মন্তব্য কলাম
মুসলিম-বিদ্বেষী সাম্প্রদায়িক উগ্র হিন্দুত্ববাদীরা চাইছে এদেশের শিক্ষার্থীরা শুধু নাচ-গান আর সিনেমার আফিমে বুদ থাকুক। সিলেবাস আর পরীক্ষায়ও হারাম গান বাজনায় মত্ত থাকুক প্রশ্নপত্রে ব্যান্ডদলের নাম তারই ধারাবাহিকতা যা মুসলমানদের দ্বীনি অনুভূতিতে চরম আঘাত, সংবিধান বিরোধী ও রাষ্ট্রদ্রোহী অবিলম্বে এর শক্ত বিচার করতে হবে ইনশাআল্লাহ
, ০১ মুহররমুল হারাম শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ১০ ছানী, ১৩৯২ শামসী সন , ০৮ জুলাই, ২০২৪ খ্রি:, ২৪ আষাঢ়, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) মন্তব্য কলাম
শিক্ষার নামে অশিক্ষায় আকন্ঠ নিমজ্জিত ছাত্র সমাজ। অনলাইনে প্রকাশিত একটি খবর, ভাত একটি টিপার মতই যথার্থ।
“৭ কলেজ শিক্ষার্থীদের পরীক্ষার ভুলে ভরা খাতার ছবি ভাইরাল”
খাতাটি ৭ কলেজের একটি কলেজের ইতিহাস বিভাগের ইয়ার ফাইনাল পরীক্ষার। যেখানে প্রশ্নে চাওয়া হয়েছিল-- ৬ দফা লিখ।
এর উত্তরে শিক্ষার্থীরা যা লিখেছে তা রীতিমত হাস্যকর।
খাতার ছবিটি ইতিমধ্যে ফেসবুকে ভাইরাল হয়ে গেছে।
ইংরেজি বিভাগের শিক্ষকরা ঢাবি ভিসির কাছে গিয়াছিলেন যে, তারা সাত কলেজের খাতা দেখতে পারবেন না। শিক্ষকদের অভিযোগ পরপর তিনটি শব্দ শুদ্ধ ভাবে লেখা এমন কোন খাতা তারা পান নি। উল্লেখ্য সাত কলেজের খাতার একটি অংশ ঢাবি শিক্ষকরাও দেখে থাকেন।
ইতিহাস বিভাগের একজন শিক্ষক নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলছিলেন, ৭২ টি খাতা দেখেছেন তার মধ্য ৬২ জন ফেল করেছে। উনি কিছু খাতার উদাহরণ দিচ্ছিলেন। যেমন একজন ছয়দফা লিখেছে তার প্রথম দফা ১.নারী ও শিশুদের আক্রমন করা যাবে না ২.পেছন থেকে যুদ্ধ করা যাবে না ৩.৯ মাসের মধ্যে যুদ্ধ শেষ করতে হবে। কেউ ছয়টি দফা ঠিকমত লিখতে পারে নি। বাংলা নামের উৎপক্তি সম্পর্কে লিখেছে এটি ল্যাটিন ও গ্রিক ভাষা থেকে এসেছে। বাংলার ভৌগোলিক বৈশিষ্ট্য লিখতে গিয়ে লিখেছে এখানে অনেক ফ্লাইওভার আছে। যুদ্ধ পরবর্তি দেশ পুর্নগঠন প্রশ্নে লিখেছে বঙ্গবন্ধু নিহতদের খাল খনন করে গেড়ে দেন। মিনিমাম স্টান্ডার্ড এর খাতা নেই, সর্বোচ্চ নাম্বার ৫৪। শিক্ষকের আফসোস যে খাতার উপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় লেখা আর খাতার ভিতরে কি!
অভিজ্ঞমহল মনে করছেন, এসবই হচ্ছে বিদেশী ষড়যন্ত্র। তারা চাইছে এদেশের সব এক্সিকিউটিভ পদ তারাই দখল করবে এবং তাদের দেশে এদেশের অর্থ পাচার করবে।
সৃষ্টি শীলতার নামে কুশিক্ষার কত প্রসার হয়েছে তার একটি খবর নেট দুনিয়ায় ব্যাপক ভাইরাল হয়েছে। গত পহেলা জুলাই অনলাইনে শিরোনাম হয়- “পরীক্ষার খাতায় ছাত্রের আঁকা হার্টের ছবির বিবরণ ভাইরাল”।
খবরে জানা যায়, চিত্রটির বিভিন্ন অংশ চিহ্নিত করতে গিয়ে ওই শিক্ষার্থী লিখেছে বিভিন্ন মেয়েদের নাম।
পরীক্ষার প্রশ্নে বলা হয়েছিল হৃৎপি- বা হার্টের ছবি আঁকতে। সঙ্গে হার্টের নানান অংশ চিহ্নিত করে তার কার্যকারিতা লিখতেও বলা হয়েছিল। কিন্তু খাতায় ওই শিক্ষার্থী হার্টের ছবি আঁকলেও তার নানা ভাগ চিহ্নিত করতে গিয়ে লিখেছে মেয়েদের নাম।
ইন্টারনেটে ভাইরাল হওয়া ছবিতে দেখা গেছে, হার্টের সমস্ত অংশ সে কোন মতে চিহ্নিত করে। সেখানে এক একটি অংশে ভিন্ন ভিন্ন মেয়ের নাম লিখেছে। হার্টের বিভিন্ন অংশের সঠিক নামের পরিবর্তে ৫ জন মেয়ের নাম লিখেছে।
সেখানে প্রথম মেয়ের কার্যকারিতায় ওই শিক্ষার্থী লিখেছে, ইনস্টাগ্রামে সে সবসময় আমার সঙ্গে চ্যাট করে। সে তাকে পছন্দ করে। বাম নিলয়ের কার্যকারিতার জায়গায় আরেক মেয়ের নাম উল্লেখ করে সে লিখেছে, সে আমার সঙ্গে স্ন্যাপচ্যাটে চ্যাট করে। হার্টের আরেক অংশে আরেক মেয়ের নাম লিখে তার নিজের প্রতিবেশীর মেয়ে বলে পরিচয় দিয়েছে সে। আবার আরেক মেয়ের নাম লিখে জানিয়েছে নাকি তার সাবেক প্রেমিকা। তাকে সে ভুলতে পারে না বলেও লিখেছে পরীক্ষার খাতায়।
তবে সবক্ষেত্রেই সে মেয়েদের বিভিন্ন সৌন্দর্য্যরে বর্ণনা দিয়েছে যা প্রকাশ করা শালীনতার খিলাফ।
সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ইনস্টাগ্রামে হার্টের এই ছবির ভিডিও শেয়ার করা হয়। আর মুহূর্তেই ভাইরাল হয়ে যায় তা। এখনও পর্যন্ত ৬ কোটি ৪৩ লাখবার দেখা হয়েছে ভিডিওটি। আর লাইক পেয়েছে ১০ লাখের কাছাকাছি। একজন ব্যবহারকারী মন্তব্য করেছে, সে সাহিত্যের নিরিখে হৃদয়ের কাজ লিখেছে।
কুশিক্ষার বিস্তার কেমন হয়েছে উপরের এক উদাহরণই যথেষ্ট। তবে শুধু ছাত্ররাই নয় ভারতে শিক্ষকরাও কুশিক্ষায় কতটা সম্পৃক্ত তা আরেকটি উদাহারণে স্পষ্ট হয়।
অনলাইনে শিরোনাম হয়েছে- “পরীক্ষার খাতায় 'থ্রি ইডিয়টস' এর গান লিখেছে ছাত্র! পাল্টা জবাব দিলেন শিক্ষক”।
ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে দেখা গেছে, ভারতের চ-িগড় বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থীর পরীক্ষার উত্তরপত্র। সেখানে একাধিক প্রশ্নের সঠিক উত্তর দিতে না পারায় শূন্য পেয়েছে সে। পৃষ্ঠা ওল্টাতেই দেখা যায় শিক্ষার্থী 'থ্রি ইডিয়টস' সিনেমার 'গিভ মি সাম সানশাইন' গানের লিরিক্স লিখেছে। তার একটু নিচেই লিখেছে 'পিকে' সিনেমার একটি গানের লিরিক্স।
আর শিক্ষকও নিজের ছাত্রটিকে জবাব দিয়েছে।
এর জবাবে শিক্ষক তার উত্তরপত্রে লিখে দিয়েছে- "তোমার তো আরও প্রশ্নের উত্তর (গান) লেখা উচিত। "
প্রসঙ্গত, গান লেখার, গাওয়ার সে কুপরামর্শই বাস্তবায়ন করার পথে খুব কৌশলী ক্ষীপ্রতায় এগিয়েছে বাংলাদেশ উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড।
অনলাইনে হেডিং হয়েছে, “বাংলা ব্যান্ডের নামে এইচ.এস.সি প্রশ্নপত্রের কোড”।
খবরে বলা হয়, রবিবার (৩০ জুন) অনুষ্ঠিত প্রথম দিনের এইচএসসি বাংলা ১ম পত্রের এমসিকিউ ও লিখিত পরীক্ষার প্রশ্নের কোড নিয়ে অন্তর্জালে আলোচনা তুঙ্গে! কারণ, উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার প্রশ্ন সাজানো হয়েছে বাংলা ব্যান্ডের নামে!
আটটি বোর্ডের প্রশ্নের কোডগুলোর ছবি ইতিমধ্যে ভাইরাল! তবে শুধু বাংলাদেশি ব্যান্ড দিয়েই সাজানো হয়নি প্রশ্নপত্রের সেট! বরং আছে কলকাতার বাংলা ব্যান্ডের নামও!
ভাইরাল হওয়া ছবিগুলোতে দেখা গেছে এইচএসসির ঢাকা বোর্ডের প্রশ্ন কোড ছিল ক্যাকটাস, রাজশাহী বোর্ডে লালন, চট্টগ্রাম বোর্ডে মাইলস, ময়মনসিংহ বোর্ডে পরশপাথর, কুমিল্লা বোর্ডে পেন্টাগন, বরিশাল বোর্ডে অবসকিউর, যশোর বোর্ডে প্রমিথিউস ও দিনাজপুর বোর্ডের প্রশ্নে মেঘদল ব্যান্ডের নাম!
এছাড়াও বিভিন্ন বোর্ডের লিখিত পরীক্ষার প্রশ্ন কোডে ওয়ারফেজ, অ্যাশেস, আভাস ও চিরকুট ব্যান্ডের নাম দেখা গেছে। যা নজরে এসেছে সংশ্লিষ্ট ব্যান্ডগুলোর সদস্যদেরও।
এরমধ্যে মেঘদল ব্যান্ডের দলনেতা ও ভোকাল নেট থেকে পাওয়া এসব প্রশ্নপত্র শেয়ার করে লিখেন, “২০২৪ এইচএসসি পরীক্ষার প্রশ্ন কোডে ‘মেঘদল’! বেশ মজা পেলাম ব্যাপারটায়। আরো অনেক ব্যান্ডের নাম ব্যবহৃত হয়েছে প্রশ্নকোডে। ”
অ্যাশেজ ব্যান্ডের দলনেতা ও ভোকাল জুনায়েদ ইভান প্রশ্নপত্র শেয়ার করে লিখেছে, “২০২৪ এইচএসসি পরীক্ষার প্রশ্ন কোড সাজানো হয়েছে বাংলা ব্যান্ড এর নামকরন দিয়ে। এবার প্রশ্নের সেট সাজানো হয়েছে ‘অ্যাশেজ’ এবং মাইলস, ওয়ারফেজ, চিরকুট, লালন, আভাস, অবসকিউর ব্যান্ড এর নাম দিয়ে। নিশ্চয়ই বাংলা ব্যান্ড এর জন্য এই উদ্যোগ মাইলফলক হয়ে থাকবে। ”
মাইলফলক! কিসের মাইলফলক! পড়ালেখা বাদ দিয়ে শিক্ষণীয় বিষয় বাদ দিয়ে হারাম কুশিক্ষা বাস্তবায়নের মাইল ফলক!
