সম্ভাবনাময় স্ট্রবেরি চাষ সমৃদ্ধি অর্জনের নতুন সোপান। অশিক্ষিত-শিক্ষিত সব বেকারেরই ভাগ্য বদলের উছীলা। চাই সরকারের সুদৃষ্টি ও বিশেষ পৃষ্ঠপোষকতা।
, ২৪ রবীউছ ছানী শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ১১ সাদিস ১৩৯১ শামসী সন , ০৯ নভেম্বর, ২০২৩ খ্রি:, ২৪ কার্তিক, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) মন্তব্য কলাম
সরকার ইচ্ছে করলে গ্রামবাংলার উন্নয়নে বাজেটে বিশেষ বরাদ্দ দিতে পারেন। এনজিওগুলোর উপর একচেটিয়া নির্ভর না করে, নিজে এক্ষেত্রে কাজ করতে পারেন। মফস্বলে ব্যাংকগুলোর যেসব শাখা রয়েছে সেগুলোর মাধ্যমে বিভিন্ন সুদমুক্ত প্রকল্প বাস্তবায়ন করা যেতে পারে। আমরা গ্রামগুলোর উন্নয়ন চাই। আর গ্রামে কৃষিভিত্তিক বিভিন্ন শিল্প গড়ে উঠার অনেক সম্ভাবনা রয়েছে। এসব ক্ষেত্রে সুদমুক্ত ঋণ দেয়া হলে কর্মসংস্থান বাড়বে। দেশের সার্বিক উন্নয়নে এর ইতিবাচক প্রভাব পড়বে।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, স্ট্রবেরি চাষ ও তার সফলতা এবং সম্ভাবনাময় সমৃদ্ধি অর্জন প্রসঙ্গে গত কয়েকদিনে ‘দৈনিক আল ইহসান’-এ বেশ কিছু খবর হয়েছে।
জয়পুরহাট সদরের কৃষক মামুনুর রশিদ। কয়েক বছর ধরেই স্ট্রবেরি চাষ করে আসছেন। দেখেছেন সাফল্যের মুখও। শুধু চারা বিক্রি করেই গত বছরে তার লাভ হয়েছে লাখ টাকা। এ বছরেও চারা বিক্রি করছেন তিনি। তাতে তার লক্ষ্য অন্তত দেড় লাখ টাকা লাভ। এসব চারা বিক্রি শেষে পরে একই জমিতে আবারও তিনি চারা তৈরি করবেন। পরে সেই চারা দিয়ে তিন বিঘা জমিতে চাষ করবেন স্ট্রবেরি। গত বছরে লাখ খানেক টাকা লাভ হলেও এবার কয়েক লাখ টাকা আয়ের স্বপ্ন দেখছেন তিনি।
স্ট্রবেরি দিয়েই লাভের স্বপ্ন দেখছেন রাজশাহীর চরঘাটার বাবু ইসলামও। বাবু বলেন, গত বছর আধা বিঘা জমিতে স্ট্রবেরি চাষ করেছি। ৬০ হাজার টাকা খরচ করে দেড় লাখ টাকা লাভ হয়েছে। এবার আরও বেশি জমিতে স্ট্রবেরি লাগানোর ইচ্ছে রয়েছে। তিনি বলেন, এখন চারা তৈরি চলছে। নভেম্বরের দিকে স্ট্রবেরি চাষ শুরু হবে। একই এলাকার কৃষক আব্দুল লতিফও জানালেন একই কথা। তারা বলছেন, স্ট্রবেরি চাষ এখন গোটা এলাকায় ছড়িয়ে পড়েছে।
কেবল রাজশাহী বা জয়পুরহাট নয়, খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বগুড়া, টাঙ্গাইল, কুমিল্লা, সাতক্ষীরা, খাগড়াছড়ি ও কক্সবাজারেও শুরু হয়েছে স্ট্রবেরি চাষ। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি চাষ হচ্ছে রাজশাহী, বগুড়া ও জয়পুরহাটে। ফলটি পচনশীল হওয়ায় সবাই হয়তো লাভবান হতে পারছেন না, তবে অনেক কৃষকই দেখছেন লাভের মুখ।
জয়পুরহাটের কৃষক মামুনুর রশিদ বলেন, ‘বর্তমানে প্রতি পিস চারার দাম ৩০ থেকে ৩৫ টাকা। আর চারা তৈরিতে খরচ পড়ে ১৮ থেকে ২০ টাকা। প্রতি পিস চারাতে গড়ে অন্তত ১৫ টাকা লাভ থাকে।’
তিনি বলেন, গত বছর কিছু স্ট্রবেরি নষ্ট হলেও চারাতে লাভ হয়েছিল এক লাখ টাকা। এবার নতুন জমিতে স্ট্রবেরি লাগাব। কৃষি অফিস থেকে বলা হয়েছে, একই জমিতে বারবার স্ট্রবেরি হয় না। গত বছর এ কারণেই স্ট্রবেরি ভালো হয়নি। তবে এর আগের বছরগুলোতে দুই থেকে আড়াই লাখ টাকা করে লাভ হয়েছিল।
এদিকে, স্ট্রবেরি চাষকে আরও জনপ্রিয় করে তুলতে কাজ করে যাচ্ছে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট। গত বছর পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানটি স্ট্রবেরির তিনটি উচ্চফলনশীল জাত এবং উন্নত উদ্ভাবন কৌশল উদ্ভাবন করেছে। জাতগুলো সফলভাবে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে চাষ হচ্ছে। এছাড়াও মাঠ পর্যায়ে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর ও কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের কর্মীরা প্রশিক্ষণ দিয়ে যাচ্ছেন।
সম্প্রতি কৃষি অর্থনীতি বিভাগ ও বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের এক গবেষণায় দেখা গেছে, স্ট্রবেরির প্রতিটি গাছে ৪০টি ফল ধরে। প্রতি বিঘা জমিতে প্রায় ২ হাজার ৭৭৮ কেজি ফলন হয়। প্রতি কেজি স্ট্রবেরির উৎপাদন খরচ প্রায় ৪২ টাকা। আর সেটা বিক্রি করা যায় প্রায় একশ টাকায়। সেই হিসাবে এক বিঘা জমিতে এক লাখ টাকা খরচ করে স্ট্রবেরি চাষ করে অন্তত ৩ লাখ টাকা লাভ হতে পারে। এসব বিবেচনায়, স্ট্রবেরি চাষ খুবই লাভজনক বলে দাবি বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের।
গাজীপুরে থাকার সময় স্ট্রবেরি নিয়ে দীর্ঘদিন কাজ করেছেন ড. মুন্সী রাশীদ আহমদ। বর্তমানে তিনি পাহাড়ি কৃষি গবেষণা কেন্দ্র খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলার মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা। ড. রাশীদ বলেন, গত বছর খাগড়াছড়িতে স্ট্রবেরির কিছুটা চাষ হয়েছে। এবারও চেষ্টা করছি। কয়েকবছর আগে এখানে স্ট্রবেরির বেশ চাষাবাদ হয়েছিল। সামনে যদি ভালো কোনো প্রযুক্তি দেখানো যায়, ভালো ফলন আসে; তবে কৃষকেরা আবারও কিছুটা উদ্বুদ্ধ হতে পারে।
তিনি বলেন, স্ট্রবেরির মার্কেটিং নিয়ে সমস্যা আছে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে অযৌক্তিকভাবে বেশি দাম নেওয়া হয়। এটা যদি না হতো তাহলে স্ট্রবেরির চাষাবাদ আরও প্রসারিত হতো।
এক প্রশ্নের জবাবে এই কৃষি বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা বলেন, খাগড়াছড়িতে সমান জমি, নদীর ধার ও এর আশেপাশে স্ট্রবেরির চাষাবাদ হয়ে থাকে। সামগ্রিকভাবে দেশে এর চাষাদের কী অবস্থা- জানতে চাইলে ড. রাশীদ বলেন, ‘এটি পচনশীল ফল। উৎপাদনের সঙ্গে সঙ্গে মার্কেটিং করতে না পারলে কৃষকের ক্ষতি হয়। সবমিলিয়ে প্রসপেক্ট খুব একটা ভালো নয়। কোনো কৃষক এক বছর চাষাবাদ করলে পরে সে আর আগ্রহ দেখায় না।’
তবে দেশে স্ট্রবেরি চাষের বড় সম্ভাবনা রয়েছে বলে মনে করেন বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বিএআরআই) মহাপরিচালক ড. আবুল কালাম আযাদ। তিনি বলেন, ‘যারা বিভিন্ন সময়ে দেশের বাইরে যায়, বাইরে থেকে ফলটি দেখে আসে; তারা বেশ আগ্রহ প্রকাশ করে। সবার মধ্যে না হলেও বিশেষ একটি শ্রেণির মধ্যে এই ফলের চাহিদা রয়েছে। এসব বিবেচনায় দেশে স্ট্রবেরির চাষাবাদ শুরু হলে প্রথমে হোচট খেতে হয়েছে। এখন আমরা নিজেরা জাত উদ্ভাবন করেছি। অবস্থা আগের চেয়ে ভালো হয়েছে। কৃষকেরা আগের চেয়ে আরও বেশি চাষাবাদ করছে। তবে স্ট্রবেরি চাষাবাদ নিয়ে আরও বেশি গবেষণা প্রয়োজন।’
প্রসঙ্গত, স্ট্রবেরি রসালো ও পুষ্টিকর ফল। রঙ, গন্ধ ও স্বাদে অতুলনীয় হওয়ায় এটি সারাবিশ্বে সমাদৃত। ফলটি রবি মৌসুমে চাষের উপযোগী। দেশের আবহাওয়ায় আশ্বিন মাসই (মধ্য সেপ্টেম্বর থেকে মধ্য অক্টোবর) স্ট্রবেরির রোপণের উপযুক্ত সময়। তবে নভেম্বর-ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত চারা রোপণ করা যায়। ডিসেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে গাছে ফুল আসতে শুরু করে এবং ডিসেম্বরের শেষ ভাগ থেকে এপ্রিল পর্যন্ত ফল আহরণ করা যায়।
বলাবাহুল্য, দেশের অন্যান্য অঞ্চলের কৃষকরাও যাতে আগ্রহভরে এগিয়ে আসে সেজন্য খোদ সরকারেরই সর্ব্যগ্রে সাহায্যের ও উৎসাহের দু’হাত প্রসারিত করে এগিয়ে আসা উচিত।
প্রসঙ্গতঃ ইমামুল আউওয়াল সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘আক্বল হলো রিযিকের অর্ধেক।’
আমরা মনে করি ফুল চাষে আক্বল খাটালে ও প্রয়োজনীয় শ্রম দিলে অল্পতেই বিবিধ ফায়দা পাওয়া যেতে পারে। উল্লেখ্য, অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির জন্য চাই খোদায়ী সমঝ, মদদ ও বরকত।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
জুয়ার নেশায় বুদ হচ্ছে শিশু-কিশোররা-শিক্ষার্থীরা অধিকাংশ সাইটই পরিচালিত হয় দেশের বাইরে থেকে অনলাইনে জুয়ায় ছোট ছোট বাজির টাকা দিন শেষে একটি বড় অঙ্কের অর্থ হয়ে দেশ থেকে ডলারের মাধ্যমে পাচার হচ্ছে প্রতিদিন
২২ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
প্রসঙ্গ: হামাস প্রধান ইসমাইল হানিয়া এবং হিজবুল্লাহ প্রধান হাসান নাসরুল্লাহকে গুপ্তহত্যার মাধ্যমে শহীদ করা জায়নবাদী তথা বর্বর ইহুদীরা কাপুরুষতার প্রমাণ দিয়ে অতীত ইতিহাস থেকে একের পর এক গুপ্তহত্যা করে আসছে ইহুদীদের গুপ্তহত্যার অনেক নিন্দা, ধিক্কার এবং প্রচারণা ও প্রতিহতের প্রচেষ্টা দরকার (পর্ব-১)
১৯ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
শুধু যুবকরাই নয় এখন এনার্জি ড্রিংকসে বুদ হচ্ছে শিশুরাও কর ফাঁকি দিতে অনেক এনার্জি ড্রিংকস হয়ে গেছে কোমল পানীয় জনস্বাস্থ্য রক্ষা করতে অবিলম্বে এনার্জি ড্রিংকস বন্ধ করতে হবে
১৮ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ইহুদী-নাছারাদের ষড়যন্ত্রে পড়েই দুনিয়াদার মালানারা বেহেশত-দোযখের ওয়াজ শরীফ বাদ দিয়েছে। পর্নোগ্রাফি, মাদক থেকে যুব সমাজকে বাঁচাতে চাইলে বেহেশত-দোযখের ওয়াজ শরীফও বেশি বেশি করতে হবে।
১৭ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
ডানে সেলফি বামে সেলফি, সেলফি সেলফি সেলফি উম্মাদনায় সমাজে ব্যাপকভাবে বেড়েছে হত্যা, আত্মহত্যা, সম্ভ্রমহরণ, সড়ক দুর্ঘটনাসহ নানা অপরাধ। বিভিন্ন দেশে সেলফি’র উপর নিষেধাজ্ঞা জারী করলেও বাংলাদেশে কোন লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না।
১৬ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
দিন দিন বাড়ছে পারিবারিক সহিংসতা, খুন আর আত্মহত্যা মূল্যবোধের অবক্ষয় এবং দ্বীন ইসলাম বৈরিতাই এর মুখ্য কারণ সরকারের উচিত জাতীয়ভাবে দ্বীন ইসলাম উনার আদর্শ ও শিক্ষা প্রচার ও প্রসার করে এই সামাজিক সমস্যাটি দূরিকরণ করা।
১৫ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
যথাযথ পদক্ষেপ নিলে ইনশাআল্লাহ আগামী ৫ বছরে বাংলাদেশ হবে বিশ্বের প্রথম ধনী দেশ। এক উত্তারাঞ্চলের খনিজ উত্তোলন করলেই গোটা দেশের চেহারা পাল্টে যাবে। সরকারের নিষ্ক্রিয়তা বরদাশতযোগ্য নয়।
১৪ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের অবহেলায় কৃষিতে ব্যবহৃত হচ্ছে মাত্রাতিরিক্ত কীটনাশক ও রাসায়নিক; বাড়ছে ক্যান্সারের ঝুঁকি। বিলুপ্তির পথে ১৯২ জাতের উপকারী পোকা। সরকারের উচিত অবিলম্বে কীটনাশক ও রাসায়নিকের ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করে জনস্বাস্থ্য রক্ষা ও কৃষিকে বিষমুক্ত করা।
১৩ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি?
১২ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
প্রতি বছর ১ কোটি মানুষের মৃত্যুর কারণ হতে পারে অপ্রয়োজনীয় অ্যান্টিবায়োটিক “অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স নতুন আশঙ্কা এবং বেশিরভাগ অ্যান্টিবায়োটিকের কার্যকারিতা কমেছে”- এ তথ্যকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিতে হবে। নচেৎ সাধারণ অসুখেই প্রাণনাশ হতে পারে
১১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
‘ইসলামভীতি মোকাবেলায় জাতিসংঘে প্রস্তাব পাস’ হলেও কার্যকরী কিছুই হচ্ছে না ইসরাইলকে সহযোগিতা করতে আমেরিকায় ইসলামোফোবিয়ার বিস্তার আরো বাড়ানো হচ্ছে
১০ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
প্রতারণার ফাঁদে নাগরিক জীবন। সরকারের নজরদারী নেই। রকমফের প্রতারণা বন্ধে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আদর্শ মুবারক বিস্তারের বিকল্প নেই।
০৯ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)