সম্ভাবনাময় স্ট্রবেরি চাষ সমৃদ্ধি অর্জনের নতুন সোপান। অশিক্ষিত-শিক্ষিত সব বেকারেরই ভাগ্য বদলের উছীলা।
চাই সরকারের সুদৃষ্টি ও বিশেষ পৃষ্ঠপোষকতা।
, ০৭ শাওওয়াল শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ১৮ হাদী আশার, ১৩৯১ শামসী সন , ১৭ এপ্রিল, ২০২৪ খ্রি:, ০৪ বৈশাখ, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) মন্তব্য কলাম
সরকার ইচ্ছে করলে গ্রামবাংলার উন্নয়নে বাজেটে বিশেষ বরাদ্দ দিতে পারেন। এনজিওগুলোর উপর একচেটিয়া নির্ভর না করে, নিজে এক্ষেত্রে কাজ করতে পারেন। মফস্বলে ব্যাংকগুলোর যেসব শাখা রয়েছে সেগুলোর মাধ্যমে বিভিন্ন সুদমুক্ত প্রকল্প বাস্তবায়ন করা যেতে পারে। আমরা গ্রামগুলোর উন্নয়ন চাই। আর গ্রামে কৃষিভিত্তিক বিভিন্ন শিল্প গড়ে উঠার অনেক সম্ভাবনা রয়েছে। এসব ক্ষেত্রে সুদমুক্ত ঋণ দেয়া হলে কর্মসংস্থান বাড়বে। দেশের সার্বিক উন্নয়নে এর ইতিবাচক প্রভাব পড়বে।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, স্ট্রবেরি চাষ ও তার সফলতা এবং সম্ভাবনাময় সমৃদ্ধি অর্জন প্রসঙ্গে ‘দৈনিক আল ইহসান’-এ বেশ কিছু খবর হয়েছে।
জয়পুরহাট সদরের কৃষক মামুনুর রশিদ। কয়েক বছর ধরেই স্ট্রবেরি চাষ করে আসছেন। দেখেছেন সাফল্যের মুখও। শুধু চারা বিক্রি করেই বিগত বছরে তার লাভ হয়েছে লাখ টাকা। এ বছরেও চারা বিক্রি করছেন তিনি। তাতে তার লক্ষ্য অন্তত দেড় লাখ টাকা লাভ। এসব চারা বিক্রি শেষে পরে একই জমিতে আবারও তিনি চারা তৈরি করবেন। পরে সেই চারা দিয়ে তিন বিঘা জমিতে চাষ করবেন স্ট্রবেরি। গত বছরে লাখ খানেক টাকা লাভ হলেও এবার কয়েক লাখ টাকা আয়ের স্বপ্ন দেখছেন তিনি।
স্ট্রবেরি দিয়েই লাভের স্বপ্ন দেখছেন রাজশাহীর চরঘাটার বাবু ইসলামও। বাবু বলেন, বিগত বছরে আধা বিঘা জমিতে স্ট্রবেরি চাষ করেছি। ৬০ হাজার টাকা খরচ করে দেড় লাখ টাকা লাভ হয়েছে। এবার আরও বেশি জমিতে স্ট্রবেরি লাগানোর ইচ্ছে রয়েছে। তিনি বলেন, এখন চারা তৈরি চলছে। নভেম্বরের দিকে স্ট্রবেরি চাষ শুরু হবে। একই এলাকার কৃষক আব্দুল লতিফও জানালেন একই কথা। তারা বলছেন, স্ট্রবেরি চাষ এখন গোটা এলাকায় ছড়িয়ে পড়েছে।
কেবল রাজশাহী বা জয়পুরহাট নয়, খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বগুড়া, টাঙ্গাইল, কুমিল্লা, সাতক্ষীরা, খাগড়াছড়ি ও কক্সবাজারেও শুরু হয়েছে স্ট্রবেরি চাষ। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি চাষ হচ্ছে রাজশাহী, বগুড়া ও জয়পুরহাটে। ফলটি পচনশীল হওয়ায় সবাই হয়তো লাভবান হতে পারছেন না, তবে অনেক কৃষকই দেখছেন লাভের মুখ।
জয়পুরহাটের কৃষক মামুনুর রশিদ বলেন, ‘বর্তমানে প্রতি পিস চারার দাম ৩০ থেকে ৩৫ টাকা। আর চারা তৈরিতে খরচ পড়ে ১৮ থেকে ২০ টাকা। প্রতি পিস চারাতে গড়ে অন্তত ১৫ টাকা লাভ থাকে। ’