প্রশ্ন হল ব্যান্ড দল যদি খুশি হয়ে থাকে তবে অখুশী হওয়ার মত কারা আছে?
বলাবাহুল্য ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের মাঝে ৯৭.৯৯ ভাগ মুসলমানই ভীষণভাবে অখুশী, ক্ষুব্ধ, ক্রুদ্ধ এবং মর্মাহত হয়েছে।
মুসলমানদের সংক্ষুব্ধ অনুভূতি যে- উগ্র হিন্দুত্ববাদীদের খুশী করতেই মুসলমানদের মাঝে হারাম গান বাজনা বা ব্যান্ডের নামকেই ভাবগাম্ভীর্যময় প্রশ্নপত্রে সংযোজিত করে চিন্তাশীল শিক্ষাপত্রকে গান-বাজনায় সয়লাব করা হয়েছে।
আর কিছুদিন পরে দেখা যাবে এদেশের শিক্ষার্থীরাও হার্টের বিবরণে বিভিন্ন মেয়েদের নাম লিখবে, বর্ণনা দিবে। ছাত্ররা গান লিখবে। শিক্ষকরা উত্তরপত্রে আরো গান লেখার জন্য উৎসাহ দিবে। প্রশ্নপত্রে ব্যান্ড দলের নাম সন্নিবেশ যে ভাবধারাকেই উস্কে দিচ্ছে। নাউযুবিল্লাহ!
সংবিধানিকভাবে বিভিন্ন রাষ্ট্রদ্বীন ইসলাম এর এদেশের সরকারের কাছে মুসলমানদের ধর্মীয় অনুভূতির মূল্যায়ন কোথায় তা- এক বড় জলন্ত প্রশ্ন।
পর্যবেক্ষকমহল মনে করছেন, সাম্প্রদায়িক উগ্র হিন্দুত্ববাদীরা চাচ্ছে এদেশের ছাত্র-সমাজকে শুধু নাচ-গান, ব্যান্ড-সিনেমার আফিমে বুদ করে রাখবে। ভারতীয় সিনেমামুখী করে রাখবে। এদেশের মুসলমানদের তাহযীব-তামাদ্দুন ধ্বংস করে দিবে তথা তাদের ঈমান হারা এবং দেশ হারা করে দিবে। এদেশের চাকুরীর বাজার তারা দখল করবে। নীতি নির্ধারণী তারা করবে। এদেশকে তাদের অঙ্গরাজ্য বানাবে (নাউযুবিল্লাহ)।
বলার অপেক্ষা রাখে না প্রশ্নপত্রে ব্যান্ডদলের নামকরণ মুসলমানদের ধর্মীয় অনুভূতিতে কঠিন আঘাত। রাষ্ট্রদ্বীন ইসলাম অবমাননার মত রাষ্ট্রদ্রোহী অপরাধ। বৈষম্য এবং জন বিশৃঙ্খলা তৈরীর মত সাংবিধানিক অপরাধ। এর আশু বিচার করতে হবে ইনশাআল্লাহ।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
মহাপবিত্র রওজা শরীফ ও মহাপবিত্র কা’বা শরীফের পবিত্র ভূমি জাজিরাতুল আরবকে অপবিত্র করে দিন দিন পরিণত করা হচ্ছে অবাধ পাপাচারের পঙ্কিলরাজ্যে নাউযুবিল্লাহ! কা’বা শরীফের আদলে তৈরি মঞ্চে চলছে খোলামেলা পোশাকে ফ্যাশন শো, উদ্দাম কনসার্ট, বিক্রি হয়েছে ৩৬ লাখ কোটি টাকার ভারতীয় সিনেমার টিকিট; পালিত হচ্ছে হ্যালোইনও! নাউযুবিল্লাহ!
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
অবশেষে কাশ্মীরীদের আলাদা মর্যাদা ৩৭০ ধরেও বাতিল করল মুসলিম বিদ্বেষী বিজেপি সরকার কাশ্মীর কি তবে আরেক ফিলিস্তিন হতে চলছে?
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
অবশেষে কাশ্মীরীদের আলাদা মর্যাদা ৩৭০ ধরেও বাতিল করল মুসলিম বিদ্বেষী বিজেপি সরকার কাশ্মীর কি তবে আরেক ফিলিস্তিন হতে চলছে?
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রসঙ্গ : কল্যাণমূলক রাষ্ট্রের ধারণা ও ক্বিয়ামতের তথ্য
১৯ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি এবং উনার অনবদ্য তাজদীদ ‘আত-তাক্বউইমুশ শামসী’ সম্পর্কে জানা ও পালন করা এবং শুকরিয়া আদায় করা মুসলমানদের জন্য ফরয। মুসলমান আর কতকাল গাফিল ও জাহিল থাকবে?
১৭ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
প্রসঙ্গ: ভয়ঙ্কর জেদ, মহা দাম্ভিকতা, চরম সীমালঙ্ঘন, প্রতিহিংসা, ক্ষমতা কুক্ষিগত করা ইত্যাদি কুরিপুর কারণে সরকারের পতন কিন্তু কুরিপুর সংজ্ঞা, প্রতিকার, পরিশুদ্ধির প্রক্রিয়ার বর্ণনা সংবিধানে তথা রাষ্ট্রীয় কোন কিতাবে নেই তাহলে রাষ্ট্রের সংস্কার হবে কীভাবে? নাগরিক সুরক্ষা হবে কেমনে?
১৬ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ভীনদেশী অ্যাপের ফাঁদে পড়ে বিপথে যাচ্ছে দেশের তরুণ প্রজন্ম বাড়ছে নারীপাচার, দেশে বাড়ছে অশ্লীলতা ও পর্ণোগ্রাফির প্রচার কিশোর-কিশোরীদের টার্গেট করেই একটি মহল এসব অপসংস্কৃতির প্রচার ও প্রসার ঘটাচ্ছে এসব অপসংস্কৃতি নির্মূলে দ্বীন ইসলামই একমাত্র সমাধান
১৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রচারণার বিপরীতে রপ্তানি আসলে কতটা চাঙা হবে প্রকৃত রপ্তানি আয় আসলে কত? ১০ বছরে রপ্তানি বেশি দেখানো হয়েছে ৬৫ বিলিয়ন ডলার পেছনে রয়েছে ক্ষমতাসীনদের উন্নয়নের রাজনীতির মিথ্যাবুলি, মহা সাগর চুরি আর অর্থপাচারের নিকৃষ্ট কাহিনী
১৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মহাসম্মানিত পবিত্র কুরআন শরীফ উনার আলোকে- সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত আহলু বাইত শরীফ উনাদের কতিপয় ফযীলত মুবারক বর্ণনা।
১৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
১লা জানুয়ারি ২০২৫ থেকে সুইজারল্যান্ডে মুখ ঢেকে রাখলেই প্রায় ১ লাখ ৩৬ হাজার টাকা জরিমানা (নাউযুবিল্লাহ) বোরকা পড়াকে সুইজারল্যান্ডসহ ইউরোপীয় দেশ পর্দার আড়ালে নারীদের বন্দী, বৈষম্য এবং পিছিয়ে পড়ার অপবাদ দিলেও বাস্তবতা হচ্ছে গোটা ইউরোপ-আমেরিকায় নারীর প্রতি বৈষম্য হয়রানি, সহিংসতা, অত্যাচার আর ব্যভিচারের মাত্রা ভয়াবহ পশ্চিমাদের বোরকা নিষিদ্ধের প্রবনতা শুধুই ইসলাম আর মুসলিম বিদ্বেষ (পর্ব-১)
১১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে।
১০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
চলচ্চিত্র নামক জাহান্নামী সংস্কৃতির ফাঁদে মুসলিম উম্মাহ। নাটক-সিনেমার মাধ্যমে মুসলিম প্রজন্মকে দ্বীন ইসলাম থেকে দূরে সরিয়ে দেয়া হচ্ছে। সিনেমার মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী বিস্তার ঘটছে ইসলামোফোবিয়ার। পরকালের কথা স্মরণ করে মুসলিম উম্মাহকে বিধর্মীদের এসব ষড়যন্ত্র থেকে বের হয়ে আসতে হবে।
০৯ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার)