মানবাধিকার লঙ্ঘনের জন্য রাশিয়ার বিরুদ্ধে পশ্চিমা শাসকগোষ্ঠী থেকে ব্যবসায়ীরাও সক্রিয়। বাংলাদেশের মানবাধিকারের জন্য আশ্চর্যজনক সরব আমেরিকা ফিলিস্তিনীদের মানবাধিকার ক্ষেত্রে রহস্যজনক নীরব কেন?
মানবাধিকারের ক্ষেত্রে প্রকাশ্যে দ্বৈতনীতির কারণে মার্কিনী তথা পশ্চিমাদের শুধু মুনাফিক আখ্যা দিলেই হবে না; কথিত আন্তর্জাতিক আদালতেও এদের শক্ত বিচারের ব্যবস্থা করতে হবে ইনশাআল্লাহ। (১)
, ০১ রবীউছ ছানী শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ১৮ খ্বমীছ ১৩৯১ শামসী সন , ১৭ অক্টোবর, ২০২৩ খ্রি:, ০১ কার্তিক, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) মন্তব্য কলাম
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে পশ্চিমাদের তীব্র সমালোচনা করে আব্বাস বলেছে, ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলার পর মস্কোকে শাস্তি দেওয়া হয়েছে। অপরদিকে ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে ইসরাইলের অপরাধ উপেক্ষা করছে পশ্চিমারা, যা দ্বিমুখী আচরণ।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এক সংবাদ সম্মেলনে বৈঠকের কথা উল্লেখ করে সে বলে, ইউরোপের বর্তমান ঘটনা নির্লজ্জ দ্বিমুখিতাকে সামনে এনেছে। সে বলে, ইসরাইলি দখলদারদের জাতিগত নিধন এবং বৈষম্য সত্ত্বেও আমরা কাউকে খুঁজে পাইনি যারা দেশটিকে জাবাবদিহিতার আওতায় আনবে?
ইসরায়েলের বিমান হামলায় এখন পর্যন্ত কয়েক শত ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। প্রাণ গেছে শিশু-নারীদের। মানবাধিকার লঙ্ঘন নিয়ে নিশ্চুপ ওয়াশিংটন। তবে ইসরায়েলকে সহায়তা করার ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
মানবাধিকারের কথা না বললেও যুদ্ধে জয়ী হতে সরাসরি ইসরায়েলকে সহায়তা দেয়ার ঘোষণা দিয়েছে বাইডেন প্রশাসন। তবে দেশটিকে সহায়তা দেয়ার ঘটনা নতুন কিছু নয়। একটি পরিসংখ্যান বলছে, ১৯৪৫ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শেষ থেকে ২০০১ পর্যন্ত বিশ্বের ১৫৩টি অঞ্চলে সংঘটিত ২৪৮টি সশস্ত্র সংঘাত হয়েছে। এর মধ্যে ২০১টি মার্কিন সমর্থিত ছিল, যা মোট সংখ্যার ৮১ শতাংশ। সেগুলোর মধ্যে কয়েকটি যুদ্ধ যুক্তরাষ্ট্র ‘বৈধ পদ্ধতির’ মাধ্যমে চালিয়েছিল, যা তারা নিরাপত্তা পরিষদের মাধ্যমে অনুমোদনের জন্য জাতিসংঘকে প্রভাবিত করতে সক্ষম হয়েছিল। তবে এর বেশিরভাগই ছিল মানবাধিকারের নামে যুক্তরাষ্ট্র ইচ্ছাকৃতভাবে শুরু করা অবৈধ যুদ্ধ। ২০০৪ সালে জাতিসংঘের মহাসচিব কফি আনান ইরাক যুদ্ধ নিয়ে অনেক সংশয় প্রকাশ করেছেন। সে বলেছে, এটি জাতিসংঘ সনদের সঙ্গে ‘সামঞ্জস্যপূর্ণ’ নয়। নিরাপত্তা পরিষদের সুনির্দিষ্ট পরামর্শ ছাড়াই যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের যুদ্ধে যাওয়ার পদক্ষেপের বৈধতা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছে কফি আনান।
ফিলিস্তিনের জনগণের দীর্ঘকাল ধরে দমন নিপীড়নের শিকার হওয়ার বিষয়টি মানবাধিকার নিয়ে যারা ন্যূনতম ওয়াকিবহাল তারাও অকপটে স্বীকার করবে। ১৯২০ থেকে ১৯৪০ সালের মধ্যে ইউরোপ থেকে দলে দলে ইহুদিরা ফিলিস্তিনে যেতে শুরু করে। ইউরোপে ইহুদি নিপীড়ন এবং দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ভয়ঙ্কর ইহুদি নিধনযজ্ঞের পর সেখান থেকে পালিয়ে তারা নতুন এক মাতৃভূমির স্বপ্ন দেখছিল। আর সেই স্বপ্ন ফিলিস্তিনের ভূখ- দখলের মধ্য দিয়ে বাস্তবে রূপ নেয়। ১৯৪৭ সালে জাতিসংঘে ভোটাভুটিতে ফিলিস্তিনকে দুই ভাগ করে দুটি আলাদা ইহুদি ও আরব রাষ্ট্র গঠনের কথা বলা হয়। জেরুজালেমকে করা হয় আন্তর্জাতিক নগরী। ইহুদি নেতারা এ প্রস্তাব মেনে নিলেও, আরব নেতারা তা প্রত্যাখ্যান করায় সে পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হয়নি। অন্যদিকে, ব্রিটিশরা সমস্যার সমাধানে ব্যর্থ হয়ে ১৯৪৮ সালে ফিলিস্তিন ছাড়লে ইহুদি নেতারা ইসরায়েল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার ঘোষণা দিলে শুরু হয় যুদ্ধ। যেখানে যোগ দেয় প্রতিবেশী আরব দেশগুলোর সৈন্যরাও। প্রাণ বাঁচাতে যখন ফিলিস্তিনিরা ঘরবাড়ি ছাড়ছে, সেই সুযোগে তাদের বেশিরভাগ অঞ্চল দখল করে নেয় ইসরায়েল। এরপর ১৯৬৭ সালের যুদ্ধে ইসরায়েল ফিলিস্তিনিদের পূর্ব জেরুজালেম, পশ্চিম তীর, সিরিয়ার গোলান মালভূমি, গাজা ও মিশরের সিনাই অঞ্চল দখল করে নেয়। আর ফিলিস্তিনিরা শরণার্থী হয়ে গাজা ও পশ্চিম তীরে বসবাস শুরু করে। এতেই ক্ষান্ত হয়নি ইসরায়েল। নিজেদের আগ্রাসন টিকিয়ে রাখতে দীর্ঘ ৭৫ বছর ধরেই নিরীহ ফিলিস্তিনিদের ওপর চালিয়ে যাচ্ছে নির্যাতন। ইহুদি রাষ্ট্র গড়তে প্রাণ কেড়ে নিচ্ছে নিরীহ ফিলিস্তিনিদের। সেই ইসরায়েলকে নিজেদের ঘনিষ্ঠ মিত্র আখ্যা দিয়ে বারবার আশ্রয়-প্রশ্রয় দিয়ে যাচ্ছে গোটা নিজেদেরকে মানবাধিকারের ঝান্ডা-উত্তোলক হিসেবে দাবিকারী মহাপরাক্রমশালী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। নিজেদের স্বার্থ হাসিলের জন্য বরাবরের মতো এবারো নিরীহ ফিলিস্তিনিদের বিপক্ষে গিয়ে ইসরায়েলের পক্ষ নেয় যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্র ন্যাটো জোট। প্রায়ই শান্তি আলোচনার নাটক মঞ্চস্থ করলেও কখনই সফলতা আসেনি কারণ সর্বদা তারা ইসরায়েলের পক্ষে থেকেছে। তাদের অর্থ, অস্ত্র ও সর্বাত্মক সহায়তায় ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী জনগণের ওপর