শহরমুখী জনস্রোত বন্ধ করতে হলে গ্রামেই কর্মসংস্থান করতে হবে। যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করলে গ্রামীন অর্থনীতিই হতে পারে উন্নয়নের চালিকা শক্তি।
চাই সরকারের সযত্ন দৃষ্টি ও সার্বিক পৃষ্ঠপোষকতা।
, ২৫ রবীউছ ছানী শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ১২ সাদিস ১৩৯১ শামসী সন , ১০ নভেম্বর, ২০২৩ খ্রি:, ২৫ কার্তিক, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) মন্তব্য কলাম
এক সমীক্ষায় জানা গেছে, এ কর্মসূচির আওতায় ৩৪টি জেলায় ব্যাংকের ২৭৭টি শাখার মাধ্যমে ২ হাজার ৩৭৩টি বস্তির পরিবারকে পুনর্বাসন করা হয় এবং ৪ কোটি ২৩ লাখ টাকার ঋন প্রদান করা হয়। তবে এসব পরিবারের মধ্যে নদী ভাঙন, ঘূর্ণিঝড়, সিডর, আইলা প্রভৃতি প্রাকৃতিক দুযোগে সর্বস্ব হারিয়ে ১ হাজার ৩২২টি পরিবার আবার শহরে ফিরে আসে এবং অবশিষ্ট ১০৫৫টি পরিবার বর্তমানে গ্রামে বসবাস করছে।
বলাবাহুল্য, নদীভাঙন, মঙ্গা, বন্যা, ঘূর্ণিঝড়, পানিচ্ছ্বাস, অতিবৃষ্টি, অনাবৃষ্টিসহ ইত্যাদি প্রাকৃতিক দুর্যোগ যেন বাংলাদেশের নিয়তি। প্রতিবছরই এর কোনো না কোনোটি আঘাত হেনে দেশের কিছু মানুষকে সর্বস্বান্ত করে দেয়। প্রাকৃতিক এ দুর্যোগের সঙ্গে মনুষ্যসৃষ্ট কিছু অনাচারও বিপুল সংখ্যক মানুষকে বাস্থচ্যুত করে শহরের বস্তিবাসী হতে বাধ্য করে।
নদীভাঙনে প্রতিবছর যত সংখ্যক মানুষ বাস্তচ্যুত হয়ে বস্তিবাসী হয়, তার চেয়ে কোনো অংশে কম হয় না এনজিওদের আগ্রাসনে। সুদের সুদ তথা সুদ গুনে কত মানুষ যে রাতের অন্ধকারে গ্রাম ছেড়ে পালায় তার সঠিক পরিসংখ্যান কারো জানা না থাকলেও শহরে বস্তির আধিক্য দেখে এর কিছুটা অনুমান করা যায়। ৩০ কোটির অধিক জনসংখ্যার দেশে প্রায় ২ কোটি লোক অবস্থান করে শুধু মাত্র রাজধানী ঢাকায়।
বলা যায়, প্রতি ১০ জন লোকের একজনের বাস এখন ঢাকায়। এরা সবাই যে প্রয়োজনে ঢাকা এসে ভিড় করে এমন নয়, অনেকে বাধ্য হয় শহরে আসতে। এ জাতীয় শহরবাসীর জন্য গ্রামে আয়-রোজগারের ব্যবস্থা থাকলে তাদের অনেকেই গ্রামে ফিরে যাবে। কিন্তু রোজগারের সব পথ শহরে সীমাবদ্ধ থাকায় গ্রামে ফিরে কী করবে- এ আশঙ্কায় অনেকেই অস্বাস্থ্যকর ও মানবেতর পরিবেশে দিনের পর দিন অতিবাহিত করে। এ জাতীয় লোকদের জন্য বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক চালু করেছে ‘ঘরে ফেরা কর্মসূচি’।
বাংলাদেশ কৃষিনির্ভর অর্থনীতির দেশ হলেও কৃষির অন্যতম উপাদান কৃষি জমি অনেকের নেই। বেশিরভাগই বর্গা ও প্রান্তিক চাষী। এ বর্গা ও প্রান্তিক চাষীরা যা উৎপাদন করে তা থেকে জমির মালিকের অংশ দেয়ার পর যা থাকে তার সঠিক দাম পায় না বলে পরবর্তী বছর আর বর্গায় জমি চাষ না করে শহরমুখো হয়।
অথচ এরা যদি উৎপাদিত কৃষিপণ্যের সঠিক দাম পেত, তাহলে শহরমুখো হওয়ার চিন্তা করতো না। কৃষক যাতে উৎপাদিত পণ্যের সঠিক দাম পায়- তা নিশ্চিত করার দায়িত্ব সরকারের। কিন্তু দুঃখের বিষয় ইতঃপূর্বে কোনো সরকারই এ বিষয়ে মাথা ঘামায়নি। ফলে কৃষক প্রতিবছরই প্রতারিত হয়েছে এবং বছর বছর শহরে তাদের ভিড় বেড়েছে।
কৃষকের উন্নতি ছাড়া দেশের উন্নতি সম্ভব নয়। এ চিন্তারই প্রতিফলন কৃষি ব্যাংকের মাধ্যমে ঘরে ফেরা কর্মসূচি। এ কর্মসূচি এবং একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্পসহ কৃষিবান্ধব নিত্য নতুন প্রকল্প গ্রহণ করলে গ্রামীণ অর্থনীতি শক্তিশালী হবে। আর তখনই গ্রাম থেকে বানের পানির মতো শহরে মানুষ আসার স্রোত বন্ধ হবে।
কর্মহীন মানুষের কর্মের সন্ধানে শহরমুখী হওয়ার প্রবণতা বন্ধ করতে হলে নিত্য নতুন প্রকল্প গ্রহণ করলেই হবে না; সবার আগে কৃষকের উৎপাদিত পণ্যের দাম নিশ্চিত করতে হবে। এজন্য যেখানে যে কৃষিপণ্য বেশি হয় সেখানে সে ধরনের কৃষিনির্ভর শিল্প গড়ে তুললে একদিকে বেকার সমস্যা দূর হবে, কৃষক পণ্যের সঠিক দাম পাবে এবং শহরমুখী হওয়ার প্রবণতা কমে যাবে। তাই গ্রামে ফিরে যাওয়ার মতো প্রকল্প গ্রহণের পাশাপাশি গ্রামে কৃষিনির্ভর শিল্প গড়ে তোলার কোনো বিকল্প নেই। পাশাপাশি প্রয়োজনে ভর্তুকির ব্যবস্থা করতে হবে।
অর্থনৈতিক শুমারির তথ্য বলছে, দেশের অর্থনৈতিক কর্মকা-ের ৮০ শতাংশের বেশি অকৃষি খাতের হলেও এর ৭১ শতাংশই এখন গ্রাম বা পল্লীনির্ভর। ৭৮ লাখ ১৮ হাজার অকৃষিনির্ভর অর্থনৈতিক ইউনিট বা ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৭১ দশমিক ৪৮ শতাংশই গ্রামভিত্তিক। গ্রামীণ চাহিদা মেটাতে স্থানীয় অনেক পণ্য তৈরি হচ্ছে গ্রামে। এতে কর্মসংস্থানের সুযোগ বাড়ছে। বিকশিত হচ্ছে গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর আয় বৃদ্ধির সুযোগ। দেশের অর্থনীতির চালিকাশক্তি হয়ে উঠছে ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসা। ছোট পরিসরে গড়ে ওঠা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান অন্যের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করছে। এখন গ্রামীণ অর্থনীতিতে পেশা বাছাইয়ে বহুমুখিতা তৈরি হয়েছে। এটিই এখন এর প্রধান বৈশিষ্ট্য। সন্দেহ নেই, গ্রামীণ অর্থনৈতিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে রেমিট্যান্স অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। সরকারের সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির পাশাপাশি বিনামূল্যে প্রদানকৃত শিক্ষারও রয়েছে বড় অবদান। সেলফোন ও প্রযুক্তি সম্প্রসারণের ফলে তথ্যপ্রবাহ বেড়েছে। এতে গ্রামীণ জনগোষ্ঠী এখন সব ধরনের তথ্য জানতে পারছে, যা তাদের আয়বর্ধনমূলক বিভিন্ন কর্মকা-ে জড়িত হতে উৎসাহিত করছে। এসব সুবিধা কাজে লাগিয়ে চাহিদামতো ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান গড়ে তুলছে অনেকে।
উল্লেখ্য, দেশের অর্থনীতির স্বস্তির জায়গা হলো, সার্বিক সক্ষমতা অর্জন। এটি ছোট অর্থনৈতিক ইউনিট বিকাশের মধ্য দিয়েই সম্ভব হয়েছে। এখন সময় এসেছে গ্রামভিত্তিক শিল্প ইউনিটগুলোর উপর বাড়তি নজর দেয়ার। পাশাপাশি বাজারের সঙ্গে এর সংযোগ বাড়াতে হবে।
মোট দেশজ উৎপাদনে (জিডিপি) কৃষির অবদান কমে আসায় অনেকে ধারণা করেছিলো, অর্থনীতিতে গ্রামের অবদান বোধ হয় কমে আসবে। সে ধারণা ভুল প্রমাণ করে অর্থনীতির চালিকাশক্তি হিসেবে গ্রামই থেকে গেছে। বরং সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পরিবর্তন আসছে।
কৃষিবহির্ভূত খাতগুলোয় নানাভাবে অগ্রগতি ঘটেছে, যাতে গ্রামীণ অনেক মানুষ অংশগ্রহণ করে তাদের আয় বৃদ্ধি করার সুযোগ পেয়েছে।
এক্ষেত্রে দেখা যায়, ঝিনুক থেকে শুরু করে ফুল উৎপাদন, বাঁশ ও বেতের আসবাব, লোহার তৈজসপত্র তৈরি থেকে গাড়ির বডি বিল্ডিং পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বিকাশ লাভ করেছে। গ্রামীণ অর্থনীতির এই বিকাশ- অর্থনীতির সার্বিক অগ্রগতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে এবং ভবিষ্যতেও রাখবে। তা একই সঙ্গে দারিদ্র্য নিরসনে, বৈষম্য হ্রাস ও প্রবৃদ্ধিতে অবদান রাখছে। এ অবস্থায় গ্রামীণ অর্থনীতি উন্নয়নে গ্রামাঞ্চলে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুতের ব্যবস্থা করতে হবে। বাড়াতে হবে কৃষিতে প্রযুক্তির ব্যবহার। গবেষণা জোরদার করতে হবে। বিনা সুদে ঋণের ব্যবস্থা করতে হবে। গ্রামীণ অর্থনীতিকে আরো চাঙ্গা করতে হলে অর্থায়ন নিশ্চিত করতে হবে।
শুধু ভূমির দক্ষ ব্যবহার ও সুষম বণ্টনই নয়, পুঁজিরও সুষম বণ্টন ও সদ্ব্যবহার প্রয়োজন। দরিদ্রদের পুঁজি আর জমি দিলেই হবে না। পাশাপাশি শিক্ষার ব্যবস্থাও করতে হবে। প্রয়োজনীয় শিক্ষা ও দক্ষতা না থাকলে প্রদত্ত জমির সদ্ব্যবহার হবে না। গ্রামীণ অর্থনীতির গতি বাড়াতে, ব্যবসা ও শিল্পের বিকাশ আরো ত্বরান্বিত করতে স্থানীয় সরকার ব্যবস্থাকেও শক্তিশালী করতে হবে। আর এগুলো করতে সরকারের আরো গভীর এবং ত্বরিৎ মনোযোগ দরকার।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
প্রসঙ্গ: হামাস প্রধান ইসমাইল হানিয়া এবং হিজবুল্লাহ প্রধান হাসান নাসরুল্লাহকে গুপ্তহত্যার মাধ্যমে শহীদ করা জায়নবাদী তথা বর্বর ইহুদীরা কাপুরুষতার প্রমাণ দিয়ে অতীত ইতিহাস থেকে একের পর এক গুপ্তহত্যা করে আসছে ইহুদীদের গুপ্তহত্যার অনেক নিন্দা, ধিক্কার এবং প্রচারণা ও প্রতিহতের প্রচেষ্টা দরকার (পর্ব-১)
১৯ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
শুধু যুবকরাই নয় এখন এনার্জি ড্রিংকসে বুদ হচ্ছে শিশুরাও কর ফাঁকি দিতে অনেক এনার্জি ড্রিংকস হয়ে গেছে কোমল পানীয় জনস্বাস্থ্য রক্ষা করতে অবিলম্বে এনার্জি ড্রিংকস বন্ধ করতে হবে
১৮ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ইহুদী-নাছারাদের ষড়যন্ত্রে পড়েই দুনিয়াদার মালানারা বেহেশত-দোযখের ওয়াজ শরীফ বাদ দিয়েছে। পর্নোগ্রাফি, মাদক থেকে যুব সমাজকে বাঁচাতে চাইলে বেহেশত-দোযখের ওয়াজ শরীফও বেশি বেশি করতে হবে।
১৭ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
ডানে সেলফি বামে সেলফি, সেলফি সেলফি সেলফি উম্মাদনায় সমাজে ব্যাপকভাবে বেড়েছে হত্যা, আত্মহত্যা, সম্ভ্রমহরণ, সড়ক দুর্ঘটনাসহ নানা অপরাধ। বিভিন্ন দেশে সেলফি’র উপর নিষেধাজ্ঞা জারী করলেও বাংলাদেশে কোন লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না।
১৬ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
দিন দিন বাড়ছে পারিবারিক সহিংসতা, খুন আর আত্মহত্যা মূল্যবোধের অবক্ষয় এবং দ্বীন ইসলাম বৈরিতাই এর মুখ্য কারণ সরকারের উচিত জাতীয়ভাবে দ্বীন ইসলাম উনার আদর্শ ও শিক্ষা প্রচার ও প্রসার করে এই সামাজিক সমস্যাটি দূরিকরণ করা।
১৫ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
যথাযথ পদক্ষেপ নিলে ইনশাআল্লাহ আগামী ৫ বছরে বাংলাদেশ হবে বিশ্বের প্রথম ধনী দেশ। এক উত্তারাঞ্চলের খনিজ উত্তোলন করলেই গোটা দেশের চেহারা পাল্টে যাবে। সরকারের নিষ্ক্রিয়তা বরদাশতযোগ্য নয়।
১৪ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের অবহেলায় কৃষিতে ব্যবহৃত হচ্ছে মাত্রাতিরিক্ত কীটনাশক ও রাসায়নিক; বাড়ছে ক্যান্সারের ঝুঁকি। বিলুপ্তির পথে ১৯২ জাতের উপকারী পোকা। সরকারের উচিত অবিলম্বে কীটনাশক ও রাসায়নিকের ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করে জনস্বাস্থ্য রক্ষা ও কৃষিকে বিষমুক্ত করা।
১৩ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি?
১২ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
প্রতি বছর ১ কোটি মানুষের মৃত্যুর কারণ হতে পারে অপ্রয়োজনীয় অ্যান্টিবায়োটিক “অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স নতুন আশঙ্কা এবং বেশিরভাগ অ্যান্টিবায়োটিকের কার্যকারিতা কমেছে”- এ তথ্যকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিতে হবে। নচেৎ সাধারণ অসুখেই প্রাণনাশ হতে পারে
১১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
‘ইসলামভীতি মোকাবেলায় জাতিসংঘে প্রস্তাব পাস’ হলেও কার্যকরী কিছুই হচ্ছে না ইসরাইলকে সহযোগিতা করতে আমেরিকায় ইসলামোফোবিয়ার বিস্তার আরো বাড়ানো হচ্ছে
১০ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
প্রতারণার ফাঁদে নাগরিক জীবন। সরকারের নজরদারী নেই। রকমফের প্রতারণা বন্ধে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আদর্শ মুবারক বিস্তারের বিকল্প নেই।
০৯ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতারণার ফাঁদে নাগরিক জীবন। সরকারের নজরদারী নেই। রকমফের প্রতারণা বন্ধে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আদর্শ মুবারক বিস্তারের বিকল্প নেই।
০৯ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)