তিনি বলেন, বিগত বছর কিছু স্ট্রবেরি নষ্ট হলেও চারাতে লাভ হয়েছিল এক লাখ টাকা। এবার নতুন জমিতে স্ট্রবেরি লাগাব। কৃষি অফিস থেকে বলা হয়েছে, একই জমিতে বারবার স্ট্রবেরি হয় না। বিগত বছর এ কারণেই স্ট্রবেরি ভালো হয়নি। তবে এর আগের বছরগুলোতে দুই থেকে আড়াই লাখ টাকা করে লাভ হয়েছিল।
এদিকে, স্ট্রবেরি চাষকে আরও জনপ্রিয় করে তুলতে কাজ করে যাচ্ছে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট। বিগত বছর পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানটি স্ট্রবেরির তিনটি উচ্চফলনশীল জাত এবং উন্নত উদ্ভাবন কৌশল উদ্ভাবন করেছে। জাতগুলো সফলভাবে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে চাষ হচ্ছে। এছাড়াও মাঠ পর্যায়ে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর ও কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের কর্মীরা প্রশিক্ষণ দিয়ে যাচ্ছেন।
সম্প্রতি কৃষি অর্থনীতি বিভাগ ও বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের এক গবেষণায় দেখা গেছে, স্ট্রবেরির প্রতিটি গাছে ৪০টি ফল ধরে। প্রতি বিঘা জমিতে প্রায় ২ হাজার ৭৭৮ কেজি ফলন হয়। প্রতি কেজি স্ট্রবেরির উৎপাদন খরচ প্রায় ৪২ টাকা। আর সেটা বিক্রি করা যায় প্রায় একশ টাকায়। সেই হিসাবে এক বিঘা জমিতে এক লাখ টাকা খরচ করে স্ট্রবেরি চাষ করে অন্তত ৩ লাখ টাকা লাভ হতে পারে। এসব বিবেচনায়, স্ট্রবেরি চাষ খুবই লাভজনক বলে দাবি বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের।
গাজীপুরে স্ট্রবেরি নিয়ে দীর্ঘদিন কাজ করেছেন ড. মুন্সী রাশীদ আহমদ। বর্তমানে তিনি পাহাড়ি কৃষি গবেষণা কেন্দ্র খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলার মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা। ড. রাশীদ বলেন, বিগত বছর খাগড়াছড়িতে স্ট্রবেরির কিছুটা চাষ হয়েছে। এবারও চেষ্টা করছি। কয়েকবছর আগে এখানে স্ট্রবেরির বেশ চাষাবাদ হয়েছিল। সামনে যদি ভালো কোনো প্রযুক্তি দেখানো যায়, ভালো ফলন আসে; তবে কৃষকেরা আবারও কিছুটা উদ্বুদ্ধ হতে পারে।
তিনি বলেন, স্ট্রবেরির মার্কেটিং নিয়ে সমস্যা আছে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে অযৌক্তিকভাবে বেশি দাম নেওয়া হয়। এটা যদি না হতো তাহলে স্ট্রবেরির চাষাবাদ আরও প্রসারিত হতো।
এক প্রশ্নের জবাবে এই কৃষি বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা বলেন, খাগড়াছড়িতে সমান জমি, নদীর ধার ও এর আশেপাশে স্ট্রবেরির চাষাবাদ হয়ে থাকে। সামগ্রিকভাবে দেশে এর চাষাদের কী অবস্থা- জানতে চাইলে ড. রাশীদ বলেন, ‘এটি পচনশীল ফল। উৎপাদনের সঙ্গে সঙ্গে মার্কেটিং করতে না পারলে কৃষকের ক্ষতি হয়। সবমিলিয়ে প্রসপেক্ট খুব একটা ভালো নয়। কোনো কৃষক এক বছর চাষাবাদ করলে পরে সে আর আগ্রহ দেখায় না। ’
তবে দেশে স্ট্রবেরি চাষের বড় সম্ভাবনা রয়েছে বলে মনে করেন বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বিএআরআই) মহাপরিচালক ড. আবুল কালাম আযাদ। তিনি বলেন, ‘যারা বিভিন্ন সময়ে দেশের বাইরে যায়, বাইরে থেকে ফলটি দেখে আসে; তারা বেশ আগ্রহ প্রকাশ করে। সবার মধ্যে না হলেও বিশেষ একটি শ্রেণির মধ্যে এই ফলের চাহিদা রয়েছে। এসব বিবেচনায় দেশে স্ট্রবেরির চাষাবাদ শুরু হলে প্রথমে হোচট খেতে হয়েছে। এখন আমরা নিজেরা জাত উদ্ভাবন করেছি। অবস্থা আগের চেয়ে ভালো হয়েছে। কৃষকেরা আগের চেয়ে আরও বেশি চাষাবাদ করছে। তবে স্ট্রবেরি চাষাবাদ নিয়ে আরও বেশি গবেষণা প্রয়োজন। ’
প্রসঙ্গত, স্ট্রবেরি রসালো ও পুষ্টিকর ফল। রঙ, গন্ধ ও স্বাদে অতুলনীয় হওয়ায় এটি সারাবিশ্বে সমাদৃত। ফলটি রবি মৌসুমে চাষের উপযোগী। দেশের আবহাওয়ায় আশ্বিন মাসই (মধ্য সেপ্টেম্বর থেকে মধ্য অক্টোবর) স্ট্রবেরির রোপণের উপযুক্ত সময়। তবে নভেম্বর-ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত চারা রোপণ করা যায়। ডিসেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে গাছে ফুল আসতে শুরু করে এবং ডিসেম্বরের শেষ ভাগ থেকে এপ্রিল পর্যন্ত ফল আহরণ করা যায়।
বলাবাহুল্য, দেশের অন্যান্য অঞ্চলের কৃষকরাও যাতে আগ্রহভরে এগিয়ে আসে সেজন্য খোদ সরকারেরই সর্বাগ্রে সাহায্যের ও উৎসাহের দু’হাত প্রসারিত করে এগিয়ে আসা উচিত।
প্রসঙ্গতঃ ইমামুল আউওয়াল সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘আক্বল হলো রিযিকের অর্ধেক। ’
আমরা মনে করি ফুল চাষে আক্বল খাটালে ও প্রয়োজনীয় শ্রম দিলে অল্পতেই বিবিধ ফায়দা পাওয়া যেতে পারে। উল্লেখ্য, অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির জন্য চাই খোদায়ী সমঝ, মদদ ও বরকত।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
ইতিহাসের নিরীখে, বর্তমান সংবিধান প্রণেতা গণপরিষদেরই কোন আইনী ভিত্তি বা বৈধতা ছিল না। গত ৫৫ বৎসর দেশবাসীকে যে অবৈধ সংবিধানের অধীনে বাধ্যগত করে রাখা হয়েছিলো এর প্রতিকার দিবে কে? ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের দ্বীন ইসলামের প্রতিফলন ব্যাতীত কোন সংবিধানই বৈধ হতে পারে না কারণ দেশের মালিক ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমান
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
ইরান ফিলিস্তিনে ইসরাইলী হামলার জন্য বিশেষভাবে দায়ী সালাফী-লা মাযহাবী ওহাবী মালানারা কারণ তারাই সৌদি ইহুদী শাসকদের প্রশংসা করে, পৃষ্ঠপোষকতা করে তাদের দোষ-ত্রুটি এবং মুসলমান বিদ্বেষী ও ইসলাম বিরোধী কাজ চুপিয়ে রাখে বাংলাদেশসহ অন্যান্য মুসলিম দেশে তাদের কুফরী আক্বীদা প্রচার করে
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
বাজারে নতুন আলু উঠলেও দাম চড়া, কেজিতে ২০০ টাকা পুরোনো আলু নিয়ে বিপাকে ব্যবসায়ীরা আলু প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্পের উদ্যোগ জরুরি আলু রফতানীতে কমপক্ষে লাখো কোটি টাকা আয় সম্ভব আলুর জাতের মান বৃদ্ধি এবং হিমাগার স্থাপনসহ রফতানীর ক্ষেত্রে সব বাধা দূর করে সরকারকে যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করতে হবে।
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
প্রশাসন খবর না রাখলেও প্রচ- শীতে মারা যায় হাজার হাজার লোক। চরম ভোগান্তিতে পড়ে কোটি কোটি লোক। সরকারি সাহায্যের হাত এখনও না বাড়ানো মর্মান্তিক। তবে শুধু লোক দেখানো উদ্যোগ গ্রহণই নয়; প্রকৃত সমাধানে চাই সম্মানিত ইসলামী চেতনার বিস্তার। তাহলে ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত এদেশে কোনো আর্তেরই আহাজারি উচ্চারণ হবার নয়।
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ভীনদেশী অ্যাপের ফাঁদে পড়ে বিপথে যাচ্ছে দেশের তরুণ প্রজন্ম। বাড়ছে নারীপাচার, দেশে বাড়ছে অশ্লীলতা ও পর্ণোগ্রাফির প্রচার। কিশোর-কিশোরীদের টার্গেট করেই একটি মহল এসব অপসংস্কৃতির প্রচার ও প্রসার ঘটাচ্ছে। এসব অপসংস্কৃতি নির্মূলে দ্বীন ইসলামই একমাত্র সমাধান।
১২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
বাংলাদেশ ব্যাংকের ‘উচ্চ সুদহার ব্যবসায়ীরা আর সহ্য করতে পারছেন না। ‘অগ্রিম আয়কর (এআইটি) এবং উৎসে কর কর্তন (টিডিএস) ব্যবসায়ের ওপর অতিরিক্ত চাপ তৈরি করছে। এআইটি ও টিডিএস আসলে ট্যাক্স টেরোরিজম বা কর-সন্ত্রাস। ব্যবসায়ীরা ‘কর-সন্ত্রাস’ থেকে মুক্তি চান। ব্যবসায়ীরা অগ্রিম আয়কর ও উৎসে করের চাপ থেকে মুক্তি চান।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
দেশে মজুদ খনিজ সম্পদের অর্থমূল্য প্রায় ৫০ ট্রিলিয়ন ডলারেরও বেশি কিন্তু উত্তোলনে বিনিয়োগ নাই বললেই চলে অথচ দেশ থেকে অর্থ পাচারের পরিমাণ ২০ লাখ কোটি টাকা সরকারের ঋণের পরিমাণ প্রায় ২০ লাখ কোটি টাকা
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমেছে, দেশে কেন উল্টো বেড়েছে? বিশ্ববাজারে জ্বালানি সহ খাদ্যপণ্যের দাম কমলেও বাংলাদেশে ভোক্তা বাড়তি দামে কিনছে বিশ্বে জ্বালানীসহ খাদ্য পণ্যের দাম ধারাবাহিকভাবে কমছে, কিন্তু বাংলাদেশে সুফল মিলছে না কেন? প্রতিবেশীরা স্বস্তিতে, বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতির চাপ বাড়ছে কেনো?
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩ লাখ ৬৮ হাজার ৩৫২ কোটি টাকা ‘আইএমএফের চাপে’ নতুন করের বোঝা বাড়ছে ৫৫ হাজার কোটি টাকা আইএমএফের শর্ত মানতে গিয়ে সরকারকে জ্বালানি, সার, বিদ্যুৎ এবং সামাজিক খাতে ভর্তুকি কমাতে হয়। এতে সমাজের নিচের স্তরের মানুষের ওপর চাপ বাড়ে।
০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -২)
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -১)
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে। উন্নত প্রশিক্ষন, যুদ্ধকৌশল, সামরিক সক্ষমতা এবং আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এখন সাফল্যের শীর্ষে। সরকারের উচিত- দেশের মর্যাদা বুলন্দ ও দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ত্বকে সমুন্নত রাখতে সেনাবাহিনীর প্রতি সকল প্রকার পৃষ্ঠপোষকতা নিশ্চিত করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)