দশকের পর দশক ধরে নিপীড়ন চালিয়ে আসছে দখলদার ইসরায়েল। এবারের সংঘাতেও তারা ইহুদিদের পক্ষ নিল। মানবাধিকারের কথা বলে মুখে ফেনা তোলা দেশগুলোর আগ্রাসী মনোভাব, দ্বিচারিতা আর স্বার্থপরতার আরেকটি নজির হয়ে থাকবে এই সমর্থন। পশ্চিমা নেতাদের এসব দ্বিমুখী আচরণ প্রকাশ্যে নিয়ে এসেছেন সাধারণ নেটিজেনরা। আগেকার সময়ে নিজেদের সরকারের গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়ে চুপ থাকলেও পশ্চিমা বিশ্বের সাধারণ জনগণ এসব নিয়ে এখন সোচ্চার হয়ে উঠেছেন। সিংহভাগ আন্তর্জাতিক নেতাই ইউক্রেনের আত্মরক্ষার অধিকারের প্রশংসা করেন, আর সমালোচনা করেন রাশিয়ার আক্রমণের। কিন্তু অনেকেই বলেন, পশ্চিম তীর ও গাজায় ইসরায়েলের দখলদারিত্বের ব্যাপারেও একই কথা খাটছে না। অনেক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারকারী বলেন, নিজ দেশ রক্ষার জন্য লড়াইরত ইউক্রেনীয়দের সমর্থন দিচ্ছে পশ্চিমা কূটনীতিবিদ ও সংবাদমাধ্যম, কিন্তু ইসরায়েলিদের বিরুদ্ধে লড়াইরত ফিলিস্তিনিদের তারা আখ্যা দিয়েছে ‘সন্ত্রাসী’।
চলতি বছরের শুরুর দিকে বিশ্ব মানবাধিকারের ওপর পশ্চিমের ‘দ্বিমুখী নীতি’ নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে অ্যামনেস্টি। এ প্রতিবেদনে পশ্চিমা বিশ্বের বিভিন্ন সময়ে গ্রহণ করা বিভিন্ন দ্বিমুখী নীতি নিয়ে অনেক ব্যঙ্গ কার্টুনও স্থান পায়। এরূপ অবস্থার সঙ্গে আমাদের মানবাধিকার নিয়ে সোচ্চার বিভিন্ন সংগঠনের তুলনা করা যায়। যেখানে পশ্চিমা বিশ্বের সাধারণ মানবাধিকার নিয়ে সোচ্চার সেখানে আমাদের তথাকথিত মানবাধিকার বিষয়ক সংগঠনগুলোর কোনরকম উচ্চবাচ্যও আমরা পরিলক্ষণ করি না। তাহলে কি তাদের কর্মসূচি শুধুই পশ্চিমাতোষণ আর অগণতান্ত্রিক ব্যবস্থার সুযোগ গ্রহণ। যেখানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ফিলিস্তিনের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে গিয়ে যে ডাবল স্ট্যান্ডার্ড বা দ্বৈতনীতি ধারণ করছে, যেটা কারো কাছেই গ্রহণযোগ্য না। সেখানে আমাদের মানবাধিকার কর্মীরাও নিশ্চুপ আছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বরাবর দাবি করছে, ইসরায়েল শুধু তাদের জনগণ এবং তাদের রাষ্ট্রের সীমানা রক্ষা করতে চায়। য্ক্তুরাষ্ট্র এ কথা বলে মূলত ইসরায়েলের সব অবৈধ তৎপরতাকে ন্যায্যতা দিচ্ছে। আবার অপরদিকে ফিলিস্তিনের সঙ্গেও সম্পর্ক রাখছে। ইসরায়েল ক্রমাগতভাবে নিয়মিত আন্তর্জাতিক আইন ভঙ্গ করে যাচ্ছে। আন্তর্জাতিক যেসব চুক্তি হয়েছে সেসব চুক্তির বাধ্যবাধকতা অনুযায়ী ইসরায়েল কোনো কাজই করছে না। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ পরবর্তীতে এসব চুক্তি লঙ্ঘন করা হলে বলা হয়েছে, কড়া ভাষায় এর প্রতিবাদ জানাতে হবে। এবং ধাপে ধাপে অ্যাকশন নিতেও বলা হয়েছে। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র কোনো প্রতিবাদ নিন্দা কিংবা কোনো অ্যাকশনই নিচ্ছে না। সেই সঙ্গে সুর মিলাচ্ছে পশ্চিমা বিশ্বের অন্যান্য নেতারাও।
পশ্চিমা দেশের সরকার থেকে শুরু করে বড় বড় ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে প্রায়ই দ্বিচারিতার অভিযোগ ওঠে। বিশেষ করে ইউক্রেনে রুশ সামরিক অভিযান শুরুর পর থেকে তাদের এসব আচরণ নগ্নভাবে সামনে আসতে থাকে। রুশ অর্থনীতিকে বিপদে ফেলতে একের পর এক পদক্ষেপ নিতে থাকে বিখ্যাত পশ্চিমা কোম্পানিগুলো। তবে এবার ঠিক তার উল্টো চিত্র দেখা গেল ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি আগ্রাসনের সময়।
গত বছর ইউক্রেনে সামরিক অভিযান শুরুর পর কিয়েভকে আর্থিক সহায়তা ও সমর্থন দিতে থাকে এডিডাস, ডিসনি, টয়োটা থেকে শুরু করে ব্যাংক অব আমেরিকার মতো কোম্পানিগুলো। এমনকি ইউক্রেনের সমর্থনে দেশটির পতাকা ব্যবহার করে অ্যাপলের সিইও টিম কুক ও সিটি গ্রুপের সিইও জেন ফ্রেজার। এক হাজারেরও বেশি কোম্পানি মস্কো থেকে তাদের ব্যবসা গুটিয়ে নিয়েছে অথবা পরিধি কমিয়ে এনেছে।
অন্যদিকে ফিলিস্তিনের জনগণের ওপর ইসরায়েলি হামলার পর একেবারেই চুপ রয়েছে এসব প্রতিষ্ঠান। এমনকি মধ্যপ্রাচ্যের গুরুতর এই সংঘাত নিয়ে বিন্দুমাত্র মন্তব্য করতেও অস্বীকৃতি জানিয়েছে অনেক প্রতিষ্ঠান। উপরন্তু ইসরায়েলের প্রতি সমর্থন জানিয়ে গেছে মাইক্রোসফট, গুগল, জেপি মরগ্যান, গোল্ডম্যান শ্যাস ও হিউলেট প্যাকার্ডের মতো প্রতিষ্ঠানগুলো।
ইসরায়েলি হামলায় অসংখ্যা ফিলিস্তিনি শিশু নিহত হওয়ার পরও পশ্চিমা কোম্পানিগুলোর কোনো প্রতিক্রিয়া দেখা যায়নি।
(চলবে)
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
মহাপবিত্র রওজা শরীফ ও মহাপবিত্র কা’বা শরীফের পবিত্র ভূমি জাজিরাতুল আরবকে অপবিত্র করে দিন দিন পরিণত করা হচ্ছে অবাধ পাপাচারের পঙ্কিলরাজ্যে নাউযুবিল্লাহ! কা’বা শরীফের আদলে তৈরি মঞ্চে চলছে খোলামেলা পোশাকে ফ্যাশন শো, উদ্দাম কনসার্ট, বিক্রি হয়েছে ৩৬ লাখ কোটি টাকার ভারতীয় সিনেমার টিকিট; পালিত হচ্ছে হ্যালোইনও! নাউযুবিল্লাহ!
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
অবশেষে কাশ্মীরীদের আলাদা মর্যাদা ৩৭০ ধরেও বাতিল করল মুসলিম বিদ্বেষী বিজেপি সরকার কাশ্মীর কি তবে আরেক ফিলিস্তিন হতে চলছে?
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
অবশেষে কাশ্মীরীদের আলাদা মর্যাদা ৩৭০ ধরেও বাতিল করল মুসলিম বিদ্বেষী বিজেপি সরকার কাশ্মীর কি তবে আরেক ফিলিস্তিন হতে চলছে?
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রসঙ্গ : কল্যাণমূলক রাষ্ট্রের ধারণা ও ক্বিয়ামতের তথ্য
১৯ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি এবং উনার অনবদ্য তাজদীদ ‘আত-তাক্বউইমুশ শামসী’ সম্পর্কে জানা ও পালন করা এবং শুকরিয়া আদায় করা মুসলমানদের জন্য ফরয। মুসলমান আর কতকাল গাফিল ও জাহিল থাকবে?
১৭ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
প্রসঙ্গ: ভয়ঙ্কর জেদ, মহা দাম্ভিকতা, চরম সীমালঙ্ঘন, প্রতিহিংসা, ক্ষমতা কুক্ষিগত করা ইত্যাদি কুরিপুর কারণে সরকারের পতন কিন্তু কুরিপুর সংজ্ঞা, প্রতিকার, পরিশুদ্ধির প্রক্রিয়ার বর্ণনা সংবিধানে তথা রাষ্ট্রীয় কোন কিতাবে নেই তাহলে রাষ্ট্রের সংস্কার হবে কীভাবে? নাগরিক সুরক্ষা হবে কেমনে?
১৬ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ভীনদেশী অ্যাপের ফাঁদে পড়ে বিপথে যাচ্ছে দেশের তরুণ প্রজন্ম বাড়ছে নারীপাচার, দেশে বাড়ছে অশ্লীলতা ও পর্ণোগ্রাফির প্রচার কিশোর-কিশোরীদের টার্গেট করেই একটি মহল এসব অপসংস্কৃতির প্রচার ও প্রসার ঘটাচ্ছে এসব অপসংস্কৃতি নির্মূলে দ্বীন ইসলামই একমাত্র সমাধান
১৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রচারণার বিপরীতে রপ্তানি আসলে কতটা চাঙা হবে প্রকৃত রপ্তানি আয় আসলে কত? ১০ বছরে রপ্তানি বেশি দেখানো হয়েছে ৬৫ বিলিয়ন ডলার পেছনে রয়েছে ক্ষমতাসীনদের উন্নয়নের রাজনীতির মিথ্যাবুলি, মহা সাগর চুরি আর অর্থপাচারের নিকৃষ্ট কাহিনী
১৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মহাসম্মানিত পবিত্র কুরআন শরীফ উনার আলোকে- সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত আহলু বাইত শরীফ উনাদের কতিপয় ফযীলত মুবারক বর্ণনা।
১৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
১লা জানুয়ারি ২০২৫ থেকে সুইজারল্যান্ডে মুখ ঢেকে রাখলেই প্রায় ১ লাখ ৩৬ হাজার টাকা জরিমানা (নাউযুবিল্লাহ) বোরকা পড়াকে সুইজারল্যান্ডসহ ইউরোপীয় দেশ পর্দার আড়ালে নারীদের বন্দী, বৈষম্য এবং পিছিয়ে পড়ার অপবাদ দিলেও বাস্তবতা হচ্ছে গোটা ইউরোপ-আমেরিকায় নারীর প্রতি বৈষম্য হয়রানি, সহিংসতা, অত্যাচার আর ব্যভিচারের মাত্রা ভয়াবহ পশ্চিমাদের বোরকা নিষিদ্ধের প্রবনতা শুধুই ইসলাম আর মুসলিম বিদ্বেষ (পর্ব-১)
১১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে।
১০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
চলচ্চিত্র নামক জাহান্নামী সংস্কৃতির ফাঁদে মুসলিম উম্মাহ। নাটক-সিনেমার মাধ্যমে মুসলিম প্রজন্মকে দ্বীন ইসলাম থেকে দূরে সরিয়ে দেয়া হচ্ছে। সিনেমার মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী বিস্তার ঘটছে ইসলামোফোবিয়ার। পরকালের কথা স্মরণ করে মুসলিম উম্মাহকে বিধর্মীদের এসব ষড়যন্ত্র থেকে বের হয়ে আসতে হবে।
০৯ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার)