পশ্চিমা গণমাধ্যম ফিলিস্তিনী তথা মুসলমানদের উপর হিংস্র বর্বরতার ক্ষেত্রে নীরব ভূমিকা পালন করে ইহুদীবাদ তথা ইসরাইলের নির্লজ্জ সাফাই গেয়ে যাচ্ছে।
মুসলমানদের পক্ষের খবর বয়কট করে ইসরাইলের পক্ষে ভুয়া খবর পরিবেশন করছে। মুসলমানদের প্রকৃত সত্য উপলব্ধিতে সক্রিয় হতে হবে ইনশাআল্লাহ।
(ধারাবাহিক)
, ১৮ রবীউছ ছানী শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ০৫ সাদিস ১৩৯১ শামসী সন , ০৩ নভেম্বর, ২০২৩ খ্রি:, ১৮ কার্তিক, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) মন্তব্য কলাম
৭ অক্টোবর হামাস দক্ষিণ ইসরাায়েলে হামলা চালায়। সন্ত্রাসী ইসরাইলি কর্মকর্তাদের ভাষ্য অনুসারে, এতে ১ হাজার ৪শ’রও বেশি সন্ত্রাসী ইসরাইলি নিহত হয়েছে এবং ২শ’রও বেশি লোককে জিম্মি করা হয়েছে এবং একই দিন থেকে ইসরাইল গাজায় নিরন্তর বোমাবর্ষণ করে ৮ হাজরেরও বেশি মানুষকে শহীদ করেছে, যাদের প্রায় ৪০ শতাংশই শিশু। সন্ত্রাসী ইসরাইল গাজার স্বাস্থ্য খাতকে ধ্বংস করে দিয়েছে এবং জ্বালানি, পানি ও খাদ্য বন্ধ করে অঞ্চলটিতে অবরোধ জোরদার করার সময় এর বেশিরভাগ অবকাঠামোকে ধূলিস্যাত করে দিয়েছে, যা আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইন অনুযায়ী যুদ্ধাপরাধের শামিল।
জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞরা বলছে, গাজার ফিলিস্তিনিরা গণহত্যার ঝুঁকির মুখে রয়েছে। কিন্তু পশ্চিমা গণমাধ্যমগুলো ফিলিস্তিনিদের অমানুষ হিসেবে জাহির করছে এবং ফিলিস্তিনিদের এ বিপর্যয়ের পেছনে গত ৭৫ বছরের গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটকে ধামাচাপা দিয়ে গাজায় বোমা হামলায় সন্ত্রাসী ইসরাইলের আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘনকে বৈধতা দিচ্ছে। গণমাধ্যম বিশেষজ্ঞ এবং মধ্যপ্রাচ্যের সাংবাদিকরা বলছেন যে, পশ্চিমা গণমাধ্যমগুলো সন্ত্রাসী ইসরাইল ও হামাসের মধ্যকার সঙ্ঘাতে খবর প্রচার করতে যেয়ে অপ্রমাণিত দাবি প্রকাশ করছে, গল্পের একটি দিক বলছে এবং ফিলিস্তিনিদেরকে হামাসের ব্যবহারের বস্তু ছাড়া আর কিছুই নয় বলে চিত্রিত করছে।
‘এসব দ্বৈত নীতি পশ্চিমা গণমাধ্যমগুলোর একটি বৃহত্তর প্রবণতা প্রতিফলিত করে, যাতে মুসলমান এবং আরবদের মানুষের চেয়ে কমকিছু হিসেবে চিত্রিত করা হয়। আমরা এখন যা দেখছি তা একটি পুনরাবৃত্তি, বিশেষ করে আমরা ৯/১১-এ যা দেখেছি তার পরিবেশনের পরিপ্রেক্ষিতে, যেখানে (আরব এবং মুসলমানদের) এই সন্ত্রাসী আখ্যা দেয়া হয়েছিল এবং অপদস্থ করা হয়েছিল।
গাজার বিশ্লেষক তাগরীদ এল-খোদারি নেদারল্যান্ডসে তার বাড়ি থেকে আল জাজিরাকে বলেছেন, 'যদি আপনি গাজায় না থাকেন, প্রিয়জন হারানোর সময় ফিলিস্তিনিরা যে দো‘য়া করেন, যদি আপনি না শুনে থাকেন, যদি আপনি প্রিয়জনদের জীবন কাহিনী সম্পর্কে (যারা শহীদ হয়েছে) না জানেন, তাহলে (গাজার) প্রচার (সন্ত্রাসী ইসরাইলের প্রচারের মতো) হবে না। এর মানে হল, তারা শুধু সন্ত্রাসী ইসরাইলি বর্ণনা প্রচারই করছে না, তারা সন্ত্রাসী ইসরাইলি বর্ণনার মধ্যে বসবাস করছে।’
