রাজারবাগ শরীফ উনার পরিচিতি (১৫..)
পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ মাহফিল অনন্তকালব্যাপী জারি এবং উনার কার্যক্রম
, ১৫ যিলহজ্জ শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ০২ ছানী, ১৩৯১ শামসী সন , ০২ জুলাই, ২০২৩ খ্রি:, ২০ আষাঢ়, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) পবিত্র দ্বীন শিক্ষা
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অনুসরণ প্রসঙ্গে আল্লাহ পাক ইরশাদ মুবারক করেন-
وَمَا اٰتَاكُمُ الرَّسُوْلُ فَخُذُوْهُ وَمَا نَـهَاكُمْ عَنْهُ فَانْتَهُوْا ۚ وَاتَّقُوا اللهَ ۖ اِنَّ اللهَ شَدِيْدُ الْعِقَابِ.
অর্থ: নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যা এনেছেন, তা আঁকড়িয়ে ধরো, যা থেকে বিরত থাকতে বলেছেন, তা থেকে বিরত থাক। (পবিত্র সূরা হাশর শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ-৭)
আর অনুসরণটা যে ২৪ ঘণ্টা তথা সারাজীবন তথা অনন্তকালব্যপী করতে হবে, তা হযরত উবাই বিন ক্বাব রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু উনার হতে বর্ণিত উপরোক্ত পবিত্র হাদীছ শরীফ থেকে সুস্পষ্ট।
যামানার যিনি সুমহান মুজাদ্দিদ, সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি অনন্তকাল সময়ের জন্য যে পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়্যাদ শরীফ মাহফিল জারি করলেন তা কি কেবল আক্ষরিক অর্থে মাহফিল পালন অনুষ্ঠান? মোটেও তা নয়। পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ পালন অনুষ্ঠান অর্থ হচ্ছে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সঙ্গে নিবিড় নিসবত হাছিল করার এক অনুপম যোগাযোগ মাধ্যম। অথবা বলা যায়, পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ পালন বা অনুষ্ঠান অর্থ হচ্ছে- এক মুহূর্তের জন্যও নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র স্মরণ থেকে আত্মবিস্মৃত না হবার এক নিয়ামত প্রাপ্ত পথ। পবিত্র সাইয়্যিদুল আইয়াদ শরীফ পালন অনুষ্ঠান অর্থ হচ্ছে অন্তরে, অনুভবে, চিন্তায়, চেতনায়, বক্ষে, মস্তিষ্কে কেবল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক সল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুহব্বত মুবারক উনাকে ধারণ করা। সুবহানাল্লাহ!
পবিত্র সূরা আহযাব শরীফ উনার মাঝে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
اِنَّ اللهَ وَمَلٰئِكَتَه يُصَلُّوْنَ عَلَى النَّبَىّ يٰاَيُّـهَا الَّـذِيْـنَ اٰمَنُوْا صَلُّوْا عَلَيْهِ وَسَلّمُوْا تَسْلِيْمًا.
“মহান আল্লাহ পাক তিনি এবং উনার হযরত ফেরেশ্তা আলাইহিমুস সালাম উনারা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি ছলাত শরীফ তথা দুরূদ শরীফ পাঠ করেন। হে মু’মিনগণ! আপনারাও নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি পবিত্র ছলাত শরীফ তথা পবিত্র দুরূদ শরীফ পাঠ করুন এবং পবিত্র সালাম শরীফ পেশ করুন পেশ করার মতো। ”
এখান থেকে একটি বিষয় স্পষ্ট যে, এই পবিত্র আয়াত শরীফ উনার অনুসরণে পবিত্র দুরূদ শরীফ এবং পবিত্র সালাম শরীফ পেশ করে যাচ্ছেন সকল হযরত নবী আলাইহিমুস সালাম, হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম, হযরত আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনারা। কিন্তু উনাদের মর্যাদা ও নৈকট্য অনুসারে এই পবিত্র দুরূদ শরীফ পাঠ ও সালাম পেশের মাঝে ভিন্নতা থাকবে- এটাই স্বাভাবিক।
কিন্তু সাধারণ মানুষকে এই বিষয়ে অভ্যস্ত করানোর লক্ষ্যে যুগে যুগে হযরত আউলিয়া কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনারা মানুষকে বিশেষ তা’লীম-তালকিন দিয়েছেন উনাদের যার যার অবস্থান থেকে উনাদের যোগ্যতা অনুযায়ী। কিন্তু ১৫ শতকের সম্মানিত মুজাদ্দিদ, হযরত মুজাদ্দিদে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি সাধারণ মানুষকে এই নিয়ামত হাছিলের লক্ষ্যে বিভিন্নভাবে তা’লীম দিয়েছেন। মানুষ যেন কোনোভাবেই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার স্মরণ থেকে বিচ্যুত না হয়, সে কারণে তিনি বিভিন্ন অভিনব পদ্ধতির প্রচলন ঘটিয়েছেন যার কিছু নিচে বর্ণনা করা হলো।
(১) সারা বছর পবিত্র সুন্নতী জামে মসজিদে পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ মাহফিল চালু করেছেন। কিন্তু পবিত্র সাইয়্যদুশ শুহূর মহাসম্মানিত রবীউল আউওয়াল শরীফ উনার সম্মানার্থে এবং পবিত্র ১২ই শরীফ উনার সম্মানার্থে জারি করেছেন ৬৩ দিন বিশেষ ব্যবস্থায় বিশেষ মাহফিল।
(২) পর্যায়ক্রমে সব জেলার মানুষ যেন এই মুবারক মাহফিলে অংশগ্রহণ করতে পারেন সে কারণে জারি করেছেন মাহফিলে হাজির হবার বিশেষ তরতীব।
(৩) পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ, যারা এই মুবারক অনুষ্ঠানে সরাসরি অংশগ্রহণ করতে পারবে না, তাদের জন্য চালু করেছেন ‘ভয়েস আল হিকমাহ’। ঘরে বসেই উনারা এই মাহফিলে অংশগ্রহণ করতে পারেন। সুবহানাল্লাহ!
(৪) কেউ যদি প্রতিদিন ঘরে কিছু আলোচনা করে পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠ করে ঘরের খাবার তারারুক হিসেবে গ্রহণ করেন, তবে এতেও তিনি পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করার মুবারক নিয়ামত লাভ করবেন। সুবহানাল্লাহ!
(৫) যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহীদ, মুজাদ্দিদে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি নির্মাণ করেছেন “পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ গেইট”। রাস্তায় চলতে ফিরতে মানুষের স্মরণ হবে এই বিশেষ দিন মুবারকের অর্থাৎ স্মরণ হবে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার। সুবহানাল্লাহ!
(৬) পবিত্র ১২ই শরীফ উপলক্ষে প্রকাশ করা হয় পোস্টার, ফেস্টুন, হ্যান্ডবিল, ব্যানার ইত্যাদি। দেশব্যাপী তা ছড়িয়ে দেয়া হয়।
(৭) সম্মানিত সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ উপলক্ষে প্রকাশ করা হয় নানা দ্রব্য-সামগ্রী, যেখানে পবিত্র “সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ”, “১২ই শরীফ” ইত্যাদি লেখা হয়ে থাকে। ফলে তা ব্যবহার করার মধ্য দিয়ে মানুষ পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করার নিয়ামত হাছিল করেন। সুবহানাল্লাহ!
(৮) পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ উপলক্ষে প্রকাশ করা হয় বিশেষ রেসালাসমূহ।
মূলত এরকম বিষয়ের শেষ নেই। আর এখানে যাও যৎকিঞ্চিত আলোচনা করা হলো সেই প্রতিটি বিষয় বিস্তারিত আলোচনার দাবি রাখে যা আমরা উপযুক্ত স্থানে আলোচনা করবো। ইনশাআল্লাহ! তবে এক কথায় বলতে গেলে পবিত্র রাজারবাগ দরবার শরীফ থেকে যত রকমের কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়, তা সবকিছুই হয়ে থাকে পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ উনার সুমহান সম্মানার্থে। সুবহানাল্লাহ!
পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ মাহফিল জারি হয়েছে অনন্তকাল সময়ের জন্য; কিন্তু তারপরেও পবিত্র সাইয়িদুশ শুহূর পবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ মাস যেহেতু সমস্ত মাসের মাঝে শ্রেষ্ঠ, তাই এই মাসের জন্য চাই আলাদা কিছু কার্যক্রম। আর তাই এই অনন্তকালব্যাপী মাহফিল উনার শান মুবারককে প্রস্ফুটিত করার লক্ষ্যেই ১৫ শতকের সম্মানিত মুজাদ্দিদ, হযরত মুজাদ্দিদে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি জারি করেন বিশেষ ব্যবস্থাপনায় আলাদাভাবে ৬৩ দিন বিশেষ মাহফিল। এই ৬৩ দিনের ব্যাখ্যা খুবই সহজ। যেহেতু নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ৬৩ বছর বয়স মুবারক পর্যন্ত এই দুনিয়ার যমীনে তাশরীফ নিয়ে অবস্থান করেছিলেন, তাই সেই মুবারক সংখ্যার দিকে লক্ষ্য রেখেই বিশেষ ব্যবস্থাপনায় আয়োজন করা হচ্ছে ৬৩ দিনব্যাপী বিশেষ মাহফিল। এই ৬৩ দিনে বিশেষ মাহফিল শুরুর প্রথম ৩০ দিন বিশেষ প্রতিযোগিতার মাহফিল, পরের ৩০ দিন বিশেষ আলোচনা (বিশেষ ওয়াজ) মাহফিল এবং শেষ ৩ দিন বিশেষ সামা মাহফিল হিসেবে।
৩০ দিন বিশেষ প্রতিযোগিতা মাহফিল অনুষ্ঠিত হয় এক অভিনব পদ্ধতিতে। মূলত, সব বয়সের অর্থাৎ শিশু-কিশোর-ছাত্র (কিশোর ও যবুক বয়সের যারা) যুবক-বয়স্ক সকলের জন্য প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকে উৎসাহিত করা হয়। আবার ভালো ফলাফলের ঘোষণা বয়স ভিত্তিকই দেয়া হয়ে থাকে। এখানে ভালো করা বা খারাপ করার বিষয়টি মুখ্য থাকে না, বরং অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে ‘ফাল ইয়াফরাহু’ বা খুশি প্রকাশের বিষয়টিই থাকে উল্লেখযোগ্য। এছাড়া এই প্রতিযোগিতাকে উপলক্ষ করে মানুষ বিভিন্ন বিষয়, যেমন- তিলোয়াতে কালামে পাক, জানাযার নামায, খুতবা, মীলাদ শরীফ-ক্বিয়াম শরীফ, শাজরা শরীফ ইত্যাদি শিখে থাকেন এবং শিখে আমল করে নিয়ামত লাভ করার সৌভাগ্য অর্জন করেন। সুবহানাল্লাহ!
