মুবাশশিরাও ওয়া নাযীরা, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন্ নাবিয়্যীন, হায়াতুন নবী, শাহিদুন্ নবী, মুত্বালা’ আলাল গইব, রউফুর রহীম, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানার্থে আক্বীক্বাহ শরীফ ও ওয়ালিমা শরীফ করার সীমাহীন ফযীলত
, ১২ জুমাদাল ঊখরা শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২৭ সাবি’ ১৩৯১ শামসী সন , ২৬ ডিসেম্বর, ২০২৩ খ্রি:, ১১ পৌষ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) পবিত্র দ্বীন শিক্ষা
مَنْ عَظَّمَ مَوْلِدِىْ وَهُوَ لَيْلَةُ اثْنَـىْ عَشَرَ مِنْ شَهْرِ رَبِيْعِ الْاَوَّلِ بِاتِّـخَاذِهٖ فِـيْهَا طَـعَامًا كُـنْتُ لَهٗ شَفِيْعًا يَّوْمَ الْقِيَامَةِ وَمَنْ اَنْفَقَ دِرْهَـمًا فِـىْ مَوْلِدِىْ اِكْـرَامًا فَكَاَنَّـمَا اَنْفَقَ جَـبَـلًا مِّنْ ذَهَبٍ اَحْـمَرَ فِـى الْـيَـتَـامٰى فِـىْ سَبِـيْـلِ اللهِ
অর্থ: “যে ব্যক্তি খাদ্য খাওয়ানোর মাধ্যমে, মেহমানদারী করার মাধ্যমে আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তারীখ মুবারক সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ উনার সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই রবী‘উল আউওয়াল শরীফ) রাত্র মুবারক (এবং দিবস মুবারক) উনাকে সম্মান করবেন, আমি ক্বিয়ামতের দিন অর্থাৎ দায়িমীভাবে সবসময় উনার জন্য সুপারিশ করবো। সুবহানাল্লাহ! আর যে ব্যক্তি আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ উনার সম্মানার্থে, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার সম্মানার্থে অত্যন্ত মুহব্বতে আদবের সাথে এক দিরহাম (চার আনা রূপা অথবা সমপরিমাণ অর্থ-সম্পদ) খরচ করবেন, ঐ ব্যক্তি মহান আল্লাহ পাক উনার রাস্তায় ইয়াতীমদেরকে এক পাহাড় পরিমাণ লাল স্বর্ণ দান করার ফযীলত মুবারক লাভ করবেন।” সুবহানাল্লাহ! (কিতাবু ফাদ্বায়িলে মাওলিদিন্নাবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ১ নং পৃষ্ঠা, রিসালাতু মাওলিদিন্নাবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ১ নং পৃষ্ঠা)
অর্থাৎ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানার্থে খাবারের আয়োজন করলে, আক্বীক্বাহ শরীফ করলে, ওয়ালিমার আয়োজন করলে স্বয়ং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি দুনিয়া ও আখিরাতে সব সময় শাফায়াত মুবারক করবেন। একই সাথে উনার জন্য খরচ করলেও সীমাহীন ফযীলত রয়েছে। এখানে এক পাহাড় লাল স্বর্ণের কথা বলা হয়েছে। কিন্তু পাহাড়ের পরিমাণটা বলা হয়নি যে, এটা কত বড়। এটা আসমান থেকে যমীন পর্যন্ত হতে পারে, ১ দুনিয়া, ১০ দুনিয়া, ২০ দুনিয়ার সমান হতে পারে অথবা তার চেয়েও কোটি কোটি গুণ বড় হতে পারে। এটা মানুষের চিন্তা-কল্পনার উর্ধ্বে। সুবহানাল্লাহ!
এ সম্পর্কে কিতাবে বর্ণিত রয়েছে,
عَنْ حَضْرَتْ اِبْنِ نُعْمَانَ رَحْـمَةُ اللهِ عَلَيْهِ اَنَّهٗ رَاَى النَّبِـىَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِـى الْمَنَامِ فَقَالَ يَا نَبِـىَّ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اَيَسُرُّكَ هٰذَا الْـمَوْلِدَ الَّذِىْ يَصْنَعُهُ النَّاسُ فِـىْ كُلِّ سَنَةٍ فَقَالَ يَا حَضْرَتْ اِبْنَ نُعْمَانَ رَحْـمَةُ اللهِ عَلَيْهِ مَنْ فَرِحَ بِنَا فَرِحْنَا بِهٖ
অর্থ: “বিশিষ্ট বুযূর্গ মহান আল্লাহ পাক উনার মাহবূব ওলী হযরত ইবনে নু’মান রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বর্ণনা করেন যে, তিনি একবার নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে স্বপ্নে দেখেন। তখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র খিদমত মুবারক-এ তিনি আরজী পেশ করেন- ‘ইয়া রাসূলাল্লাহ, ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! লোকজন প্রতি বৎসর মাওলিদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার সম্মানার্থে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মাহফিল মুবারক করেন, আপনি কি এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মাহফিল মুবারক উনার প্রতি সন্তুষ্ট?’ জবাবে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “হে হযরত ইবনে নু’মান রহমতুল্লাহি আলাইহি! যে ব্যক্তি আমাদের জন্য খুশি মুবারক প্রকাশ করে, আমরা তার জন্য খুশি মুবারক প্রকাশ করি।” সুবহানাল্লাহ! (তাযকিরাতুল ওয়ায়িযীন ১২৫ নং পৃষ্ঠা)
একইভাবে হুজ্জাতুদ্দীন হযরত ইমাম আবূ আব্দুল্লাহ মুহম্মদ ইবনে আব্দুল্লাহ ইবনে মুহম্মদ ইবনে যুফার মাক্কী ছিক্বিল্লী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন,
وَسَـمِعْتُ شَيْخَنَا حَضْرَتْ اَبَا عَبْدِ اللهِ بْنِ اَبِـىْ مُـحَمَّدِۣ النُّعْمَانِ رَحْـمَةُ اللهِ عَلَيْهِ يَقُولُ سَـمِعْتُ الشَّيْخَ حَضْرَتْ اَبَا مُوْسَى الزَّرْهُوْنِـىِّ رَحْـمَةُ اللهِ عَلَيْهِ يَقُوْلُ رَاَيْتُ النَّبِـىَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِـى النَّوْمِ فَذَكَرْتُ لَهٗ مَا يَقُوْلُهُ الْفُقَهَاءُ فِـىْ عَمَلِ الْوَلَائِمِ فِـى الْمَوْلِدِ فَقَالَ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَنْ فَرِحَ بِنَا فَرِحْنَا بِهٖ
অর্থ: “আমি আমাদের শায়েখ হযরত আবূ আব্দুল্লাহ ইবনে আবূ মুহম্মদ নু’মান রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার কাছ থেকে শুনেছি, তিনি হযরত শায়েখ আবূ মূসা যারহূনী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার কাছ থেকে শুনেছেন। হযরত ইমাম আবূ মূসা যারহূনী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, আমি একবার নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে স্বপ্নে দেখি। তখন আমি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র খিদমত মুবারক-এ মাওলিদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ মাহফিল মুবারক এবং মাহফিল মুবারক উনার মধ্যে বিশেষ মেহমানদারীর ব্যবস্থা করার বিষয়ে ফক্বীহগণ যা বলেন, সে বিষয়গুলো পেশ করি। জবাবে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘যে ব্যক্তি আমাদের জন্য খুশি মুবারক প্রকাশ করে, আমরা তার জন্য খুশি মুবারক প্রকাশ করি।” সুবহানাল্লাহ! (সুবুলুল হুদা ওয়ার রশাদ ১/৩৬৩)
কিতাবে আরো বর্ণিত রয়েছে,
عَنْ بَعْضِ الْعُلَمَاءِ اَنَّهٗ رَاَى النَّبِـىَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِـى الْمَنَامِ فَقَالَ يَا رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَا تَقُوْلُ مِنْ هٰذِهِ الْمَوَالِيْدِ الَّتِـىْ يَصْنَعُهَا النَّاسُ وَيَـجْتَمِعُوْنَ لَـهَا وَيَفْرَحُوْنَ بِـهَا وَيُنْفِقُوْنَ فِيْهِ الْاَمْوَالَ وَيُزَوِّدُوْنَـهَا مِنْ صَالِحِ الْاَعْمَالِ فَقَالَ النَّبِـىُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَنْ فَرِحَ بِنَا فَرِحْنَا بِهٖ فَالْمُحِبُّ مَعَ اَحْبَابِهٖ
অর্থ: “একজন বুযূর্গ ব্যক্তি উনার সম্পর্কে বর্ণিত রয়েছেন যে, তিনি একবার নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে স্বপ্নে দেখেন। তখন তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র খিদমত মুবারক-এ আরজী পেশ করেন- ‘ইয়া রাসূলাল্লাহ, ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! লোকজন যে মাওলিদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার মাহফিল মুবারক করেন এবং এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মাহফিল মুবারক উপলক্ষে উনারা একত্রিত হন, এই উপলক্ষে খুশি মুবারক প্রকাশ করেন, মাল-সম্পদ খরচ করেন এবং অনেক নেক আমল করেন, এ সম্পর্কে আপনি কী বলেন?’ জবাবে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘যে ব্যক্তি আমাদের জন্য খুশি মুবারক প্রকাশ করে, আমরা তার জন্য খুশি মুবারক প্রকাশ করি। মুহব্বতকারী ব্যক্তি যাঁকে মুহব্বত করে, উনার সাথেই সে থাকবে।” সুবহানাল্লাহ! (তাযকিরাতুল ওয়ায়িযীন ১২৫)
মূলকথা হলো, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানার্থে যাঁরা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার মাহফিল মুবারক করেন এবং এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মাহফিল মুবারক উপলক্ষে একত্রিত হন, এই উপলক্ষে খুশি মুবারক প্রকাশ করেন, মাল-সম্পদ খরচ করেন, পশু জবাই করে আক্বীক্বাহ শরীফ করেন, ওয়ালিমা করে মানুষদেরকে খাদ্য বিতরণ করেন এবং বিভিন্ন নেক আমল করেন, উনাদের প্রতি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি অত্যন্ত সন্তুষ্ট হন, খুশি মুবারক প্রকাশ করেন এবং উনারা সবসময় নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিশেষ নিসবত মুবারক-এ থাকেন। সুবহানাল্লাহ!
কাজেই, প্রত্যেকের দায়িত্ব-কর্তব্য হলো- নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার জন্য, উনার সম্মানার্থে বেশি বেশি আক্বীক্বাহ শরীফ ও ওয়ালিমা শরীফ করা।
মহান আল্লাহ পাক তিনি এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি অর্থাৎ উনারা সবাইকে তাওফীক্ব দান করুন। আমীন!
(বার্ষিক মুবাশশিরা ১৪৪৫ হিজরীর সংখ্যা হতে সংকলিত)
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সম্মানিত মুসলমানদের সবচেয়ে বড় শত্রু কাফির-মুশরিকরা
২৬ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
ইসলামী শরীয়ত মুতাবিক- ছবি তোলা হারাম
২৬ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ
২৬ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত খাজা মুঈনুদ্দীন হাসান চীশতী আজমিরী সাঞ্জারী রহমতুল্লাহি আলাইহি (৩৯)
২৬ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
পর্দা করা ফরজ, বেপর্দা হওয়া হারাম
২৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ
২৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত জাদ্দু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কতিপয় সম্মানিত মশহূর লক্বব মুবারক এবং এই সম্পর্কে কিছু আলোচনা
২৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত জাদ্দু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কতিপয় বেমেছাল খুছূছিয়ত বা বৈশিষ্ট্য মুবারক
২৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
উম্মু আবীহা, খাইরু ওয়া আফদ্বালু বানাতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুল ঊলা আলাইহাস সালাম উনার সম্মানিত হুজরা শরীফে সাইয়্যিদুনা হযরত যুন নূর আলাইহিস সালাম তিনি
২৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
খাইরু ওয়া আফদ্বালু বানাতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুল ঊলা আলাইহাস সালাম উনার সম্মানিত জীবনী মুবারক
২৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের সম্পর্কে বাতিল ফিরক্বা কর্তৃক উত্থাপিত সমালোচনা সমূহের দলীলসম্মত জাওয়াব (৩০)
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
ছবি তোলা হারাম ও নাজায়িজ
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার)