মানবাধিকার লঙ্ঘনের জন্য রাশিয়ার বিরুদ্ধে পশ্চিমা শাসকগোষ্ঠী থেকে ব্যবসায়ীরাও সক্রিয়। বাংলাদেশের মানবাধিকারের জন্য আশ্চর্যজনক সরব আমেরিকা ফিলিস্তিনীদের মানবাধিকার ক্ষেত্রে রহস্যজনক নীরব কেন?
মানবাধিকারের ক্ষেত্রে প্রকাশ্যে দ্বৈতনীতির কারণে মার্কিনী তথা পশ্চিমাদের শুধু মুনাফিক আখ্যা দিলেই হবে না; কথিত আন্তর্জাতিক আদালতেও এদের শক্ত বিচারের ব্যবস্থা করতে হবে ইনশাআল্লাহ। (১)
, ০১ রবীউছ ছানী শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ১৮ খ্বমীছ ১৩৯১ শামসী সন , ১৭ অক্টোবর, ২০২৩ খ্রি:, ০১ কার্তিক, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) মন্তব্য কলাম
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে পশ্চিমাদের তীব্র সমালোচনা করে আব্বাস বলেছে, ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলার পর মস্কোকে শাস্তি দেওয়া হয়েছে। অপরদিকে ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে ইসরাইলের অপরাধ উপেক্ষা করছে পশ্চিমারা, যা দ্বিমুখী আচরণ।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এক সংবাদ সম্মেলনে বৈঠকের কথা উল্লেখ করে সে বলে, ইউরোপের বর্তমান ঘটনা নির্লজ্জ দ্বিমুখিতাকে সামনে এনেছে। সে বলে, ইসরাইলি দখলদারদের জাতিগত নিধন এবং বৈষম্য সত্ত্বেও আমরা কাউকে খুঁজে পাইনি যারা দেশটিকে জাবাবদিহিতার আওতায় আনবে?
ইসরায়েলের বিমান হামলায় এখন পর্যন্ত কয়েক শত ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। প্রাণ গেছে শিশু-নারীদের। মানবাধিকার লঙ্ঘন নিয়ে নিশ্চুপ ওয়াশিংটন। তবে ইসরায়েলকে সহায়তা করার ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
মানবাধিকারের কথা না বললেও যুদ্ধে জয়ী হতে সরাসরি ইসরায়েলকে সহায়তা দেয়ার ঘোষণা দিয়েছে বাইডেন প্রশাসন। তবে দেশটিকে সহায়তা দেয়ার ঘটনা নতুন কিছু নয়। একটি পরিসংখ্যান বলছে, ১৯৪৫ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শেষ থেকে ২০০১ পর্যন্ত বিশ্বের ১৫৩টি অঞ্চলে সংঘটিত ২৪৮টি সশস্ত্র সংঘাত হয়েছে। এর মধ্যে ২০১টি মার্কিন সমর্থিত ছিল, যা মোট সংখ্যার ৮১ শতাংশ। সেগুলোর মধ্যে কয়েকটি যুদ্ধ যুক্তরাষ্ট্র ‘বৈধ পদ্ধতির’ মাধ্যমে চালিয়েছিল, যা তারা নিরাপত্তা পরিষদের মাধ্যমে অনুমোদনের জন্য জাতিসংঘকে প্রভাবিত করতে সক্ষম হয়েছিল। তবে এর বেশিরভাগই ছিল মানবাধিকারের নামে যুক্তরাষ্ট্র ইচ্ছাকৃতভাবে শুরু করা অবৈধ যুদ্ধ। ২০০৪ সালে জাতিসংঘের মহাসচিব কফি আনান ইরাক যুদ্ধ নিয়ে অনেক সংশয় প্রকাশ করেছেন। সে বলেছে, এটি জাতিসংঘ সনদের সঙ্গে ‘সামঞ্জস্যপূর্ণ’ নয়। নিরাপত্তা পরিষদের সুনির্দিষ্ট পরামর্শ ছাড়াই যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের যুদ্ধে যাওয়ার পদক্ষেপের বৈধতা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছে কফি আনান।
ফিলিস্তিনের জনগণের দীর্ঘকাল ধরে দমন নিপীড়নের শিকার হওয়ার বিষয়টি মানবাধিকার নিয়ে যারা ন্যূনতম ওয়াকিবহাল তারাও অকপটে স্বীকার করবে। ১৯২০ থেকে ১৯৪০ সালের মধ্যে ইউরোপ থেকে দলে দলে ইহুদিরা ফিলিস্তিনে যেতে শুরু করে। ইউরোপে ইহুদি নিপীড়ন এবং দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ভয়ঙ্কর ইহুদি নিধনযজ্ঞের পর সেখান থেকে পালিয়ে তারা নতুন এক মাতৃভূমির স্বপ্ন দেখছিল। আর সেই স্বপ্ন ফিলিস্তিনের ভূখ- দখলের মধ্য দিয়ে বাস্তবে রূপ নেয়। ১৯৪৭ সালে জাতিসংঘে ভোটাভুটিতে ফিলিস্তিনকে দুই ভাগ করে দুটি আলাদা ইহুদি ও আরব রাষ্ট্র গঠনের কথা বলা হয়। জেরুজালেমকে করা হয় আন্তর্জাতিক নগরী। ইহুদি নেতারা এ প্রস্তাব মেনে নিলেও, আরব নেতারা তা প্রত্যাখ্যান করায় সে পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হয়নি। অন্যদিকে, ব্রিটিশরা সমস্যার সমাধানে ব্যর্থ হয়ে ১৯৪৮ সালে ফিলিস্তিন ছাড়লে ইহুদি নেতারা ইসরায়েল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার ঘোষণা দিলে শুরু হয় যুদ্ধ। যেখানে যোগ দেয় প্রতিবেশী আরব দেশগুলোর সৈন্যরাও। প্রাণ বাঁচাতে যখন ফিলিস্তিনিরা ঘরবাড়ি ছাড়ছে, সেই সুযোগে তাদের বেশিরভাগ অঞ্চল দখল করে নেয় ইসরায়েল। এরপর ১৯৬৭ সালের যুদ্ধে ইসরায়েল ফিলিস্তিনিদের পূর্ব জেরুজালেম, পশ্চিম তীর, সিরিয়ার গোলান মালভূমি, গাজা ও মিশরের সিনাই অঞ্চল দখল করে নেয়। আর ফিলিস্তিনিরা শরণার্থী হয়ে গাজা ও পশ্চিম তীরে বসবাস শুরু করে। এতেই ক্ষান্ত হয়নি ইসরায়েল। নিজেদের আগ্রাসন টিকিয়ে রাখতে দীর্ঘ ৭৫ বছর ধরেই নিরীহ ফিলিস্তিনিদের ওপর চালিয়ে যাচ্ছে নির্যাতন। ইহুদি রাষ্ট্র গড়তে প্রাণ কেড়ে নিচ্ছে নিরীহ ফিলিস্তিনিদের। সেই ইসরায়েলকে নিজেদের ঘনিষ্ঠ মিত্র আখ্যা দিয়ে বারবার আশ্রয়-প্রশ্রয় দিয়ে যাচ্ছে গোটা নিজেদেরকে মানবাধিকারের ঝান্ডা-উত্তোলক হিসেবে দাবিকারী মহাপরাক্রমশালী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। নিজেদের স্বার্থ হাসিলের জন্য বরাবরের মতো এবারো নিরীহ ফিলিস্তিনিদের বিপক্ষে গিয়ে ইসরায়েলের পক্ষ নেয় যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্র ন্যাটো জোট। প্রায়ই শান্তি আলোচনার নাটক মঞ্চস্থ করলেও কখনই সফলতা আসেনি কারণ সর্বদা তারা ইসরায়েলের পক্ষে থেকেছে। তাদের অর্থ, অস্ত্র ও সর্বাত্মক সহায়তায় ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী জনগণের ওপর দশকের পর দশক ধরে নিপীড়ন চালিয়ে আসছে দখলদার ইসরায়েল। এবারের সংঘাতেও তারা ইহুদিদের পক্ষ নিল। মানবাধিকারের কথা বলে মুখে ফেনা তোলা দেশগুলোর আগ্রাসী মনোভাব, দ্বিচারিতা আর স্বার্থপরতার আরেকটি নজির হয়ে থাকবে এই সমর্থন। পশ্চিমা নেতাদের এসব দ্বিমুখী আচরণ প্রকাশ্যে নিয়ে এসেছেন সাধারণ নেটিজেনরা। আগেকার সময়ে নিজেদের সরকারের গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়ে চুপ থাকলেও পশ্চিমা বিশ্বের সাধারণ জনগণ এসব নিয়ে এখন সোচ্চার হয়ে উঠেছেন। সিংহভাগ আন্তর্জাতিক নেতাই ইউক্রেনের আত্মরক্ষার অধিকারের প্রশংসা করেন, আর সমালোচনা করেন রাশিয়ার আক্রমণের। কিন্তু অনেকেই বলেন, পশ্চিম তীর ও গাজায় ইসরায়েলের দখলদারিত্বের ব্যাপারেও একই কথা খাটছে না। অনেক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারকারী বলেন, নিজ দেশ রক্ষার জন্য লড়াইরত ইউক্রেনীয়দের সমর্থন দিচ্ছে পশ্চিমা কূটনীতিবিদ ও সংবাদমাধ্যম, কিন্তু ইসরায়েলিদের বিরুদ্ধে লড়াইরত ফিলিস্তিনিদের তারা আখ্যা দিয়েছে ‘সন্ত্রাসী’।
চলতি বছরের শুরুর দিকে বিশ্ব মানবাধিকারের ওপর পশ্চিমের ‘দ্বিমুখী নীতি’ নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে অ্যামনেস্টি। এ প্রতিবেদনে পশ্চিমা বিশ্বের বিভিন্ন সময়ে গ্রহণ করা বিভিন্ন দ্বিমুখী নীতি নিয়ে অনেক ব্যঙ্গ কার্টুনও স্থান পায়। এরূপ অবস্থার সঙ্গে আমাদের মানবাধিকার নিয়ে সোচ্চার বিভিন্ন সংগঠনের তুলনা করা যায়। যেখানে পশ্চিমা বিশ্বের সাধারণ মানবাধিকার নিয়ে সোচ্চার সেখানে আমাদের তথাকথিত মানবাধিকার বিষয়ক সংগঠনগুলোর কোনরকম উচ্চবাচ্যও আমরা পরিলক্ষণ করি না। তাহলে কি তাদের কর্মসূচি শুধুই পশ্চিমাতোষণ আর অগণতান্ত্রিক ব্যবস্থার সুযোগ গ্রহণ। যেখানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ফিলিস্তিনের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে গিয়ে যে ডাবল স্ট্যান্ডার্ড বা দ্বৈতনীতি ধারণ করছে, যেটা কারো কাছেই গ্রহণযোগ্য না। সেখানে আমাদের মানবাধিকার কর্মীরাও নিশ্চুপ আছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বরাবর দাবি করছে, ইসরায়েল শুধু তাদের জনগণ এবং তাদের রাষ্ট্রের সীমানা রক্ষা করতে চায়। য্ক্তুরাষ্ট্র এ কথা বলে মূলত ইসরায়েলের সব অবৈধ তৎপরতাকে ন্যায্যতা দিচ্ছে। আবার অপরদিকে ফিলিস্তিনের সঙ্গেও সম্পর্ক রাখছে। ইসরায়েল ক্রমাগতভাবে নিয়মিত আন্তর্জাতিক আইন ভঙ্গ করে যাচ্ছে। আন্তর্জাতিক যেসব চুক্তি হয়েছে সেসব চুক্তির বাধ্যবাধকতা অনুযায়ী ইসরায়েল কোনো কাজই করছে না। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ পরবর্তীতে এসব চুক্তি লঙ্ঘন করা হলে বলা হয়েছে, কড়া ভাষায় এর প্রতিবাদ জানাতে হবে। এবং ধাপে ধাপে অ্যাকশন নিতেও বলা হয়েছে। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র কোনো প্রতিবাদ নিন্দা কিংবা কোনো অ্যাকশনই নিচ্ছে না। সেই সঙ্গে সুর মিলাচ্ছে পশ্চিমা বিশ্বের অন্যান্য নেতারাও।
পশ্চিমা দেশের সরকার থেকে শুরু করে বড় বড় ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে প্রায়ই দ্বিচারিতার অভিযোগ ওঠে। বিশেষ করে ইউক্রেনে রুশ সামরিক অভিযান শুরুর পর থেকে তাদের এসব আচরণ নগ্নভাবে সামনে আসতে থাকে। রুশ অর্থনীতিকে বিপদে ফেলতে একের পর এক পদক্ষেপ নিতে থাকে বিখ্যাত পশ্চিমা কোম্পানিগুলো। তবে এবার ঠিক তার উল্টো চিত্র দেখা গেল ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি আগ্রাসনের সময়।
গত বছর ইউক্রেনে সামরিক অভিযান শুরুর পর কিয়েভকে আর্থিক সহায়তা ও সমর্থন দিতে থাকে এডিডাস, ডিসনি, টয়োটা থেকে শুরু করে ব্যাংক অব আমেরিকার মতো কোম্পানিগুলো। এমনকি ইউক্রেনের সমর্থনে দেশটির পতাকা ব্যবহার করে অ্যাপলের সিইও টিম কুক ও সিটি গ্রুপের সিইও জেন ফ্রেজার। এক হাজারেরও বেশি কোম্পানি মস্কো থেকে তাদের ব্যবসা গুটিয়ে নিয়েছে অথবা পরিধি কমিয়ে এনেছে।
অন্যদিকে ফিলিস্তিনের জনগণের ওপর ইসরায়েলি হামলার পর একেবারেই চুপ রয়েছে এসব প্রতিষ্ঠান। এমনকি মধ্যপ্রাচ্যের গুরুতর এই সংঘাত নিয়ে বিন্দুমাত্র মন্তব্য করতেও অস্বীকৃতি জানিয়েছে অনেক প্রতিষ্ঠান। উপরন্তু ইসরায়েলের প্রতি সমর্থন জানিয়ে গেছে মাইক্রোসফট, গুগল, জেপি মরগ্যান, গোল্ডম্যান শ্যাস ও হিউলেট প্যাকার্ডের মতো প্রতিষ্ঠানগুলো।
ইসরায়েলি হামলায় অসংখ্যা ফিলিস্তিনি শিশু নিহত হওয়ার পরও পশ্চিমা কোম্পানিগুলোর কোনো প্রতিক্রিয়া দেখা যায়নি।
(চলবে)
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
ইহুদী-নাছারাদের ষড়যন্ত্রে পড়েই দুনিয়াদার মালানারা বেহেশত-দোযখের ওয়াজ বাদ দিয়েছে। পর্নোগ্রাফি, মাদক থেকে যুব সমাজকে বাঁচাতে চাইলে বেহেশত-দোযখের ওয়াজও বেশি বেশি করতে হবে।
২৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
পেয়াজ, সরিষা, ধান এমনকি ভরা মৌসুমে আলুর নিম্নমানের বীজে মহা ক্ষতির মুুখে চাষিরা। বহুদিন ধরে বিভিন্ন কোম্পানীর বীজে প্রবঞ্চিত হবার পর এখন খোদ সরকারের প্রণোদনার বীজেও প্রতারিত কৃষক। কৃষিপ্রধান দেশে কৃষক ও কৃষিপণ্য নিয়ে এমন ছিনিমিনি খেলা আর কতদিন চলবে?
২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
৯৮ ভাগ মুসলমানের দেশে মুসলমানের সংজ্ঞা কতজন মুসলমান জানে? প্রকৃত মুসলমান না হয়ে শুধু বাহ্যিক মুসলমান দাবি কী অন্যায় নয়? মুসলমান মাত্রই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশ করতে হবে।
২১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ডিজিটালাইজেশনের নামে শিশু-কিশোরদের ইন্টারনেট ব্যবহারে উৎসাহিত করা হচ্ছে। দেশের ইন্টারনেট জগতে নিয়ন্ত্রণ না থাকায় শিশু-কিশোররা আক্রান্ত হচ্ছে অশ্লীলতায়। শিখছে অনৈতিকতা, বেহায়াপনা, হিংস্রতা। সরকারের উচিত- দ্রুত দেশের ইন্টারনেট জগতে কন্টেন্ট ফিল্টারিংয়ের ব্যবস্থা করা। বিশেষ করে শিশু কিশোরদের ইন্টারনেট আগ্রাসন থেকে বাঁচাতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অনুশাসন প্রচার প্রসার করা।
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত স্ট্যাটাস প্রবণতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি? তাহলে কী রাষ্ট্রযন্ত্রের উচিত নয়- ছবি না তুলে, বেপর্দা না হয়ে দ্বীনদার মুসলমানরা যাতে সাংবিধানিক সুযোগ পায় সে অধিকার সংরক্ষিত করা। প্রয়োজনে সংবিধান সংশোধন করা।
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত ষ্ট্যাটাস প্রবনতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা ভারতের সেবাদাস- পতিত সরকার ভারতের কুপরামর্শে- দেশের চিকিৎসাকে স্বয়ংসম্পূর্ণ, স্বচ্ছ ও সমৃদ্ধ হতে দেয়নি অবিলম্বে চিকিৎসা খাতকে সমৃদ্ধ এবং দুর্নীতি মুক্ত করতে হবে ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (তৃতীয় পর্ব)
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
‘ইসলামভীতি মোকাবেলায় জাতিসংঘে প্রস্তাব পাস’ হলেও কার্যকরী কিছুই হচ্ছে না ইসরাইলকে সহযোগিতা করতে আমেরিকায় ইসলামোফোবিয়ার বিস্তার আরো বাড়ানো হচ্ছে
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা দরকার ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
খাদ্যদ্রব্যে অতিরিক্ত ভেজাল মিশ্রণে হুমকির মুখে ৪৫ কোটি মানুষ। ভেজাল খাবারে দেশব্যাপী চলছে নীরব গণহত্যা। ভেজাল দমনে সম্মানিত ইসলামী মূল্যবোধের প্রতিফলন ঘটাতে হবে।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)