৩০ দিনব্যাপী বিশেষ আলোচনা (বিশেষ ওয়াজ) মাহফিলে থাকে বিষয়ভিত্তিক আলোচনা। আলোচনার বিষয় নির্বাচন করাটা হচ্ছে যামানার সুমহান ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহি সালাম উনার গভীর হিকমতপূর্ণ এক নিদর্শন। মানুষের যে বিষয়গুলো জানা ঈমানী দায়িত্ব, যে বিষয়গুলো নিয়ে বাতিল ফিরকাগুলো বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে ঈমান হরণ করে, পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার যে বিষয়গুলো নিয়ে কাফির-নাস্তিকরা মনগড়া লেখালেখি করে মানুষকে কাফির বানায়, সে রকম অনেক উল্লেখযোগ্য বিষয় নিয়ে সাজানো হয় ৩০ দিনব্যাপী বিশেষ আলোচনা মাহফিল। সম্মানিত শরীয়ত উনার বিভিন্ন শাখার আলোচনা থেকে শুরু করে থাকে সমসাময়িক বিষয় পর্যন্ত। এখানে একেকজন বক্তা বা আলোচক (ওয়ায়িজ) হাজার হাজার কিতাব ঘেটে, গবেষণা করে, ফিকির করে উনাদের আলোচনায় উপস্থাপন করেন। সুবহানাল্লাহ!
দীর্ঘ ৬০ দিনব্যাপী বিশেষ প্রতিযোগিতা ও আলোচনা পর্বের পর সম্মানিত সুন্নত মুবারক উনার অনুসরণে হিজরী ১৫ শতকের সম্মানিত মুজাদ্দিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি বিশেষভাবে সামা শরীফ মাহফিল আয়োজন করেন। উল্লেখ্য, গান-বাজনা শোনা, লেখা, পাঠ করা হারাম; কিন্তু হামদ শরীফ, না’ত শরীফ ও ক্বছীদা শরীফ শোনা খাছ সুন্নতে রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। সুবহানাল্লাহ! মানুষের অন্তর থেকে গানের প্রতি মুহব্বত দূর করার লক্ষ্যে এবং ক্বাছীদা শরীফ শোনা-লেখা-পাঠ করা-আয়োজন করার আগ্রহ সৃষ্টি ইত্যাদিসহ আরো গভীর উদ্দেশ্য নিয়েই এই বিশেষ সামা শরীফ মাহফিল আয়োজন। সুবহানাল্লাহ!
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
তরজমাতুল মুজাদ্দিদিল আ’যম আলাইহিস সালাম পবিত্র কুরআন শরীফ উনার ছহীহ্ তরজমা
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
পর্দা পালন করা পুরুষ মহিলা সবার জন্য ফরজ
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার দৃষ্টিতে লেবাস বা পোশাকের হুকুম-আহকাম (১)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ওহাবীদের চক্রান্ত উন্মোচন
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ছবি তোলা হারাম ও নাজায়িয
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
হালালকে হারাম করা নিষেধ
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ফিঙ্গারপ্রিন্ট বা আঙ্গুলের ছাপ শরীয়তসম্মত, নিখুঁত, ব্যবহারে সহজ এবং রহমত, বরকত, সাকীনা লাভের কারণ (৬)
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
“আন নি’মাতুল কুবরা আলাল আলাম” কিতাবের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে বিরোধিতাকারীদের আপত্তির জবাব
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পর্দা রক্ষা করা ফরজ, বেপর্দা হওয়া ব্যভিচারের সমতুল্য
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার)