মন্তব্য কলাম
মুসলমানকে ‘মুসলমানিত্ব’ বুঝতে হবে। ‘আশহাদু আন্না মুহম্মাদার রসূলুল্লাহ’ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হাক্বীক্বীভাবে বলতে হবে ও আমলে আনতে হবে।
, ০৫ জুমাদাল ঊলা শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ১১ সাদিস, ১৩৯২ শামসী সন , ০৮ নভেম্বর, ২০২৪ খ্রি:, ২৩ কার্তিক, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) মন্তব্য কলাম
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে: “তোমরা ততক্ষণ পর্যন্ত পূর্ণ ঈমানদার হতে পারবে না, যতক্ষণ পর্যন্ত তোমরা তোমাদের বাবা-মা, ভাই-বোন, আত্মীয়-স্বজন; এমনকি নিজের জীবন থেকে আমাকে বেশি মুহব্বত করতে না পারবে। ”
এই পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার প্রেক্ষিতে জ্বলন্ত জিজ্ঞাসা ব্যক্তি মুসলমান থেকে রাষ্ট্রের প্রতি- মুসলমানরা কী আখিরী রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সর্বক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য দিতে পেরেছে?’
অথচ মহান আল্লাহ পাক তিনি নিজেই সর্বোচ্চ মর্যাদা দিয়েছেন। পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘আমি আপনার আলোচনাকে বুলন্দ করেছি। ”
কতটুকু বুলন্দ? এতটুকু যে মহান আল্লাহ পাক উনার নাম মুবারক উনার সাথে সংযুক্ত করে দিয়েছেন। কোনো ব্যক্তি শুধু ‘লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ পড়লে ক্বিয়ামত পর্যন্ত মুসলমান হতে পারবে না; যতক্ষণ পর্যন্ত তিনি অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে ‘মুহাম্মাদুর রসূলুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ না পড়বেন। সুবহানাল্লাহ!
উল্লেখ্য, এদেশের ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী ‘লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রসূলুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’- এই কালিমা শরীফে বিশ্বাসী।
এদেশে দশ লাখের ঊর্ধ্বে মসজিদে ৫ ওয়াক্ত আযানে দৈনিক দশবার করে অর্থাৎ কোটিবারেরও বেশি উচ্চারিত হয়- ‘আশহাদু আন্না মুহাম্মাদার রসূলুল্লাহ। ’ অর্থাৎ ‘আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। ’
আর মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, ‘মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে হিদায়েত এবং সত্য দ্বীন সহকারে পাঠিয়েছেন সকল দ্বীনের উপর প্রাধান্য দিয়ে (সমস্ত দ্বীন ও মতবাদকে বাতিল ঘোষণা করে) এবং মহান আল্লাহ পাক উনার সাক্ষ্যই যথেষ্ট। (যার সাক্ষী মহান আল্লাহ পাক তিনি) আর রসূল হচ্ছেন মুহাম্মাদুর রসূলুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। ” (পবিত্র সূরা ফাতাহ শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ২৮, ২৯)
অর্থাৎ পবিত্র দ্বীন ইসলাম হচ্ছেন- মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ থেকে মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি ওহী মুবারকের মাধ্যমে নাযিলকৃত একমাত্র পবিত্র দ্বীন। যা বাড়ানো-কমানো বা ইফরাত-তাফরীত কোনটিই জায়িয নেই। যে বাড়াবে-কমাবে, সে কাট্টা কাফির ও চির জাহান্নামী হয়ে যাবে।
উল্লেখ্য, এদেশের রাষ্ট্রদ্বীন হিসেবে পবিত্র দ্বীন ইসলাম স্বীকৃত। কিন্তু কথা হচ্ছে রাষ্ট্রযন্ত্র কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম মানে? রাষ্ট্রযন্ত্র কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম স্বীকার করে? রাষ্ট্রযন্ত্র কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনে যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করে? রাষ্ট্রযন্ত্র কী পবিত্র ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবন ঘটায়? রাষ্ট্রযন্ত্র কী ইসলামবিরোধী আচার বন্ধে পদক্ষেপ নেয়?
বলাবাহুল্য, ৯৮ ভাগ মুসলমানের দেশ হিসেবে রাষ্ট্রদ্বীন পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার দেশ হিসেবে রাষ্ট্রযন্ত্রের পক্ষে উপরিল্লিখিত জিজ্ঞাসার জবাব ‘হ্যাঁ, বোধক হওয়া বাঞ্ছনীয় ছিল। কিন্তু বাস্তবতা হলো- রাষ্ট্রযন্ত্র তা করতে চরমভাবে ব্যর্থ। বরং উল্টো দিকে তার বল্গাহীন অগ্রযাত্রা। নাঊযুবিল্লাহ!
এজন্য ব্যক্তি মুসলমানও কম দায়ী নয়। ব্যক্তি মুসলমান প্রতিদিন ৫ ওয়াক্ত নামাযের আযানে ও ইক্বামতে ২০ বার করে শুনে ‘আশহাদু আন্না মুহাম্মাদার রসূলাল্লাহ। ’ অর্থাৎ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে রসূল হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। এবং বিতরসহ ৫ ওয়াক্ত নামাযের মধ্যে তাশাহুদে কমপক্ষে ১৭ বার সাক্ষ্য দেয়, ‘......ওয়া আশহাদু আন্না মুহাম্মাদার রসূলুল্লাহ। ” অর্থাৎ ব্যক্তি মুসলমান দৈনিক ৩৭ বার সাক্ষ্য দেয়, ‘আশহাদু আন্না মুহাম্মাদার রসূলুল্লাহ। ’ সুবহানাল্লাহ!
আর মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যা এনেছেন তা আঁকড়িয়ে ধরো এবং যা থেকে বিরত থাকতে বলেছেন তা থেকে বিরত থাকো। ” (পবিত্র সূরা হাশর শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ৭)
বলাবাহুল্য, মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে ‘রসূল’ হিসেবে ৩৭ বার সাক্ষ্য দেবার পরও দেশের ৯৮ ভাগ মুসলমান ফরয-ওয়াজিব পালন থেকে দূরে থাকে কীভাবে? সুন্নত পালন থেকে গাফিল থাকে কীভাবে? হারাম-হালাল একাকার করে কী করে? বেপর্দা-বেহায়া-বেশরায় মশগুল হয় কী করে? তাহলে কীভাবে ২০ বার ‘মুহাম্মাদুর রসূলুল্লাহ’ কানে শোনা ও স্বীকৃতি দেয়া হয়? এবং বিতরসহ ৫ ওয়াক্ত নামাযে ১৭ বার তাশাহুদে নিজ মুখে উচ্চারণ করা ‘আশহাদু আন্না মুহাম্মাদার রসূলুল্লাহ’ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলার অর্থ কিসে পরিণত হয়?
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘হে আমার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! নিশ্চয়ই আমি আপনাকে প্রেরণ করেছি সাক্ষ্যদাতা, সুসংবাদদাতা ও ভয় প্রদর্শনকারীরূপে। ” (পবিত্র সূরা ফাত্হ শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ৯)
প্রসঙ্গত, জান্নাতের সুসংবাদ এবং জাহান্নামের ভয় এখানে উল্লেখ্য। বলাবাহুল্য, দেশের মুসলমান এখনো জান্নাত আশা করে, জাহান্নামকে ভয় পায়। আর জান্নাত-জাহান্নামের আমল সম্পর্কেও তারা অজ্ঞাত নয়। যদি তাই হয়ে থাকে, তাহলে জান্নাত-জাহান্নামের মূলত মালিক- আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মর্যাদা মূল্যায়ন, শান-মান, অনুধাবন, আদেশ, নিষেধ পালন থেকে তারা কীভাবে পিছিয়ে থাকতে পারে?
কাজেই মুসলমানকে ‘মুসলমানিত্ব’ বুঝতে হবে। ‘আশহাদু আন্না মুহাম্মাদার রসূলুল্লাহ’ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হাক্বীক্বীভাবে বলতে হবে ও আমলে আনতে হবে।
মূলত, সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তথা সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনাকে যথাযথ ও স্বতঃস্ফূর্তভাবে পালনের দ্বারাই মুসলমান সে ঈমানী চেতনা ও প্রেরণা তথা কুওওয়াত বা নিয়ামত পাবে।
রাষ্ট্রদ্বীন পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার এদেশে, ৯৮ ভাগ মুসলমান অধিবাসীর এদেশে- সর্বপ্রধান, সর্বশ্রেষ্ঠ, সর্বোচ্চ সরকারি উৎসব হবে ‘পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ তথা সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালনের উৎসব। এ উৎসবকে উপলক্ষ করেই হাজার হাজার কোটি টাকা বাজেট করতে হবে। দেশের সব গরিব-দুঃখীদেরকে এ মহান ঈদ পালনের জন্য প্রভূত সরকারি সাহায্য দিতে হবে। গোটা পবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ মাসকেই ছুটির মাস হিসেবে গণ্য করতে হবে। দেশের ১০ লাখ মসজিদে ব্যাপক সরকারি সহযোগিতায় পবিত্র ওয়াজ শরীফ মাহফিল, পবিত্র মীলাদ শরীফ মাহফিল ও উন্নতমানের তাবারক বিতরণ ইত্যাদির ব্যবস্থা করতে হবে।
তবে আবশ্যকীয়ভাবে মনে রাখতে হবে, হামিলু লিওয়ায়িল হামদ, হাবীবে আ’যম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে সার্বক্ষণিক রূহানী সংযোগ সমৃদ্ধ ও উনার মহান সুন্নত দ্বারা সুশোভিত সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার নেক ছোহবত মুবারকের মাধ্যমেই আমাদের পক্ষে পাওয়া সম্ভব সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার জাত ও ছিফত সম্পর্কিত ইলিম মুবারক ও ফিকির মুবারক, উনার হাক্বীক্বত মুবারক সম্পর্কিত মা’রিফাত মুবারক এবং উনার পূর্ণ অনুসরণ মুবারক ও সুন্নত পালনের এবং সর্বোপরি চরম, পরম ও গভীর মুহব্বত, তা’যীম-তাকরীম ও আদবের সাথে সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তথা সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনাকে পালনের কুওওয়াত।
পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তথা সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার উপলক্ষে সেসব নিয়ামত মুবারক হাছিলই হোক আমাদের অন্তরের একান্ত আরজু।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান, ঢাকা।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
৯৮ ভাগ মুসলমানের দেশে মুসলমানের সংজ্ঞা কতজন মুসলমান জানে? প্রকৃত মুসলমান না হয়ে শুধু বাহ্যিক মুসলমান দাবি কী অন্যায় নয়? মুসলমান মাত্রই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশ করতে হবে।
২১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ডিজিটালাইজেশনের নামে শিশু-কিশোরদের ইন্টারনেট ব্যবহারে উৎসাহিত করা হচ্ছে। দেশের ইন্টারনেট জগতে নিয়ন্ত্রণ না থাকায় শিশু-কিশোররা আক্রান্ত হচ্ছে অশ্লীলতায়। শিখছে অনৈতিকতা, বেহায়াপনা, হিংস্রতা। সরকারের উচিত- দ্রুত দেশের ইন্টারনেট জগতে কন্টেন্ট ফিল্টারিংয়ের ব্যবস্থা করা। বিশেষ করে শিশু কিশোরদের ইন্টারনেট আগ্রাসন থেকে বাঁচাতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অনুশাসন প্রচার প্রসার করা।
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত স্ট্যাটাস প্রবণতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি? তাহলে কী রাষ্ট্রযন্ত্রের উচিত নয়- ছবি না তুলে, বেপর্দা না হয়ে দ্বীনদার মুসলমানরা যাতে সাংবিধানিক সুযোগ পায় সে অধিকার সংরক্ষিত করা। প্রয়োজনে সংবিধান সংশোধন করা।
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত ষ্ট্যাটাস প্রবনতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা ভারতের সেবাদাস- পতিত সরকার ভারতের কুপরামর্শে- দেশের চিকিৎসাকে স্বয়ংসম্পূর্ণ, স্বচ্ছ ও সমৃদ্ধ হতে দেয়নি অবিলম্বে চিকিৎসা খাতকে সমৃদ্ধ এবং দুর্নীতি মুক্ত করতে হবে ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (তৃতীয় পর্ব)
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
‘ইসলামভীতি মোকাবেলায় জাতিসংঘে প্রস্তাব পাস’ হলেও কার্যকরী কিছুই হচ্ছে না ইসরাইলকে সহযোগিতা করতে আমেরিকায় ইসলামোফোবিয়ার বিস্তার আরো বাড়ানো হচ্ছে
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা দরকার ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
খাদ্যদ্রব্যে অতিরিক্ত ভেজাল মিশ্রণে হুমকির মুখে ৪৫ কোটি মানুষ। ভেজাল খাবারে দেশব্যাপী চলছে নীরব গণহত্যা। ভেজাল দমনে সম্মানিত ইসলামী মূল্যবোধের প্রতিফলন ঘটাতে হবে।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রসঙ্গ: শিশুদের জন্য ইন্টারনেট নিরাপদ করতে প্যারেন্টাল কন্ট্রোল গাইড লাইন তৈরি করছে সরকার নিয়ন্ত্রনহীন ইন্টারনেট জগতে প্রবেশ করে অশ্লীলতা, হিংস্রতা ও অপসংস্কৃতিতে লিপ্ত হচ্ছে শিশু কিশোররা সরকারের উচিত হবে এই গাইডলাইনে দীর্ঘসূত্রিতা না রেখে তা ত্বরিৎ বাস্তবায়ন করা।
১০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
বিশ্বব্যাপী হালাল পণ্যের বাজার ৪০ ট্রিলিয়ন ডলার। সুবিশাল এই বাজারে প্রবেশে অনেকটাই ব্যর্থ বাংলাদেশ। মান নিয়ন্ত্রণ এবং উন্নত পণ্য ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশও এই সুবিশাল বাজার ধরতে পারে সরকারের উচিত- হালাল পণ্য উৎপাদন রফতানিতে প্রয়োজনীয় পৃষ্ঠপোষকতা প্রদান করা এবং মুসলিম বিশ্বের বাজার ধরতে কুটনৈতিক তৎপরতা চালানো।
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার)