে। হযরত আবু সাঈদ খুদরী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘শীতকাল মু’মিনের বসন্তকাল।’ (মুসনাদে আহমদ শরীফ, হাদীছ শরীফ নং: ১১৭৩৪) ইনশাআল্লাহ চলবে।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
শুধু অর্থনৈতিক উন্নতিই মুসলমানদের জন্য উন্নয়ন হিসেবে গৃহীত হতে পারেনা। আমরা মধ্যম আয়ের দেশ নয়; নিদেন পক্ষে মধ্যম ত্বাকওয়ার মুসলমানের দেশ চাই।
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম মদের বিরুদ্ধে দিয়েছে অসংখ্য সতর্কবাণী ও নির্দেশনা। অথচ বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম দেশে দেয়া হবে মদের লাইসেন্স! মদ-জুয়ার প্রসার মহান আল্লাহ পাক উনার চরম অসন্তুষ্টির কারণ। যার পরিণতি হতে পারে খোদায়ী গযব। নাউযুবিল্লাহ!
১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
খোলা চিঠি ও উদাত্ত আহ্বান “পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ” “পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম” উনার শামসী তারিখ- ১৯ রবি’ আর খৃঃ তারিখ- ১৬ সেপ্টেম্বর; রোজ ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ।
১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
খোলা চিঠি দেশের সকল বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ, স্কুলসহ সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানদের প্রতি উদাত্ত আহ্বান এ বছরের জন্য “পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ” “পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম” উনার শামসী তারিখ- ১৯ রবি’ আর খৃঃ তারিখ- ১৬ সেপ্টেম্বর; রোজ ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ।
১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
“পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ” “পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম”
১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
খোলা চিঠি ও উদাত্ত আহ্বান: আসন্ন “পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ” “পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম” সর্বশ্রেষ্ঠ এ মুবারক দিনটি সর্বোত্তমভাবে পালনের জন্য সর্বোচ্চ তৎপর এবং সক্রিয় অংশগ্রহণ তথা বিশেষ ছাড়সহ বিভিন্ন ব্যবসায়িক কর্মসূচি গ্রহণ করা প্রসঙ্গে
১২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
খোলা চিঠি ও উদাত্ত আহ্বান “পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ” “পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম” উনার শামসী তারিখ- ১৯ রবি’ আর খৃঃ তারিখ- ১৬ সেপ্টেম্বর; রোজ ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ।
১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
খোলা চিঠি ও উদাত্ত আহ্বান: ‘সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ’, ‘সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম’, ‘সাইয়্যিদে ঈদে আকবর’ ‘পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’। বৎসরের সর্বশ্রেষ্ঠ এ মুবারক দিনটি সর্বোত্তমভাবে পালনের জন্য সর্বোচ্চ তৎপর এবং সক্রিয় অংশগ্রহণের জন্য বিশ্বের সকল মুসলমানসহ এ দেশের ৩০ কোটি মুসলমানদের প্রতি উদাত্ত আহ্বান
১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় এবং ব্যাপক বাজেট বরাদ্দ দিয়ে, অনেক বেশী জাঁকজমক এবং শান শওকত সহকারে যথাযথভাবে সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আইয়াদ শরীফ বা পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করতে সরকারকে স্বতঃস্ফূর্ত ব্যবস্থা নিতে হবে ইনশাআল্লাহ
০৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মহাসম্মানিত পবিত্র কুরআন শরীফ উনার আলোকে- সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত আহলু বাইত শরীফ উনাদের কতিপয় ফযীলত মুবারক বর্ণনা।
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
স্বাধীনতার ৫৪ বছরে দেশের কতটুকু অগ্রগতি ডিজিটাল থেকে স্মার্ট বাংলাদেশের প্রচারণার বিপরীতে এখনো পর্যন্ত বাংলাদেশে কতটি নদী আছে, তাই ঠিক হয়নি এমনকি নদীর সংজ্ঞাও নিরূপণ হয়নি এটা চরম লজ্জার, পরম আত্মশ্লাঘার
০৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মৎস্য উপদেষ্টা বলেছেন ‘ভারতে ইলিশ যাবে না এবং ভারতের গোশত বাংলাদেশে আসবে না’। কিন্তু মৎস্য উপদেষ্টা আশঙ্কা করেছেন আমদানী সিন্ডিকেট বসে থাকবে না এক্ষেত্রে জনগণকে সচেতন এবং সক্রিয় হতে হবে
০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)