সন্ত্রাসী ইসরাইলি হামলা গাজায় পরিবারগুলোকে সম্পূর্ণভাবে নিশ্চিহ্ন করে দিয়েছে, যা মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল যুদ্ধাপরাধের জঘন্য প্রমাণ হিসাবে অভিহিত করেছে। উপগ্রহ থেকে তোলা ছবিগুলোতে গাজার পুরো আশেপাশের এলাকাগুলোকে দেখা গেছে যেগুলো ধুলিস্যাত করে দেয়া হয়েছে। আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী, সন্ত্রাসী ইসরাইল পশ্চিম তীর এবং গাজায় একটি অবৈধ দখলদার শক্তি। কয়েক দশক ধরে এটি ফিলিস্তনের পূর্বাঞ্চলে অবৈধ বসতি নির্মাণ ও সম্প্রসারণ করেছে। এটি ২০০৭ সাল থেকে শ্বাসরুদ্ধকরভাবে গাজাকে অবরুদ্ধ করে রেখেছে।
গাজার অধিকাংশ মানুষই ফিলিস্তিনিদের সন্তান বা নাতি-নাতনি যারা ১৯৪৮ সালে সন্ত্রাসী ইসরাইল সৃষ্টির সময় তাদের মাতৃভূমি থেকে বিতাড়িত হয়েছিল। ঘটনাটিতে প্রতি বছর নাকবা বা বিপর্যয় হিসাবে স্মরণ করা হয়ে থাকে। অধিকার গোষ্ঠীগুলো গাজাকে ২.৩ মিলিয়ন লোকের জন্য ২৫ মাইল দীর্ঘ এবং ৬ মাইল চওড়া জমি এবং বিশ্বের বৃহত্তম উন্মুক্ত কারাগার হিসাবে উল্লেখ করে থাকে। এল-খোদারি বলেন, 'আপনি সন্ত্রাসী ইসরাইল সম্পর্কে (যখন প্রতিবেদন করা হয়) শোনেন 'শিকার', যে শব্দটি আপনি (ফিলিস্তিনিদের প্রসঙ্গে) শুনতে পান না।
আল-খোদারি বলেন, ‘প্রতিটি (পশ্চিমা সংবাদ) প্রতিবেদনে তারা উল্লেখ করে থাকে যে, হামাস একটি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী। কিন্তু সন্ত্রাসী ইসরাইল যা করছে. তা উল্লেখ করার ক্ষেত্রে কী? এটি আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করছে, এটি গণহত্যা করছে। এটি একটি বর্ণবাদ ব্যবস্থা (পশ্চিম তীরে) আরোপ করেছে। এটি গাজার উপর ১৬ বছরের অবরোধ আরোপ করেছে। মূল প্রসঙ্গটি কোথায়? শুধুমাত্র হামাস (একটি মনোনীত সন্ত্রাসী গোষ্ঠী) এবং এটিই একমাত্র প্রসঙ্গ তারা আমাদের এখানে পরিবেশন করছে।’
আল জাজিরার সাথে কথা বলা বিশেষজ্ঞদের মতে, সন্ত্রাসী ইসরাইলি দলগুলোর দ্বারা করা অপ্রমাণিত দাবিগুলো পশ্চিমা সংবাদ সংস্থাগুলোর প্রথম পাতায় স্থান পায়। একটি উদাহরণ হল, হামাস সম্প্রতি ৪০ শিশুর শিরñদে করেছে বলে পশ্চিমা গণমাধ্যমগুলোতে দাবি করা হয়েছে। প্রমাণের অভাব সত্ত্বেও, অভিযোগগুলো দ্য ইন্ডিপেনডেন্ট, সিএনএন, ফক্স নিউজ এবং নিউ ইয়র্ক পোস্ট এর মত বিশে^র প্রধম সারির সংবাদ মাধ্যমগুলোতে প্রকাশিত হয়েছে। এমনকি যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেছিলো যে সে ১২ অক্টোবর বিচ্ছিন্ন শিশুদের ছবি দেখেছিলো। হোয়াইট হাউস পরে তার মন্তব্য সম্পর্কে বলেছে যে, বাইডেন সংবাদ প্রতিবেদন থেকে জেনেছে, কিন্তু নিজে এমন কোনও ছবি দেখেনি।
লেবানিজ লেখক এবং সমালোচক লিনা মাউঞ্জার, যিনি প্রধান পশ্চিমা সংবাদ সংস্থাগুলোর বিষয়ে লিখেছেন যে, এইসব দাবি এবং অন্যান্য অপ্রমাণিত অভিযোগ যেমন, হামাস যোদ্ধারা শত শত সন্ত্রাসী ইসরাইলি নারীকে সম্ভ্রমহরণ করেছে, এই সবই গাজায় সন্ত্রাসী ইসরাইলের সামরিক কার্যকলাপকে বৈধতা দেয়ার জন্য জনসমর্থন তৈরি করার একটি প্রচেষ্টা। তিনি বলেন, ‘আর কোনভাবেই বা আপনি আত্মরক্ষার ধারণাটি বিক্রি করবেন, যখন (সন্ত্রাসী ইসরাইল) বোমা হামলা করছে আসলে একটি বন্দি শিবিরে?'
ফিলিস্তিনি-সিরীয় বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ সাংবাদিক লায়লা মাগরিবি বলেছেন যে, যদিও পশ্চিমা গণমাধ্যমগুলোর কিছু সাংবাদিক আরও পুঙ্খানুপুঙ্খ প্রতিবেদন করতে চান, কিন্তু অনেকে আসলে সন্ত্রাসী ইসরাইলপন্থী পক্ষপাতের বিরুদ্ধে কথা বললে তাদের জীবিকা এবং ক্যারিয়ার হারাতে হবে বলে ভয় পান। তিনি আল জাজিরাকে বলেছেন যে তার একজন অ-ইহুদি আরব সহকর্মীকে তাদের সংবাদ প্রতিষ্ঠান দ্বারা নির্দেশ দেওয়া হয়েছে যে, তিনি যেনো ফিলিস্তিনিদের প্রতি সহানুভূতি প্রকাশ করে এমন কোনও বিক্ষোভে যোগ না দেন বা সামাজিক মাধ্যমগুলোতে এমন কিছু পোস্ট না করেন।
অন্যান্য সাংবাদিক যারা এই সঙ্ঘাতের বিষয়ে কাজ করেননি, তাদেরকে এমন মন্তব্য বা কাজের জন্য বরখাস্ত করা হয়েছে যা ফিলিস্তিনিদের প্রতি সহানুভূতি প্রকাশ করেছে। ইহুদি সাংবাদিক মাইকেল আইজেন, যে উন্মুক্ত মাধ্যমের বৈজ্ঞানিক পত্রিকা ইলাইফ এর যুক্ত ছিলো, জানিয়েছে যে সে মার্কিন ব্যঙ্গাত্মক সংবাদ ওয়েবসাইট ‘দ্য অনিয়ন’ থেকে এক্সে (পূর্বের টুইটার) ফিলিস্তিনের সত্যিকার অবস্থা বিষয়ক শিরোনাম শেয়ার করার জন্য তার চাকরি হারিয়েছে।
যদিও বিবিসি সন্ত্রাসী ইসরাইলে হামাসের আক্রমণ বর্ণনা করার সময় 'গণহত্যা', 'বধ' এবং 'নৃশংসতা'-এর মতো শব্দ ব্যবহার করেছে, কিন্তু গাজায় ইসরাইলের বোমাবর্ষণকে একইরকম নেতিবাচক বর্ণনা করা থেকে বিরত রয়েছে। মাগরিবি বলেন, ‘আমরা শুধু মানবতার বিপর্যয় প্রত্যক্ষ করছি না, আমরা পেশাটির বিপর্যয়ও প্রত্যক্ষ করছি।
(ইনশাআল্লাহ চলবে)
-মুহম্মদ ওয়ালিউর রহমান
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
জুয়ার নেশায় বুদ হচ্ছে শিশু-কিশোররা-শিক্ষার্থীরা অধিকাংশ সাইটই পরিচালিত হয় দেশের বাইরে থেকে অনলাইনে জুয়ায় ছোট ছোট বাজির টাকা দিন শেষে একটি বড় অঙ্কের অর্থ হয়ে দেশ থেকে ডলারের মাধ্যমে পাচার হচ্ছে প্রতিদিন
২২ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
প্রসঙ্গ: হামাস প্রধান ইসমাইল হানিয়া এবং হিজবুল্লাহ প্রধান হাসান নাসরুল্লাহকে গুপ্তহত্যার মাধ্যমে শহীদ করা জায়নবাদী তথা বর্বর ইহুদীরা কাপুরুষতার প্রমাণ দিয়ে অতীত ইতিহাস থেকে একের পর এক গুপ্তহত্যা করে আসছে ইহুদীদের গুপ্তহত্যার অনেক নিন্দা, ধিক্কার এবং প্রচারণা ও প্রতিহতের প্রচেষ্টা দরকার (পর্ব-১)
১৯ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
শুধু যুবকরাই নয় এখন এনার্জি ড্রিংকসে বুদ হচ্ছে শিশুরাও কর ফাঁকি দিতে অনেক এনার্জি ড্রিংকস হয়ে গেছে কোমল পানীয় জনস্বাস্থ্য রক্ষা করতে অবিলম্বে এনার্জি ড্রিংকস বন্ধ করতে হবে
১৮ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ইহুদী-নাছারাদের ষড়যন্ত্রে পড়েই দুনিয়াদার মালানারা বেহেশত-দোযখের ওয়াজ শরীফ বাদ দিয়েছে। পর্নোগ্রাফি, মাদক থেকে যুব সমাজকে বাঁচাতে চাইলে বেহেশত-দোযখের ওয়াজ শরীফও বেশি বেশি করতে হবে।
১৭ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
ডানে সেলফি বামে সেলফি, সেলফি সেলফি সেলফি উম্মাদনায় সমাজে ব্যাপকভাবে বেড়েছে হত্যা, আত্মহত্যা, সম্ভ্রমহরণ, সড়ক দুর্ঘটনাসহ নানা অপরাধ। বিভিন্ন দেশে সেলফি’র উপর নিষেধাজ্ঞা জারী করলেও বাংলাদেশে কোন লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না।
১৬ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
দিন দিন বাড়ছে পারিবারিক সহিংসতা, খুন আর আত্মহত্যা মূল্যবোধের অবক্ষয় এবং দ্বীন ইসলাম বৈরিতাই এর মুখ্য কারণ সরকারের উচিত জাতীয়ভাবে দ্বীন ইসলাম উনার আদর্শ ও শিক্ষা প্রচার ও প্রসার করে এই সামাজিক সমস্যাটি দূরিকরণ করা।
১৫ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
যথাযথ পদক্ষেপ নিলে ইনশাআল্লাহ আগামী ৫ বছরে বাংলাদেশ হবে বিশ্বের প্রথম ধনী দেশ। এক উত্তারাঞ্চলের খনিজ উত্তোলন করলেই গোটা দেশের চেহারা পাল্টে যাবে। সরকারের নিষ্ক্রিয়তা বরদাশতযোগ্য নয়।
১৪ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের অবহেলায় কৃষিতে ব্যবহৃত হচ্ছে মাত্রাতিরিক্ত কীটনাশক ও রাসায়নিক; বাড়ছে ক্যান্সারের ঝুঁকি। বিলুপ্তির পথে ১৯২ জাতের উপকারী পোকা। সরকারের উচিত অবিলম্বে কীটনাশক ও রাসায়নিকের ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করে জনস্বাস্থ্য রক্ষা ও কৃষিকে বিষমুক্ত করা।
১৩ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি?
১২ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
প্রতি বছর ১ কোটি মানুষের মৃত্যুর কারণ হতে পারে অপ্রয়োজনীয় অ্যান্টিবায়োটিক “অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স নতুন আশঙ্কা এবং বেশিরভাগ অ্যান্টিবায়োটিকের কার্যকারিতা কমেছে”- এ তথ্যকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিতে হবে। নচেৎ সাধারণ অসুখেই প্রাণনাশ হতে পারে
১১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
‘ইসলামভীতি মোকাবেলায় জাতিসংঘে প্রস্তাব পাস’ হলেও কার্যকরী কিছুই হচ্ছে না ইসরাইলকে সহযোগিতা করতে আমেরিকায় ইসলামোফোবিয়ার বিস্তার আরো বাড়ানো হচ্ছে
১০ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
প্রতারণার ফাঁদে নাগরিক জীবন। সরকারের নজরদারী নেই। রকমফের প্রতারণা বন্ধে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আদর্শ মুবারক বিস্তারের বিকল্প নেই।
০৯ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)